অনলাইন ডেস্ক :
ভুটানকে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের যুবারা। ১১ মে রবিবার ভারতের অরুনাচল স্টেডিয়ামে ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে শেষ চারে ওঠে লাল-সবুজের জার্সিধারিরা।
ম্যাচ শেষে কোচ গোলাম রাব্বানী ছোটন বলেন, আমি প্রথমেই অভিনন্দন জানাই আমার ছেলেদেরকে দুর্দান্ত একটা ম্যাচ খেলার জন্য। আজকের ম্যাচটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেহেতু মালদ্বীপের সাথে দুর্ভাগ্যবশত আমরা ড্র করেছি। তো ছেলেরা তাদের শতভাগ দিয়ে আজকে ৩ পয়েন্ট অর্জন করেছে। এটা আমার বিশ্বাস ছিল যে, ছেলেরা আসলে এটা করতে পারবে। এবং ছেলেরা তাদের দেশপ্রেম থেকে তারা তাদের সর্বোচ্চ দিয়ে খেলে নাইন্টি মিনিটস গেমস ডমিনেট করেই তারা জয়লাভ করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ফ্রিজ-টিভি কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল গতকাল শুক্রবার বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার গোকর্ণ ফুটবল একাডেমি’র আয়োজনে গোকর্ণ সৈয়দ ওয়াল্লী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনাল খেলায় গোকর্ণ কিংসকে ২-১ গোলে পরাজিত করে গোকর্ণ মটর সমিতি চ্যাম্পিয়ন হয়।
খেলা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন।
গোকর্ণ সৈয়দ ওয়াল্লী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক সভাপতি বসির উদ্দিন বাচ্চুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শরীফ আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত পুরষ্কার বিতরনী সভায় জনতা ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম মোঃ কামরুজ্জামান খান, নিয়াজ মুহাম্মদ খান হাই স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক সৈয়দ মোহাম্মদ তফছির, গোকর্ণ সৈয়দ ওয়াল্লী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের প্রাক্তন ছাত্র সংসদের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন চৌধুরী শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ নোমান, গোকর্ণ ফুটবল একাডেমির সভাপতি সাকিন চৌধুরী, আওয়ামীলীগ নেতা সৈয়দ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ ও ফুটবলপ্রেমি সংখ্যক দর্শক উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শ্লোগানকে সামনে রেখে সামাজিক-সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও মর্যাদা রক্ষায় গাইবান্ধায় সাঁওতাল নারী ফুটবল ও সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করা হয়েছে। আজ ২৭ জানুয়ারি সোমবার দিনব্যাপী নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে গাইবান্ধার জেলা পরিষদের সহযোগিতায় আদিবাসী-বাঙালি সংহতি পরিষদ ও জনউদ্যোগের আয়োজনে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের তালতলা মাঠে তারুণ্যের উৎসব উদযাপিত হয়। বর্ণিল এই আয়োজনে নারীদের ফুটবল প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে সাঁওতালরা তাদের সংস্কৃতি তুলে ধরেন।
আদিবাসী-বাঙালি সংহতি পরিষদের সদর উপজেলার আহবায়ক গোলাম রব্বানী মুসার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুর রউফ তালুকদার, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতান, কাটাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জোবায়ের হাসান শফিক মাহমুদ, পরিবেশ আন্দোলন গাইবান্ধার আহ্বায়ক ওয়াজিউর রহমান রাফেল, সাহেবগঞ্জ-বাগদাফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ফিলিমন বাসকে, জনউদ্যোগ গাইবান্ধার সদস্য সচিব প্রবীর চক্রবর্তী, ফুটবল কোচ রফিকুল ইসলাম লুলু, ব্যবসায়ী সরোয়ার হোসেন, ইউপি সদস্য সাদেক আলী ও পূজা উদযাপন পরিষদের গৌড় চন্দ্র পাহাড়ী প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সাঁওতালসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর খেলাধুলা, সংস্কৃতি বিকাশে সরকারসহ বিভিন্ন সংগঠন কাজ করে যাচ্ছে। অন্যান্য জনগোষ্ঠীর অপেক্ষায় সাঁওতাল নারীরা আরও প্রান্তিক অবস্থানে রয়েছেন। মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে নিয়ে আসতে এ ধরনের উদ্যোগ প্রশংসনীয়।
