চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মীরহাটি নামক এলাকায় আজ ১৫ জানুয়ারি শনিবার পিকআপ ভ্যানের চাপায় পথচারী অটোরিক্সা চালক ইমাম হোসেন (২৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। সকাল ১১টার দিকে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইমাম হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের সুতিয়ারা গ্রামের শামসুল হকের ছেলে।
নিহতের পরিবার ও স্বজনেরা জানান, ইমাম হোসেন পেশায় অটোরিক্সা চালক ছিলেন। সকাল ১১টার দিকে মীরহাটি এলাকায় তার অটোরিকশাটি রেখে মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এমন সময় দ্রুতগামী একটি পিকআপ ভ্যান তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মো. তানভীর হোসেন জানান, হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই প্রতিপাদ্যের মধ্যে দিয়ে আজ ২০ জানুয়ারি সোমবার সকাল ১০টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় আন্ত: উপজেলা অ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সামছুর রহমান।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ফুটবলার মহিম চৌধুরী, ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটন, আতাউর রহমান ইয়াকুব প্রমুখ।
গ্রামীণ খেলার প্রতিযোগিতা এর ইভেন্ট সমূহের মধ্যে ছিল বালক এবং বালিকা অনুর্ধ্ব-১৬ এর ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড়, দীর্ঘ লাফ, উচ্চ লাফ, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ, মোরগ লড়াই এবং ৪০০ মিটার রিলে দৌড়। বালক এবং বালিকাদের উম্মুক্ত ইভেন্ট ছিলেন ১০০ এবং ৪০০ মিটার দৌড়, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ। এসময় কজেলসহ প্রায় ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এসব ইভেন্টে অংশ গ্রহণ করেন এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তার বলেন, ভাল মনের মানুষ, ভাল খেলোয়াড় হতে হলে লেখাপাড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। আমরা নিজেকে বদলাতে পারলে দেশ, পৃথিবী অবশ্যই বদলে যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রাচীণ বেসরকারি বালক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জেলার ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৬৫তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৪ উৎসব মুখর পরিবেশে ৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ের নিজস্ব মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম ভূঞার সভাপতিত্বে সকালে জাতীয় সঙ্গীতের সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করে শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সেলিম শেখ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য। মোট ৬৭টি ইভেন্টে ৭ শতাধিক ছাত্র প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। স্কাউট এবং রেড ক্রিসেন্ট সদস্যরা আকর্ষণীয় কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করে। প্রতিযোগিতার ফাঁকে ফাঁকে শিক্ষার্থীরা সঙ্গীত পরিবেশন করে সবাইকে প্রাণবন্ত করে রাখে।
বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকগণ প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন। উপস্থাপনা করেন সহকারি শিক্ষক মোঃ আবদুর রকিব। প্রতিযোগিতা চলাকালে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী অভিভাবক উপস্থিত ছিল। এতে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রিত প্রধান শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন। প্রতিযোগিতা শেষে অতিথিবৃন্দ বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সেলিম শেখ নতুন জাতীয় কারিকুলাম অনুসারে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নির্দেশনা মতো পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি মেধা বিকাশমূলক অন্যান্য বিষয়ের দক্ষতা অর্জন করে নিজেদের বিশ্বের সাথে তাল মিলানো যোগ্য নাগরিক হয়ে গড়ে উঠার জন্য সকল শিক্ষার্থীর প্রতি আহবান জানান। বিশেষ অতিথি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন এসএসসি পরীক্ষার পর সকল বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের নতুন কারিকুলাম বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের একটি ব্যায়ামাগারে (জিমে) দুই বোনসহ তিনজনকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি হাবিবুল্লাহ ভুইয়া বিপ্লবকে সংগঠন থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল রবিবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর পাশাপাশি তাঁকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করতে কেন্দ্রীয় সংসদে কেন সুপারিশ করা হবে না, তা আগামী সাত কর্মদিবসে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে, সংগঠনের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার অভিযোগ ওঠায় বিপ্লবকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গোপনে ভিডিও ধারণের প্রতিবাদ করায় দুই নারীসহ তিনজনকে গত বুধবার জেলা শহরের বিএস ফিটনেস ক্লাব নামের একটি জিমে পরিচালক বিপ্লব, তাঁর সহযোগী সামিন ও জিমের ফিটনেস ট্রেইনার মিতুর বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ ওঠে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিপ্লবসহ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে পরদিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করে আদালতে পাঠানো হয়। তিনজনই এখন জেলহাজতে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সভাপতি বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও সংগঠক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবী জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব এড. মাহবুবুল আলম খোকন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর মনোনীত হওয়ায় ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের উদ্যোগে ক্লাব প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এড. মাহবুবুল আলম খোকন সারাজীবন মানুষের কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক সংগঠনের দক্ষ সংগঠক মাহবুবুল আলম খোকন মানুষের সাথে সম্প্রীতির বন্ধন রেখে সমাজ উন্নয়নে মানুষের সেবায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, দক্ষ ব্যক্তিকে বিজ্ঞ পিপি মনোনীত করা হয়েছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন তিনি বিজ্ঞ পিপি মনোনীত হওয়ায় বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।
সংবর্ধনার জবাবে বিজ্ঞ পিপি এড. আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম খোকন বলেন, মানুষের সেবা ও দেশের কল্যাণকে জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়ে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করেছি এবং আগামীতেও করবো। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার চাওয়া একটাই জীবনের শেষ শ্বাস পর্যন্ত আমি মানুষের সেবায় যেন নিবেদিত থাকতে পারি। তিনি সকল মহলের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবীর।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের উপদেষ্টা মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম, আবদুল বাছেদ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সাবেক পৌর মেয়র জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইন কলেজের অধ্যক্ষ এড. মোঃ হাবিব উল্লাহ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. আবদুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান চৌধুরী কানন, সাবেক সভাপতি এড. ওসমাণ গণি, সাবেক সভাপতি এড. সারোয়ার ই আলম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. মিন্টু ভৌমিক,এড. আবদুল করিম, এড. সৈয়দ তানভীর, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও উচ্চ পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, ৫ নং ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলর ও ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম . এ মালেক চৌধুরী, জেলা যুবলীগের সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, সাবেক ভিপি হাসান সোরোয়ার প্রমুখ।
বক্তব্য রাখেন ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি রফিবকুল ইসলাম, মধ্যপাড়া বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজী জাহাঙ্গীর আলম, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সহ সভাপতি তাপশ পাল প্রণব। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবের সদস্য আল আমীন শাহীন।
অনুষ্ঠানে এড. মাহবুবুল আলম খোকনকে সম্মাননা ক্রেস্ট, উত্তরীয়, এবং সম্মাননা পত্র প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে এড. মাহবুবুল আলম খোকনকে ফুলেল অভিনন্দন জানান হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালসহ দেশের সকল হাসপাতালে চিকিৎসক নিগ্রহ ও চিকিৎসারত অবস্থায় কোন রোগী মারা গেলে তদন্তের আগে হত্যা মামলা দায়ের এবং চিকিৎসকদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সর্বস্তরের চিকিৎসকদের আয়োজনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৯ জুলাই রবিবার দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
গাইনী চিকিৎসক ডাঃ মারিয়া পারভীনের সভাপতিত্বে ও মাহফিদা আক্তার হেপীর সঞ্চালনায় মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএমএ’র প্রচার সম্পাদক ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডাঃ ফাইজুর রহমান ফয়েজ, বিএমএ’র সাংস্কৃতিক সম্পাদক ডাঃ খোকন দেবনাথ, গাইনী চিকিৎসক আইরিন আক্তার প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, চিকিৎসকরা শান্তিপ্রিয় মানুষ। আমাদেরও ভুলক্রুটি হতে পারে। আমাদের বিরুদ্ধে কোন বিষয়ে তদন্ত হলেও তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নিবেন। কোন প্রকার তদন্ত না করেই ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালের দুইজন চিকিৎসককে গত দুই সপ্তাহ ধরে জেলে রাখা হয়েছে। আরেকজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
অথচ হাসপাতাল দিয়ে যারা ব্যবসা করছেন, তাদেরকে কিছু করা হচ্ছেনা। উল্টো ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকার মামলা করা হয়েছে। বক্তারা বলেন, আমাদের কথা স্পষ্ট, চিকিৎসকদের দ্রুত মুক্তি দিতে হবে এবং আমাদের কর্মস্থল নিরাপদ করতে হবে। না হলে শান্তিপ্রিয় মানুষ যদি অশান্ত হয়, এর পরিনাম কি হয় তা আপনারা জানেন। আমাদের দাবি না মানলে সামনে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।