চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি মহিলা কলেজে তারুণ্যের উৎসব আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালায় ছিলো পিঠা উৎসব, উদ্যোক্তা মেলা, বসন্ত বরণ, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লার চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. শামছুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (পিআরএল) প্রফেসর এ এস এম শফিকুল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মো: সাইফুল ইসলাম, নাসিরনগর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. রমজান আলী, সাংবাদিক মোহাম্মদ আরজু, নারী উদ্যোক্তা রিফাত পারভীন রীনা, শাহজালাল হীরা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ (চলতি দায়িত্ব) প্রফেসর মো: মিজানুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, বিটিজিএর সভাপতি আল আমীন শাহীন, সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন, ফ্রনটিয়ার সম্পাদক আব্দুল মালেক, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস। অনুষ্ঠান উপস্থাপন করেন অধ্যাপক কবি মুসলেম উদ্দিন সাগর ও উৎসব কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজেদুল ইসলাম।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে চাকরির দিকে না তাকিয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার আহবান জানান। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মকে নতুন দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করতে বলেন।
পিঠা উৎসবে বিভিন্ন রকমের পিঠার ৮টি স্টল বসে। এছাড়া কলেজের শিক্ষার্থীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধস্থল, গণহত্যা, বধ্যভূমি, শহীদ সমাধি এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি ফলক নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ।
এরই অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধস্থল, শহীদ সমাধি, গণকবর ও বধ্যভ‚মি সংরক্ষণসহ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের নামে স্মৃতিস্তম্ভ এবং বিভিন্ন সড়ক দ্বীপে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচত্বর স্থাপন করা হবে। তিনবছর মেয়াদি এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হবে পাঁচ কোটি টাকা।
আজ ১ অক্টোবর রবিবার দুপুরে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার এসব প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন ও প্রকল্প বাস্তবায়নে সাংবাদিক সমাজের পরামর্শ সহযোগীতা কামনা করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব ও দেন।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল-মামুন সরকার বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের তীর্থভূমি হিসেবে খ্যাত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরসহ বিজয়নগর, আখাউড়া ও কসবা। এসব এলাকায় পাকিস্তানী বাহিনীর সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের দীর্ঘ ৯ মাস অনেক গুলো ঐতিহাসিকযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে।
প্রজন্ম প্রজন্মান্তরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে এসব স্থানে স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করা হবে। তিন বছর মেয়াদী এসব পরিকল্পনায় ব্যয় হবে ৫ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, এ জন্য প্রকল্পের একটি তালিকা করা হয়েছে। জেলা পরিষদের তৈরী করা এসব প্রকল্পের তালিকার বাইরে যদি আরো কোন প্রকল্প বাদ পড়ে থাকে তিনি ওইসব প্রকল্পের জন্য তথ্য দিয়ে সহযোগীতা করার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ, জেলা জাসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আখতার হোসেন সাঈদ, কসবা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল আমীন ভূইয়া বকুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাগন, জেলা পরিষদের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাপড়ের রঙ দিয়ে আইসক্রিম প্রস্তুত করার অপরাধে “জেসি সুপার আইসক্রিম” নামে একটি আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ৭ জুন বুধবার দুপুর ১২টায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গ্রামে অবস্থিত ওই আইসক্রিম ফ্যাক্টরীকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ ব্যাপারে অভিযান পরিচালনা পরিচালনাকারী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান বলেন, বুধবার দুপুরে শিমরাইলকান্দি এলাকায় অবস্থিত “জেসি সুপার আইসক্রিম” ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে দেখা যায় অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে ওই ফ্যাক্টরীতে কাপড়ে দেয়ার রঙ দিয়ে আইসক্রিম তৈরি করছে। পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইপি (আইসক্রিম তৈরীর মূল উপাদান) সংরক্ষণ করে রাখা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে আইসক্রিম তৈরির কর্মীদের কোন ফিটনেস সার্টিফিকেট নেই। পরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ওই ফ্যাক্টরিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ একমাস পর শিশুদের সম্প্রসারিত টিকাদান কার্যক্রমের (ইপিআই) টিকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পৌঁছেছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে মেড্ডায় ইপিআই সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয়ের স্টোরে এগুলো পৌঁছায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ইপিআই কর্মসূচিতে শিশুদের রোগ প্রতিরোধে বিভিন্ন ধাপে টিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে যক্ষ্মা, পোলিও, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা-বি জনিত রোগ, হাম, নিউমোকক্কাল জনিত নিউমোনিয়া, রুবেলা। সময়সূচি অনুযায়ী টিকা না নিলে শিশুর মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিতে পারে।
জন্মের পর শিশকে প্রথম বিসিজি টিকা দিতে হয়। বয়স ৬ সপ্তাহ হলে আইপিভি টিকার প্রথম ডোজ ও ১৪ সপ্তাহ বয়সে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়। একই সময়ে পেন্টাভ্যালেন্ট (ডিপিটি, হেপাটাইটিস-বি, হিব), ওপিভি এবং পিসিভি টিকার প্রথম ডোজ দিতে হয়। তারপর কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ/২৮ দিনের ব্যবধানে এসব টিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ দিতে হয়।
শিশুর বয়স ২৭০ দিন পূর্ণ হলেই শিশুকে প্রথম ডোজ এবং ১৫ মাস বয়স পূর্ণ হলে দ্বিতীয় ডোজ এমআর (হাম ও রুবেলা) টিকা দিতে হয়। কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় গত একমাস ধরে বিসিজি টিকা ছাড়া শিশুদের কোনো টিকা মজুত ছিল না। ফলে শিশুদের সময়মতো টিকাগুলো দেওয়া যায়নি।
জেলার ইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বছরে ৯১ হাজার শিশুকে প্রতিটি টিকা দেওয়া হয়। জেলার ৯৮টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ২৪টিকে টিকাকেন্দ্রে মাসে একবার করে টিকা দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন টিকা দেওয়া হয়।
সিভিল সার্জন মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, সোমবার বিকেলে ইপিআই টিকা এসেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে সোনালী কাবিন পদক-২০২৫ ঘোষণা ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বক্তব্য রাখেন কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাতের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা ও সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদেকুর রহমান, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কবি লিটন হোসাইন জিহাদ প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, বাংলা সাহিত্যের অন্যতম আধুনিক কবি আল মাহমুদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ১৫,১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি স্মরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে সমাপনী দিনে প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক, গবেষক ও বাংলা একাডেমির বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে ‘সোনালী কাবিন পদক’ প্রদান করা হবে।
এছাড়াও তিন দিনব্যাপী স্মরণ উৎসবে ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালে কবির কবরে সুরা ফাতেহা পাঠ ও দোয়া মাহফিল। বিকাল ৩টায় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ও কবিতাপাঠ। উৎসবে বইমেলা, কারুপণ্য প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বর্বর ইসরাইলি গণহত্যা বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার দাবিতে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়োজনে আজ ১১ এপ্রিল শুক্রবার বাদ আছর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু করে কুমারশীল মোড় হয়ে প্রেস ক্লাব চত্বরে এসে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা মাহমূদুল হাসান হিফয্।
ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা শাহ মোহাম্মদুল্লাহথর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আল আমিন হোসাইনীর সঞ্চালনায় এতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জেলা কমিটির সদস্য ও সাবেক জিএস আরমান উদ্দীন পলাশ, জেলা নাগরিক জোটের সভাপতি এড. অধ্যাপক শেখ জাহাঙ্গীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি আলী মাউন পিয়াস, আইএবির অর্থ সম্পাদক মাওলানা বেলাল হোসাইন, ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক ইউনুছ আহমদ ছাতিয়ানী, যুব আন্দোলনের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এম আবু হানিফ নোমান, দাওয়াহ ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ, নবীনগর উপজেলা সভাপতি মুনির হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক রাজু, সদর উপজেলা সভাপতি হুমায়ুন কবির, সরাইল দক্ষিণ আহবায়ক রাসেল মিয়া, বিজয়নগর উপজেলার সভাপতি বিলাল হোসেন, কসবা উপজেলা সহ-সভাপতি ইয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দীন ইয়াকুবী, সরাইল উত্তর সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল রশিদ প্রমুখ।
বিক্ষোভ মিছিলে ইসরাইল বিরোধী স্লোগানে স্লোগানে শহর প্রকম্পিত হয়। মিছিল শেষে সমাবেশে ইসরাইলি পতাকায় অগ্নিসংযোগ করা হয়।