অনলাইন ডেস্ক :
পরিবারে স্বাচ্ছন্দ্য ফেরানোর জন্য দুই বছর আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমান আয়নাল হক (২৮)। গত ৮ অক্টোবর ২৪ সৌদি আরবের আভা শহরে নিজ কর্মস্থলে যাবার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন আয়নাল।
৯ মার্চ রবিবার সাড়ে রাত ১১টায় মৃত্যুর ৫ মাস পর সৌদি আরব থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে তার মরদেহের কফিন। সেখান থেকে পরিবারের লোকজন কফিন বাড়ি নিয়ে যায়।
আজ ১০ মার্চ সোমবার সকাল ৯টায় জানাযা শেষে তাকে কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহত আয়নাল হক মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার পাতিলাপাড়া গ্রামের মৃত কুদ্দুস আলীর ছেলে। তিন ভাইয়ের মধ্যে পরিবারের সবার ছোট সন্তান ছিলেন আয়নাল। দেশে থাকাকালীন আয়নাল কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন।
সংসারের অভাব দূর করতেই সেই পেশা ছেড়ে সৌদি আরবে পাড়ি জমান তিনি। স্ত্রী ও দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে তার। বড় মেয়ের বয়স ১২ আর ছোট মেয়ের ৫ বছর। আয়নালকে হারিয়ে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুদের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
নিহতের বড় ভাই ভ্যানচালক মো. ময়নাল হোসেন বলেন, ‘ভাইকে জীবিত পাইনি তবে বিমানবন্দর থেকে তার মৃতদেহের কফিন এনেছি। ভাতিজিদের দেখভাল করার মতো কেউ নাই।
হাকিকুল ইসলাম খোকন:
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে গত ২০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে স্টেট বিএনপির উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মাওলানা সাদিকের নেতৃত্বে জ্যাকসন হাইটস মসজিদে এ মাহফিল পরিচালিত হয়। এ সময় শহীদ রাষ্ট্রপতির আত্মার মাগফেরাত এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএসএমএমইউর প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ। বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা এবং আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার জিয়াউর রহমানের জীবন ও আদর্শ উপস্থাপন করেন।
প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের পররাষ্ট্র সম্পর্কিত উপদেষ্টা কমিটির অন্যতম সদস্য গোলাম ফারুক শাহীন। তিনি বলেন, স্বৈরাচার মুক্ত হলেও বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজ এখনও শেষ হয়নি। এজন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং দেশের স্বজনকে বিএনপির কর্মসূচির সাথে একাত্ম থাকতে হবে। এটাই হচ্ছে সময়ের দাবি।
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জাহাঙ্গীর এম আলম, রুহুল আমিন সিদ্দিকি। আরো বক্তব্য রাখেন মিয়া আলিম পাখি, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, বদরুল হক আজাদ, মাহবুবুর রহমান মুকুল, দেওয়ান কাউসার।
নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপি এবং বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন মো. দেলোয়ার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মাইন উদ্দিন মিয়াজী, মোহাম্মদ আবুল কালাম, রুহুল আমিন, সেলিম আহমদ, মনির হোসেন, মামুন হোসেন বিপ্লব, সাইদুজ্জামান রিঙ্কু, জাকির হোসেন, রাহিমুল আলম প্রিন্স, আব্দুল করিম ও মো. ফয়সাল হোসেন।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসেরস নিরব রেস্টুরেন্টে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭ টায় কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।কামাল উদ্দীন ও হুমায়ন কবিরের দুই পর্বে সভাপতিত্বে এবং কবির হোসেনের সঞ্চালনায় চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ এর দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন -লিয়াকত হোসেন মামুন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন- হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন, মোঃ হেলাল উদ্দিন, নুর আলম সেলিম, মোহাম্মেদ আলী, গোলাম কবির শিপন, বারাকাত শিউল, মোঃ ফারুক, নোমান সিদ্দীকি ।
প্রধান বক্তা ছিলেন-মাঈন উদ্দিন নটু।
প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্বে ছিলেন শরিফ হোসেন নিরব ও হুমায়ন বাংগালী।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন-যুক্তরাস্ট্রে বসবাসরত চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও চাটখিল পৌরসভার ব্যক্তিবর্গ এর মাঝে বাহার, শওকত আকবর, সরাজ ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, শিহাব বিন ওয়াছেক, আসিফ মাহবুব, রাশেদ আলম, শাহাদাত হোসেন টিটু, শাহাদাত হোসেন সুজন, মামুন, শামছুর রহমান, মিলন, আবু তাহের, রাজিব হোসেন, শাহরিয়ার হিমেল, মহসিন, নুরুল হুদা পিন্টু, মাহবুব আলম, আবদুর রহিম, নুর জালাল, ইসমাইল হোসেন পলাশ, নুর হোসেন মিঠু, মো. নাঈম, আব্দুল কুদ্দুস বাবু, মো: আল-আমিন, সঞ্জয় শীল, সবুজ হোসেন, আবদুর রহমান, ওমর ফারুক শরীফ, আরিফ হোসেন, আমিন উল্লাহ, আবু বক্কার সিদ্দিক, ইব্রাহিম খলিল, নুর হোসাইন, সজীব আহমেদ, লিটন চৌধুরী, শামীম হোসেন, কিরন, মো. জাবেদ, রবিউল হাসান সৈকত, বাদশা ফাহাদ, মোহাম্মাদ কাকন, সজীব, মিশু, রিয়াদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, ইয়াছিন আরাফাত রাফি, জহিরুল ইসলাম সোহাগ, জামসেদ মজুমদার, হাছান আহম্মেদ, মোহাম্মদ রবিন, মোহাম্মদ ইয়াছিন, রমযান আলি রাশেদ, রবিউল হোসেন রাসেল, ফাহাদ, আমিন উল্যাহ, সাইফুল ইসলাম, সজীব, বিপ্লব, তারেক, জুয়েল, পিয়াল, হাসান, আরিফ হোসেন, নাঈম, ফয়সাল, সৈকত ফারুক, নিশাদ, জাহিদ, মুরাদ, জর্জ, সাব্বির, আবদুর রহমান, জাহিদ, তৌহিদ সহ চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সকলের উপস্থিতিতে চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ এর দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করেন-
হুমায়ন কবির, লিয়াকত হোসেন মামুন, আনোয়ার হোসেন লিটন এবং মাঈন উদ্দিন নটু। নব মনোনীত আহবায়ক-হেলাল উদ্দিন ও সদস্য সচিব শরিফ হোসেন নিরব বলেন-আগামী কিছু দিনের মধ্যে আহবায়ক কমিটির ছবিসহ তালিকা প্রকাশ করা হবে।
নব মনোনীত দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি পবিত্র রমযান মাসে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে সোসাইটির কার্যক্রম শুরু করবেন।
আপ্যায়ন শেষে হুমায়ন কবিরের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
পরিবারের সুখশান্তি ও উন্নত জীবণের আশায় স্ত্রী সন্তান ও মা-বাবাকে ছেড়ে মাত্র ৫ মাস আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী গ্রামের মাসুক মিয়া। প্রবাসে চাকরি করে ভালই কাটছিল তার জীবণ পরিবার পরিজন নিয়ে। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সবকিছু তছনছ করে দিল মাসুকের। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ২০ দিন পর গতকাল সোমবার বিকালে মাসুক মিয়া লাশ হয়ে বাড়িতে ফিরলো । লাশ বাড়িতে পৌছার পর স্ত্রী সন্তানসহ আত্বীয়-স্বজনের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠেছে। নিহত মাসুক মিরাশী ইউনিয়নের আমতলা গ্রামের জহুর আলীর ছেলে। নিহত মাসুকের স্ত্রী ও আফনান নামে দেড় বছরের এক ছেলে রয়েছে।
পরিবার সূত্র জানায়, মাসুক মিয়া মাত্র ৫ মাস পুর্বে চাকরি নিয়ে সৌদি আরব যান। ভালই চলছিল তার সহকর্মীদের নিয়ে প্রবাস জীবণ। গত ৭ জানুয়ারী সৌদি আরবে এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান মাসুক। মাসুকের মৃত্যুর পর সন্তানের লাশ দেখতে পাবেন কিনা এ নিয়ে দুচিন্তায় পড়েন অসহায় পিতা-মাতা।
অবশেষে মৃত্যুর ২০দিন পর প্রবাসে তার সহকর্মী একই গ্রামের মাহমুদুর রহমান রুবেল সৌদির দূতাবাসের সহযোগিতায় লাশ নিয়ে দেশে আসেন। সোমবার ভোর রাতে লাশ পৌছায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে। সেখান থেকে অসহায় পরিবারের পক্ষে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য কামাল হোসেন লাশ গ্রহন করে বাড়ি নিয়ে আসেন। বিকেলে লাশ বাড়িতে পৌছার পর স্ত্রী সন্তান, পিতা মাতা ও আত্বীয় স্বজনের কান্নায় আকাশ আতাস ভারি হয়ে উঠে।
কামাল হোসেন জানান, অসহায় পিতা-মাতা, স্ত্রী ও একমাত্র সন্তান রেখে মাসুক মারা যান।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জে এস ডি যুক্তরাষ্ট্র শাখার উপদেষ্টা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরমুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার আবুল কালাম (৭৫)চিকিৎসাধীন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শহরেরএকটি হাসপাতালে গতকাল ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গণমাধ্যমকে সংবাদ জানিয়েছেন সামসুল আহমেদ শামীম। বীর মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার আবুল কালাম এর নামাজে জানাযা ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার নিউইয়র্ক শহরের1404 newkirk avenue, Brooklyn বেলাল মসজিদে বাদ জুমা অনুষ্ঠিত হবে।
পরিবারের ও দলের পক্ষ তার নামাজে জানাযায় উপস্থিত হওয়ার সকলের প্রতি অনুরোধ করা হচ্ছে।
গত ২৯ ডিসেম্বর মাষ্টার আবুল কালাম স্বস্ত্রীক দেশে যান। ২৯ জানুযারি দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ফেরার পথে, নিউইয়র্কে বিমানবন্দরে বিমান অবতরণের সাথে সাথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর বিমানবন্দর থেকে জরুরি গাড়ির মাধ্যমে হাসপাতালে নেয়া হয়,আর সেখান থেকেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরপারে পাড়ি জমালেন রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার আবুল কালাম।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জে এস ডি, যুক্তরাষ্ট্র এর পক্ষ থেকে মরহুমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।
মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী, ছেলে, দুই মেয়ে নাতি – নাতনিসহ অসংখ্য সহযোদ্ধা, বন্ধু – বান্ধব রেখে গেছেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধের এ বীর সেনানী স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে, স্বাধীন দেশের উপযোগী শাসন ব্যবস্থা কায়েমসহ শ্রমজীবী কর্মজীবী পেশাজীবীদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অধিকার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার আন্দোলন সংগ্রামে আজীবন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে গেছেন। এজন্য তিনি বিভিন্ন সরকারের সময়ে জেল জুলুমের পাশাপাশি শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি দীর্ঘ সময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির নির্বাচিত কোষাধ্যক্ষ হিসাবে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত দায়িত্ব পালন করেন।
মাষ্টার আবুল কালাম এর মৃত্যুতে নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। বীর মুক্তিযোদ্ধারা মাষ্টার আবুল কালামের মৃত্যুতে জেএসএফ’র পক্ষ থেকে হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জর্জিয়া স্টেট সিনেটর হিসাবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিলা ইসলাম। গত ৫ নভেম্বরের নির্বাচনে জর্জিয়ার ৭ম সিনেট জেলা থেকে তিনি নির্বাচিত হন। ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার নাবিলা তার স্বামী পার্কেস এবং নবজাতক ছেলে আহসানকে সঙ্গে নিয়ে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিশু ও পরিবার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, এবং প্রাক্তন সেনা, সামরিক ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিষয়ক সিনেট কমিটিগুলিতে মনোনীত হয়েছেন।
সিনেটর নাবিলা ইসলাম সম্প্রতি জর্জিয়া উইমেনস লেজিসলেটিভ ককাসের সহ-চেয়ার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। নাবিলা ইসলাম একজন উদীয়মান নেত্রী এবং সমাজসেবী। তিনি জর্জিয়ার ডুলুথ একজন বাসিন্দা এবং একজন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, যিনি তার কর্মজীবন ও পারিবারিক অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কমিউনিটির সেবা প্রদান করছেন।
নাবিলা ইসলামের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী পরিবারে। তার বাবা-মা একটি উন্নত জীবন গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হন। নাবিলা জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন।
নাবিলা ইসলাম ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো জর্জিয়া রাজ্যের ৭ম সিনেট জেলা থেকে নির্বাচিত হন। তিনি অত্যন্ত প্রতিভাবান, দক্ষ এবং জনগণের সমস্যাগুলোর প্রতি আন্তরিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছেন। তার পিতামাতার অভিবাসী জীবন থেকে তার অনুপ্রেরণা আসে, এবং তিনি সবসময় তার কণ্ঠস্বর ব্যবহার করেন কমিউনিটির উন্নতির জন্য।
শপথ গ্রহণের পর সিনেটর নাবিলা ইসলাম বলেন, একজন শ্রমজীবী অভিবাসীর কন্যা হিসেবে, আমি সবসময় আমাদের বৈচিত্রময় সম্প্রদায়গুলিকে উজ্জীবিত করতে আমার কণ্ঠস্বর ব্যবহার করব। তিনি বলেন, একজন নতুন মা হিসেবে, আমি বুঝতে পারি যে জর্জিয়ার পরিবারগুলো কী ধরণের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। আমি প্রস্তুত, যতটুকু সম্ভব, জর্জিয়াকে এমন একটি স্থানে পরিণত করতে যেখানে পরিবারগুলো সফল হতে পারে এবং শিশুরা উন্নতি করতে পারে।