অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা পররাষ্ট্র দফতরের শতাধিক অফিস বন্ধ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এতে দফতরটির প্রায় ১৫ শতাংশ কর্মী চাকরি হারাতে যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এ তথ্য জানিয়েছেন।
মার্কো রুবিও বলেন, ‘আমেরিকা প্রথম’ নীতি মাথায় রেখে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৫ শতাংশ কর্মী কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্তত ১০০টি দফতর বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি গোপন নথি দেখেছে সংবাদসংস্থা রয়টার্স ও এপি। বিষয়টি মার্কিন কংগ্রেসকে অবহিত করার জন্য নথিটি তৈরি করা হয়েছে।
সেখানে উল্লেখ করা হচ্ছে, ৭৩৪টি অফিসের মধ্যে ১৩২টি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। এরপর ১৩৭টি দফতরকে স্থানান্তরিত করা হতে পারে বলেও ওই নথিতে বলা হয়েছে।
রুবিও জানান, “এখন মন্ত্রণালয়টি সার্বিকভাবে ছন্নছাড়া হয়ে আছে। অতি কূটনৈতিক ফাঁসে জর্জরিত। ক্ষমতার এই প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে এভাবে কূটনৈতিক মিশন চালানো কঠিন, সে কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”
দূতাবাস থেকে কূটনৈতিক মিশন সমস্ত বিষয়েই এই পদক্ষেপ সাহায্য করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন রুবিও। সূত্র: রয়টার্স
অনলাইন ডেস্ক :
১২ বছর বয়েসী এক কিশোরিকে লাঞ্ছিত ও হয়রানির অভিযোগে ৭২ বছর বয়েসী বদিউল জামাল নামে এক বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে নিউইয়র্কের পুলিশ।
গত ৬ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে জ্যাকসন হাইটসের সন্নিকটে ইষ্ট এলমহার্স্ট এলাকায় ৮১ স্ট্রিট এবং ৩১ এভিনিউর কাছে ওই কিশোরীকে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ১১ জানুয়ারি বদিউল জামালকে ১১৫ প্রেসিঙ্কটের পুলিশ গ্রেফতার করেছে। কুইন্স ক্রিমিনাল কোর্টে তার বিরুদ্ধে কন্যা শিশুর শ্লিলতাহানীর চেষ্টা এবং হেনস্থার গুরুতর অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকে মাস্ক, বেজোস ও জাকারবার্গ উপস্থিত থাকবেন
নিউইয়র্কের বহুল প্রচারিত ‘ডেইলি নিউজ’ পত্রিকায় বদিউল জামালের ছবিসহ সংবাদটি প্রকাশের পর কমিউনিটিতে নানা গুঞ্জন উঠেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়েছে যে, হাঁটতে থাকা কিশোরীর কাছে যান এই বাংলাদেশি। তিনি কিশোরির হাত ধরে ফেলেন। হতভম্ব কিশোরি নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে সক্ষম হয়।
আরও পড়ুন
ভারতে পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণের শিকার কিশোরী, বাবার বন্ধুসহ ৬৪জন অভিযুক্ত
পুলিশের মতে এরপরও বদিউল জামাল নিরুৎসাহিত হননি এবং ভীত সন্ত্রস্ত কিশোরীকে অনুসরণ করে দ্বিতীয়বার হাত ধরেন। এরপর লোকটি ৮১ স্ট্রিটের উত্তর দিকে চলে যান। সেখানেই তিনি বাস করেন বলে জানা গেছে। বদিউল জামালের বিরুদ্ধে প্রথম ডিগ্রির হয়রানি এবং দ্বিতীয় ডিগ্রির হেনস্থা ও প্রলোভনের অভিযোগ পেশ করা হয়েছে। নিউইয়র্কের পুলিশ বদিউল জামালের ছবি প্রকাশ করেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কায়ার স্টারমার বলেছেন, ‘বোমা হামলার শিকার নিষ্পাপ শিশুদের দুর্ভোগের মাত্রা সম্পূর্ণ অসহনীয়, আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না।’ ২০ মে মঙ্গলবার হাউস অফ কমন্সে ইইউর সাথে ইউকের “পুনঃস্থাপন চুক্তি” নিয়ে বক্তব্য প্রদানের সময় এ কথা বলেন তিনি। খবর আনাদোলুর।
ইসরায়েলি সরকারের সাম্প্রতিক ঘোষণা, তারা গাজায় কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সাহায্যের অনুমতি দেবে। ওই সম্পর্কে স্টারমার বলেন, এটি ‘সম্পূর্ণ এবং সম্পূর্ণরূপে অপর্যাপ্ত।’ এসময় গাজায় ব্যাপকভাবে মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির দাবির ওপর জোর দেন স্টারমার।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, আমি আজ বলতে চাই, ইসরায়েলের উত্তেজনায় আমরা আতঙ্কিত। আমরা গাজার জনগণকে কোনোভাবেই অনাহারে থাকতে দিতে পারি না। গাজা উপত্যকায় নতুন করে নৃশংসতার কারণে এরই মধ্যে দেশটির সাথে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করেছে যুক্তরাজ্য। মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড লামি।
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে তিনি বলেন, ইসরায়েলি সরকারের সাথে আমরা নতুন মুক্ত বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করেছি। ২০৩০ সালের দ্বিপাক্ষিক রোডম্যাপ অনুযায়ী ইসরায়েলের সাথে ওই সহযোগিতার বিষয়টি রয়েছে, আমরা সেটি পর্যালোচনা করবো। নেতানিয়াহু সরকারের কর্মকাণ্ড এই পর্যালোচনা প্রয়োজনীয় করে তুলেছে।
তবে যুদ্ধ বন্ধ ও মানবিক বিপর্যয় রোধে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল থেকে যুদ্ধবিরতির আহ্বানকে তোয়াক্কা করছে না ইসরায়েল। বরং অভিযান আরো জোরদার করে গাজা নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।
অনলাইন ডেস্ক :
লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ইব্রাহীম আকিল নামে হিজবুল্লাহর একজন জ্যেষ্ঠ কমান্ডারসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। এ হামলায় আরো ৬৬ জন আহত হয়েছেন বলে খবর। এদের মধ্যে ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাতে দেশটির রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণ উপকণ্ঠে ইসরায়েলি বিমান হামলায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স। এই এলাকা হিজবুল্লাহর শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত।
বার্তা সংস্থাটির খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, বৈরুতের দক্ষিণাংশে হিজবুল্লাহর ‘এলিট ইউনিট’ রাদওয়ান-এর সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন হিজবুল্লাহর জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ইব্রাহীম আকিল। এ সময় হামলা চালালে তিনি নিহত হন। ওই হামলায় হিজবুল্লাহর অভিজাত ফোর্স রাদওয়ানের সদস্যরাও নিহত হয়েছেন। তবে কেবল আকিলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হিজবুল্লাহ।
এক বিবৃতিতে নিহতকে হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতাদের একজন বলে অভিহিত করেছে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠনটি। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তার বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়নি।
অন্যদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা বৈরুতের ধাহিয়েহ এলাকায় হিজবুল্লাহর সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। বৈরুতে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে, যাকে ‘টার্গেটেড স্ট্রাইক’বলে।
এ ঘটনার এক প্রতিক্রিয়ায় লেবাননে অবস্থিত ইরানের দূতাবাস থেকে বলা হয়, বিমান হামলায় ইসরায়েল ‘সব লাইন’ অতিক্রম করে ফেলেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তারা দাবি করে, ইসরায়েল আবাসিক এলাকাতেও হামলা করেছে।
এদিকে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ইসরায়েলের এ হামলার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু জানা নেই। মার্কিন নাগরিকেরা যেন লেবানন এড়িয়ে চলেন সেই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার ও বুধবার হিজবুল্লাহর সদস্যদের ব্যবহার করা কয়েক হাজার পেজার ও ওয়াকি-টকিতে একযোগে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৩৭ জন নিহত ও তিন হাজার আহত হন। এ ধাক্কার পরপরই আকিলসহ অন্য কমান্ডারদের হারিয়ে বেশ বেকায়দায় পড়েছে হিজবুল্লাহ।
স্টাফ রিপোর্টার:
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছয় দিনব্যাপী ‘ভিজিট বাংলাদেশ-২০২২’ শুরু হয়েছে। এবার ১১টি দেশের ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি ইত্যাদি সরাসরি দেখার সুযোগ পাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, করোনা মহামারির কারণে ২০১৯ সালের পর এই প্রথম ‘ভিজিট বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের ভিজিট বাংলাদেশে ১১টি দেশের ১৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি অংশ নেন। এদের মধ্যে আলজেরিয়া, বাহরাইন, বুলগেরিয়া, কম্বোডিয়া, চীন, ওমান, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্পেন ও ভিয়েতনামের গণমাধ্যম কর্মী, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সামাজিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা রয়েছেন। প্রথম দিন বৃহস্পতিবার তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ভিজিট বাংলাদেশে অংশগ্রহণকারীদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী অংশগ্রহণকারীদের স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি, স্বাধীন গণমাধ্যম, রোহিঙ্গা সমস্যা ইত্যাদি সম্পর্কে অবহিত করেন। তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, ভিজিট বাংলাদেশে এ অংশ নেওয়া সবাই নিজ নিজ দেশে বাংলাদেশের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন।
ছয় দিনব্যাপী ভিজিট বাংলাদেশের অংশ হিসেবে বিদেশি অতিথিরা ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, শহীদ মিনার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা পরিদর্শন করবেন। তারা টুঙ্গিপাড়ায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন।
তারা তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং একটি শিল্প পার্ক ঘুরে দেখবেন। এছাড়া অতিথিরা শুক্রবার বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসের প্যারেড অনুষ্ঠানেও উপস্থিত থাকবেন। আগামী ২০ ডিসেম্বর এবারের ভিজিট বাংলদেশের সমাপ্তি হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তী নির্দেশে জানিয়েছে, আপাতত ওয়াকফ আইন সংশোধন কার্যকর করা যাবে না। বর্তমানে যে সব সম্পত্তি ওয়াকফ হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে, তা আগের মতোই বহাল থাকবে।
১৬ এপ্রিল বুধবার প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ এই নির্দেশ জারি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মতে, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ঘোষিত ওয়াকফ সম্পত্তি বাতিল করা যাবে না এবং মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ওয়াকফ বোর্ডও বহাল থাকবে।
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে জানায়, যেকোনো সম্পত্তি যদি আদালতে ওয়াকফ হিসেবে তালিকাভুক্ত থাকে, তাহলে সংশোধিত আইন নিয়ে শুনানি চলাকালে তা পরিবর্তন করা যাবে না। দান বা চুক্তির মাধ্যমে ওয়াকফ ঘোষিত যেকোনো সম্পত্তির ক্ষেত্রেই এই নির্দেশ কার্যকর হবে।
আদালত আরও জানায়, কোনো সম্পত্তি ওয়াকফ নাকি সরকারি, সেই বিষয়ে তদন্ত চলাকালীন কালেক্টরের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সেটিকে ওয়াকফ হিসেবে ধরা হবে না—যদিও সংশোধিত আইনে এমন উল্লেখ রয়েছে, তবে আপাতত সেই ধারা বলবৎ থাকবে না।
এছাড়া, ওয়াকফ বোর্ড এবং কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কমিটির সব সদস্যকে মুসলিম হতে হবে, আদালত তা পুনর্ব্যক্ত করেছে। তবে সরকারি কর্মকর্তা বা কোনো নির্দিষ্ট পক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে যারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বোর্ডে জায়গা পান, তারা এই নিয়মের বাইরে থাকবেন। পাশাপাশি, হিন্দু ধর্মীয় ট্রাস্টে মুসলিমদের সদস্যপদ দেওয়া হয় কি না, তা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
ওয়াকফ আইন ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে যে সহিংসতা দেখা যাচ্ছে, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আদালত। প্রধান বিচারপতি বলেন, সহিংসতা অত্যন্ত উদ্বেগজনক বিষয়। বিষয়টি আদালতের নজরে এসেছে এবং এ নিয়েও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
আজ ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি নির্ধারিত হয়েছে।
এই মামলায় কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। অন্যদিকে, বিরোধীদের পক্ষ থেকে কপিল সিব্বল ও অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি অংশগ্রহণ করেন।