চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের আয়োজনে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে মিষ্টিজাত ও বেকারিজাত খাদ্যপণ্য প্রস্তুতকারীদের নিয়ে আজ ২১ মে সকাল ১১টায় জামে মসজিদ রোডস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভা কক্ষে সচেতনতামূলক সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোহাম্মদ বশির আহম্মেদ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
বক্তব্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোহাম্মদ বশির আহম্মেদ বলেন, নিরাপদ খাদ্যের বিষয়টি উৎপাদন, পরিবহন, বিপণন, প্রক্রিয়াজাতকরণ থেকে শুরু করে খাবার টেবিল পর্যন্ত বিস্তৃত। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ব্যবস্থা অবলম্বন করা দরকার। তবে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন জনসচেতনতা, পাশাপাশি আইন, বিধিবিধান প্রয়োগ, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা এবং সর্বোপরি রাজনৈতিক ও সামাজিক কমিটমেন্ট।
সেমিনারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর, নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক (FSI) মোঃ শফিউর রহমান ভূঁইয়াসহ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন । বিভিন্ন মিষ্টি দোকানের মালিক/কর্মচারীগণ উক্ত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় এক যাত্রী আহত হয়েছে। আজ ২২ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫ টার দিকে জেলা শহরের পৈরতলা-পুনিয়াউট রেলক্রসিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শী ঢাকা থেকে শায়েস্তাগঞ্জ গামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী সালাহউদ্দিন ফরহাদ জানান, বিকেলে ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন অতিক্রম করার আগ মূহুর্তে পৈরতলা-পুনিয়াউট রেলক্রসিং এলাকায় রেল লাইনের দুই পাশ থেকে কে বা কারা পাথর ছোড়তে থাকে।
ট্রেনের ‘জ’ বগিতে থাকা সিলেটগামী অজ্ঞাত পরিচয়ধারী এক যাত্রী আহত হয়। পরে ট্রেনের যাত্রীরা ভয়ে ট্রেনের জানালা বন্ধ করতে থাকে। এসময় ট্রেনের গ্লাস ছিটকে পরে আরও কয়েক জন যাত্রী সামান্য আহত হয়। তবে নির্ধারিত যাত্রা বিরতি না থাকায় ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি করেননি বলে জানান তিনি।
এ দিকে ট্রেনে হামলার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. জসিম উদ্দিন জানান, ট্রেনে পাথর ছোড়া হয়েছে জানতে পেরেছি। তবে কে বা কারা আহত হয়েছে তাদের নাম পরিচয় জানতে পারিনি। কারা হামলা করেছে এ বিষয়টিও নিশ্চিত নই। ট্রেনটি বিরতিহীন হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি করেনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ হাতেম আলী ভূইয়া জানান, আমরা জানতে পেরেছি পৈরতলা রেলক্রংসি এলাকায় কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কারা হামলা করেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে দুর্বৃত্তরা এই হামলা করেছে। যারাই হামলা করেছে, তাদেরকে খুঁজে বের করার চেষ্ট করা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুই মাদ্রাসার ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ২৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার নিহত নাইমা আক্তারের বাবা বিল্লাল মিয়া বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর আগে, গত ২৭ আগস্ট মঙ্গলবার ভোরে সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রাম থেকে নাইমা আক্তার (১৩) ও মাইমুনা আক্তার (১৫) নামের দুই মাদ্রাসার ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মামলায় সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মহিলা মাদ্রাসার দুই শিক্ষক হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার (২৮) ও হাফেজ রায়হান খন্দকার (২৬) সহ অজ্ঞাত আরো ৭/৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার ও হাফেজ রায়হান খন্দকার সদর উপজেলার পয়াগ গ্রামের আব্দুল খায়ের খন্দকারের ছেলে।
মামলার পর পর পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে।
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মহিলা মাদ্রাসায় গত ৬ মাস যাবত নাইমা আক্তার ও ২০২১ সাল থেকে মাইমুনা আক্তার পড়াশুনা করে আসছে। অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষার পর মাদ্রাসা এক সপ্তাহের জন্যে বন্ধ থাকায় তারা দুইজন বাড়িতে চলে যায়। মাদ্রাসা খোলার পর গত ২৩ আগস্ট তাদের দুইজনকে যার যার পরিবারের সদস্যরা মাদ্রাসায় এনে শিক্ষকদের কাছে দিয়ে যায়। কিন্তু পরদিন ২৪ আগস্ট সকালে মাদ্রাসা থেকে মোবাইলের মাধ্যমে জানানো হয় নাইমা ও মাইমুনাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এই খবরে মাদ্রাসায় গিয়ে সিসি টিভি ফুটেজ দেখতে চাইলে তা দেখানো হয়নি। তাদের দুইজনকে বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। এই অবস্থায় গত ২৭ আগস্ট ভোরে সাদেকপুরে নাইমা ও মাইমুনার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ উদ্ধারের পর দুইজনের স্পর্শকাতর স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। মরদেহের অবস্থা ও বর্ণিত আলামতের প্রেক্ষিতে বাদী দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন দুই মাদ্রাসার ছাত্রীকে দুই শিক্ষক সহোদর হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার ও হাফেজ রায়হান খন্দকার ধর্ষণের পর হত্যা করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, হত্যা মামলার পর মাদ্রাসার দুই শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুইজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
দুলাল মিয়া :
শালগাঁও কালিসীমা বাইক কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট ২০২৫ এর আজ ১৯ জুলাই শনিবার এর খেলা অষ্টগ্রাম ফুটবল একাদশ বনাম দামছাইল আদর্শ স্পোর্টিং ক্লাবের মধ্যকার খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত খেলা অষ্টগ্রাম ফুটবল একাদশ ১-০ গোলে দামছাইল আদর্শ স্পোর্টিং ক্লাবকে পরাজিত করে। উক্ত জয়ের ফলে অষ্টগ্রাম ফুটবল একাদশ কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।
অষ্টগ্রাম ফুটবল একাদশে ছিলেন : শাহরিয়ার, বিল্লাল, আমিনুল, রিমন, আরিফ, আলামিন, বাবু, আল মামুন, হাকিম, শাহাদাত, মান্না।
দামছাইল আদর্শ স্পোর্টিং ক্লাবে ছিলেন : সিয়াম, তোফাজ্জল, জীবন, ফালান, স্বাধীন, সাকিব, রাতুল, জাকির, শাকিল, জুবায়েদ, পিয়াল।
অষ্টগ্রাম ফুটবল একাদশে হয়ে একমাত্র গোল করেন : আমিনুল।
ম্যান অব দ্যা ম্যান নির্বাচিত হয়েছেন : আমিনুল।
আগামী ২১ জুলাই সোমবার মায়াকারন স্পোটিং ক্লাব গোসাইপুর বনাম বিজেশ্বর স্পোটিং ক্লাব এর মধ্যকার খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
মাঠে উপস্থিত থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা উপভোগ করার জন্য সকলকে অনুরোধ করেছেন শালগাঁও কালিসীমা বাইক কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট পরিচালনা কমিটি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মোট ১৬ টি কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ৪১৮ জন জিপিএ-৫ পায়। এর মধ্যে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকেই ৩১৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। অর্থাৎ বাকি ১৫টি কলেজ থেকে মাত্র ১০১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা ফলাফল বিবরণী থেকে এ তথ্য জানা যায়। ফলাফল বিবরণী অনুযায়ি ওই ১৬টি কলেজ থেকে মোট চার হাজার ১৮৮ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে তিন হাজার ২৫৬ জন উত্তীর্ণ হন। পাশের হার ৭৭.৭৫। ফলাফলের দিক থেকে অন্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে এক হাজার ৬৭ জন পরীক্ষা দিয়ে শতকরা ৯২.৪১ হারে ৯৮৬ জন উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১৭ জন।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজ থেকে। কলেজটির পাসের হার ৮২.৮৭। ৮৬.৬৫ হারে পাশ করা ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। এছাড়া বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১১ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রী কলেজ থেকে নয়জন, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রী কলেজ থেকে ছয়জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজ থেকে একজন জিপিএ-৫ পায়।
বাকি নয়টি কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। কলেজগুলো হলো, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মহিলা কলেজ, আলহাজ বেগম নুরুন্নাহার কলেজ, লায়ন ফিরোজুর রহমান রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, এ মোনেম কলেজ, সুহিলপুর আলহাজ হারুণ অর রশিদ কলেজ, অণে¦ষা বিদ্যাপীঠ (স্কুল ও কলেজ), শালগাঁও কালীসীমা স্কুল এন্ড কলেজ, সাদেকপুর ইউনিয়ন হাই স্কুল এন্ড কলেজ। ১৬ কলেজের মধ্যে ১০টি কলেজে পাশের হার ৫০ এর উপরে। এর নিচে পাশ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সাদেকপুর থেকে ১১ জন পরীক্ষা দিয়ে ১১.১১ হারে একজন, শালগাঁও থেকে ৭৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ৪৯.৩২ হারে ৩৬ জন, অণে¦ষা থেকে ৪৬.১৫ হারে ৩৯ জনের মধ্যে ১৮ জন, আইডিয়াল থেকে ৪২.৭৮ হারে ১৮০ জন থেকে ৭৭ জন, লায়ন ফিরোজুর থেকে ৪২.৮৬ হারে ৭০ জন এ ৩০ জন ও নুরুন্নাহার থেকে ৩৩.৩৩ হারে ৬৯ জন থেকে ২৩ জন পাশ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পরিস্কার হাত সর্বদা গুরুত্বপূর্ণ’ এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার আয়োজনে ও IUGIP, এলডিইডি এর সহযোগিতায় জাতীয় স্যানিটেশন মাস ও বিশ^ হাত ধোয়া দিবস ২০২৪ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক ও পৌর পরিষদ সদস্য সুশান্ত সাহা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও পৌর পরিষদ সদস্য মোঃ শামসুর রহমান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও পৌর পরিষদ সদস্য নিরূপা ভৌমিক, তরী বাংলাদেশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মোঃ শামীম আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক খালেদা আক্তার মুন্নী, পৌরসভার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ গোলাম কাউছার, সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কাজী, শহর পরিকল্পনাবিদ জান্নাতুল ফেরদৌস আরা, IUGIP প্রকল্পের সিডিএ মোজাম্মেল হক মজুমদার প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুখলেছুর রহমান। সভায় সভাপতির বক্তব্যে পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, বিশ্ব ব্যাপী জনসচেতনতা তৈরী ও উদ্বুদ্ধ করনের জন্য চালানো একটি প্রচারণামূলক দিবস হচ্ছে বিশ্ব হাতধোয়া দিবস। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। হাত ধোয়া ছাড়া যে কোন খাবার গ্রহন করলে এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
এছাড়াও বক্তারা হাত দোয়ার উপর গুরুত্ব আরোপসহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য সকলকে সচেতন করেন এবং জীবানুমুক্ত না থাকলে শরীরে বিভিন্ন ভাইরাস আক্রান্ত হয় বলেও সর্তকর্তসহ বিভিন্ন দিকনিদের্শনা মূলক বক্তব্য রাখেন।