আল আমিন, মালয়েশিয়া থেকে :
মালয়েশিয়ায় রাস্তা পার হওয়ার সময় গাড়ির নিচে চাপা পড়ে আব্দুল মাজেদ খান (২৯) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। গত সোমবার সকালে রাস্তা পার হতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়নের মহেন্দ্রপুর গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, মাজেদ প্রায় নয় মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়ে পেনাং শহরে একটি কোম্পানিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ শুরু করেন। সোমবার সকালে নতুন ভিসার জন্য মেডিকেল করতে যাওয়ার পথে রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি গাড়ির নিচে চাপা পড়েন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
তার মৃত্যুর খবর বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত মাজেদ খানের বাবা মোয়াজ্জেম খান বলেন, আমার ছেলে মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আমি চাই আমার ছেলের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা হোক। সরকার যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেয়।
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহুয়া আফরোজ বলেন, মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আব্দুল মাজেদ খানের নিহতের খবর জানার পর আমরা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে বাংলাদেশি দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সাওজছে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আহতরা।
ব্যক্তিগত সমস্যার জের ধরে ১২ জানুয়ারি রবিবার স্থানীয় সময় বিকেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন তারেক আহমেদ, সুমন (মিলফোন্তেজ), সামসুজ্জামান, গ্লিলমান, জামিল, জুবেল।
হামলার ব্যাপারে লিসবন প্রবাসী আব্দুস সালাম বলেন, আমি যতদূর জানি পর্তুগালের বেজা শহর বিএনপির সিনিয়র সভাপতি কামিল আহমেদ জন্মদিনের দাওয়াত দেওয়াকে কেন্দ্র করে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে এবং লিসবনে এই নিয়ে দুই পক্ষের কথা কাটাকাটির এক সময়ে সংঘর্ষ হয়।
এ বিষয়ে পর্তুগাল বিএনপির সদস্য সচিব ছায়েফ আহমেদ সুইটের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসীর ছাড় নেই। যারা এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাতে জড়িত কেউই পর্তুগাল বিএনপির কোন পদধারী নেতৃবৃন্দ না। তবে এই ঘটনায় পর্তুগাল বিএনপির কেউ এই রকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জরিত হলে সাংগঠনিক ভাবে যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, দুই পক্ষের এই হামলার ঘটনায় পর্তুগালের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশি এলাকায় রুয়াদো বেনফর্মোসোতে সারা দিন পর্তুগীজ টিভি চ্যানেল ও পুলিশের উপস্থিতি চোখে পরার মতো।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান এর মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র জেএসডি’র পক্ষ থেকে গভীর শোক, শ্রদ্ধা এবং শোকাবহ পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।
জাতির এ শ্রেষ্ঠ সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দলটির নেতৃবৃন্দ এক বিবৃতি প্রকাশ করে। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান ছাত্র জীবন থেকেই দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়, বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা গঠনে স্বাধীনতা পূর্ববর্তী ও পরবর্তীকালে বিভিন্ন আন্দোলন, সংগ্রামে সংক্রিয়ভাবে নেতৃত্বদানের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ সহ বিভিন্ন আন্দোলন ও সংগ্রামে আমৃত্যু পযর্ন্ত তিনি আপোষহীনভাবে সোচ্চার ছিলেন। এসময় ওনার চিরবিদায়ে রাজনীতিতে এক শূন্যতা সৃষ্টি হলো। যা পূরণ হবার নয়।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন – জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জেএসডি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি মোহাম্মদ সরোয়ার হোসাইন, যুক্তরাষ্ট্রে মূল ধারার রাজনীতিবিদ এডভোকেট মজিবুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রবাস বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মালেক, যুক্তরাষ্ট্র জে এস ডি’র আহবায়ক এনামুল হায়দার, যুগ্ম আহবায়ক সামছুদ্দীন আহমেদ শামীম, তছলিম উদ্দিন খান, আরজু হাজারী, মোহাম্মদ রফিক উল্যাহ, তারেক হোসেন সদস্য হারুনুর রশীদ, মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
হাকিকুল ইসলাম খোকন:
বিশ্বখ্যাত স্থপতি এফ আর খান, সেতার বাদক আলী আকবর খান, লেখক রুমানা আলম, কবি শহীদ কাদরি, সাহিত্যিক-লেখক ঝুম্পা লাহিড়ি, বাংলাদেশের মুুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা এনায়েতুর রহিম, বিজ্ঞানী দেবব্রত বসু, মূলধারার লেখক, অমিতাভ ঘোষ, বিজ্ঞানী ইকবাল কাদির, ইউটিউবের কো-প্রতিষ্ঠাতা জাওয়াদ করিম, সারাবিশ্বের তরুণ-তরুণীকে বিনা ফি-তে অংক শেখানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘খান একাডেমি’র প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক সালমান খান, ইন্টেলের চেয়ারপার্সন বিজ্ঞানী ওমর ইশরাকের মত বাঙালিরা বহুজাতিক আমেরিকায় বাংলা ও বাঙালিদের পরিচিতিকে মহিমান্বিত করেছেন। নিউইয়র্কে বসবাসরত বাঙালিরা বিশ্বের রাজধানী খ্যাত উক্ত সিটি তথা স্টেটে বাঙালি সংস্কৃতির ফল্গুধারা বিকাশের নিরন্তর প্রয়াস চালাচ্ছেন।
বাঙালিরা নতুন বছরের প্রথম দিন ‘পয়লা বৈশাখ’ ঘটা করে টাইমস স্কোয়ারসহ নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানে উদযাপন করছেন। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন তথা ‘পহেলা বৈশাখ; বরণে এখোন হাজারো নারী-পুরুষের সাথে নতুন প্রজন্মের বাঙালিরাও উচ্ছ্বাসে মেতে উঠে। বাংলাদেশ, ভারত এবং আমেরিকার শতাধিক সংগঠনের শিল্পী-কলা-কুশলিরা হাজার বছরের ঐতিহ্যমণ্ডিত বাঙালি সংস্কৃতির জয়গান করেন। পাশাপাশি মেধা আর শ্রমের বিনিয়োগ ঘটিয়ে নিউইয়র্ক স্টেট তথা আমেরিকার উন্নয়নেও বাঙালিরা অবদান রেখে চলছেন। তেমন অবয়বকে আরো গৌরব আর অহংকারের সাথে উদ্ভাসিত করতে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে ‘১৪ এপ্রিলকে নিউইয়র্কে বাংলা নববর্ষ’র স্বীকৃতি প্রদানের জন্যে সিনেটর লুইস সেপুলভেদা ১৫ জানুয়ারি সিনেটে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
২৩৪ নম্বরের এই রেজ্যুলেশন (Memorializing Governor Kathy Hochul to proclaim April 14, 2025, as Bangla New Year Day in the State of New York) ২২ জানুয়ারি সর্বসম্মতভাবে পাশে হয়েছে। অর্থাৎ আসছে ১৪ এপ্রিল ঘটা করে পালিত হবে ‘বাংলা নববর্ষ’ এবং তা স্টেট, সিটি, কুইন্স, ব্রুকলীন, ব্রঙ্কস বরো-সহ সকল পর্যায়ে এ উপলক্ষে কর্মসূচি গ্রহণে আর কোন বাধা থাকবে না। এ ধরনের একটি ঘোষণাপত্র শীঘ্রই স্টেট গভর্ণর ক্যাথি হোকুল বিতরণ করবেন। স্টেট সিনেট সূত্রে এ সংবাদদাতা আরো জানতে পেরেছে যে, নিউইয়র্কস্থ মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও বিশ্বজিৎ সাহা এমন একটি রেজ্যুলেশনের জন্যে স্টেট সিনেটর লুইস সেপুলভেদার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন এবং তা উল্লেখ রয়েছে পাশ হওয়া রেজ্যুলেশনে।
বাঙলা নতুন বছরকে ঘটা করে বরণের অভিপ্রায়ে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটের এই রেজ্যুলেশনে উল্লাস প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সংগঠনের নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মী-সমর্থক আর শিল্পী-কলাকুশলীরা।
কারণ, সর্বশেষ গত বছরও নিউইয়র্ক সিটির টাইমস স্কয়ারে প্রথমবারের মতো শতকণ্ঠে পয়লা বৈশাখ উদযাপনের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে কলকাতা, ঢাকা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার প্রথিতযশা শিল্পীরা অংশ নিয়েছেন। এর পরদিন জ্যাকসন হাইটসের ডাইভার্সিটি প্লাজায় বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা ও বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামস। এরও দুই দশক আগে থেকে মুক্তধারাসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে এই স্টেটের বিভিন্ন স্থানে ‘পয়লা বৈশাখ’ বরণের বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এসব অনুষ্ঠানে পান্তা-ইলিশের আয়োজন ছাড়াও বাঙালি পোশাকে জড়ো হওয়া নর-নারী-শিশু-কিশোরের মধ্যে ঐতিহ্যের পরিপূরক খাবার পরিবেশিত হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
আমেরিকায় নিজ কাজের মধ্য দিয়ে কমিউনিটির উন্নয়নে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক মো. এহসান উদ্দিন (এহসান জুয়েল)। সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কসের আল-আকসা পার্টি হলে ‘ব্রঙ্কস কমিউনিটি ডিস্ট্রিক্ট নাইন’-এর পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার হাতে সম্মাননাপত্র তুলে দেয়া হয়।
এসময় সম্মাননা জানানো হয় এনওয়াইপিডিতে কর্মরত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশার বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে। কমিউনিটি ডিস্ট্রিক্ট নাইনের চেয়ারপার্সন মাস্টার অব ল’য মোহাম্মদ এন মজুমদার এ সম্মাননা তুলে দেন।
এসময় তিনি বলেন, সাংবাদিক মো. এহসান উদ্দিন তার কাজের মধ্য দিয়ে কমিউনিটির উন্নয়ন, শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা, মানবাধিকার রক্ষাসহ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস অফিসের কমিউনিটি অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা, ডিস্ট্রিক্ট থার্টি ফোরের সিনেটর নাথালিয়া ফার্নান্দেজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থেকে সম্মাননা তুলে দেন।
‘ব্রঙ্কস কমিউনিটি ডিস্ট্রিক্ট নাইন’ হলো নিউ ইয়র্ক সিটির স্থানীয় সরকার বোর্ড, যার অধীনে সিটির ক্যাসল হিল, ক্লাসন পয়েন্ট, হার্ডিং পার্ক, পার্কচেস্টারসহ বেশ কয়েকটি এলাকা রয়েছে।
সাংবাদিক এহসান জুয়েল বাংলাদেশের সময় টিভি, এখন টিভি, এনটিভি, আরটিভি, দৈনিক জনকণ্ঠ, সাপ্তহিক-২০০০ এ কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি নিউ ইয়র্কের টিবিএন টুয়েন্টিফোর নিউজ নেটওয়ার্কের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর হিসেবে কাজ করছেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ), ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিক্যাব), ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি), সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
হাকিকুল ইসলাম খোকন
‘উন্নয়নের অংশীদার, প্রবাসীরাও দাবিদার’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে আনন্দময় পরিবেশে শুক্রবার রাতে শামসিয়া অডিটরিয়ামে প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের নিয়ে ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের একমাত্র মুখপত্র প্রবাস মেলা’র ১১তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষ্যে কেক কাটা ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গণমাধ্যম জগতের একমাত্র প্রিন্ট এবং অনলাইন ভার্সনে প্রবাসীদের নিয়ে দীর্ঘ ১০ বছর ধরে কাজ করছে প্রবাস মেলা পত্রিকা। এই পত্রিকাটি প্রবাসীদের সুখ দুঃখের কথা বলছে নানাঘাত, প্রতিঘাত উপেক্ষা করে, আগামীতেও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাবে প্রবাস মেলা সে প্রত্যাশা করেন আগত অতিথিরা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে ঢাকা থেকে টেলিকনফারেন্স এর মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান প্রবাস মেলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা বিশিষ্ট টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব, টিভি উপস্থাপক মামুন ইমতিয়াজ। তিনি পত্রিকাটিকে প্রবাসীদের পত্রিকা হিসেবে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
বিশিষ্ট গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এখন টেলিভিশনের সৌদি আরব প্রতিনিধি, রোটারিয়ান জাহাঙ্গীর আলম হৃদয়ের সঞ্চালনায় সৌদি আরব প্রবাসী শাহরাস্তি ফোরামের সভাপতি, প্রবাস মেলা সৌদি আরব দর্শক ফোরামের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুল ইসলাম বিলাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরব বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি ও এনটিভি সৌদি আরব প্রতিনিধি প্রধান ফারুক আহমেদ চান।
রিয়াদ গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরব বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের সহ-সভাপতি মাসুদ রানা, নিউজ২৪ টেলিভিশনের রিয়াদ প্রতিনিধি রুস্তম খান, বর্ণ টিভির পরিচালক ফকির আল আমিন , মাইটিভি রিয়াদ প্রতিনিধি সাদেক আহমেদ, এসএটিভি রিয়াদ প্রতিনিধি ফকির হাকিম, বাংলা ৫২ টিভি সৌদি আরব প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম, মোহনা টিভি সৌদি আরব প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম, লাব্বাইক পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক শাহ শাহজালাল ভুট্টু, দৈনিক স্বাধীন পত্রিকার সৌদি আরব প্রতিনিধি মো: ইমন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রবাসী সেবা কেন্দ্রের ইনচার্জ আবু সায়েদ মো: তারেক, সরকারি মার্কেটিং ডিরেক্টর শওকত উল্লাহ রিপন, সিলেট কুলাউড়া প্রবাসী পরিষদের সভাপতি খালেদ সাহাব উদ্দিন, সৌদি আরব প্রবাসী শাহরাস্তি ফোরামের উপদেষ্টা আবু ইউসুফ, সহ-সভাপতি মাইনুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক সালেহ আহমেদ ভূঁইয়া সহ বিভিন্ন পেশাজীবী, শ্রমজীবী, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় ২০২৫-২৬ দুই বছরের জন্য আবদুল্লাহ আল মামুন কে সভাপতি ও সানাউল্লাহ আপন তাজকে সাধারণ সম্পাদক করে সৌদি আরব প্রবাস মেলা দর্শক ফোরামের ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। সবশেষে প্রবাস মেলা পত্রিকার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা সহ দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ দোয়া করেন প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা হাফেজ শামীম মোল্লা।
অনুষ্ঠান সহযোগিতায় ছিলেন সৌদি আরবে একমাত্র বাংলাদেশী স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান সানসিটি পলি ক্লিনিক।