বক্তারা আরো বলেন, নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়দেরও কখনো পড়াশোনা, কখনো মাঠে কৃষি কাজ করতে হয়। লাজ-লজ্জা আর সমাজের কু-দৃষ্টি উপেক্ষা করে তারা নারী ফুটবল দল গড়ে তুলেছেন। তারা একদিকে যেমন পড়াশোনা করছে, অন্যদিকে বাড়ির লোকদের কৃষি কাজে সহায়তা করছে, আবার প্রতিবেশীদের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডেও অংশগ্রহণ করছে।
সাঁওতাল নারীদের ফুটবল খেলায় মাদার তেরেসা ফুটবল একাডেমি ও পাল্লো কিশোরী ক্লাব অংশ নেয়। খেলায় মাদার তেরেসা ফুটবল একাডেমি ২-০ গোলে জয়লাভ করে। খেলা পরিচালনায় ছিলেন এম.এ.এইচ মানিক এবং ধারাভাষ্য দেন রফিকুল ইসলাম। সাংস্কৃতিক উৎসবে সাঁওতালদের ঐতিহ্যবাহী নাচ ও গান দর্শক শ্রোতাদের বিমোহিত করে।
অনলাইন ডেস্ক :
২০১৬ সালের এশিয়া কাপে জেতার পর দেশে কিংবা দেশের বাইরে টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে বাংলাদেশ হারাতে পারেনি। অর্থাৎ সবশেষ ৯ বছরে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে জয় নেই টাইগারদের। সর্বশেষ পাকিস্তান সফরেও স্বাগতিকদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল বাংলাদেশ। তবে, এবার মিরপুরে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে পাত্তাই দিল না লিটন দাসের দল। মিরপুরে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে সকলটি উইকেট হারিয়ে ১৯ ওভার ৩ বলে ১১০ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। জবাবে খেলতে নেমে ১৫ ওভার ৩ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন তানজিদ তামিম। চার বল খেলে ১ রানের বেশি করতে পারেননি। তিনে নেমে ব্যাট হাতে ব্যর্থ লিটন দাস (১)। এতে করে মাত্র ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বেশ বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। তবে, তৃতীয় উইকেট জুটিতে সেই বিপদ সামাল দেন পারভেজ ইমন ও তাওহিদ হৃদয়। এই দুইজনের ৭৩ রানের জুটিতে জয়ের দিকে এগোতে থাকে বাংলাদেশ। ব্যক্তিগত ইনিংসে ৩৭ বলে ৩৬ রান করেন হৃদয়।
এ দিন ব্যক্তিগত অর্ধশতক তুলে নিয়েছেন ইমন। মাত্র ৩৪ বলে মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৩৯ বলে অপরাজিত ৫৬ রান এসেছে এই ওপেনারের ব্যাট থেকে। এছাড়া, ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন জাকের।
এর আগে, টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তাসকিন-মুস্তাফিজদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি পাকিস্তানি ব্যাটাররা। এতে কোনো রকমে একশ রান তুলে অলআউট হয় সফরকারীরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন ফখর জামান। বাংলাদেশের হয়ে ২২ রানে ৩ উইকেট পান তাসকিন আহমেদ। এ ম্যাচে ৪ ওভারের কোটা পূরণ করে সবচেয়ে কম রান দেওয়ার রেকর্ড গড়েন মুস্তাফিজুর রহমান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এই কীর্তি আর কারো নেই। মিরপুরে ৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি এই পেসার।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে নিজের প্রথম ওভার করতে এসেই সায়িম আইয়ুবকে ফেরান তাসকিন। ৪ বলে ৬ রান করেন সায়িম। পরের ওভারেই উইকেট নেন শেখ মেহেদি। তিনে নামা মোহাম্মদ হারিস এই স্পিনারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে কাউ কর্ণারে শামীম হোসেনের হাতে ধরা পড়েন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ৩ বলে ৪ রান করেন তিনি।
ইনিংসের পঞ্চম ওভারে এসেই ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম সাকিব। সালমান আলি আগাকে রীতিমতো বোকা বানান সাকিব। এই পেসারকে র্যাম্প স্কুপ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে লিটনের হাতে ধরা পড়েন সালমান।
পাওয়ার প্লের শেষ ওভার করতে এসে উইকেট পার্টিতে যোগ দেন মুস্তাফিজুর রহমানও। এই বাঁহাতি পেসারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে টপ এজ হয়ে থার্ড ম্যানে ধরা রিশাদ হোসেনের হাতে ধরা পড়েন হাসান নাওয়াজ। ডাক খেয়ে এই ব্যাটার ফেরায় ৪১ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তান।
মিডল অর্ডারে সুবিধা করতে পারেননি মোহাম্মদ নাওয়াজও। রান আউটের শিকার হন এই ব্যাটার। বাকিদের ব্যর্থতার দিনে এক প্রান্ত আগলে রেখে ব্যাটিং করেন ফখর। ব্যক্তিগত ফিফটির পথেই ছিলেন তিনি। তবে রান আউটের শিকার হয়ে ৪৬ রানে থামতে হয় তাকে।
৭০ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর খুশদিল শাহ ও আব্বাস আফ্রিদি মিলে ৩৩ রান যোগ করেন। এই জুটি ভাঙেন মুস্তাফিজুর রহমান। ১০৩ রানে সপ্তম উইকেট হারানো পাকিস্তান অলআউট হয় ১১০ রানে। ৭ রান যোগ করতেই শেষ ৩ উইকেট হারায় তারা।
মিরপুরের আজকের উইকেটে যেন ফিরে এসেছিলেন পুরোনো মুস্তাফিজ। তার স্লোয়ার আর কাটার পড়তে বেশ বেগ পেতে হয়েছে পাকিস্তানিদের। ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন এই বাঁহাতি পেসার। এ ছাড়া তাসকিন পান ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট পান তানজিম সাকিব ও মেহেদি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
পাকিস্তান : ১৯.৩ ওভারে ১১০/১০
বাংলাদেশ : ১৫.৩ ওভারে ১১২/৩
বাংলাদেশ ৭ উইকেটে জয়ী।
অনলাইন ডেস্ক :
বিপিএলে রাজশাহীকে সাত উইকেটে হারাল ফরচুন বরিশাল। আজ ৬ জানুয়ারি সোমবার ১৬৮ রানের জবাবে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রান করেছে তামিম ইকবালের দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান করে রাজশাহী। উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৩০ রান। চতুর্থ ওভারে মোহাম্মদ হারিসকে ২২ রানে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন তানভীর আহমেদ। দ্বিতীয় উইকেটে জিসান আলমের সঙ্গে ৫৫ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। বড় সংগ্রহের ইঙ্গিত দিতে থাকেন তারা। এই জুটি ভেঙ্গে দেন ফাহিম আশরাফ। পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডারের বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন জিসান। ২৭ বলে ৩৮ রান করেন তিনি। পরে ইয়াসির আলীর সঙ্গে জুটি বেঁধে রানের চাকা সচল রাখেন বিজয়।
পরে ইয়াসিরকেও ফিরতে হয়। শাহিন আফ্রিদির এলবিডব্লিউর ফাঁদে পা দেওয়া এই ব্যাটার ২৩ বলে করেন ৩৭ রান। অন্যদিকে শাহিনের বলেই বোল্ড হন বিজয়। ৩৫ বলে ৩৯ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। শেষ দিকে রায়ান বার্ল ১১ বলে ১০ ও আকবর আলী ৯ বলে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন।
শাহিন আফ্রিদি ৪ ওভারে ২০ রান খরচ করে ২ উইকেট নেন।
জবাবে খেলতে নেমে বেগ পেতে হয়নি বরিশালকে। তামিম ইকবাল ৪৮ বলে ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন। প্রীতম কুমার করেছেন ৩ রান। এ ছাড়া কাইল মায়ার্সের ব্যাট থেকে আসে ১১ বলে ২৪ ও তাওহিদ হৃদয় করেন ১৩ রান। ২৪ বলে ৩৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন মুশফিক।
অনলাইন ডেস্ক :
উরুগুয়ের কাছে হেরে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে স্বাগতিকরা। কানসাস সিটিতে আজ ‘সি’ গ্রুপের ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রকে ১-০ গোলে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শেষ আটে উঠেছে ১৫ বারের চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে।
উরুগুয়ে জিতেছে ডিফেন্ডার মাতিয়াস অলিভিয়েরার ৬৬ মিনিটে করা একমাত্র গোলে। আগেই কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করলেও কোচ মার্সেলো বিয়েলসা সবাইকে চমকে প্রথম একাদশই নামান।
ম্যাচের ১৩ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারত যুক্তরাষ্ট্র। এন্থনি রবিনসনের হেড রুখে দেন উরুগুয়ের গোলকিপার সার্জিও রখেত।
আগের দুই ম্যাচ জিতে কোয়ার্টার নিশ্চিত করলেও এই ম্যাচে অনেকেই ধারণা করেছিল দ্বিতীয় সারির দল নামাবে উরুগুয়ে। কিন্তু সবাইকে চমকে প্রথম একাদশই নামান বিয়েলসা।
৬৬ মিনিটেই কাঙ্ক্ষিত গোল পায় উরুগুয়ে। ডি বক্সের বাইরে ফ্রি-কিক থেকে বাড়ানো বলে রোনাল্ড আরাউজোর হেড ম্যাট টার্নার রুখে দিলেও রিবাউন্ডে গোল করেন ম্যাথিয়াস অলিভিয়েরা। গোলটি নিয়ে অবশ্য বিতর্ক আছে। টিভি রিপ্লেতে মনে হয়েছে অফসাইড পজিশনে ছিলেন অলিভিয়েরা।
তবে ভিএআর ভেবেছে অন্যরকম। অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রকে কখনোই মনে হয় এই ম্যাচটি জিততে পারে।
শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলের জয়ে টানা তিন জয় নিয়েই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোয়ার্টারে উঠলো উরুগুয়ে। অন্যদিকে মাত্র ১ জয় নিয়েই কোপা থেকে বিদায় নিল যুক্তরাষ্ট্র। কোয়ার্টার ফাইনালে উরুগুয়ে খেলবে ‘ডি’ গ্রুপের রানার্সআপ দলের বিপক্ষে।
অন্যদিকে পানামার প্রতিপক্ষ হবে ‘ডি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল।