অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ব্যাপক আকারে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে নারী-শিশুসহ নিহত ২৩২ ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। ভয়াবহ এ হামলায় আহত হয়েছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি। আজ ১৮ মার্চ মঙ্গলবার সকালে কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজা কর্তৃপক্ষ জানায়, উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি হামলায় মৃতের সংখ্যা ২৩২ ছাড়িয়েছে। নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অসংখ্য মানুষ।
আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্থানীয় সময় ১৭ মার্চ সোমবার রাতে গাজার কেন্দ্রীয় শহর দেইর আল-বালাহ, গাজা সিটি, খান ইউনিস ও রাফাহ অঞ্চলের একাধিক স্থাপনায় ব্যাপক আকারে বিমান হামলা চালায় নেতানিয়াহুর বাহিনী। এতে আবাসিক ভবনসহ বেশ কিছু অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্তের পাশাপাশি হতাহত হয়েছেন অসংখ্য মানুষ, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। যুদ্ধবিরতির চুক্তির পর এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর আলোচনায় অগ্রগতি না হওয়ায় সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করা হয়েছে। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদনেই এই হামলার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয় বলে জানা গেছে। এছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে আলোচনা করেই ইসরাইল এ হামলা চালিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
মার্কিন মধ্যস্থতায় গাজার সাময়িক যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর চেষ্টা চলছিল। তবে বন্দি বিনিময়সহ গুরুত্বপূর্ণ শর্ত নিয়ে মতপার্থক্য থাকায় আলোচনায় সাফল্য আসেনি। এতে সামরিক উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে।
ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, তারা আগের চেয়ে আরো শক্তিশালী সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে। স্থল অভিযানেরও হুমকি দিয়েছে তেল আবিব। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সংঘাতের এই নতুন ধাপে গাজায় মানবিক পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
দক্ষিণ থাইল্যান্ডের একটি বাজারে আতশবাজির গুদামে বিস্ফোরণে অন্ত নয়জন মারা গেছে। এতে আহত হয়েছেন ১১৫ জনেরও বেশি। মালয়েশিয়ার সীমান্তে সুঙ্গাই কোলোকে স্থানীয় সময় ৩টার দিকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। সূত্র : বিবিসি
স্থানীয় গভর্নর জানিয়েছেন, বাজারের আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, নির্মাণাধীন ভবনে ইস্পাত ঢালাইয়ের সময় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এই বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের কারণে অনেক দোকান, বাড়ি এবং যানবাহন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর আগামী ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হবে ইরানে নতুন নির্বাচন। সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ এই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। ইরানের গণমাধ্যম ‘ইরান ইন্টারন্যাশনাল’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আহমাদিনেজাদ সমর্থক পরিচালিত ‘দোলাত বাহার’ টেলিগ্রাম চ্যানেলে শনিবার সমর্থকদের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, পরিস্থিতি অগ্রগতির দিকে যাচ্ছে।
আহমাদিনেজাদ বলেছেন, শুধু ইরানে নয়, গোটা বিশ্বেই দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে এবং আমি আশাবাদী যে আমরা শিগগিরই একটি দারুণ পরিবর্তন দেখতে পাব।
সংসদে আহমাদিনেজাদ সমর্থকরা ইতোমধ্যেই আহমাদিনেজাদের সম্ভাব্য প্রার্থিতাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা দাবি করেছেন, আহমাদিনেজাদই ইরানের অন্যতম জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
ইরানের পার্লামেন্টে তাবরিজ অঞ্চলের প্রতিনিধি আহমাদ আলীরেজা বেইগি বলেছেন, যদি মাহমুদ আহমাদিনেজাদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাহলে তিনি বিজয়ী হবেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করে বলেছেন, গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অবশ্যই আহমাদিনেজাদের প্রার্থিতার অনুমোদন দিতে হবে। তিনি যদি প্রার্থী হন এবং এই প্রার্থিতাও যদি বাতিল করা হয় তাহলে সেটার পরিণতি খুব খারাপ হবে।
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত পরপর দুই মেয়াদে ইরানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এর আগে তিনি রাজধানী তেহরানের মেয়র হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু ২০১৭ এবং ২০২১ সালে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও গার্ডিয়ান কাউন্সিল তার প্রার্থীতার অনুমোদন দেয়নি।
২০১৭ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার পর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পদ্ধতির স্পষ্টবাদী সমালোচক হয়ে ওঠেন। এমনকি প্রকাশ্যে ইরানের শীর্ষ নেতা খামেনিরও তিনি সমালোচনা করেন। তিনি গত দুই বছর ধরে সর্বোচ্চ নেতার ঘনিষ্ঠ অনুগতদের কোপানাল এড়াতে বেশিরভাগ সময় ‘চুপ’ থেকেছেন।
খামেনির উত্তরসূরি এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে সাংবিধানিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ‘গার্ডিয়ান কাউন্সিল’ কর্তৃক অনুমোদন পেতে হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বিয়ে একটি সামাজিক-পারিবারিক অনুষ্ঠান। এতে অংশ নিয়ে থাকেন বর-কনের আত্মীয় স্বজন ও প্রতিবেশিরা। বিয়ের বিভিন্ন ধরণ আছে। সমাজের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থানের ওপর এসব নির্ভর করে। ধনীদের বিয়ে একরকম আবার গরীবের বিয়ে অন্যরকম। বিয়ে মানে আনন্দ-উৎসবের আমেজ। কিন্তু সেই বিয়েতে এবার সেই আমেজের কিছুটা হলেও বাটা পড়বে। কারণ বিয়ে অনুষ্ঠানের সব কিছু পুলিশকে জানিয়ে করতে হবে।
এখন থেকে বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করলে পুলিশকে জানাতে হবে। শুধু তাই নয়, বাড়িতে লাইসেন্স করা কোনো অস্ত্র আছে কি না তাও জানাতে হবে পুলিশকে। পাশাপাশি পুলিশের কাছে জমা দিতে হবে অতিথিদের নামের লিস্ট।
সম্প্রতি ভারতের বিহারে পুলিশের পক্ষ থেকে এমন আদেশ জারি করা হয়েছে। এমন আদেশ জারি করায় সাধারণ মানুষ মনে করে এতে বিয়ের আনন্দে ভাটা পড়বে। পাশাপাশি তারা অনেকটা বিরক্তও।
তবে পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা। এর পক্ষে যুক্তি দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীটি।
বিহার পুলিশের দাবি, রাজ্যের বহু বিয়েবাড়ির আনন্দ খুনখারাবিতে বদলে গেছে। এক মুহূর্তে বিয়ের আনন্দ মাটি। নিভে গেছে সব আলো। বিয়ে বাড়িতে এমন অস্থিরতা বন্ধ করতেই এই ব্যবস্থা।
পুলিশ আরো বলছে, বিয়েবাড়িতে আনন্দের মধ্যে গুলি চালিয়ে দেয় অনেকে। আকাশে গুলি ছুড়তে গিয়ে কখনো প্রাণ গেছে বরের তো কখনো বরযাত্রীর। কখনোবা অন্য কারো। এসব থামাতে হবে। তাই পুলিশের জানা উচিত কোথায় বিয়ে হচ্ছে।
রাজ্যের এডিজি সঞ্জয় সিং বলেন, আনন্দ করতে গিয়ে বিয়ে বাড়িতে অনেকের প্রাণ গেছে, অনেকে আহত হয়েছেন। কেননা আনন্দ করতে গিয়ে গুলি চালানো হচ্ছে। তাই বিয়েবাড়ি, ধর্মশালা বা ব্যাঙ্কোয়ট হল রয়েছে তাদের বলা হচ্ছে বিয়ের অনুষ্ঠান হলেই খবর দিতে হবে। পুলিশের গাইডলাইন অনুযায়ী, বিয়ে হল, লন, ব্যাঙ্কোয়েট হলে পর্যাপ্ত সংখ্যায় সিসিটিভি ক্যামেরা লাগাতে হবে।
প্রসঙ্গত বিহার, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানাসহ বিভিন্ন জায়গায় বিয়েবাড়ি, জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে আনন্দে মাত্রা ছাড়িয়েছে। মাতলামি তো রয়েছেই, গুলি চালিয়েও আনন্দ করতে দেখা গেছে। আর তাতে প্রাণ গেছে অনেকের। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে বিহার সরকার।
অনলাইন ডেস্ক :
