অনলাইন ডেস্ক :
কালিয়া উপজেলায় সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদকদ্রব্য ইয়াবা, গাঁজা, দেশীয় তৈরি অস্ত্র রামদা, জিআই পাইপ, নগদ টাকা ও ৭টি মোবাইলসহ ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
৯ এপ্রিল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে অভিযান চালিয়ে উপজেলার খাশিয়াল ইউনিয়নের চোরখালী ও খাশিয়াল গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন, চোরখালী শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী রফিকুল মোল্লা (৩০), খাসিয়াল গ্রামের জমির উদ্দিন এর ছেলে আকবর উদ্দিন, হাসমত বিশ্বাস (৩০), হাসমত বিশ্বাসের ছেলে নাঈম বিশ্বাস (২০), হাসমত বিশ্বাসের স্ত্রী বিনা বেগম, ও পুঠিমারী গ্রামের আকাশ।
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, খাসিয়াল -জয়নগর এলাকায় নিয়মিত টহল চলাকালে পুটিমারী বাজারের পাশে একটি স্কুলের ফ্যান চুরি করার সময় আকাশ নামের একজন চোরকে গ্রামবাসী ধরে হস্তান্তর করেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আকাশ জানায় চুরি করা টাকা দিয়ে সে নিয়মিত মাদক সেবন করে। পরে তার দেয়া তথ্য মতে মাদক ব্যবসায়ী আকবরের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৫৩ পিস ইয়াবা, ৮০ গ্রাম গাঁজা ও চারটি দেশীয় অস্ত্র এবং নগদ ৩৩,২০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
আকবর জানায়, রফিকুল নামে এক ডিলারের কাছ থেকে সে এই সকল মাদক সংগ্রহ করে। এসময় মাদক ব্যবসায়ী আকবর ও তার স্ত্রী এবং ২ সহযোগীকে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে সেনাবাহিনী চোরখালীতে রফিকুল ইসলামের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, মাদক বিক্রির নগদ ২১ হাজার টাকা এবং ২ টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, কালিয়া সেনা ক্যাম্প থেকে ৬ জন আসামি নড়াগাতী থানায় হস্তান্তর করেছে। এ বিষয়ে নড়াগাতী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। তাঁদেরকে গ্রেফতার দেখিয়ে আজ ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার আদালতে পাঠানো হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে উৎসুক জনতার ধাওয়া খেয়ে চোলাই মদ অটোরিক্সাতে রেখে পালিয়েছেন এক মাদক ব্যবসায়ী দম্পতি। এ সময় মদ উদ্ধারের পর অটোরিক্সাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধরা। ২২ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের একটি মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে অটোরিক্সা থেকে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা ভূঞাপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করে পুলিশ।
মাদক ব্যবসায়ী ওই দম্পতি হলেন- উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা। তারা দীর্ঘদিন ধরে মদ ও গাঁজা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের প্রত্যেক্ষদর্শী ইউসুফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে আনোয়ার ও খালেদা মিলে দেশি চোলাই মদ ও গাঁজা বিক্রি করে আসছিলেন। এ নিয়ে একাধিকবার নিষেধ করা হলেও তারা অস্বীকার করে আসতো। তারপর হাতে-নাতে ধরার জন্য তাদের ওপর বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারি করে আসছিলাম। আজ আমাদের মসজিদের সামনে একটি অটোরিক্সা দাঁড় করানো অবস্থায় দেখি এবং তা সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা পালিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে সমবেত হন। পরে অটোরিক্সা থেকে ১০ ব্যাগ পলিথিনে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মদ উদ্ধার করে। এর আগে বিক্ষুব্ধ জনতা অটোরিক্সাটি পুড়িয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার (ওসি) একেএম রেজাউল করিম বলেন, ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করে স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশকে খবর দিলে সেখান থেকে মদ উদ্ধার করা হয়। মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে তারুণ্যের উৎসবের উদ্বোধন করেছেন আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি উপজেলার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আশুগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
আশুগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেইটে জনসচেতনামুলক উপজেলা কমফ্লেক্সের সামনে ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করার মাধ্যমে মাসব্যাপী তারুণ্যের উৎসবের উদ্বোধন উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. বিল্লাল হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আলমাছ হোসেন, কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিব আব্দুল্লাহ, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.শাহরিয়ার আহমেদ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন প্রমুখ।
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যাশল চন্দ্র বসাক বলেন, প্রথমদিন উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে ময়লা আর্বজনা পরিস্কার কার্যক্রম করার মাধ্যম তারুণ্যের উৎসব উদ্বোধন করা হল। পরবর্তীতে এ কার্যক্রম আশুগঞ্জ উপজেলা সবকটি ইউনিয়নসহ প্রতটি স্থান থেকে ময়লা আর্বজনা পরিস্কার করার কার্যক্রম করা হবে। আমরা নিজ উদ্যোগে ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করব এবং নিজেদের আঙ্গিনা নিজেরাই পরিস্কার করবো।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজশাহী-নাটোর বাইপাস সড়কের খড়খড়ি বাজার এলাকার বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় দুই বাস ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে জামায়াতের তিন কর্মী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন। আহতদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৬ এপ্রিল রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর খড়খড়ি বাজার এলাকার বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন রাজশাহী-নাটোর বাইপাস সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুটি বাদে চড়ে জামায়াতের নেতাকর্মীরা সফরে যাচ্ছিলেন।
নিহতরা হলেন, জুয়েল আহমেদ (৪০), নাসিম উদ্দিন (৪৫) এবং মিজানুর রহমান (৩২)। তারা সকলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়াপাখিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আহত ৪০ জনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ৩১ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাণীহাটি ইউনিয়নের শিক্ষা সফরের অংশ হিসেবে দুটি বাসে করে দলটি নেতাকর্মীরা রওনা দেয়। সফরের গন্তব্য ছিল বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ, পদ্মা সেতু এবং আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ কয়েকজন প্রয়াত জামায়াত নেতার সমাধী জিয়ারত। রাজশাহী মহানগরীর খড়খড়ি বাজার এলাকার বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হলে একটি বাস রাস্তার পাশের খাদে পড়ে যায়। আর অপর বাস ও ট্রাক সড়কের উপরে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এই ঘটনায় আহত ৪০ জনকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাদের হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
রাজশাহী মহানগর জামায়াতের সাংগঠনিক সেক্রেটারি জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, দুইটি বাসে প্রায় ৯০ জন যাত্রী ছিলেন। যাদের সবাই রাণীহাটি ইউনিয়ন শাখা জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মী ও সমর্থক। প্রয়াত জামায়াত নেতা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর সমাধী জিয়ারতের উদ্দেশ্যে তারা পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় ৪০ জন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর তিনজন জামায়াত কর্মী মারা গেছেন। আরো কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফায়ার সার্ভিসের লিডার আরিফুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে ঘটনাস্থলে দুইজন মারা গেছে। অন্যজন হাসপাতালে যাওয়ার পরে মারা গেছেন।
নগরীর চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান বলেন, দুর্ঘটনার কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
‘কিডনি রোগ জীবননাশা- প্রতিরোধই বাঁচার আশা’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক কিডনি দিবস পালিত হয়েছে। আজ ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে ক্যাম্পস কিডনি এন্ড ডায়ালাইসিস সেন্টারের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়। র্যালির উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ওয়ারেজ কুরনী। র্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল ক্যাম্পস কিডনি এন্ড ডায়ালাইসিস সেন্টারের মেডিকেল অফিসার ডা. আবিদ আল আজাদ, শাখার সিনিয়র ম্যানেজার মামুন উর রশিদ তালুকদার, শাখা ব্যবস্থাপক মনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, কিডনি রোগ প্রাথমিক অবস্থায় সনাক্ত করে চিকিৎসার মাধ্যমে মরনব্যাধি কিডনি বিকল প্রতিরোধ করা য়ায়। তাই সকলকেই কিডনি চেক করার আহবান জানান।
শফিকুল ইসলাম বাদল, নবীনগর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় মূল্য গ্রাম ইউনিয়নের বাউরখন্ড মঈনুল চেয়ারম্যানে এর বাড়ি সংলগ্নে ফসলি জমির মাঝখানে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। এতে ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়ে হুমকির মুখে পড়েছে আশপাশের জমিগুলো।স্থানীয় কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এক প্রভাবশালী ব্যক্তি তার মালিকাধীন জমি থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করছেন। যার চারদিকে অনেক কৃষকের জমি রয়েছে। অনেক বার নিষেধ করার পরও তিনি কারও কথা তোয়াক্কা করছেন না। ফলে আশপাশের ফসলি জমিগুলো ভেঙ্গে বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অবৈধ ড্রেজার দ্বারা ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা। ২৪ মে শনিবার সরেজমিন মূল্য গ্রাম, বাউরখন্ড গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ফসলি জমির মাঝখানে বসানো হয়েছে ড্রেজার মেশিন। এ মেশিনের মাধ্যমে খনন যন্ত্রের সাহায্যে তোলা হচ্ছে বালু। সে বালু দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে তিন ফসলি জমি। ফলে আশপাশের অন্যান্য জমিগুলোর আইল ভাঙ্গনসহ বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এর আগেও বেশ কয়েকটি ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন করে পুকুর বানানো হয়েছে।
নাম গোপন রাখার স্বার্থে স্থানীয় বেশ কয়েকজন কৃষক বলেন, প্রভাবশালী ব্যক্তি কাউকে তোয়াক্কা না করেই দিনে রাতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন। এতে কোনো কৃষকই ফসল করতে পারবে না। এরফলে প্রভাবশালী ব্যক্তিই লাভবান হবেন। কারণ, তিনি পুকুর বানিয়ে মাছ চাষ করবেন। কিন্তু আশপাশের কোনো কৃষক লাভবান হবেন না। ড্রেজার দিয়ে অতিরিক্ত মাটি কাটার ফলে জমি গভীর হয়। ফলে অন্য জমিগুলোর পাড় ভেঙ্গে যায়। এই চক্রটি প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এই কাজটি করছে। আমরা কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাই, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করে কৃষকদের ফসলি জমিগুলো যাতে রক্ষা করা হয়।এ বিষয়ে প্রভাবশালী জমির মালিকানাধীন বলেন, আমি এখানে পুকুর বানাবো, মাছ করবো সেজন্য বালু উত্তোলন করছি। আরো বলেন আমি কার অনুমতির প্রয়োজন মনে করি না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে অবৈধ লিজার ব্যবসায়ী এরশাদ মিয়া ও ইয়াসিন জানান, আমরা এসিল্যান্ডসহ উপরের লেভেলের সবকিছুই ম্যানেজ করে বালু উত্তোলন ও বিভিন্ন জায়গাতে বালু মাটি বিক্রি করে থাকি। এ বিষয়ে কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বে নিয়োজিত সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ ছমিউল ইসলাম বলেন, আমি দুদিনের জন্য ট্রেনিংয়ে চলে আসছি, আপনি কসবা থানার ওসির সাথে যোগাযোগ করুন।