চলারপথে রিপোর্ট :
সাধারণ মানুষ ও নির্যাতিত নেতাকর্মীদের সম্মানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর বিএনপির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ মার্চ শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ২.৩.৪ ও ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে এই দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর বিএনপির সভাপতি নাজির উদ্দিন আহাম্মেদের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মিজানুর রহমান।
প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেন, মানুষকে নিয়ে আগামীদিনে আমাদের ভোটের রাজনীতি করতে হবে। মানুষদের সাথে এমন কোন আচরণ করা যাবেনা বিএনপির ইমেজ নষ্ট হয়।
তিনি বলেন, আজকের ইফতার মাহফিলে সব নেতাকর্মীরা একত্রিত হয়েছি বলছি আমরা যেন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয় সেদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজত ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সম্মিলিত কওমী প্রজন্ম।
১৯ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে বৃষ্টির মাঝেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের মাওলানা কাজী সাইফুর রহমান মুন্নার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত কওমী প্রজন্মের মুখপাত্র মুফতি এরশাদুল্লাহ কাসেমী, মুফতি হাবিবুর রহমান আরিফী, মাওলানা হাবিবুর রহমান, মুফতি সিরাজুল ইসলাম নুরী, মাওলানা এনামুল হাসান শহীদ বাড়িয়া, মাওলানা ইয়াসিন আরাফাত নবীনগরী, মাওলানা জহিরুল ইসলাম গাজী, মাওলানা ইসহাক আল মামুন, মাওলানা শফিউদ্দিন, মাওলানা হাফেজ আব্দুর রাকিব, এস এম ফরহাদ হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা সাবেক গণপূর্ত ও গৃহায়ন মন্ত্রী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদিরসহ অন্যদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এমপির নির্দেশে দিনমজুর শ্রমিক, আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে অমানষিক নির্যাতন চালানো হয়। অবিলম্বে সকল সন্ত্রাসী এবং হত্যাকারীদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়। পাশাপাশি নির্দিস্ট সময়ের মধ্যে জেলার হেফাজত ইসলামের সকল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভাদুঘর অল সুপার স্টার ক্লাব আয়োজিত ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা আজ ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত ফাইনাল খেলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক সদর-বিজয়নগর আসনের ধানের শীষের কান্ডারী ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেন, যুব সমাজকে ক্রীড়ামুখী করতে ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলার ব্যবস্থা করতে হবে। আমাদের প্রজন্মরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা, নৈতিক শিক্ষাসহ শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে স্বৈরাচার বিরোধী দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, সুস্থ শরীর গঠনে খেলাধূলার বিকল্প নেই। খেলাধুলাই পারে মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্ম থেকে যুবসমাজকে ফিরিয়ে আনতে।
কাউছার ভূইয়া সভাপতিত্বে এবং তোফাজ্জল হল ভূইয়ার পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ভিপি জহিরুল হক খোকন, সাবেক সহ-সভাপতি সফিকুর রহমান, গোলাম সারোয়ার খোকন, যুগ্ম সম্পাদক এ বি এম মমিনুল হক, অ্যাডঃ তারিকুল ইসলাম খাঁন রোমা, আলী আজ্জম, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সাবেক জি এস মাইনুল হোসেন চপল, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সিনিয়র সহ- সভাপতি অ্যাডঃ আব্দুর রহিম গোলাপ, সহ- সভাপতি রাশেদুল হক, জসিম, রাশেদ কবির আকন্দ, যুগ্ম সম্পাদক বুলবুল আহমেদ মুসা, অ্যাডঃ মাসুদ, মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব ইয়াছিন, দিদার, জিয়াউল, সাঈদ হাসান সানি, স্বেচ্ছাসেবক নেতা মাইনুল ইসলাম, আমিন আরিফ, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সাজিদুর রহমান, জিমি হৃদয়, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আদি, সহ-সভাপতি রাশেদ, কামরুল, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাব্বির বাবু ছাত্রদল নেতা রায়হান মেহেদি, তানিম, সাইফুল রানা প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “আমাদের নার্স, আমাদের ভবিষ্যৎ। অর্থনৈতিক শক্তি, নার্সিং সেবার ভিত্তি” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে আজ ১২ মে রবিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নার্সিং ইনস্টিটিউট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতাল পৃথক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল নয়টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নার্সিং ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তারের নেতৃত্বে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্সের শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অংশ গ্রহনে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়ে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নার্সিং ইনস্টিটিউটের ইনস্ট্রাক্টর সালাউদ্দিন মাধবরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তার।