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিদর্শন করেছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব কান্নি উইগনারাজাসহ জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি দল।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে পৌঁছে প্রতিনিধি দলটি।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মহাপরিচালক নাফিউল হাসান, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান, ইউএনডিপির বাংলাদেশ আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান ওলোফ লিলার, ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি সুশ্রী সোনালী দয়ালনে, কৌশলগত যোগাযোগ ও আউটরিচ বিশেষজ্ঞ কীর্তিজাই পাহারি, ইউএনডিপির কক্সবাজার সাব অফিস প্রধান কেইটা সুগিমোতো, হেড অব কমিউনিকেশনস মো. আব্দুল কাইয়ুম ও কনসালটেন্ট ভিডিওগ্রাফার রাগীব আহসান শামরাত।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়োজিত এপিবিএন’র ১৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. ইকবাল জানিয়েছেন, প্রতিনিধি দলটি ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক সি এর সাব ব্লক এইচ/৭১-এ অবস্থিত ইউএনইচসিআর এবং এনজিও ফোরাম পরিচালিত পাইলট প্রকল্পের মর্ডান ভিলেস, ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এনজিও পরিচালিত বর্জ্য অপসারণ, ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিবেশ সুরক্ষা ও প্রকৃতি কেন্দ্র, ৪ নম্বর ক্যাম্পের সিআইসি অফিস এবং খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
এরপর প্রতিনিধিদলটি কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের আওতাধীন দক্ষতা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে নির্মিত শেল্টার গুলো ঘুরে দেখেন ও সাধারণ রোহিঙ্গাদের ঘরে ঢুকে তাদের জীবনযাপনের মান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন।
প্রতিনিধি দলটি দুপুর ২টায় উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা ত্যাগ করেন বলে জানান তিনি।
এর আগে সকাল ৮টার দিকে খুনিয়া পালং ইউনিয়নের মির্জা আলীর দোকান সংলগ্ন আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ গৃহহীনদের মধ্যে বিতরণ করা মুজিব বর্ষের ঘর পরিদর্শন করেন।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
দ্বিতীয়বারের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ফেরার পর থেকেই অবৈধ অভিবাসন এবং অনুপ্রবেশের মতো ইস্যুতে ডোনাল্ড ট্রাম্প জিরো টলারেন্স নীতিতে চলছেন। এই আবহে কয়দিন আগেই কলম্বিয়াসহ বেশ কিছু দেশে অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে দিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। এবার সামরিক বাহিনীর বিমানে করে ভারতীয় অভিবাসীদেরকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প। আজ ৪ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানায়।
খবরে উল্লেখ করা হয়, একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন সামরিক পরিবহনে করে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসী ফেরত পাঠানোর মধ্যে সবচেয়ে দূরত্ব গন্তব্য হলো ভারত।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে পদক্ষেপ নিয়েছে সেক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামরিক বাহিনীর সহযোগিতা নিচ্ছেন। যার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন, সামরিক বাহিনীর বিমান ব্যবহার এবং সামরিক ঘাঁটিতে অভিবাসীদের রাখা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, সামরিক বাহিনীর সি-১৭ বিমানে করে অভিবাসীদের একটি ফ্লাইট ভারত রওনা দিয়েছে। যেটি পৌঁছাতে ২৪ ঘণ্টা সময় লাগবে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনও টেক্সাসের এল পাসো এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়াগোতে আটক পাঁচ হাজারের বেশি অভিবাসীকে বহিষ্কারের জন্য ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে।
ইতোমধ্যে সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের গুয়েতেমালা, পেরু এবং হন্ডুরাসে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যদিও সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো ব্যয়বহুল।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত সপ্তাহে গুয়াতেমালায় একটি সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে কমপক্ষে জনপ্রতি চার হাজার ৬৭৫ ডলার খরচ হয়।
সূত্র: রয়টার্স