অনলাইন ডেস্ক :
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে চিঠি লিখেছেন হামাসের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাওয়া ৪০ জনসহ মোট ২৫০ জিম্মির পরিবারের সদস্যরা। চিঠিতে গাজায় নতুন সামরিক অভিযান বন্ধ করে হামাসের সাথে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন তারা, যাতে বাকি ৫৯ জিম্মির মুক্তি নিশ্চিত করা যায়। তারা আরো সতর্ক করে বলেছেন, তা না করলে জীবিত জিম্মিদের হত্যা করা হতে পারে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, “এই চিঠিটি রক্ত ও অশ্রু দিয়ে লেখা। এটি আমাদের সেসব বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সদস্যরা লিখেছেন যাদের প্রিয়জনদের বন্দিদশায় হত্যা করা হয়েছে এবং যারা চিৎকার করছে, ‘যুদ্ধ বন্ধ করুন’। আলোচনার টেবিলে ফিরে আসুন এবং একটি চুক্তি সম্পূর্ণ করুন যা যুদ্ধ শেষ করার মূল্যে সমস্ত জিম্মিদের ফিরিয়ে দেবে। সামরিক চাপ তাদের বিপদে ফেলছে। সমস্ত জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার চেয়ে জরুরি আর কিছুই নেই।”
এতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, “আমরা সকলেই (যুদ্ধ বন্ধ) সমর্থন করি। যারা বন্দিদশা থেকে ফিরে এসেছে তারা ভয়াবহতা সহ্য করেছে, যারা এখনও গাজায় জিম্মি, তাদের পরিবার আতঙ্কে অস্থির হয়ে আছে, যারা তাদের প্রিয়জনদের আলিঙ্গন করতে পেরেছেন এবং যারা তাদের প্রিয়জনকে দাফন করতে বাধ্য হয়েছেন, তারা ভাবতেন যে তারাও বেঁচে ফিরতে পারতেন।”
এতে উল্লেখ করা হয়েছে, “যুদ্ধে জীবিত জিম্মিদের হত্যা করা হয় এবং মৃতদের নিখোঁজ করা হয়। এটি কোনও স্লোগান নয়, এটি বাস্তবতা। ৪১ জন জিম্মি তাদের জীবন দিয়ে মূল্য দিয়েছেন, আমরা, তাদের পরিবারের সদস্যরা, মূল্য দিয়েছি। তারা ফিরে আসতে পারত, কিন্তু তারা ফিরে আসবে না।”
জিম্মিদের বাঁচানো বা ফিরিয়ে না এনে অন্তহীন যুদ্ধ বেছে নেওয়ার জন্য এবং তাদের বলিদান দেওয়ার জন্য সরকারের সমালোচনাও করা হয়েছে চিঠিতে। উল্লেখ করা হয়েছে, “এটি একটি অপরাধমূলক নীতি- আপনার ৫৯ জন জিম্মিকে বলি দেওয়ার কোনও এখতিয়ার নেই।”
চিঠিটি যুদ্ধ বন্ধ করে অবিলম্বে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে শেষ করা হয়েছে। এতে লেখা হয়েছে, “যুদ্ধ সমাপ্তি ও আগামীদিনের সমাধান খুঁজে বের করার বিনিময়েই সব জিম্মিদের মুক্তি। যদি আপনি তা না করেন, তাহলে পরবর্তী জিম্মির রক্ত (মৃত্যু) এবং সমস্ত জিম্মির ভাগ্য আপনার হাতে থাকবে।”
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ইসরায়েল ও হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময় চুক্তিতে সম্মত হয়, যা আনুষ্ঠানিকভাবে ৪২ দিন স্থায়ী ছিল। এর অধীনে হামাস ৩০ জন জীবিত জিম্মি এবং আটজন নিহত বন্দীর মৃতদেহ ফেরত দেয়। এর বিনিময়ে মুক্তি পায় ইসরায়েলি কারাগারে থাকা প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি। সূত্র: টাইমস অব ইসরায়েল
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি’র নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আজ ৩০ মে বৃহস্পতিবার টোকিওতে জাইকা সদর দপ্তরে জাইকার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট কাওয়ামুরা কেনিচির সাথে সাক্ষাত করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নবীরুল ইসলাম এবং দূতাবাসের ইকনমিক মিনিস্টার সৈয়দ নাসির এরশাদ উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতকালে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম জাপানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাপান সফরের মধ্য দিয়ে দুই বন্ধু প্রতীম দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় ভিত্তি পায়। তিনি দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে জাপান সফরের কথা উল্লেখ করে বলেন, ২০২৩ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ জাপান সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত হয়েছে।
গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে জাইকার সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তিনি ভূমিকম্প সহনশীল নগর অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানি মডেলের কথা উল্লেখ করেন এবং বাংলাদেশের আবাসন খাত ও নগর উন্নয়নে জাপানের এ অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগাতে জাইকার সহায়তা কামনা করেন।
জাইকার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট কাওয়ামুরা কেনিচি জাইকার সদর দপ্তরে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পিকে স্বাগত জানান। তিনি নাগাসাকিতে শান্তি স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ উদ্যোগ পারমাণবিক অস্ত্রবিহীন একটি শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় দু’দেশের অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি বাংলাদেশে জাইকার চলমান প্রকল্পগুলো সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ দূতাবাস ও জাইকার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আগামী ২০ জানুয়ারি সোমবার শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই অভিষেক অনুষ্ঠানে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি যোগ দিচ্ছেন।
আরও পড়ুন
অভিষেকের আগে শি জিনপিংকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফোন
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার মেলোনির কার্যালয়ের কর্মকর্তারা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের পাম বিচের মার–এ–লাগোর বাসভবনে গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে দেখা করেছিলেন মেলোনি। বৈঠকের পর মেলোনির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ট্রাম্প। তিনি তাকে ‘একজন চমৎকার নারী’ বলে মন্তব্য করেছিলেন।
আরও পড়ুন
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে অনুমোদন ইসরায়েলের মন্ত্রিসভার
তাই আশা করা হচ্ছিল, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে মেলোনি যোগ দেবেন। এর মধ্য দিয়ে ট্রাম্পের সাথে সম্পর্ক আরো মজবুত করবেন ইতালির রক্ষণশীল ঘরানার এই নেতা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে সাধারণত বিশ্বনেতারা উপস্থিত থাকেন না, বরং তারা তাদের প্রতিনিধি হিসেবে কূটনীতিকদের পাঠান। কিন্তু ট্রাম্প বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতাকে তার অভিষেক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রথা ভেঙেছেন। সূত্র: রয়টার্স
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে যাত্রীবাহি বাসের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচরে যায় বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের ডেপুটি হাই কমিশনার কমর আব্বাস খোখর ও তার পরিবারকে বহনকারি একটি প্রাইভেটকার। তবে প্রাইভেটকারটি দুমড়ে-মুচড়ে গেলেও তারা অক্ষত রয়েছেন।
আজ ২৬মে শুক্রবার বেলা সোয়া ১১টায় উপজেলার রামপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। তবে প্রাইভেটকারে থাকা ডেপুটি হাই কমিশনার কমর আব্বাস খোখর, তার স্ত্রী রেহেনা সারোয়ার খোখর, মেয়ে হুদা আব্বাস খোখর ও ছেলে মোহাম্মদ খোখর অক্ষত রয়েছেন। হাইওয়ে পুলিশ পাইভেটকারকে ধাক্কা দেয়া বাসের চালক মোঃ সাইফুল ইসলাম-(৩০) কে আটক করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকুল চন্দ্র চন্দ্র বিশ্বাস জানান, পাকিস্তানের ডেপুটি হাই কমিশনার কমর আব্বাস খোখর নিজে প্রাইভেটকার চালিয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা থেকে হবিগঞ্জ জেলার শ্রীমঙ্গল বেড়াতে যাচ্ছিলেন।
‘বেলা সোয়া ১১টার দিকে প্রাইভেটকারটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার রামপুর এলাকায় পৌছলে হবিগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা দুরন্ত পরিবহনের একটি বাস প্রাইভেটকারটিকে ধাক্কা দেয়। এতে প্রাইভেটকারটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেলেও প্রাইভেটকারে থাকা ডেপুটি হাই কমিশনার এবং তার পরিবারের সদস্যরা অক্ষত থাকে।
তিনি আরো বলেন, ঘটনার পর ডেপুটি হাই কমিশনার ও তার পরিবারের সদস্যরা হাইওয়ে থানায় কিছুক্ষণ অবস্থান করে একটি ভাড়া মাাইক্রোবাসে করে তিনি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে চলে যান। তিনি বলেন, আমরা বাসের চালক মোঃ সাইফুল ইসলামকে আটক করেছি।
অনলাইন ডেস্ক :
সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, টেসলা ও এক্স (পূর্বে টুইটার)-এর সিইও ইলন মাস্ক নিয়মিত কেটামাইনসহ প্রায় ২০ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্ক প্রায় প্রতিদিন কেটা্মাইন নেন, যার প্রভাব তার মূত্রাশয়েও পড়েছে। তবে এই প্রতিবেদন ঘিরে শুরু হওয়া বিতর্কে সরাসরি প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন মাক্স। এক্সের (পূর্বে টুইটার) একটি পোস্টে ইলন মাস্ক স্পষ্ট ভাষায় দাবি করে জানান, তিনি মাদক গ্রহণ করছেন না, নিউ ইয়র্ক টাইমস মিথ্যা বলছে। আমি কয়েক বছর আগে প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী কেটামাইন ব্যবহার করেছিলাম এবং সেটা তখনই এক্স-এ জানিয়েছিলাম। এটা নতুন কোনো তথ্য না। এটি একসময় মানসিক অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসতে সহায়তা করেছিল, কিন্তু সেই সময়ের পর আর এটি গ্রহণ করিনি।
বিতর্ক তখন আরো বেড়ে যায় যখন গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে মাস্কের চোখে কালশিটে দাগ দেখা যায়।
এটি এমন এক সময়ে ঘটে, যখন তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ব্যয়-সাশ্রয় প্রকল্প থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। সেখানে মাস্ক মাদক সেবন সংক্রান্ত প্রশ্ন এড়িয়ে যান। এই কালশিটে চোখ নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে মাস্কের অতীতের কিছু অদ্ভুত আচরণের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে জনসমক্ষে নাৎসি-ধাঁচের স্যালুট এবং অনিয়ন্ত্রিত মন্তব্য। মাস্ক অবশ্য জানান, তার চোখের আঘাতটি খেলাচ্ছলে তার ছেলে এক্স-এর ঘুষিতে লেগেছে। ‘আমি আমার ছেলেকে বলেছিলাম আমাকে ঘুষি মারতে, বলেন মাস্ক, সে তা-ই করেছে।’ দেখা যাচ্ছে, পাঁচ বছরের একটা বাচ্চাও যদি মুখে ঘুষি মারে, ফলাফল এমনই হয়।
ইলন মাস্কের ঘন ঘন বিতর্কিত মন্তব্য ও কাজের জন্য তিনি গণমাধ্যমের নজরে থাকেন। মাদক সেবনের অভিযোগ তিনি জোরালোভাবে অস্বীকার করেছেন এবং দাবি করেছেন যে এগুলো তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা মাত্র। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
অনলাইন ডেস্ক :
ভারী বৃষ্টির পর ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলে বন্যার সৃষ্ট হয়েছে। আকস্মিক এই বন্যায় অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বুধবার জানিয়েছে, প্রায় ২৪ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল রাজ্যে বন্যার কারণে শতাধিক পৌরসভার প্রায় ৩ হাজার ৩০০ জন বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে অনেককেই আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা ডা সিলভা এক ঘোষণায় জানিয়েছেন, বন্যাকবলিত স্থান পরিদর্শন করবেন তিনি। রাজ্যের গভর্ণর এডুয়ার্ডো লেইট জানিয়েছেন, ওই রাজ্যে ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বিপর্যয়ের সঙ্গে মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
আগামী কয়েকদিনে আরো ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ভারী বৃষ্টির মধ্যেও নিখোঁজদের সন্ধানে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা।
ভারী বৃষ্টিতে বেশ কিছু ব্রিজ ভেঙে পড়েছে এবং রাস্তা-ঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। রাজ্যের বেশ কিছু এলাকা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সূত্র: ফক্স নিউজ, এএফপি