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসা কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা ও প্রথম আলোর স্টাফ রিপোর্টার শাহাদৎ হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রতীকি ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসরাত জাহান।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সহকারী জেলা পাবলিক হেলথ নার্স মোঃ সাইজুদ্দিন ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী আকাশ মিয়া।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, নার্সিং এখন শুধুই পেশা নয়, সেবা। ছোটবেলায় নার্সিং এর প্যারাগ্রাফ মুখস্ত করতাম। কিন্তু এর গুরত্ব এখন বুঝতে পারি। পুলিশের কাজের সঙ্গে নার্সদের কাজের মিল রয়েছে। রাস্তায় বা বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকা কোনো মৃত মানুষ বা পচন ধরা মৃতদেহকে কেউ না ধরলেও পুলিশকে ধরতে হয়। একইভাবে কোনো রোগীকে কেউ হাত না দিলেও নার্সকে ধরতে হয়। নার্সরা সেবার মহান কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
পরে বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত শিল্পকলা একাডেমিতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রমাগত দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারিয়ে বিলীন হচ্ছে বাঙালির প্রাণের সাথে মিশে থাকা নদ-নদীগুলো। যার প্রভাবে ধুঁকছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। সে অবস্থা থেকে নদী রক্ষার পাশাপাশি জনমনে নদীর প্রতি আন্তরিকতা বাড়াতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বর্ণ্যাঢ্য নৌ র্যালি। গতকাল শনিবার বিকেলে নৌ দিবস উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদীতে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন “তরী’র উদ্যোগে এই র্যালির আয়োজন করা হয়।
‘নদী বাঁচলে, বাঁচবে দেশ’ এই স্লোগান সামনে রেখে শহরের তিতাস নদীর আনন্দবাজার নৌ-ঘাট থেকে ১০টি নৌকা নিয়ে র্যালিটি নদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। এ সময় নদী রক্ষার বিভিন্ন স্লোগানে পতাকা আর ব্যানার প্রদর্শন করে সাধারণ জনগনকে সচেতন করা হয়। র্যালিতে কবি-সাহিত্যিকসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করে। র্যালিটি দীর্ঘপথ অতিক্রম করার পর ভাদুঘর নৌ ঘাট গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় নদীভিত্তিক কবিতা নিয়ে নদী বন্দনা। উদ্বোধন করেন কবি জয়দুল হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক মীর (শিক্ষা ও প্রযুক্তি)। জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদস্য সচিব ফয়েজুল কবির, সাহিত্য একাডেমির নির্বাহী সদস্য জামিনুর রহমান, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন, বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার আহবায়ক ফজলুর রহমান মুকুল প্রমুখ।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, নদীকে বাঁচাতে প্রশাসন সব সময়ই তৎপর রয়েছে। নৌ র্যালির যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তার মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে নদীকে দখল-দূষণের হাত থেকে রক্ষায় সচেতন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসামিকে না পেয়ে স্ত্রীর মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে স্বর্ণালঙ্কার ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় অবশেষে আদালতে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী নারী। মামলায় ডিবি পুলিশের এসআই রেজাউল করিমসহ ৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আরো ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ ১৪ মে মঙ্গলবার বেলা ১২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক বেগম আফরিন আহমেদ হ্যাপীর আদালতে এজাহার জমা দেন ভুক্তভোগী বন্যা বেগম।
এ সময় বিচারক অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে (সদর সার্কেল) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেন। মামলায় সদর উপজেলার চান্দিয়ারা এলাকার এনামুল হক, একই এলাকার সামসুল ইসলাম ও তাজুল ইসলাম ও ভাই মো. সাগর এবং জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) এসআই রেজাউল করিমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার সকালে মামলার আবেদন করেন ভুক্তভোগী বন্যা বেগম। এদিন বিকাল ৪টা পর্যন্ত মামলাটি নথিভুক্ত করেনি আদালত। বিকাল সাড়ে ৫টায় মামলাটি প্রত্যাহার করে নেন ভুক্তভোগী। পরে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় আবারও এজাহার জমা দিলে (দ্রুত বিচার) আইনে মামলাটি রুজু হয়। জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকালে আসামিকে ধরতে সদর উপজেলার থলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদিপ্রবাসী নূরুল আলমের বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ।
নুরুল ইসলামকে না পেয়ে এসআই রেজাউল করিম বাড়ির নারী ও শিশুদের মারধর এবং আসামির স্ত্রী বন্যা বেগমের মাথায় পিস্তল ঠেকান বলে অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ) মো. জয়নাল আবেদীনকে প্রধান করে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে পুলিশ। তদন্ত কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. বিল্লাল হোসেন ও পুলিশ পরিদর্শক (অপরাধ) হাবিবুল্লাহ সরকার।
বন্যা বেগমের আইনজীবী মো. শওকত আলী বলেন, এজাহারে ত্রুটি থাকায় সোমবার ভুক্তভোগী বন্যা বেগম আদালত থেকে আবেদনটি ফিরিয়ে নেন। তবে মঙ্গলবার আবারও আদালতে জমা দিলে মামলাটি রুজু হয়।