মো. কামরুল ইসলাম, নবীনগর :
নবীনগর প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনকে ঘিরে ভোটারদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা। এই নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন দৈনিক স্বাধীন সংবাদ এর নবীনগর প্রতিনিধি, সাপ্তাহিক মলয়ার প্রকাশক, মোহাম্মদ হোসেন (শান্তি) ও সাবেক সভাপতি, বিজয় টিভির প্রতিনিধি,সাংবাদিক জালাল উদ্দীন মনির।
সভাপতি পদে জালাল উদ্দীন মনির ১২ ভোট পেয়েছেন, মোহাম্মদ হোসেন শান্তি ১৮ ভোট পেয়ে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন।এবং সাধারণ সম্পাদক পদে প্রভাষক মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও যুগান্তর প্রতিনিধি সাংবাদিক মোস্তাক আহমেদ উজ্জল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। দেলোয়ার হোসেন ১১ ভোট পেয়েছেন। মোস্তাক আহমেদ উজ্জ্বল ২১ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন। সহ-সভাপতি পদে লড়েছেন প্রেসক্লাবের বর্তমান সহ-সভাপতি জ.ই বুলবুল। তার অপর প্রার্থী একই গ্রামের, একই পদে লড়বেন ঢাকা প্রতিদিন এর প্রতিনিধি মো. মনির হোসেন। মনির হোসেন পেয়েছেন ১১ভোট, বুলবুল ১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে সাংবাদিক মিঠু সূত্রধর পলাশ ও শিক্ষক কামরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন, মিঠু ১৩ ভোট পেয়েছেন, কামরুল ইসলাম ১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাহী সদস্য পদে বর্তমান সভাপতি সকলের শ্যামাপ্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল ২৬ ভোট ও আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মো: সাইদুল আলম সোহরাব ২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বী সাংবাদিক নূরে আলম ৩ ভোট ও আমজাদ হোসেন ৫ ভোট পেয়েছেন। নির্বাচনে জয়ী ১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে পাঁচজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
তারা হলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম,অর্থ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাবু, দপ্তর ও আপ্যায়ন সম্পাদক সেলিম রেজা, ক্রীড়া সাহিত্য সাংস্কৃতিক ওপাঠাগার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাদল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এস এ রুবেল। নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা কৃষি অফিসার জাহাঙ্গীর আলম,নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজিব চৌধুরী, এ সময় উপস্থিত ছিলেন নবীনগর থানা অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক।
মো. কামরুল ইসলাম, নবীনগর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে চুওরিয়ায় সাঈদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রায় ৩ শতাধিক অসহায় ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে ৭ম বারের মতো ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে উপজেলার সাতমোড়া ইউনিয়নের চুওরিয়া মুন্সি রহিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য, সাঈদ ফাউন্ডেশনের কর্ণধার ও নবীনগর মহিলা ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মো. সায়েদুল হক সাঈদ।
আয়োজকরা জানায়, আর্তমানবতা ও নবীনগরবাসীর সেবায় ৭ম বারের মতো বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণী কর্মসূচি মোঃ সায়েদুল হক সাঈদ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে “ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প” পরিচালনা করা হচ্ছে। ফ্রি চিকিৎসা সেবা নবীনগরের প্রত্যেক জন-সাধারণের নিকট পৌঁছে দিতে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।
এ সময় সাতমোড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এনামুল হক মুন্সী, সাতমোড়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আতাউর রহমান খসরু, সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুল হামীম রিপন, বিএনপি নেতা নুরু মিয়া মেম্বারসহ স্থানীয় বিএনপি ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যার হাতেই নৌকা তুলে দেবেন আমরা সেই নৌকায় ভোট দেব। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পঞ্চম বারের মত প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাতে হবে, নৌকা যার আমরা তার বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্ধিত সভা, সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল চন্দ্র চৌধুরী। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম মাহবুব হাসান।
এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এডভোকেট লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুজ্জামান আরিফ, নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক লতিফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপু এবং উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তারসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরের জিনদপুর ইউনিয়নের চারপাড়া এলাকায় গতকাল ২৪ জুলাই বুধবার রাতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩ জন নিহত হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত সাড়ে সাতটায় পাশ্ববর্তী মুরাদনগর উপজেলার টংকি ইউনিয়নের বাইরা গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে ছাব্বির (২০) মোটরসাইকেল যোগাযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর আসার পথিমধ্যে চারপাড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় বিপরীত থেকে আসা রাব্বির মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইটি মোটরসাইকেলে থাকা ৩জন নিহত হয়েছে।
