অনলাইন ডেস্ক :
আমরা ক’জন সিডনি অস্ট্রেলিয়ার আয়োজনে বর্ণাঢ্য আয়োজনে গতকাল ২৬ এপ্রিল শনিবার দুপুরে ইস্ট ক্যাম্বলটাউন কমিউনিটি হলে ‘আমাদের বৈশাখ’ শিরোনামে পহেলা বৈশাখকে বরণ করে নেওয়া হয়। সুমনা বড়ুয়া, কুহেলী বড়ুয়া ও দেবযানীর সঞ্চালনায় দুপুর দুইটায় বাংলা বর্ষবরণের অনুষ্ঠান জাতীয় সংগীত, দলীয় সংগীত, বাচ্চাদের দলীয় নৃত্য এবং গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। দেশীয় সংস্কৃতির রঙে রঙিন হয়ে ওঠে পুরো বর্ষ বরণের আয়োজনটি। বিকাল ৪ টায় বৈশাখের খাবারে ছিল নানান রকমের ফল, মিস্টি, ফিরনি, নারিকেলের নাড়ু, স্ন্যাকস, পিঠা পুলি ও চা।
বাচ্চাদের ছবি আঁকা, একক গান, কবিতা আবৃত্তি এবং নাচের পর পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় স্থানীয় শিল্পীরা নাচ ও গানে অংশ নেয়।
আমন্ত্রিত অতিথিরা শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী, কাউন্সিলর ইব্রাহিম খলিল মাসুদ, শঙ্খনাদের সভাপতি গণেশ ভৌমিক, বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া বুডিষ্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক স্বদেশ বড়ুয়া, সন্তোষ বড়ুয়া, নারী সংগঠক জুই সেন পাল। আয়োজক কমিটি অতিথিদের নিয়ে বাংলা বর্ষবরণের কেক কাটেন।
আয়োজক কমিটির পক্ষে পবিত্র ও হৈমন্তী বড়ুয়া বাংলা বর্ষবরণের আয়োজনে উপস্থিত সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। পাশাপাশি তারা সংগঠনের সকল সদস্যদের নিরলস পরিশ্রমের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠান শেষে রাতের সুস্বাদু খাবার পরিবেশন করা হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
খন্দকার আব্দুল্লাহ একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান, বিশ্বের অন্যতম সেরা পুলিশ বিভাগ হিসেবে পরিচিত এনওয়াইপিডি-তে ইন্সপেক্টর পদে পদোন্নতি পেয়েছেন সম্প্রতি ।খন্দকার আব্দুল্লাহই প্রথম বাংলাদেশী-আমেরিকান নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগে এত উচ্চপদে আসীন হলেন। এই পদোন্নতির আগে তিনি ছিলেন একমাত্র বাংলাদেশী ডেপুটি ইন্সপেক্টর। বর্তমানে ইন্সপেক্টর খন্দকার আব্দুল্লাহ নিউইয়র্ক সিটির ৮১তম প্রিসিংক্টে কমান্ডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার অব্যাহত পরিশ্রম তাকে এনওয়াইপিডি-তে প্রধানের পদে উন্নীত করবে বলে আশা করা যায়।
খন্দকার আব্দুল্লাহ একজন অভিবাসী, তিনি ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। জন জে কলেজ (কিউনি) সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী খন্দকার আব্দুল্লাহ, তার কাজের জন্য ইতিমধ্যে অনেক পুলিশ পদক লাভ করেছেন। সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার তালতলা গ্রামের গর্বিত সন্তান খন্দকার আব্দুল্লাহ, শৈশবে আমেরিকায় এলেও এখনও সাবলীল বাংলায় কথা বলেন। তিনি তার পরিবারের সাথে নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডে বসবাস করেন।
খন্দকার আব্দুল্লাহ ২০০৫ সালের গ্রীষ্মে নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগে যোগদান করেন। কলেজে পড়ার সময় তিনি একটি জব ফেয়ারে দেখেছিলেন যে এনওয়াইপিডি লোক নিয়োগ করছে। প্রথমে অনেকটা কৌতূহলের বশেই তিনি খণ্ডকালীন ইন্টার্ন হিসেবে পুলিশ বিভাগে যোগ দেন। কলেজে পড়ার সময়ই তিনি পুলিশ ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। অভিবাসী পরিবারের সন্তান হিসেবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন সেই সময়েই তাকে পেয়ে বসেছিল। খন্দকার আব্দুল্লাহ ২০০৭ সালে পুলিশ অফিসার হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।কমিউনিটি পক্ষ খন্দকার আবদুল্লাহকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ।
হাকিকুল ইসলাম খোকন:
বিশ্বখ্যাত স্থপতি এফ আর খান, সেতার বাদক আলী আকবর খান, লেখক রুমানা আলম, কবি শহীদ কাদরি, সাহিত্যিক-লেখক ঝুম্পা লাহিড়ি, বাংলাদেশের মুুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা এনায়েতুর রহিম, বিজ্ঞানী দেবব্রত বসু, মূলধারার লেখক, অমিতাভ ঘোষ, বিজ্ঞানী ইকবাল কাদির, ইউটিউবের কো-প্রতিষ্ঠাতা জাওয়াদ করিম, সারাবিশ্বের তরুণ-তরুণীকে বিনা ফি-তে অংক শেখানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘খান একাডেমি’র প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক সালমান খান, ইন্টেলের চেয়ারপার্সন বিজ্ঞানী ওমর ইশরাকের মত বাঙালিরা বহুজাতিক আমেরিকায় বাংলা ও বাঙালিদের পরিচিতিকে মহিমান্বিত করেছেন। নিউইয়র্কে বসবাসরত বাঙালিরা বিশ্বের রাজধানী খ্যাত উক্ত সিটি তথা স্টেটে বাঙালি সংস্কৃতির ফল্গুধারা বিকাশের নিরন্তর প্রয়াস চালাচ্ছেন।
বাঙালিরা নতুন বছরের প্রথম দিন ‘পয়লা বৈশাখ’ ঘটা করে টাইমস স্কোয়ারসহ নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানে উদযাপন করছেন। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন তথা ‘পহেলা বৈশাখ; বরণে এখোন হাজারো নারী-পুরুষের সাথে নতুন প্রজন্মের বাঙালিরাও উচ্ছ্বাসে মেতে উঠে। বাংলাদেশ, ভারত এবং আমেরিকার শতাধিক সংগঠনের শিল্পী-কলা-কুশলিরা হাজার বছরের ঐতিহ্যমণ্ডিত বাঙালি সংস্কৃতির জয়গান করেন। পাশাপাশি মেধা আর শ্রমের বিনিয়োগ ঘটিয়ে নিউইয়র্ক স্টেট তথা আমেরিকার উন্নয়নেও বাঙালিরা অবদান রেখে চলছেন। তেমন অবয়বকে আরো গৌরব আর অহংকারের সাথে উদ্ভাসিত করতে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে ‘১৪ এপ্রিলকে নিউইয়র্কে বাংলা নববর্ষ’র স্বীকৃতি প্রদানের জন্যে সিনেটর লুইস সেপুলভেদা ১৫ জানুয়ারি সিনেটে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
২৩৪ নম্বরের এই রেজ্যুলেশন (Memorializing Governor Kathy Hochul to proclaim April 14, 2025, as Bangla New Year Day in the State of New York) ২২ জানুয়ারি সর্বসম্মতভাবে পাশে হয়েছে। অর্থাৎ আসছে ১৪ এপ্রিল ঘটা করে পালিত হবে ‘বাংলা নববর্ষ’ এবং তা স্টেট, সিটি, কুইন্স, ব্রুকলীন, ব্রঙ্কস বরো-সহ সকল পর্যায়ে এ উপলক্ষে কর্মসূচি গ্রহণে আর কোন বাধা থাকবে না। এ ধরনের একটি ঘোষণাপত্র শীঘ্রই স্টেট গভর্ণর ক্যাথি হোকুল বিতরণ করবেন। স্টেট সিনেট সূত্রে এ সংবাদদাতা আরো জানতে পেরেছে যে, নিউইয়র্কস্থ মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও বিশ্বজিৎ সাহা এমন একটি রেজ্যুলেশনের জন্যে স্টেট সিনেটর লুইস সেপুলভেদার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন এবং তা উল্লেখ রয়েছে পাশ হওয়া রেজ্যুলেশনে।
বাঙলা নতুন বছরকে ঘটা করে বরণের অভিপ্রায়ে নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটের এই রেজ্যুলেশনে উল্লাস প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন সংগঠনের নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মী-সমর্থক আর শিল্পী-কলাকুশলীরা।
কারণ, সর্বশেষ গত বছরও নিউইয়র্ক সিটির টাইমস স্কয়ারে প্রথমবারের মতো শতকণ্ঠে পয়লা বৈশাখ উদযাপনের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে কলকাতা, ঢাকা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার প্রথিতযশা শিল্পীরা অংশ নিয়েছেন। এর পরদিন জ্যাকসন হাইটসের ডাইভার্সিটি প্লাজায় বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা ও বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করেন নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামস। এরও দুই দশক আগে থেকে মুক্তধারাসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে এই স্টেটের বিভিন্ন স্থানে ‘পয়লা বৈশাখ’ বরণের বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এসব অনুষ্ঠানে পান্তা-ইলিশের আয়োজন ছাড়াও বাঙালি পোশাকে জড়ো হওয়া নর-নারী-শিশু-কিশোরের মধ্যে ঐতিহ্যের পরিপূরক খাবার পরিবেশিত হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
পর্তুগালের লিসবনের আলমাদা শহরে বন্দুকধারী সন্ত্রাসীর গুলিতে মাহবুবুল আলম নামে এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। ১৩ জুন শুক্রবার তার স্ত্রী এবং ১০ ও ১৪ বছর বয়সী নাবালিকা কন্যার সামনেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। নিহত মাহবুবুল সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মানিককোনা গ্রামের যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী নান্না মিয়ার ছেলে। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে পর্তুগালে সপরিবারে বসবাস করছিলেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী তার দোকানে প্রবেশ করে এবং দোকানের অর্থ লুটপাটের চেষ্টা চালায়। এতে মাহবুবুল বাধা দিলে হামলাকারীরা তার বুকে পর পর ৩ রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় পুলিশ এবং জরুরি সেবা সংস্থা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
জানা গেছে বন্দুকধারীরা ছিল ১৬ থেকে ১৭ বছর বয়সী দুই যুবক। তারা কালো পোশাক পরে এবং হুড পরে ছিল এবং আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে তিনটি গুলি চালায়।
ভুক্তভোগী প্রায় তিন বছর আগে তার পরিবারের সাথে ইংল্যান্ড থেকে পর্তুগালে এসেছিলেন। পর্তুগালের বিচার বিভাগীয় পুলিশ ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করেছে এবং হামলাকারীদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে।
হাকিকুল ইসলাম খোকন :
পোশাক শিল্পের নতুনত্বে ফ্যাশন ডিজাইনারদের অবদান অনস্বীকার্য।পোশাকের মাধ্যমে মানুষের রুচিশীল মনোভাব ব্যক্তিত্ব ও রুচিবোধের প্রকাশ পেয়ে থাকে। আর তাই ফ্যাশন নিয়ে অন্ত নেই গবেষণার। সময়ের সাথে ছুটে চলেছেন ফ্যাশন অনুসারীরা তাদের পছন্দের ডিজাইনারদের সৃষ্টি নিয়ে।ফ্যাশন এর প্রচলিত ধারা প্রতিনিয়ত বদলে দিচ্ছেন ডিজাইনাররা তাদের মেধা দিয়ে।
আত্মবিশ্বাস ও পরিবর্তনশীল চিন্তাধারায় সৃষ্টিশীল কাজ নিয়ে ডিজাইনার রোজিনা আহামেদ রুনি রয়েছেন দীর্ঘদিন যাবত এই পোশাক শিল্পে একজন সফল ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে। যা তার নেশা এবং পেশা দুটোই বলা যেতে পারে।
তারই প্রেক্ষাপটে ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার নিউইয়র্ক এর জ্যামাইকার মান্নান সুপার মার্কেট সংলগ্ন ‘জাশন’ পার্টি সেন্টারে(১৬৫-২৩ হিলসাইড এভিনিউ) দেশি গার্লস বাই মিলিয়া লেনিন আয়োজন করেছেন ডিজাইনার রুনির একক পোশাক প্রদর্শনী। এ তথ্য জানিয়েছেন সাংস্কৃতিক সংগঠক নিসার জামিল শুড্ডু। দুপুর দুটো থেকে রাত এগারোটা অবদি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এতে সকল প্রবাসীের সাদর আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ডিজাইনার রুনি,তার এই প্রচেষ্টায় একাত্ম্য হওয়ার জন্য।
এবারে তার ফ্যাশন আয়োজনে রয়েছে ট্র্যাডিশনাল ক্ল্যাসিক, রেট্রো, ফিউশন, আংরাখা, বক্স প্লিটেড সহ বৈচিত্র্যময় নানা প্যাটার্নের সালোয়ার-কামিজ, ডাবল লেয়ারড সালোয়ার-কামিজ, লং-কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস, ডাবল লেয়ারড কুর্তি, টিউনিক, কাফতান, প্যান্টসহ টপস, টপস-স্কার্ট।
শাড়ির বৈচিত্র্যপূর্ণ ডিজাইনে থাকছে মোটিফের ব্যবহার, কালার কম্বিনেশন সহ আরো নানা আকর্ষণীয় ডিজাইন। আপনাদের উপস্থিতি ডিজাইনার রুনি’র উৎসাহের উৎস হয়ে থাকবে বলে আয়োজকদের বিশ্বাস।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসেরস নিরব রেস্টুরেন্টে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭ টায় কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।কামাল উদ্দীন ও হুমায়ন কবিরের দুই পর্বে সভাপতিত্বে এবং কবির হোসেনের সঞ্চালনায় চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ এর দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন -লিয়াকত হোসেন মামুন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন- হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন, মোঃ হেলাল উদ্দিন, নুর আলম সেলিম, মোহাম্মেদ আলী, গোলাম কবির শিপন, বারাকাত শিউল, মোঃ ফারুক, নোমান সিদ্দীকি ।
প্রধান বক্তা ছিলেন-মাঈন উদ্দিন নটু।
প্রধান সমন্বয়কারীর দায়িত্বে ছিলেন শরিফ হোসেন নিরব ও হুমায়ন বাংগালী।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন-যুক্তরাস্ট্রে বসবাসরত চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও চাটখিল পৌরসভার ব্যক্তিবর্গ এর মাঝে বাহার, শওকত আকবর, সরাজ ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, শিহাব বিন ওয়াছেক, আসিফ মাহবুব, রাশেদ আলম, শাহাদাত হোসেন টিটু, শাহাদাত হোসেন সুজন, মামুন, শামছুর রহমান, মিলন, আবু তাহের, রাজিব হোসেন, শাহরিয়ার হিমেল, মহসিন, নুরুল হুদা পিন্টু, মাহবুব আলম, আবদুর রহিম, নুর জালাল, ইসমাইল হোসেন পলাশ, নুর হোসেন মিঠু, মো. নাঈম, আব্দুল কুদ্দুস বাবু, মো: আল-আমিন, সঞ্জয় শীল, সবুজ হোসেন, আবদুর রহমান, ওমর ফারুক শরীফ, আরিফ হোসেন, আমিন উল্লাহ, আবু বক্কার সিদ্দিক, ইব্রাহিম খলিল, নুর হোসাইন, সজীব আহমেদ, লিটন চৌধুরী, শামীম হোসেন, কিরন, মো. জাবেদ, রবিউল হাসান সৈকত, বাদশা ফাহাদ, মোহাম্মাদ কাকন, সজীব, মিশু, রিয়াদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, ইয়াছিন আরাফাত রাফি, জহিরুল ইসলাম সোহাগ, জামসেদ মজুমদার, হাছান আহম্মেদ, মোহাম্মদ রবিন, মোহাম্মদ ইয়াছিন, রমযান আলি রাশেদ, রবিউল হোসেন রাসেল, ফাহাদ, আমিন উল্যাহ, সাইফুল ইসলাম, সজীব, বিপ্লব, তারেক, জুয়েল, পিয়াল, হাসান, আরিফ হোসেন, নাঈম, ফয়সাল, সৈকত ফারুক, নিশাদ, জাহিদ, মুরাদ, জর্জ, সাব্বির, আবদুর রহমান, জাহিদ, তৌহিদ সহ চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সকলের উপস্থিতিতে চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ এর দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করেন-
হুমায়ন কবির, লিয়াকত হোসেন মামুন, আনোয়ার হোসেন লিটন এবং মাঈন উদ্দিন নটু। নব মনোনীত আহবায়ক-হেলাল উদ্দিন ও সদস্য সচিব শরিফ হোসেন নিরব বলেন-আগামী কিছু দিনের মধ্যে আহবায়ক কমিটির ছবিসহ তালিকা প্রকাশ করা হবে।
নব মনোনীত দুই সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি পবিত্র রমযান মাসে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে সোসাইটির কার্যক্রম শুরু করবেন।
আপ্যায়ন শেষে হুমায়ন কবিরের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।