চলারপথে রিপোর্ট :
যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজি অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ ৩১ মার্চ সোমবার বিকেলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় হোটেলের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের একজন কিশোরগঞ্জ জেলার দ্বীন ইসলাম। তবে অপর নিহত সিএনজি অটোরিক্সা চালকের নাম পরিচয় জানাতে পারেনি পুলিশ।
আহতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের মো: সৈয়দ হোসেনের ছেলে সৈয়দ তাজবীর (১৭) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের জুয়েল মিয়ার ছেলে মো: নোবেল (১৭)। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে ভাংচুর চালায়।
সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুন রহমান জানান, বিকেলে ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়াগামী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজি চালিত অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজি অটোরিক্সার যাত্রী দ্বীন ইসলাম ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এ সময় স্থানীয়রা সিএনজি অটোরিক্সার চালকসহ অপর দুই যাত্রীকে গুরুতর আহতাবস্থায় উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করে। ঢাকায় নেয়ার পথে সন্ধ্যায় সিএনজি চালকও মারা যায়। তবে তার পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং অপর দুইজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহনগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ে সকল শিক্ষার্থীর মাঝে ৫০ হাজার গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্থানীয় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী শিক্ষার্থীদের হাতে চারা গাছ তুলে দেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. এ. এইচ মাহবুব আলম।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলআমিনুল হক পাভেল।
অনুষ্ঠানে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, সদর উপজেলায় ৬৩টি মাধ্যমিক স্কুলের প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে চারগাছ বিতরণ করা হচ্ছে। গাছ আমাদের ছায়া, অক্সিজেন ও ফল দেয়। গাছ আমাদের কাঠ দেয়, সেই কাঠ থেকে আমরা আসবাবপত্র তৈরি করতে পারি। একটি জনপদে শতকরা ২৫ ভাগ বনায়ন থাকলে তাকে আদর্শ ভ‚ভাগ বলেন। গ্রীণ পৃথিবী হিসেবে গ্রীন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বানাতে হবে। তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
তিনি আরো বলেন, গাছ ধ্বংস না করে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। শিশুরা যেনো আগামীতে সুন্দর পৃথিবীতে বসবাস করতে পারে, তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। তিনি আরো বলেন, যেভাবে উষ্ণতা বাড়ছে, তা থেকে রক্ষা পেতে গাছ লাগানো ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। তাই আমরা গাছ লাগাবো ও গাছের যত্ম নিব, যেনো গাছ বড় হতে পারে। তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম একটি সুন্দর পৃথিবী পাবে।
অনলাইন ডেস্ক :
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরিস্থিতি নেই। আজ ২৯ জুলাই সোমবার কিছু শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমেছে, এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী এ কথা জানান।
এ সময় তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। এই মুহূর্তে সেই পরিস্থিতি (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা) তো নেই। আর আপনারা যেমনটি বলছেন কয়েকজন নেমেছে, কয়জন নেমেছে বা কী হয়েছে সে ব্যাপারে এই মুহূর্তে আমাদের কাছে তথ্য নেই। তথ্য পেলে আমরা জানাতে পারব।’
সোমবার (২৯ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে পেনশন ইস্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন শিক্ষামন্ত্রী। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সোমবার মন্ত্রিসভায় প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি এখন কোনো মন্তব্য করব না। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে সেটি নিয়ে বাইরে আলোচনা করা যায় না।’
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্স ও মিডওয়াইফদের ইন্টার্ন ভাতা প্রদানের দাবিতে আজ ১ অক্টােবর রবিবার কর্মবিরতি, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কর্মরত ইন্টার্ন নার্সরা। রবিবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্স এবং মিডওয়াইফরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে তাদের এই কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধন শেষে তারা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করে।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্সেস এসোসিয়েশনের (বিডিআইএন) কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচি অনুযায়ী সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত ইন্টার্ন নার্সরা একযোগে এই কর্মবিরতি, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পালন করে।
নার্সিং ইনস্টিটিউট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আহবায়ক কমিটির সহ-সভাপতি রবিন সরকারের সভাপতিত্বে ও কমিটির সভাপতি সভাপতি অপু আহমেদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তানজিলা আক্তার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সামিয়া আক্তার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইভান খান, প্রবর্তনা সম্পাদক আফসানা আক্তার ও সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক আকলিমা আক্তার।