নিহতরা হচ্ছে ছাব্বির (২০), জিনদপুর গ্রামের হাফেজ মিয়ার ছেলে রাব্বি (২১) ও জিনদপুর ইউনিয়নের মালাই গ্রামের কাদির মেম্বারের ছেলে পিয়াস। ঘটনাস্থলে ছাব্বির ও কুমিল্লা নেওয়ার পথে রাব্বি ও পিয়াস মারা যায়।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুব আলম বলেন, দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩ জন মারা গেছে।ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
নবীনগর প্রতিনিধি :
জনপ্রতি ২ শতাংশ জমি ও প্রতিটি ঘর নির্মাণে সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। তবে সুবিধাভোগীরা সে ঘর বিক্রি করে দিচ্ছেন মাত্র ২০ থেকে ৩৫ হাজার টাকায়। নবীনগরে ভূমিহীনদের জন্য দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর এভাবে বেচাকেনা চলছে। বরাদ্দের তালিকা প্রণয়নে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন এলাকাবাসী। তবে প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের নূরজাহানপুর গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৯৫টি ঘরের মধ্যে ছয়টি বিক্রি হয়ে গেছে। অন্তত ৩০টিতে ঝুঁলছে তালা। কিনে নেওয়া ব্যক্তিরা ঘরে বসবাস করছেন। গত রোববার সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, প্রকল্পের ২ নম্বর গলির ৩ নম্বর ঘর বরাদ্দ পান মৃত আফছার উদ্দিনের স্ত্রী সাধনের নেছা। তাঁর ছেলে রুবেল মিয়া স্ট্যাম্পের মাধ্যমে ২৫ হাজার টাকায় শাহনাজ বেগমের কাছে বিক্রি করে দেন। রুবেল মিয়া বলেন, টাকার প্রয়োজনে ঘরটি বিক্রি করেছেন তাঁরা।
গলির ২ নম্বর ঘর বরাদ্দ পান গাজী মদনের স্ত্রী জুলেখা বেগম। ৩৫ হাজার টাকায় ইমন মিয়ার স্ত্রী রহিমা বেগম ঘরটি কিনেছেন। ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন মৃত ফজলুল মিয়ার স্ত্রী হেনা বেগম। তাঁর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকায় কিনে ঘরে বসবাস করছেন মৃত হামিদ মিয়ার স্ত্রী নাজমা বেগম। ১৭ নম্বর ঘর বরাদ্দ পাওয়া ধরাভাঙা গ্রামের হাবিব মিয়া ২২ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন থোল্লাকান্দি গ্রামের নার্গিস বেগমের কাছে। বড়িকান্দি গ্রামের ইকবাল হোসেন ১ নম্বর গলির ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন। তিনি ৩৫ হাজার টাকায় একই গ্রামের কালন মিয়ার ছেলে মো. মোক্তার হোসেনের কাছে বিক্রি করেছেন।
২ নম্বর গলির বাম পাশের ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন জমেলা বেগম। এ ঘর ৩০ হাজার টাকায় কিনে বসবাস করছেন হক মিয়া ও তাঁর পরিবার। এদিন প্রকল্পের প্রায় ৩০টি ঘর তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। অন্য বাসিন্দারা জানান, বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিরা ঘরে থাকেন না, আসেনও না। আর বসবাসকারী ব্যক্তিরা টাকা দিয়ে ঘর কেনার কথা স্বীকার করে জানান, তাঁদের কোনো বাড়িঘর নেই। আবেদন করেও ঘর বরাদ্দ পাননি। এ জন্য স্ট্যাম্পের মাধ্যমে ঘর কিনে বসবাস করছেন।
২ নম্বর গলির ১৭ নম্বর ঘর কিনে মালিক হওয়া অসহায় নারগিস বেগম বলেন, তাঁর ঘরবাড়ি নেই। কষ্ট করে ২২ হাজার টাকা জোগাড় করে তিনি হাবিব মিয়ার কাছ থেকে ঘর কেনেন। তাঁর নামে দলিল করে দেবে বলে জানিয়েছে। ২ নম্বর গলির ২ নম্বর ঘর কেনা মালিক রহিমা বেগম বলেন, বরাদ্দের জন্য আবেদন করেও ঘর না পেয়ে কিনেছেন।
এ ছাড়া মোক্তার হোসেন, নাজমা বেগম, হক মিয়া ও শাহনাজ বেগমও ঘর কেনার কথা স্বীকার করেছেন। এ বিষয়ে ঘর বিক্রি করা সুবিধাভোগী কাউকে না পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। বড়িকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. লাল মিয়ার মোবাইল ফোন নম্বরে কল দিলেও তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। খুদেবার্তা পাঠালেও কোনো জবাব দেননি তিনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি তিনি অবগত নন। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সুপারিশ করা হবে।
স্থানীয় সংবাদকর্মী আক্তার হোসেন বলেন, ঘরগুলো বিক্রি হয়েছে। অনেকে আবার থাকেন না। অনেকের বাড়িঘর আছে। অথচ ভূমি ও ঘরহীন অনেকে বরাদ্দ পাননি। ঘর বরাদ্দের ব্যাপারে অনিয়ম হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের জানালেও আমলে নেননি।
এ বিষয়ে বড়িকান্দি ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা রোকসানা বেগম পরে কথা বলবেন বলে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, এটি ইউএনও ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কাজ। এ বিষয়ে তাঁরাই ভালো জানেন। তিনি তালিকা অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান বলেন, তদন্তে এর সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একরামুল ছিদ্দিক বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে তিনি বিষয়টি অবগত হয়েছেন। বড়িকান্দি ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে সত্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২০ মে সোমবার সকালে জেলা নির্বাচন অফিস এবং বিজয়নগর ও নবীনগর উপজেলা নির্বাচন অফিসার কর্তৃক উপজেলা চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
আগামী ০৫ জুন এই তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত (মহিলা) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার হতে তিনটি উপজেলায় সরগরম নির্বাচনী আমেজ তৈরী হয়েছে। এদিন সকালে সংশ্লিষ্ট এলাকার সকল প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী নিজ নিজ কর্মী সমর্থক সহকারে জেলা এবং উপজেলা নির্বাচন অফিস গুলোতে ভিড় জমান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের আনারস প্রতীক তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী পছন্দ করায় লটারীর মাধ্যমে তাদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়। পরে প্রার্থীরা কর্মীদের আনন্দ মুখর মিছিলে প্রতীক প্রচার করে এলাকায় ফিরে যান। দুপুর দুইটা হতে প্রতীক সম্বলিত লিফলেটসহ প্রচারণা মাইকিং শুরু হয়েছে তিনটি উপজেলায়।