চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহান বলেছেন, সময় এবং নদীর স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করেনা। সময় কিন্তু আমাদের জীবন থেকে চলে যাচ্ছে। সময়কে মূল্যায়ন করতে হবে। তিনি বলেন, বেশি বেশি পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আয়োজিত দিনব্যাপী সংশ্লিষ্ট আদালতের কর্মরত সহায়ক কর্মচারীদের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি ও আত্মোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, পেশাগত বা ব্যক্তিগত জীবনে একটি লক্ষ্যে থাকতে হবে। আমরা এ লক্ষ্যেকে ভয় না করে জয় করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আজকে যারা প্রশিক্ষণ দিয়েছেন তারা প্রশিক্ষণের জ্ঞানকে ব্যবহার করে বিচার প্রার্থী জনগণের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের একটাই উদ্দেশ্যে। আমরা চাই বিচার প্রার্থী কোন ব্যক্তি আমাদের মাধ্যমে যেন অবহেলিত না হয়। আমরা অফিসের শৃংখলাকে বজায় রেখে কাজ করে যাবো।
এসময় সরকারি চাকুরী আইন, সরকারি কর্মচারী শৃংখলা ও আপিল বিধিমালা এবং সরকারি কর্মচারী নিয়মিত উপস্থিতি নিয়ে সকল প্রশিক্ষণার্থী উদ্দেশ্যে বক্তব্যে রাখেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সামিউল আলম, ফৌজদারি মামলার বিধিমালা নিয়ে বক্তব্যে রাখেন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাখাওয়াত হোসেন এবং মাদক সেবনে বিভিন্ন রোগব্যাধি নিয়ে বক্তব্য রাখা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসমা জাহান নিপা। অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপী ও রোকেয়া আক্তার। এ সময় কর্মরত সহায়ক কর্মচারীদের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০ মিনিটের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করেন। পরীক্ষায় বেঞ্চ সহকারী আলমগীর চৌধুরী ১ম স্থান, তুলনা সহকারী কাউছার আহমেদ ভূঁইয়া ২য় স্থান, প্রধান তুলনা সহকারী রায়হানা খানম ৩য় স্থান, মোঃ শহীদুর রহমান ৪র্থ স্থান এবং ডেসপাস সহকারী মোঃ মহিবুর রহমান ৫ম স্থান অর্জন করেন। পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে পুকুরের পানিতে ডুবে আরিয়ান নামে তিন বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কুড়াবাড়ি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আরিয়ান একই গ্রামের ভূইয়া বাড়ির কামরুল ভূইয়ার ছেলে।
নিহত শিশু আরিয়ানের চাচাতো ভাই সাইফুল ইসলাম জানান, আরিয়ান দুপুরে বাড়ির পাশের পুকুর পাড়ে কয়েকজন শিশুর সাথে খেলাধুলা করছিল। এর কিছুক্ষণ পর আরিয়ানকে আর পাওয়া যায়নি। বাড়ির লোকজন প্রতিবেশীদের বাড়িতে খুঁজে না পেয়ে পুকুরে খোঁজাখুজি করে একপর্যায়ে পুকুর থেকে আরিয়ানের লাশ উদ্ধার করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আদালত চত্বর থেকে অপহরণ হওয়া তিন যুবককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় এক অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় যুবকদের কাছ থেকে নেয়া ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯-এ কল পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পৌর এলাকার ভাদুঘর রেললাইনের পাশ থেকে অপহৃত তিন যুবক সোহাগ মিয়া (৩০), হিমেল মিয়া (১৯) ও মুন্না মিয়া (৩৫) কে উদ্ধার করা হয়। এ সময় পুলিশ অপহরণকারী লাল মিয়া (২৯) কে গ্রেফতার করতে পারলেও অন্যান্য অপহরণকারীরা পালিয়ে যায়।
উদ্ধার হওয়া সোহাগ মিয়া জেলার কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের জাহের মিয়ার ছেলে, হিমেল একই গ্রামের নেসার উদ্দিনের ছেলে ও মুন্না মিয়া আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের নোয়ামোড়া গ্রামের ইয়াজ উদ্দিনের ছেলে। গ্রেফতারকৃত লাল মিয়া কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে।
উদ্ধার হওয়া হিমেল, সোহাগ ও মুন্না এবং পুলিশ জানায়, কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের আনোয়ার মিয়ার ছেলে লাল মিয়ার সাথে তাদের বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জেরে লাল মিয়ার সাথে কয়েকদিন আগে তাদের ঝগড়া হয়। এ ঘটনায় লাল মিয়া তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তারা আদালতে আত্মসমর্পন করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন। পরে আদালত তাদেরকে জামিন দিলে দুপুর দেড়টার দিকে তারা আদালত চত্বর থেকে বের হওয়ার সময় আদালতের সামনের রাস্তা থেকে মামলার বাদি লাল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ভাদুঘর গ্রামের তার ভগ্নিপতি ও খালাতো ভাই সাহস মিয়াসহ ৬/৭ জন যুবক তাদেরকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাদের মোটর সাইকেলে তুলে নেয়। পরে তাদেরকে প্রথমে শহরের ওয়াপদার ভেতরে ও পরে ভাদুঘর রেললাইনের পাশে বাঁশ ঝাড়ের নিচে নিয়ে বেধরক মারধোর করে। পরে লাল মিয়া ও সাহস মিয়া তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা না দিলে তাদেরকে ট্রেনের নীচে ফেলে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
পরে তিন যুবক তাদের স্বজনদের কাছ থেকে বিকাশের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা লাল মিয়ার বিকাশ নম্বরে এনে দেয়। পরে সুযোগ বুঝে অপহৃত যুবকদের একজন জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯ কল করে পুলিশের সহায়তা চাইলে বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় পুলিশ ভাদুঘর এলাকার রেললাইনের পাশ থেকে তিন যুবককে উদ্ধার ও অপরহনকারী লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। পরে লাল মিয়ার কাছ থেকে বিকাশের মাধমে নেয়া ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, জরুরি সেবা সার্ভিস ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে আমরা তিন যুবককে উদ্ধার করি ও অপহরণকারী লাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করি। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সোহাগ মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আমরা বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। আজ ১৯ মে শুক্রবার গ্রেফতারকৃত লাল মিয়াকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মহান স্বাধীনতার স্থপতি, সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জেলা পুলিশের উদ্যোগে আজ ১৯ আগস্ট শনিবার সকালে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগীতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা পুলিশ লাইনসে অনুষ্ঠিত চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগীতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.এস.এম শফিকুল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
তিনটি গ্রুপে ভাগ করে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। “ক” গ্রুপে প্লে থেকে ৩য় শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা “রং তুলিতে বঙ্গবন্ধু”, “খ” গ্রুপে চতুর্থ শ্রেনী থেকে পঞ্চম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা “শোকাবহ আগস্ট” এবং “গ” গ্রুপে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা “বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ” বিষয়ের উপর চিত্রাঙ্কন করে। তিনটি গ্রুপে ২৭১ জন আঁকিয়ে অংশ গ্রহন করে। ছবি আঁকার জন্য আঁকিয়েদেরকে ১ ঘন্টা সময় দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শিশুদের নিয়ে এই আয়োজন। শিশুরা বঙ্গবন্ধুকে চিনবে, বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের ইতিহাস ও স্বাধীনতার ইতিহাস জানবে। এই প্রজন্ম যেনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর দর্শনে বলিয়ান হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে ভূমিকা রাখতে পডারে ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে পারে সেজনই আজকের এই আয়োজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ছোট শিশুরা এসেছে বঙ্গবন্ধুকে ধারন করতে, বঙ্গবন্ধুর চেতনা ও তাঁর আদর্শকে ধারন করতে। বাচ্চারা বঙ্গবন্ধুকে ধারন করতে পেরেছে এটাই আমাদের অর্জন। আমাদের প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুকে মিস করেছে, কিন্তু বর্তমান প্রজন্ম সঠিক ইতিহাস জানতে পারছে। তিনি প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করার জন্য শিশুদেরকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগীতার আয়োজন করার জন্য তিনি জেলা পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।
আলোচনা সভা শেষে অতিথিগণ চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) উদ্যোগে গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৯ মার্চ বুধবার দুপুর ১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গনশুনানীতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, ডিপিএফের বিভাগীয় প্রতিনিধি আলমগীর মিয়া, জেলা রেজিষ্ট্রার সরকার লুৎফুল করীর, জেলা সমাবসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুল হাসান, আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শামীম আহমেদ, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার খোরশেদ আলম, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ভিকারুন নেছা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ন্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার রফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিস্ট্রিক পলিসি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন।
গণশুনানীতে সাংবাদিক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, এনজিও কর্মী, চাকুরি প্রার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশ নেন।
গণশুনানীতে অংশ নেয়া সেবাগ্রহীতা অভিযোগ করে বলেন, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিটিজেন চার্টে রোগীদের কি খাবার খেতে দেয়া হয়, তা লিখা নেই। এটি লিখা থাকলে রোগীরা নিয়মিত খাবার পাচ্ছে কি না জানা যাবে।
একজন বলেন, তিনি একদিন মধ্য রাতে তার এক শিশুকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যান। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পাশের বেসরকারি নবজাতক হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সরকারি এই হাসপাতালের জরুরী বিভাগে তুলা ও ব্যান্ডেজ বাইরে থেকে রোগীদের কিনতে হয়।
কয়েকজন বক্তা বলেন, শহরে পুকুর ভরাট চলছে, দলিল করতে ও পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন করতেও টাকা লাগে। এসব অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রধানরা একে একে উত্তর দেন।
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, জেলায় পুকুর ভরাট নিয়ে চলছে চোর পুলিশ খেলা। তবে তিনি জেলায় যোগাদানের পর কোনো পুকুর ভরাট হতে দেননি। কোনো পুকুরই ভরাট করতে দেয়া হবেনা।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বই ছাপায় বিলম্ব হয়েছে। তিনি বলেন, শহরের হকার, যানজট ও ট্রাক প্রবেশ বিষয়ে পুলিশকে সাথে নিয়ে কাজ করব। উন্নয়ন কাজ চলমান থাকায় চারলেনের বিষয়ে একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। সময় লাগবে।