শফিকুল ইসলাম বাদল :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২৯ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি (দুপ্রক) নবীনগর উপজেলা শাখার সহযোগীতায় পৌর এলাকার আলিয়াবাদ চারগ্রাম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। সাপ্তাহিক নবীনগর পত্রিকার সম্পাদক, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আব্বাস উদ্দিন হেলালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চারগ্রাম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এডহক কমিটির সভাপতি মো: ইকবাল হোসেন। এসময় বক্তব্য দেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আবু কামাল খন্দকার, সদস্য সচিব, নবীনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন শান্তি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, চারগ্রাম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহাবুব রহমান, নবীনগর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, জালাল উদ্দিন মনির, সাংবাদিক জামাল হোসেন পান্না, হেলাল উদ্দিন সহ চারগ্রাম আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী ও অভিভাবকগণ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, নাগরিক সচেতনতা সৃষ্টি না হলে শুধু আইন দিয়ে দুর্নীতি কমানো সম্ভব নয়। আর ‘দুর্নীতি রেখে দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব নয়, উন্নয়ন হলেও তা টেকসই হবে না। দুর্নীতি সহনীয় পর্যায়ে আনতে সকলে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।’ আর এ বিষয়ে ছাত্র ও তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। দুর্নীতিকে মনেপ্রানে ঘৃণা করতে হবে। আগামীর বাংলাদেশকে সাজাতে ছাত্র ও তরুণ সমাজকেই বেশী দায়িত্ব নিতে হবে। অনুষ্ঠানে দুর্নীতি দমন কমিশনের দেয়া খাতা, কলম, স্কেল, জ্যামিতি বক্স, ছাতা, টিফিন বক্স, পানির পট, পোস্টার, লিফলেট সহ আরো নানান শিক্ষা উপকরণ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরীর এক মতবিনিময় সভা আজ ২ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভায় নবাগত ইউএনও রাজীব চৌধুরী বলেন, নবীনগরে সাংবাদিকদের সংখ্যা বেশী, আমি সবসময় সাংবাদিকদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী, নবীনগর কে এগিয়ে নিয়ে যেতে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা চাই, আমি সচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সততার সাথে কাজ করতে চাই, আমি হলুদ সাংবাদিকতার স্বীকার হতে চাই না, আমার কোন কাজে যদি আপনাদের চোখে কোন ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে আমাকে অবগত করবেন আমি এর সমাধান দিতে চেষ্টা করব, না পারলে আপনারা গঠনমূলক লেখা লিখবেন। আমাকে বিশেষ কোন সম্প্রদায় বা বিশেষ কোন দলের ভাববেন না। আমি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, প্রজাতন্ত্রের এই দেশ যারা পরিচালনা করেন আমি তাদের লোক, প্রজাতন্ত্রের সেবক হয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই। আমি ইতিমধ্যে নবীনগর পৌরসভায় যানজট নিরসনে কাজ শুরু করেছি, আপনাদের সহযোগিতা কামনা করি।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, দৈনিক সমকাল এর স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ আবদুর নূর, জেলা প্রেসক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ শুক্কু, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি সাহাদাত হোসেন।
সভাপতিত্ব করেন, নবীনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন রাজু, নবীনগর পৌর জামায়েতের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বাশার, সমাজসেবক মাওলানা সানাউল্লাহ্, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি মোর্শেদুল ইসলাম লিটন, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম সবুজ।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় ক্লাবের উপস্থিত সাংবাদিকরা তাদের পরিচয়ের মধ্যে দিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আবু কামাল খন্দকার, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, সাবেক সেক্রেটারি কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, সাবেক সহ-সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি মো.ইব্রাহিম খলিল, সাংবাদিক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বাদল, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম, সাংবাদিক আবদুল হাদী, সাংবাদিক মো. মনির হোসেন, সাংবাদিক নূরে আলম বিপ্লব, সাংবাদিক নূরে আলম, সাংবাদিক মোঃ আমজাদ হোসেন, সাংবাদিক মো. আলমগীর, সাংবাদিক জামাল হোসেন পান্না, সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, সাংবাদিক আলম প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বরখাস্তের প্রতিবাদে ও ২ দফা দাবি আদায়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ও ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি পালন করছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
আজ ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে তারা এই কর্মসূচি শুরু করে। ব্ল্যাক আউটের কারণে জেলার ৫টি উপজেলার প্রায় ৫ লক্ষ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সাথে অভিন্ন সার্ভিস কোড ও অনিয়মিত কর্মচারীদের চাকুরী নিয়মিত করণের ২ দফা দাবিতে দেশের ৮০ টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন।
তবে, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কোন দাবি পূরণ না করে বরং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোঃ মকবুল হোসেন ও নবীনগরের ডিজিএম আসাদুজ্জামানসহ সারা দেশের প্রায় ২০ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে।
বরখাস্তকৃত অন্য কর্মকর্তারা হলেন এজিএম রাজন কুমার দাস, ডিজিএম দিপক কুমার সিংহ, এজিএম মনির হোসেন, জুনিয়র জেনারেল ম্যানাজার মো. জাকির হোসেন, জিএম মো. হুমায়ুন কবির, ওয়ারিং পরিদর্শক আবু সালাম জাবেদ, ডিজিএম মো. রাহাত, এজিএম আবদুল হাকিম, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. হাসানুজ্জামান, জেনারেল ম্যানাজার মুশফিকুল ইসলাম, জিএম জুলফিকার, জিএম মো. আবুল হাসান, ডিজিএম মো. বেলাল হোসেন, ডিজিএম জাহিদুল ইসলাম, ডিজিএম আবদুল জলিল, এজিএম ইয়াসির আরাফাত ও ডিজিএম সামিউল কবির। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীরা ব্ল্যাকআউটসহ কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। এদিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় স্থানীয় গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির প্রধান ফটকে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পরে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করার চেষ্টা করলেও আন্দোলনকারীরা বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নাসিরনগর আঞ্চালিক কার্যালয়ের সহকারী জেনারেল ম্যানাজার মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ১৪ কোটি গ্রাহককে বিদ্যুৎ বিতরণ করছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। বিদ্যুতায়ন বোর্ড পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে যাবতীয় মালামাল ক্রয় করে দেয়। এগুলির বেশীর ভাগই নিম্নমানের হয়। এতে তারা বিপুল পরিমান দুর্নীতি করে থাকে। পল্লীবিদ্যুৎ ও বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও চাকুরী বৈষম্য দুর করতে এ আন্দোলন। আগেও বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেই আন্দোলন করেছি। তারপরও আমাদের ২০জন কর্মকর্তাকে চাকুরীচ্যুৎ করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানজার মো. মুকবুল হোসেনকে চাকুরীচ্যুৎ করায় অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়েছেন কসবা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. মোস্তাফিকুর রহমানকে। তিনি বলেন, চাকুরীচ্যুতদের চাকুরীতে বহাল এবং দাবি আদায়ের জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কমপ্লিট শাট দিয়েছে। বেলা ১১টা থেকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বিদ্যুৎ আমদানী ও বিতরণ কার্যাক্রম বন্ধ করে রেখেছে।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুতের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা দুইটি, নাসিরনগর, নবীনগর, আখাউড়া উপজেলার ৫টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগর উপজেলার শিবপুর রাধিকা সড়কের অধিগ্রহণকৃত ভূমির ১৯ জন মালিকদের মধ্যে ৬ কোটি ২২লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৫৮ টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের সাহারপুর গ্রামে এই চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম, কুমিল্লা সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুহেনা মোহাম্মদ তারেক। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার পৌরসভার বিজয় পাড়া এলাকার প্রায় দুই শতাধিক পরিবারকে পানিবন্দী অবস্থায় থেকে উদ্ধারের জন্য অবশেষে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ গ্রহন করেছেন।
আজ ৬ জুলাই শনিবার এলাকাটি পরির্দশনে যান মেয়র অ্যাডভোটেক শিব শংকর দাস। নেতৃস্থানীয়দের সাথে আলোচনা করেন এবং আজ ৭ জুলাই রবিবার রাস্তা থেকে পানি নিস্কানের কাজ শুরুর কথা জানান। তিনি আরো বলেন, রাস্তায় যে সমস্ত স্প্রীটবেকার আছে সেগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং রাস্তার উপর কোন নির্মান সামগ্রী রাখা যাবে না। এ সময়, আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম, কাউন্সিলর আবু সাঈদ, কাউন্সিলর আবু তাহের, সিনিয়র সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, গৌরাঙ্গ দেব নাথ অপুসহ স্থানীয় সংবাদকর্মী এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ওই পাড়ায় পানির নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসীর, একটিু বৃষ্টি হলেই রাস্তায় হাটু সমান পানি হয়ে যায়। গত ২০ জুন ওই এলাকার সচেতন নাগরিক সমাজ পানি নিষ্কাশনের দাবিতে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার অবসর প্রাপ্ত সৈনিক সমাজ কল্যাণ সমিতির ৪৩ বছর পূর্তি ও ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৫ জুলাই শনিবার দুপুরে নবীনগর মহিলা ডিগ্রি কলেজ মাঠে বীর মুক্তিযোদ্ধা সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার ও সমিতির সভাপতি আবু জাহের এর সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় প্রধাণ অতিথির বক্তব্য রাখেন আগরতলা সরযন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট মুজিবুর রহমানের ছেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া —৫ আসনের সাবেক এমপি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল।
এ সময় তিনি বলেন উপজেলার অবসর প্রাপ্ত সেনা সদস্যদের সন্তানরা সহ হতদরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া খরচের জন্য সাধ্যমত সহযোগিতা করে যাবেন, এছাড়াও উপজেলার হত দরিদ্র যে কোনো মানুষের চিকিৎসা সেবার জন্য তিনি সহযোগিতা করনে।আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পেলে তার পাশে থাকার জন্য উপস্থিত অবসর সেনা সদস্যদের আহবান করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা অবসর প্রাপ্ত লেফটেন্টে কর্ণেল মো. জি.আর জাহাঙ্গীর, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, রফিকুল ইসলাম, এনামুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক ভাবে সংগঠনে সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদলকে আজীবন সদস্য ঘোষণা করা হয় এবং সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথিকে ক্রেস তুলে দেন সভাপতি।