মানববন্ধনে নার্সিং ইনস্টিটিউট,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রথম, ও দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরাও একাত্মতা প্রকাশ করে কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, আমরা নার্সিং ইনস্টিটিউট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্স পাস করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইন্টার্ন নার্স হিসেবে কর্মরত আছি।
বাংলাদেশ নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল (বিএনএমসি) প্রদত্ত লগবুকের ১৪ পৃষ্ঠায় কোড অব কন্টাক্ট এন্ড রেগুলেশন এর ১ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী ইন্টার্ন ভাতা প্রদানের কথা উল্লেখ থাকলেও আমরা ইন্টার্ন চলাকালীন কোনো ভাতা পাচ্ছি না।
আমরা আমাদের দাবির বিষয়ে বিএনএমসি এবং নার্সিং এন্ড মিডওয়াফারি অধিদপ্তরের (ডিজিএনএম) কাছে দরখাস্ত দিলেও ইন্টার্নভাতা নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা সমাধানে কোন সমাধান পাচ্ছি না। তারা বলেন, বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীরা নার্সিং পড়ছেন। তিন বছরের কোর্স শেষে তাঁরা রাত দিন ২৪ঘন্টা হাসপাতালে রোগীর সেবায় নিয়োজিত থাকেন।
তারা বলেন, প্রতিমাসে আমরা ছয় থেকে আট হাজার টাকা করে ইন্টার্ন ভাতা পাওয়ার কথা। এই নায্য পাওনা আদায়ের দাবিতেই আমরা কর্মবিরতি পালন শুরু করেছি। ইন্টার্ন বিষয়ে কোনো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে।
ভাদুঘরে পৌরসভার বিজয় মেলা’র উদ্বোধন
স্টাফ রিপোর্টার:
মহান বিজয় দিবস ও বিজয়ের মাসকে স্মরণীয় করে রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার আয়োজনে প্রথমবারের মতো ১৫-৩১ ডিসেম্বর ২০২২ “বিজয় মেলা” এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় ভাদুঘর বাসটার্মিনাল সংলগ্ন মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মেলার উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদ্দূস। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত কাউন্সিলর হোসনে আরা বেগম, শাহানা বেগম, মিনারা বেগম, নিলুফা ইয়াছমিন, কাউন্সিলর মোঃ জামাল হোসেন, শেখ মোঃ মাহফুজ মিয়া, আক্তার হোসেন চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোঃ আবদুল মালেক, ওমর ফারুক জীবন, ফারুক আহমেদ, মীর মোঃ শাহীন মিয়া, মোঃ ফারুক মিয়া, মোঃ কাওসার মিয়া, মোঃ সাকিল, মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী কাউসার আহমেদ, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সামছুদ্দিন, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ গোলাম কাউছার, সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কাজীসহ পৌরসভার অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ৯ মাস যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। আজও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এসব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কিছু মূল নীতির ভিত্তিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এর মূলে ছিল বাঙালী জাতীয়তাবাদ এবং ধর্মনিরপেক্ষতা। ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে একত্রিত করেছিল সেই যুদ্ধে। কিন্তু যারা পাকিস্তানে বিশ্বাস করেছে, যারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করেনি এবং যারা ধর্মান্ধ- সাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিল, তারাই ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানের বিরোধীতা করেছে। এখনো তারা বিভিন্নভাবে স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করছে। তাদের থেকে সকলে সতর্ক থাকতে হবে।
এ সময় তিনি ভাদুঘরে বিজয় মেলার আয়োজন করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা মেয়র মিসেস নায়ার কবির ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদ্দূসকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি সংসদ সদস্য হওয়ার পর ভাদুঘরের উন্নয়নে শহর রক্ষা বাধ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন ভবন স্থাপনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের কথা উল্লেখ করেন। এই ধারা অব্যাহত রাখতে ভাদুঘরের বিভিন্ন উন্নয়নে পৌর মেয়রকে সুদৃষ্টি রাখার আহবান জানান।
উল্লেখ্য, ১৫ ডিসেম্বর থকে শুরু হওয়া বিজয় মেলা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। মেলায় প্রতিদিন অতিথি শিল্পীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন পণ্যের স্টল ও লাকি কুপন লটারির আয়োজন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২০২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ২৩ মে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ (বোডিং মাঠ) সংলগ্ন পুকুরে অনুর্ধ্ব-১৪ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী সাঁতার প্রশিক্ষণ এর উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদার আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ মোঃ আবুল কাসেম।
উদ্বোধনীয় অনুষ্ঠান পরিচালনায় করেন সিনিয়র ক্রীড়া শিক্ষক মোঃ আতাউর রহমান পলাশ।
এসময় বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীরা প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেন।