অনলাইন ডেস্ক :
হজের মৌসুমকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের নাগরিকদের জন্য সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সৌদি আরব।
কূটনৈতিক সূত্রের বরাতে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই এক প্রতিবেদনে জানায়, এ নিষেধাজ্ঞা আগামী জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত বহাল থাকবে এবং ওমরাহ, ব্যবসা ও পারিবারিক ভিসার ওপর এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে।
বেশ কিছু কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, ওমরাহ ভিসাধারীরা আগামী ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত সৌদি আরবে প্রবেশ করতে পারবেন। যেসব দেশের নাগরিকদের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে সেগুলো হলো—পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, নাইজেরিয়া, জর্ডান, আলজেরিয়া, সুদান, ইথিওপিয়া, তিউনিসিয়া এবং ইয়েমেন।
সৌদি কর্মকর্তারা অস্থায়ী ভিসা নিষেধাজ্ঞার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন। তবে এর পেছনে প্রধান কারণ হলো- অবৈধভাবে হজ পালনের প্রবণতা। অতীতে বহু মানুষ একাধিকবার প্রবেশযোগ্য ভিসা ব্যবহার করে হজ মৌসুমে সৌদি আরবে প্রবেশ করেছেন এবং অবৈধভাবে থেকে গিয়ে হজে অংশগ্রহণ করেছেন। এতে অতিরিক্ত ভিড় ও নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হয়।
সৌদির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অস্থায়ী ভিসা নিষেধাজ্ঞা হজ মৌসুমে ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণকে সহজ করতে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করতে সহায়তা করবে। কর্তৃপক্ষ জরিমানা এড়াতে ক্ষতিগ্রস্ত ভ্রমণকারীদের নতুন নিয়ম মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
বৃষ্টিতে যেমন ছাতা লাগে, তেমনই খুব রোদেও ছাতা লাগে।পৃথিবীর গায়ে বেশি রোদ লাগছে।যার থেকে বাড়ছে গরম।যাতে রোদ না লাগে সেজন্য এবার মহাকাশে বিজ্ঞানীরা ছাতা লাগাচ্ছেন।এভাবে পৃথিবীর গায়ে রোদ পড়া বাড়তে থাকলে গোটা বিশ্বটা তেতে উঠতে বেশি দেরি হবেনা। তাই পৃথিবীর গায়ে এভাবে রোদ পড়া আটকাতে হবে এই অভিনব পথে হাটছেন বিজ্ঞানীরা।
রোদ তো সূর্যের আলো। তাই সূর্যের আলোকেই ঢাকতে হবে। যাতে পৃথিবীতে উত্তাপ কম এসে পড়ে। সেজন্য সূর্য আর পৃথিবীর মাঝে ছাতা লাগাতে চলেছেন বিজ্ঞানীরা।
উষ্ণায়নের ধাক্কা সামাল দিতে বিজ্ঞানীরা সাধারণ মানুষের ছাতা দিয়ে মাথা ঢাকার পথে হাঁটলেন। সূর্যের রশ্মিকে যদি ছাতার মধ্যে দিয়ে পৃথিবীর গায়ে এসে পড়তে হয় তাহলে তার উত্তাপ ও তেজ অনেকটাই নিঃস্পৃহ হয়ে যাবে। তাতে পৃথিবী রক্ষা পাবে।
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোনমি-র এক মহাকাশ বিজ্ঞানী ইসভান জাপুদি এই অভিনব উপায়ের প্রস্তাব দিয়েছেন। যা বিশ্বের তাবড় বিজ্ঞানীদের মনে ধরেছে। তাই এই পথেই এগোতে চাইছেন তাঁরা। এজন্য অবশ্য যে বিশাল আয়োজন প্রয়োজন তা পৃথিবী থেকে ওভাবে পাঠানো সম্ভব নয়। কারণ তার ওজন অনেক হবে। আধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে অনেক হাল্কা উপাদানের ঢাকা মহাকাশে পাঠানো হবে। যা দড়ির মত বাঁধা থাকবে। আর তার কাউন্টার ওয়েটের কাজটা করে দেবে অন্য গ্রহাণু।
পুরো ডিজাইন নিয়ে এখন কাটাছেঁড়া শুরু হয়েছে। তবে যে অভিনব ভাবনা জাপুদি উপহার দিলেন তা যদি বাস্তবায়িত করা সম্ভব হয় তাহলে উষ্ণায়নের চিন্তা অনেকটা কমবে। এখানে বলা প্রয়োজন যে আগেও এমন ছাতা নিয়ে ভাবা হয়েছিল। কিন্তু তা এতটাই ভারী হচ্ছিল যে তা মহাকাশে পাঠানোর উপায় ছিলনা। জাপুদি তাই অনেক হাল্কা ও নবতম প্রযুক্তি ব্যবহারের হদিশ দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট দিয়ে যাওয়া এক ভারতীয় নাগরিককে ২ কেজি হেরোইনসহ আটক করেছে আগরতলা কাষ্টমস্। জব্ধকৃত হেরোইনের বাজার মূল্য ১৪ কোটির টাকার বেশি। আটক ব্যক্তির নাম থমাস।
তিনি ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সারচিপ জেলার বাসিন্দা। তিনি গত শুক্রবার আখাউড়া চেকপোষ্ট দিয়ে ত্রিপুরার আগরতলায় প্রবেশ করেন। আগরতলা ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনের সহকারি কমিশনার অভ্যুদয় গুহ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সেখানকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিকে আখাউড়া কাষ্টম্স এবং চেকপোষ্ট বিজিবির পৃথক দু’টি স্ক্যানার থাকা সত্বেও কীভাবে ওই ব্যক্তি এত বিপুল পরিমাণ হেরোইন নিয়ে চলে গেল তা বোধগম্য হচ্ছে না সংশ্লিষ্টদের।
ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে আগরতলা থেকে প্রকাশিত দৈনিক স্যান্দনসহ কয়েকটি পত্রিকায় রবিবার সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়, থমাসের সঙ্গে থাকা কালো রংয়ের স্যুটকেসের ভেতরে এক্সরে-রোধক কাগজের বোর্ড দিয়ে মুড়ানো দু’টি প্যাকেটে হেরোইন ছিল। যা এক্সরে মেশিনেও ধরা পড়েনি।
তবে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে সাদা হেরোইন পাউডার উদ্ধার করা হয়।
আটক থমাস কাতারের দোহা থেকে বিমানে ঢাকা হয়ে সড়ক পথে আখাউড়ায় এসে আগরতলায় প্রবেশ করে সংবাদে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, আখাউড়া কাস্টমস-এ অত্যাধুনিক ব্যাগেজ স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এক মাস আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান সেটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু উদ্বোধনের পর থেকে যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্যান করা হচ্ছে না। কক্ষটি সব সময় তালাবদ্ধ থাকে।
এদিকে রবিবার বেলা ২টার দিকে আখাউড়া কাষ্টম্স রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খানের কাছে এ বিষয়ে জানার জন্য মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেন নি।
আইসিপি বিজিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, তিন দিন ধরে আমাদের স্ক্যানার মেশিনটি নষ্ট হয়ে আছে।
অনলাইন ডেস্ক :
থাইল্যান্ডে আশ্রয় নেয়া উইঘুর মুসলিমদের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ জনকে চীনে ফেরত পাঠানোর ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়েছে ওয়াশিংটন। ওই ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। বার্তা সংস্থাটি বলছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ১৪ মার্চ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা বলেছেন, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ৪০ জন উইঘুরকে জোরপূর্বক চীনে ফেরত পাঠানোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাবেক ও বর্তমান থাই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি এই সিদ্ধান্ত শিগগিরই কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছি।
মার্কো রুবিও আরো বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সংখ্যালঘূ উইঘুরদের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন ও মানবতাবিরোধী অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে চীনের সরকার। যেসব দেশে উইঘুররা আশ্রয় নিয়েছেন, সেসব দেশের সরকারের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে- তাদেরকে যেন চীনে ফেরত পাঠানো না হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া পৃথক এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়া উইঘুর মুসলিমদের ফেরত পাঠাতে চীন সেসব দেশের সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করছে এবং যুক্তরাষ্ট্র চীনের এই তৎপরতা ঠেকাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীনে এই উইঘুররা অব্যাহত নির্যাতন ও গুম-খুনের শিকার হচ্ছে।
তবে ওয়াশিংটনের থাই দূতাবাস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে চায়নি।
প্রসঙ্গত, এশিয়া অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড অন্যতম। ওয়াশিংটনভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক সংস্থা সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের দক্ষিণপূর্ব এশিয়া বিভাগের বিশেষজ্ঞ মারি হিবার্ট রয়টার্সকে জানিয়েছেন, এর আগে কখনও থাইল্যান্ডের কোনো কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধজ্ঞা জারি করা হয়েছে— এমন কোনো রেকর্ড নেই।
মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নেওয়া উইঘুরদের চীনে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারটি নিরুৎসাহিত করতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ঠিক কতজন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন, তা অবশ্য প্রকাশ করেনি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে তারা বলেছেন, শুধু কর্মকর্তারই নন, তাদের পরিবারের সদস্যরাও এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে পারেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সবশেষ ব্যাপক আকারে বিমান হামলা শুরুর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে ইসরাইল পরামর্শ করেছিল বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। আজ ১৮ মার্চ মঙ্গলবার কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
মার্কিন সংবাদ মাধ্যম ফক্স নিউজকে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট বলেছেন, গাজায় সবশেষ আক্রমণ শুরু করার আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে পরামর্শ করেছিল ইসরাইল। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেমন স্পষ্ট করে বলেছেন, হামাস, হুথি, ইরান — যারা কেবল ইসরাইলকে নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রকে আতঙ্কিত করতে চায় — তাদের মূল্য দিতে হবে এবং তাদের ওপর সমগ্র নরক ভেঙে পড়বে।
ক্যারোলিন লিভিট আরো বলেন, হুথি, হিজবুল্লাহ, হামাস, ইরান এবং ইরান-সমর্থিত প্রতিনিধিদের উচিৎ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে খুব গুরুত্ব সহকারে নেয়া। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প বলছেন, তিনি আইন মেনে চলা মানুষের পক্ষে দাঁড়াতে এবং যুক্তরাষ্ট্র এবং আমাদের বন্ধু ও মিত্র ইসরাইলের পক্ষে দাঁড়াতে ভয় পান না।
এদিকে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার পর মঙ্গলবার গাজায় ব্যাপক আকারে ইসরাইলি বিমান হামলায় দুই শতাধিক প্রাণ হানির ঘটনা ঘটেছে। ভয়াবহ এ হামলায় আহত হয়েছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি।
এদিকে আল জাজিরা তাদের সরাসরি সম্প্রচারিত আপডেটে জানিয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটিয়েছে ইসরায়েল এবং এরপর অবরুদ্ধ এই উপত্যকা জুড়ে বিমান হামলা শুরু করেছে। বর্বর এই হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২০০ জন ফিলিস্তিনির নিহত এবং অন্যান্য আরো অনেকের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় এটিই ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় হামলা।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের পাসপোর্টে ‘একসেপ্ট ইসরায়েল’ বা ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনরায় বহাল করা হয়েছে। গত ৭ এপ্রিল তারিখে উপসচিব নীলিমা আফরোজের সই করা একটি প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ ১৩ এপ্রিল রোববার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নীলিমা আফরোজ।
এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘উপর্যুক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে পূর্বের ন্যায় বাংলাদেশি পাসপোর্টে “ইসরায়েল ব্যতীত” শর্ত পুনর্বহালের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
বাংলাদেশের পাসপোর্টে আগে লেখা থাকতো- ‘দিস পাসপোর্ট ইজ ভ্যালিড ফর অল কান্ট্রিজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড এক্সেপ্ট ইসরায়েল।’ অর্থাৎ এই পাসপোর্ট ইসরায়েল ব্যতীত পৃথিবীর সব দেশের জন্য বৈধ বা এই পাসপোর্ট নিয়ে ইসরায়েল ছাড়া পৃথিবীর যেকোনও দেশে যাওয়া যাবে।
কিন্তু ২০২০ সালে দেশে নতুন ই-পাসপোর্টে এই বাক্যটি পরিবর্তন করে লেখা হয়: ‘দিস পাসপোর্ট ইজ ভ্যালিড ফর অল কান্ট্রিস অব দ্য ওয়ার্ল্ড।’ অর্থাৎ ‘এক্সেপ্ট ইসরায়েল’ শব্দ দুটি বাদ দেওয়া হয়।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ২০২০ সালে দেশে নতুন ই-পাসপোর্ট চালু করলে সেই পাসপোর্টগুলো থেকে এই লেখা বাদ দেয়। এমনকি এ বিষয়ে কোনো ঘোষণাও দেওয়া হয়নি।