চলারপথে রিপোর্ট :
ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়ে নাটকীয় বৈঠক ও কুমিল্লা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কাফনের কাপড় পড়ে বিক্ষোভ করেছে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর শিক্ষার্থীরা।
আজ ১৮ এপ্রিল শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর এলাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাস থেকে এই বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়। মিছিলটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ইসলামপুর এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে। পরে মহাসড়কের এক পাশে বসে তারা প্রতিবাদ জানায়। এ সময় মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক থাকে।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি মোঃ জামিল আহম্মেদ সিয়াম, মোহাম্মদ সাগর, সহকারি প্রতিনিধি এহসান এলাহি রাতুল। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, যে ছয় দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে তা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি। এই দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। গতকাল ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়ে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সাথে নাটক করা হয়েছে। তাই এখন আর এসি রুমে বসে বৈঠক করে কোন সিদ্ধান্ত হবে না বরং সিদ্ধান্ত হবে রাজপথে। দ্রুত সময়ের মধ্যে ছয় দফা দাবি বাস্তবায়িত না হলে আরো কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগ এনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। গত ২৯ মে সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (তৃতীয়) আদালতের বিচারক আসমা জাহান নিপা মামলাটি খারিজ করে দেন। পাশাপাশি মামলার বাদী এবং বাদীপক্ষের আইনজীবীকে মামলাটির জন্য তিরস্কার করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর গ্রামের মো. দলিলুর রহমানের ছেলে মো. আশিকুর রহমান ( ৪১) তার মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন। পরবর্তীতে বিচারক অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমার বিরুদ্ধে একটি পক্ষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা করে- যা বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট চক্রটি প্রশাসনের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এবং সরকারকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চক্রান্তের আশ্রয় নিয়েছে। উক্ত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে মোবাইল ফোন হারান আশিকুর রহমান। এ বিষয়ে তিনি আশুগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। পরে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে ওই মোবাইল ফোনটিতে ইউএনওর নামে রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম ব্যবহৃত হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলায় বিজিবি’র পৃথক অভিযানে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য উদ্ধার হয়েছে। ২৫ অক্টোবর শুক্রবার রাতে আখাউড়ার বাউতলা সীমান্ত ও বিজয়নগরের চান্দুরা এলাকায় বিজিবি-২৫ ও বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়ন এ অভিযানচালায়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, রাত ১০টার দিকে বাউতলা এলাকায় বিজিবি’র ৬০ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৫২৬০ পিস ভারতীয় অবৈধ মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে জব্দ করা হয়। এসব ডিসপ্লে’র আনুমানিক মূল্য দুই কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ২৫ ব্যাটালিয়নের অভিযানে রাত একটার দিকে চান্দুরা এলাকায় অভিযানে ৪৫০ কেজি জিরা, ৯৪২ মিটার সোফা ও কুশন কাভারের কাপড়, ১২ হাজার ৮৪৭ পিস বিভিন্ন ওষুধ, ছয় হাজার ৬৩৮ পিস সানগ্লাস, ২৮পিস শাড়ি, এক ৭৪৩ পিস ডগ ফুড, ২৩ হাজার ৫২০ পিস প্রসাধনী। এসব পণ্যের আনুমানিক মূল্য দুই কোটি ৬১ লাখ ৩০ হাজার ৭৪০ টাকা। এসব পণ্য আখাউড়া কাস্টমসে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে বিজিবি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় বার্ষিক কর্মসম্পাদন চূক্তির (এপিএ)”র আওতায় বিজয়নগর উপজেলার হরষপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আজ ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস এর সভাপতিত্বে ভিডিও কলে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান।
প্রধান অতিথি উপপরিচালক (মাঠ প্রচার) ফাহিমা জাহান ডেঙ্গু, শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দান, শিশু ও নারীর অধিকার, শিশুর যথাযথ বিকাশ, অটিজম, ও শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য, জন্ম নিবন্ধন, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও দুর্যোগকালীন নারী- শিশুর সচেতনতা, জেণ্ডার সমতা, নিরাপদ মাতৃত্ব, বাল্য বিবাহ, ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে উন্মুক্ত আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে হরষপুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ সায়মা রহমান, সহকারী শিক্ষক মনি রাণী রায়, সহকারী শিক্ষক প্রিয়াংকা দাস, সহকারী শিক্ষক সুষুমা বেগম, সহকারী শিক্ষক কাজল সূত্রধর, সহকারী শিক্ষক সজিব উল্লাহ খান, সহকারী শিক্ষক রিপা রাণী আচার্য্য, সহকারী শিক্ষক সুহেনা আক্তার সহ প্রায় তিন শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা হলেন এদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান, জাতির গর্বিত সন্তান।
তিনি আজ ৪ অক্টোবর বুধবার দুপুরে বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিজয়নগর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহবায়ক এ.এইচ.এম. ইরফান উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, বিগত সরকার গুলোর সময় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা অবহেলিত ছিলেন। তাঁরা তাদের প্রাপ্য সম্মান পাননি।
বর্তমান সরকারের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে থাকার জন্য “বীর নিবাস” করে দিচ্ছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করেছেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছেন।
তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন ও তাদের কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চান। তিনি বলেন, আমি আমৃত্যু মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সেবা ও সহযোগীতা করে যাব। তিনি বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একটি অশুভ চক্র নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। তারা নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্ত করতে চায়। তিনি ওই ষড়যন্ত্রকারীদের সম্পর্কে সজাগ থাকার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসিমা লুৎফুর রহমান (নাসিমা মুকাই আলী), বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিতু মিয়া, দবিরুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহযোগীতায় ভিক্ষুক পুর্নবাসন প্রকল্পের আওতায় একজন ভিক্ষুকের হাতে একটি ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা তুলে দেন প্রধান অতিথি।
আলোচনা সভা শেষে উপজেলার সেজামুড়া গ্রামে নির্মিতব্য মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও বিশ্রামাগারের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন প্রধান অতিথি। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, মুক্তিযোদ্ধা ও দলীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বি করার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগ মনোননীত প্রার্থী ও এই আসনের সংসদ সদস্য, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে তিনি নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের কাছে তার মনোনয়নপত্র জমা দেন।
এসময় তাঁর সহধর্মীনি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ. এইচ মাহবুব আলমসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলাম। বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন অগ্রগতির বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন। চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত করার জন্য তিনি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছেন।
র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী তার নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন। তিনি বলেন, আমি জনগণের জন্য কাজ করেছি। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।
উল্লেখ্য, র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি টানা চতুর্থবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়েছেন। তিনি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধা। সংসদ সদস্য হওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন।
২০১০ সালের ২২ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট লুৎফুল হাই সাচ্চু মৃত্যুবরণ করলে উপ-নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে এই আসন থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি জাতীয় সংসদদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। টানা তিনবার বিজয়ী হয়ে তিনি তার সংসদীয় এলাকায় বিপুল উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছেন।