হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেত্রী মিশেল ট্রাকটেনবার্গ (৩৯) মারা গেছে। নিজ ফ্ল্যাট থেকে মিশেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানায়, পুলিশের তথ্য মতে, অভিনেত্রীর মৃত্যুর পেছনে কোনো সন্দেহজনক কারণ পাওয়া যায়নি। ফরেনসিক পরীক্ষার পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
অন্যদিকে, এক বিবৃতিতে অভিনেত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, মিশেল ট্রাকটেনবার্গ আমাদের মাঝে নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ করা হচ্ছে। ট্রাকটেনবার্গের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিনোদন জগতের অনেক তারকা।
‘গসিপ গার্ল’-এর সহ-অভিনেত্রী ব্লেক লাইভলি লিখেন, সে ছিল প্রাণবন্ত, দয়ালু ও ভীষণ মেধাবী। এ খবর হৃদয়বিদারক।
‘বাফি’ সহ-অভিনেতা জেমস মার্স্টার্স লিখেন, মিশেল ছিলেন বুদ্ধিমান, হাসিখুশি ও অত্যন্ত প্রতিভাবান। তার মৃত্যু বড় এক ক্ষতি।
১৯৯৬ সালে ‘হ্যারিয়েট দ্য স্পাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দার অভিষেক হয় ট্রাকটেনবার্গের। ৯০ ও ২০০০-এর দশকে শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত ‘বাফি দ্য ভ্যাম্পায়ার স্লেয়ার’-এ ডন সামারস চরিত্রে এবং ‘গসিপ গার্ল’-এ জর্জিনা স্পার্কস চরিত্রে অভিনয়ের জন্য। এছাড়া ‘ইউরোট্রিপ’, ‘আইস প্রিন্সেস’ এবং ‘কিলিং কেনেডি’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
দুবাই থেকে ভারতে সোনা পাচারের মামলায় গ্রেপতার হওয়া কন্নড় অভিনেত্রী রান্যা রাও জামিন পেয়েছেন। অর্থনৈতিক অপরাধ সংক্রান্ত বিশেষ আদালত ২ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডের বিনিময়ে তার জামিন মঞ্জুর করেছে। একইসঅতৈ এ মামলার আরেক অভিযুক্ত কোন্দারু রাজুকেও একই শর্তে জামিন দেওয়া হয়েছে। তবে জামিন পেলেও এখনই কারামুক্তি মিলছে না অভিনেত্রীর।
ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, জামিনের আদেশ সত্ত্বেও জেলেই থাকতে হচ্ছে রান্যাকে। কারণ, তার বিরুদ্ধে বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ এবং চোরাচালান কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলায় এখনও পর্যন্ত তিনি জামিন পাননি। তবে আদালত আরো জানিয়েছেন, জামিন পেয়ে জেলের বাইরে এলেও দেশ ছাড়তে পারবেন না কন্নড় অভিনেত্রী।
গত ৩ মার্চ বেঙ্গালুরুর বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হন রান্যা। পরে তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা এবং ২ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের সোনা। এই সব টাকা ও সোনার কোনও উৎসের কথা জানাতে পারেননি অভিনেত্রী। পরে দুবাইয়ের শুল্ক দপ্তর জানিয়েছে, গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বরে তিনি দুবাই থেকে সোনা কিনেছিলেন। এবং ঘোষণা করেছিলেন, ওই সোনা নিয়ে তিনি জেনেভায় যেতে চান। যদিও দেখা গেছে, সোনা নিয়ে তিনি ভারতেই ফিরেছিলেন।
২০১৪ সালে ‘মানিক্য’ সিনেমায় কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির সুপারস্টার সুদীপের বিপরীতে অভিনয় করে রাতারাতি খ্যাতি লাভ করেন রান্যা রাও। পরে আরো কয়েকটি দক্ষিণী সিনেমায় এ অভিনেত্রী অভিনয় করেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। ১০ মার্চের ফাইনালের আগে আজ ৮ মার্চ শুক্রবার গ্রুপের শেষ আনুষ্ঠানিক ম্যাচ ছিল বাংলাদেশ-ভুটানের। নেপালের কাঠমান্ডুর চেসাল স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ৬-০ গোলে ভুটানকে হারিয়েছে।
এক ম্যাচ আগে ফাইনাল নিশ্চিত হলেও একাদশে কোনো পরিবর্তন না এনেই ভুটানের বিপক্ষে নামে বাংলাদেশ। ১৩ মিনিটে এগিয়ে যায় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। ফাতিমা আক্তারের লম্বা ক্রস ধরতে সুরভী আকন্দ প্রীতি অফসাইডের ফাঁদ ভেঙে বেরিয়ে যান। ড্রপ খেয়ে ওপরে ওঠা বল হেডে গোলরক্ষকের ওপর দিয়ে জালে জড়িয়ে দেন এই ফরোয়ার্ড।
৩৩তম মিনিটে বাংলাদেশকে দ্বিগুণ লিড এনে দেওয়া দুর্দান্ত গোলটি করেন ফাতেমা। বক্সের বেশ বাইরে থেকে এই মিডফিল্ডারের নেওয়া ফ্রি-কিক বল জালে জড়ায়। পরের মিনিটেই কর্নার থেকে ব্যবধান আরো বাড়ান ক্রাউচিং মারমা। ফাতিমার কর্নারে দূরের পোস্টে ফাঁকায় থাকা মারমা হেড দিয়ে জাল খুঁজে নেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান বাড়ান সাথী মুন্ডা। বাঁ-প্রান্ত থেকে বদলি খেলোয়াড় মৌমিতা খাতুনের ক্রস থেকে সুরভীর পা ছুঁয়ে বল যায় পোস্টের মুখে অরক্ষিত সাথীর পায়ে। সহজ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্যবধান বড় করেন এই বাংলাদেশি উইঙ্গার। ৬৯ মিনিটে ব্যবধানটা আরো বড় করেন থুইনুই মারমা। ৭৭ মিনিটে সুরভী আকন্দ প্রীতি একাই বক্সে ঢুকে গোলরক্ষকের পাশ দিয়ে দলের হয়ে ষষ্ঠ গোল করেন। আর তাতেই নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের বড় জয়।
বিনোদন ডেস্ক :
ভারতীয় গোয়েন্দা ভিত্তিক প্রথম টিভি সিরিজ ‘সি. আই. ডি’ এর অভিনেতা দীনেশ ফাদনিস মারা গেছেন। সোমবার দিবাগত রাত ১২টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। টাইমস অব ইন্ডিয়া এ খবর প্রকাশ করেছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কয়েক দিন আগে অসুস্থ হয়ে পড়ায় মুম্বাইয়ের তুঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় দীনেশকে। তারপর থেকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছিল তাকে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। আজ তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
প্রথমে জানা যায়, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দীনেশ। কিন্তু এ তথ্য সঠিক নয় বলে জানান সিআইডির আরেক অভিনেতা নয়ানন্দ শেঠি। এ অভিনেতা পিঙ্কভিলাকে বলেন, ‘এটি হার্ট অ্যাটাক নয়; তার লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার কারণে দ্রুত তাকে তুঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। গত দুই দিন তার শারীরিক অবস্থা অনেক বেশি আশঙ্কাজনক ছিল। তবে এখনো তার শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো পরিবর্তন হয়নি। আশা করছি, খুব শিগগির সে সুস্থ হয়ে ওঠবে।’
মূলত, ঔষুধের প্রতিক্রিয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন দীনেশ। তা জানিয়ে দয়ানন্দ শেঠি বলেন, ‘দীনেশের অন্য রোগের চিকিৎসা চলছিল। সেসব ঔষুধের প্রতিক্রিয়ায় দীনেশের লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এজন্য খুব ভেবেচিন্তে ঔষুধ খাওয়া উচিত।’
১৯৯৭ সালে প্রচার শুরু হয় সিআইডির। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত এ সিরিয়ালের ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্স বা ফ্রেডি চরিত্রে অভিনয় করেন দীনেশ ফাদনিস। তার চরিত্রটি টেলিভিশন দর্শকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। নব্বই দশক থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ভারতীয় টেলিভিশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় শোগুলোর একটি সিআইডি।
অনলাইন ডেস্ক :
সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে মদপানের পর ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনায় ক্লাবের পরিচালক ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদের করা মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমনির নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আজ ২৬ জানুয়ারি রবিবার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুনাইদ এ পরোয়ানা জারি করেন।
পরীমনির আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী জানান, রবিবার মামলায় চার্জ শুনানির দিন ধার্য ছিলো। আমরা আসামিপক্ষে সময় আবেদন করি। আদালত সময় আবেদন নামঞ্জুর করে তার নামে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। একইসাথে তার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এর আগে ২০২২ সালের ৭ জুলাই ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব হাসানের আদালতে এ মামলা করেন নাসির। মামলায় পরীমনি ছাড়াও তার দুই সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে আসামি করা হয়। আদালত পিবিআকে ঘটনা বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, পরীমনি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহল সেবী। সুযোগ বুঝে তারা বিভিন্ন নামিদামি ক্লাবে ঢুকে অ্যালকোহল পান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমনি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করে হয়রানির ভয় দেখান।
আরজিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর আসামিরা সাভারের বোট ক্লাবে ঢুকে দ্বিতীয় তলার ওয়াশরুম ব্যবহার করেন। পরে তারা ক্লাবের ভেতরে বসে অ্যালকোহল পান করেন। বাদী ও তার সহযোগী শাহ শহিদুল আলম রাত সোয়া ১টার দিকে যখন ক্লাব ত্যাগ করছিলেন, তখন পরীমনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাদী নাসির উদ্দিনকে ডাক দেন এবং তাদের সঙ্গে কিছু সময় বসার অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে পরীমনি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি ব্লু লেবেল অ্যালকোহলের বোতল বিনামূল্যে পার্সেল দেওয়ার জন্য বাদীকে চাপ দেন। বাদী এতে রাজি না হওয়ায় পরীমনি বাদীকে গালমন্দ করেন। বাদী এবং আসামিদের মধ্যে বাদানুবাদের একপর্যায়ে পরীমনি বাদীর দিকে একটি সারভিং গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির উদ্দিন মাথায় এবং বুকে আঘাত পান।
এতে আরো উল্লেখ করা হয়, পরীমনি ও তার সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন ও ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পরীমনি সাভার থানায় বাদীসহ দুজনের নামে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একটি মামলা করেন।
গত বছর এ মামলায় পিবিআই ঢাকা জেলার পরিদর্শক মো. মনির হোসেন এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। পরীমনি ছাড়া এ মামলায় তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে তার সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
এরপর গত বছর ১৮ এপ্রিল এ মামলায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে শুনানি শেষে তাদের দু’জনকে হাজির হতে সমন জারি করেন।
এরপর গত বছর ২৫ জুন ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম. সাইফুল ইসলামের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বিচ্ছেদের পরও বন্ধুত্ব বজায় রেখে চলেছেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট অভিনেতা আমির খান ও তার স্ত্রী কিরণ রাও। বাসস্থান আলাদা হলেও এখনো তাদের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে ছেলে আজাদের জন্য। আজাদের ওপর বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের প্রভাব পড়েছিলো কিনা তা নিয়েই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন কিরণ রাও।
আরও পড়ুন
দাবানলে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অ্যাঞ্জেলিনা জোলি খুলে দিয়েছেন বাড়ি
বিচ্ছেদ নিয়ে প্রথম থেকেই খোলাখুলি কথা বলেন সাবেক আমিরপত্নী। কিরণ বলেন, বিচ্ছেদ মানে কোনো দড়ি কেটে ফেলা নয়; বরং দড়িতে গিঁট পড়লে সেটি ছাড়ানোর নামই বিচ্ছেদ। তিনি বলেন, আমাদের খুব সহজভাবেই বিচ্ছেদ হয়েছিলো। তার কারণ আমরা বিচ্ছেদের জন্য ততোদিনে প্রস্তুত ছিলাম। বিবাহিত থাকাকালীন আমাদের মধ্যে সব ঠিকই ছিল। বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তও আমরা ভেবেচিন্তেই নিয়েছিলাম। কখনই আমরা ঝগড়া করিনি। তর্ক করেছি, যা ১২ ঘণ্টার মধ্যে আমরা মিটিয়ে নিয়েছি। এ ধরনের সমস্যা সাধারণত আমাদের বাবা-মায়ের সাথেও হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন
তরুণীর গায়ে মদ ঢেলে তারকার টক্সিক জন্মদিন!
আমির ও কিরণ বরাবর সতর্ক থেকেছেন, আজাদের যাতে কোনো কিছুতে খারাপ না লাগে। সন্তানের এ প্রসঙ্গে কিরণ বলেন, আমাদের সম্পর্কে বাঁচিয়ে রাখার মতো অনেক কিছুই ছিল। আমরা আমাদের সন্তানকে ছুড়ে ফেলে দিতে চাইনি। আমরা এমনভাবে এগিয়েছি, যাতে একটা দড়ি টুকরো না হয়ে যায়। বরং একটা দড়ি থেকে গিঁট ছাড়ানোর চেষ্টা করেছি। তিনি বলেন, আমরা সময় নিয়ে সেই গিঁট ছাড়িয়েছি।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন যেসব হলিউড তারকারা
বিচ্ছেদের পর বন্ধুত্ব নিয়ে সাবেক আমিরপত্নী বলেন, আমরা বিবাহিত হয়ে থাকতে চাই না ঠিকই, কিন্তু তার মানে এই নয়, আমরা পরস্পরকে ভালোবাসি না। সঙ্গীর বহু জিনিসই অপছন্দ হতে পারে, তার জন্য ঝগড়াও হতে পারে। কিন্তু এমন কারণও থাকে, যার জন্য সঙ্গীকে আপনি ভালোবাসবেন।
উল্লেখ্য, ২০০৫ সালে বিয়ে করেছিলেন আমির ও কিরণ। ২০২১ সালে তারা বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন।