চলারপথে রিপোর্ট :
সূর্যমুখী কিন্ডারগার্টেন এন্ড গার্লস হাই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন ও বিজয়ীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভুঁইয়া, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. শামসুর রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক দৈনিক ফ্রনটিয়ার পত্রিকার সম্পাদক আব্দুল মালেক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সালমা বারী। সবশেষে অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-অভিভাবক-শিক্ষার্থীরা অংশগ্রগন করেন এবং পুরো অনুষ্ঠান উৎসবে রূপ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রমাগত দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারিয়ে বিলীন হচ্ছে বাঙালির প্রাণের সাথে মিশে থাকা নদ-নদীগুলো। যার প্রভাবে ধুঁকছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। সে অবস্থা থেকে নদী রক্ষার পাশাপাশি জনমনে নদীর প্রতি আন্তরিকতা বাড়াতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বর্ণ্যাঢ্য নৌ র্যালি। গতকাল শনিবার বিকেলে নৌ দিবস উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদীতে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন “তরী’র উদ্যোগে এই র্যালির আয়োজন করা হয়।
‘নদী বাঁচলে, বাঁচবে দেশ’ এই স্লোগান সামনে রেখে শহরের তিতাস নদীর আনন্দবাজার নৌ-ঘাট থেকে ১০টি নৌকা নিয়ে র্যালিটি নদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। এ সময় নদী রক্ষার বিভিন্ন স্লোগানে পতাকা আর ব্যানার প্রদর্শন করে সাধারণ জনগনকে সচেতন করা হয়। র্যালিতে কবি-সাহিত্যিকসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করে। র্যালিটি দীর্ঘপথ অতিক্রম করার পর ভাদুঘর নৌ ঘাট গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় নদীভিত্তিক কবিতা নিয়ে নদী বন্দনা। উদ্বোধন করেন কবি জয়দুল হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক মীর (শিক্ষা ও প্রযুক্তি)। জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব ফয়েজুল কবির, সাহিত্য একাডেমির নির্বাহী সদস্য জামিনুর রহমান, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন, বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার আহবায়ক ফজলুর রহমান মুকুল প্রমুখ।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, নদীকে বাঁচাতে প্রশাসন সব সময়ই তৎপর রয়েছে। নৌ র্যালির যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে নদীকে দখল-দূষণের হাত থেকে রক্ষায় সচেতন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর সুবর্ণ এক্সপ্রেস চলন্ত অবস্থায় দু’ভাগে ভাগ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ ২৭ জুন মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে ট্রেনটি আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশন পার হওয়ার পর এ ঘটনা ঘটে। মেরামত শেষে বেলা পৌনে ১২টার দিকে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে এতে কেউ হতাহত হননি।
আখাউড়া, রেলওয়ে জংশন স্টেশন সূত্র জানা যায়, ট্রেনের ১৩১০ ও ১৩০৫ নম্বর বগি চলন্ত অবস্থায় আলাদা হয়ে যায়। পিছনের দিকের ওই দু’টি বগির সংযোগস্থলের যন্ত্র ভেঙে খসে পড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের টিএক্সআর কার্যালয়ে দায়িত্বরতরা বগি দু’টি সংযোগ করলে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
এ বিষয়ে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকাররী প্রকৌশলী (হেড টিএক্সআর) মো. শামীম আহমেদ জানান, ট্রেনের দুই বগির মাঝখানের বাফার শেঙ্ক ভেঙে যায়। মেরামত করতে ২০ মিনিটের মতো সময় লেগেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন একদিকে যেমন মুক্তি, তেমনি সকলের জন্য একটি শিক্ষা বলেও উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
আজ ১০ আগস্ট শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুনিয়াউটস্থ নিজ বাসভবন আয়োজিত রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও জাতিগত সহিংসতা পরিহার এবং শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বানে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, জনগণই হচ্ছে রাজনৈতিক দলের শক্তি। আওয়ামীলীগ সরকারের পতন থেকে শিক্ষা না নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হলে আমাদেরও পতন হবে। তাই জনবান্ধব রাজনীতি করতে দলের সকল নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের আনন্দে কিছু সুযোগ সন্ধানি অপশক্তি বিভিন্ন সংঘাত, ভাংচুর, লুটতরাজ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত। ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবও ভাংচুর করা হয়। এসব অপকর্মের সাথে বিএনপি বা অঙ্গসংগঠনের কোন নেতাকর্মী কোনোভাবেই সমর্থন বা প্রশ্রয় দেয় না। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগের দীর্ঘ শাসনের সময় বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবর্ণনীয় জুলুম ও নির্যাতনের শিকার। তিনি আরো বলেন, আমি নিজেও ১৫ বছরে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। কিন্তু বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তাই জেলাবাসীর শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নিদের্শ দেন। তিনি সংখ্যালঘু, ব্যবসায়ী, চাকুরীজীবীসহ ভিন্ন মতের রাজনৈতিক কর্মীদেরও নিরাপত্তা নিশ্চিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা জানান। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে কোনো ধরণের হুমকী বা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি বিএনপির নেতাকর্মীদেরও সহযোগিতা নেয়ার আহ্বান জানান।
মতবিনিময়কালে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শফিকুল ইসলাম, এডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মোমিনুল হক, শহর বিএনপির সাবেক আহবায়ক জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, মঈনুল হোসেন চপল, সহ জেলা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অব্যবস্থাপনার দায়ে হলি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও উন্মুক্ত অবস্থায় মেডিকেল বর্জ্য ফেলে রাখার দায়ে এ জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমদে।
অভিযান শেষে তিনি জানান, হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও উন্মুক্ত অবস্থায় মেডিক্যাল বর্জ্য পাওয়া যায়। পাশাপাশি সাধারণ ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত ভেন্টিলেশন, আলো বাতাসের ব্যবস্থা ও দক্ষ ডিপ্লোমা নার্স পাওয়া যায়নি। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতালটিকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের সময় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে মেডিকেল অফিসার (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) আশরাফুর রহমান হিমেল ও জেলা ওষুধ তত্ত্বাবধায়ক মো. শাহজালাল ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, বিচার বিভাগের সাথে পুলিশের নাড়ির সর্ম্পক রয়েছে। তিনি বলেন সামনে জাতীয় নির্বাচন দূরত্ব সৃষ্টি না করে সকলের সমন্বয়ে কাঁেধ কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে।
আজ ২ ডিসেম্বর শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরীন আহমেদ হ্যাপীর সঞ্চালনায় তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদ, ২ লক্ষ মা-বোনদের সম্ভ্রম হারান, জাতীয় চার নেতা এবং বিজয়ের মাসসহ সব মিলিয়ে একটি ইতিহাস এবং আমরা যে একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি তা মনে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে যেসব আলোচনা করেছি তা বাস্তবায়ন করতে হবে, বাস্তবায়ন করলেই আলোচনা বা সাধারণ মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। আমরা স্বাক্ষীদের দ্রুত স্বাক্ষী গ্রহণ করে বিপুল পরিমান মামলা নিস্পত্তি করে গত জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ডিসেম্বর ২০২৩ইং পর্যন্ত ২২ কোটি টাকার মাদক ও বিভিন্ন আলামত ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি সকলের চোখ-কান খোলা রেখে সুন্দর একটি দেশ সাধারণ মানুষকে উপহার দেয়ার আহবান জানান।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ২৫ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ আরমান আরিফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জজ কোর্ট পিপি অ্যাডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সিভিল সার্জনের পক্ষে ডাঃ মাহমুদুল হাসান, সমাজ সেবার উপ-পরিচালক মোঃ আবু আব্দুল্লাহ ওয়ালী উল্লাহ, জেলা সুপার মোঃ শহিদুল ইসলাম, সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসেন, আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম প্রমুখ।
এসময় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ফরহাদ রায়হান ভূইয়া, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসমা জাহান নিপা, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জহিরুল আলম, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকি, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত স্বাম্য, সহকারী জজ ওমর ফারুক, এপিপি অ্যাডঃ নাজমুল হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার নবীনগর সার্কেল মোঃ সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন পিপিএম এবং জেলার প্রতিটি থানার অফিসার ইনচার্জ ও বিভিন্ন সেক্টরের অফিস প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলনে কয়েকটি এজেন্ড বাস্তবায়নের জন্য পেশ করেন এর মধ্যে বিগত ২১ মার্চ ২০২৩ইং এর পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট এর জেন্ডা সমূহের পর্যালোচনা।
ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সাক্ষ্য গ্রহণ এবং আদালত কর্তৃক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন ২০২০ নিয়ে আলোচনা, এমসি সংক্রান্ত পূর্বের সিদ্ধান্তের অগ্রগতি, পুরাতন মামলার সাক্ষী হাজির করা বিষয়ে আলোচনা, সাক্ষী নিয়ে আলোচনা, প্রবেশন কর্মকর্তা রিপোর্ট এ নতুন মামলা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে প্রতিবেদন দেয়া, জিডি, ইউডি-১৫১ এর রিপোর্ট প্রেরণ করা, বন্ধের দিন হাজতখানা থেকে ওকালতনামা সংগ্রহ এবং বন্ধের দিন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট সাময়িক সময়ের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা, মামলা ফাইলিং এবং আসামীর আত্মসর্মপনের সময়ে এন আই ডি ব্যবহার করা, স্পেশাল পাওয়ার এ্যাক্ট এর আওতায় গোডস্ উদ্ধার এ মামলা হচ্ছে না এবং মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হচ্ছে না কেন সর্ব বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
সভার পূর্বে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করেন মোঃ শহীদুল হক, গীতা পাঠ করেন আশিক।