চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় ভুয়া সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগে কাইয়ুম চৌধুরী (৩৫) নামে এক প্রতারককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তিনি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়েও চাঁদা দাবি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গ্রেফতারকৃত কাইয়ুম চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌরসভার নারায়ানপুর এলাকার মৃত বারেক চৌধুরীর ছেলে। পেশায় একজন অটোরিক্সা চালক।
আজ ২৯ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমিউদ্দিন। এর আগে ২৮ মে বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষধের স্মৃতি সৌধের পাশ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায়, গত ২৭ মে মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে রাধানগরের বাসিন্দা আলমগীর হোসেনকে মোবাইলে ফোন করে নিজেকে আখাউড়া আর্মি ক্যাম্পের সেনা কর্মকর্তা পরিচয় দেন কাইয়ুম চৌধুরী।
বুধবার সন্ধ্যার দিকে আলমগীর হোসেনকে উপজেলা মাঠে স্মৃতিশোধের পাশে দেখা করতে বলেন ওই প্রতারক। আলমগীর হোসেন যথা সময়ে সেখানে গেলে ভুয়া সেনা কর্মকর্তা আলমগীরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। একপর্যায়ে আলমগীর হোসেন ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। তখন প্রতারক কাইয়ুম পালানোর চেষ্টা করে।
শোরগোল শুনে কয়েকজন সেনা সদস্যও এগিয়ে আসে। পরে স্থানীয়রা তাকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এরপর ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে আখাউড়া থানায় মামলা করেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কাইয়ুম ভুয়া সেনা কর্মকর্তা ও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করার কথা স্বীকার করে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমি উদ্দিন বলেন, প্রতারক কাইয়ুমের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আরো কোনো প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে কিনা, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারত থেকে মসুর ডাল আমদানি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে ভারত থেকে মসুর ডাল বোঝাই একটি ট্রাক আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এই ট্রাকে ৫ টন মসুর ডাল আমদানি হয়েছে বলে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এই ডাল আমদানীর সিএন্ডএফ এজেন্ট আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মালিক মো: আক্তার হোসেন জানান, সোমবার দুপুরে ২টায় প্রথমবারের মত আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মসুর ডাল আমদানী হয়েছে। ভারতের এমটিই নামে এক রফতানী কারক প্রতিষ্ঠান এই বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ডাল রফতানী করেছে। আমদানী করেছে রাজধানী ঢাকার এশিয়ান ট্রেড ইন্টান্যাশনাল নামে একটি প্রতিষ্ঠান। তিনি আরো বলেন, প্রতি টন মসুর ডালের আমদানী মূল্য ধরা হয়েছে ৯০০ ডলার।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বলেছেন, ভারত থেকে ৫ টন মসুর ডাল আমদানি হয়েছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মসুর ডাল আমদানির বিষয়ের সব কাগজপত্র যাচাই-বাছাই হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতে মেলা দেখতে গিয়ে আটকে পড়া ১০ জনসহ ১৩ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত চেকপোস্ট দিয়ে আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে তারা দেশে ফিরেছেন।
ভারতের আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন-চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার কদলপুর গ্রমের দুলাল নাথের ছেলে রুবেল কুমার নাথ, উত্তর গুজরা গ্রামের মিলন বিশ্বাসের ছেলে রাজিব বিশ্বাস, সুলতানপুর গ্রামের মিলন দের ছেলে শঙ্কর দে, একই গ্রামের বিষু দাসের ছেলে জয় দাস, কাজল দাসের ছেলে সঞ্জয় দাস, অনিল দাসের ছেলে উল্লাস দাস, সুকুমার চৌধুরী দাসের ছেলে দীপক দাস গুপ্তা, মন্টু রাম ঘোষের ছেলে রুমন ঘোষ, যোগেস ঘোষের ছেলে রুবেল ঘোষ, রনধীর দাসের ছেলে প্রান্ত দাস, একই জেলার হাটহাজারী উপজেলার পশ্চিম দেওয়ান নগরের মো. হোসেনের মেয়ে নাহিদা শেখ এবং তার দুই শিশু সন্তান ফয়েজ ইসলাম শেখ ও ফাইজা শেখ।
শূন্যরেখায় দেশে ফেরত আসা দীপক দাস গুপ্তা বলেন, আমরা ১০ জন খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে মেলায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। মেলা থেকে আগরতলার একটি মন্দির দেখে ফেরার পথে আমাদের বহনকারী ভারতীয় গাড়িটির চালক আমাদের নির্দিষ্ট গন্তব্যের পরিবর্তে স্থানীয় একটি থানায় নিয়ে যায়। এরপর পুলিশ আমাদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করলে আদালত আমাদের অনুপ্রবেশের দায়ে এক মাস করে সাজা দেন। কারাভোগ শেষে আমরা একটি সেইফ হোমে ছিলাম। সেখান থেকে চার মাস পর বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে আমরা আজ দেশে ফিরলাম।
ফিরে আসা নাহিদা শেখ বলেন, আমি, আমার স্বামী ও এক সন্তানসহ গত তিন বছর আগে স্বামীর চিকিৎসার জন্য অবৈধ পথে ভারতের মুম্বাই শহরে গিয়েছিলাম। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার পথে ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়ে এক বছর কারাভোগ করি। এরপর একটি হোমে ছিলাম। তখন আমার আরেকটি সন্তানের জন্ম হয়। গত ছয় মাস আগে ওখানে আমার স্বামীর মৃত্যু হলে সেখানেই দাফন করা হয়। দীর্ঘ তিন বছর পর আমি আমার দুই সন্তান নিয়ে দেশে ফিরেছি।
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কর্মকর্তা ওমর শরীফ বলেন, ১৩ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছি। তাদের মধ্যে এক নারী ও দুটি শিশু ছাড়া বাকি ১০ জন এসেছিলেন মেলা দেখতে। তারা দেশে ফেরার পথে ভারতীয় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে সাজাভোগ করেন। বিষয়টি জানতে পেরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। পরে কাগজপত্র যাচাই-বাচাই শেষে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হলো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম, বিএসএফের ১২০ মোম্পানি কমান্ডার বিবেক ধীমান, আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ইনচার্জ মো. খাইরুল আলম, ৬০ বিজিবির আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার শাহ আলমসহ অনেকে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মো. মনির হোসেন চেয়ারম্যান এবং শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু ও মোছা. রোকসানা আক্তার বেসরকারিভাবে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে সহকারী রিটানিং কর্মকর্তা ও আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার রাতে এ ফলাফল ঘোষণা করেন। নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় সবাই নতুন। মো. মনির হোসেন মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিন বারের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি এবং রোকসানা আক্তার যুব মহিলালীগ নেত্রী।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী মো. মনির হোসেন (ঘোড়া) প্রতীকে ২৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু (মাইক) প্রতীকে ১৫ হাজার ৫৩ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান এবং মোছা. রোকসানা আক্তার (কলস) প্রতীক নিয়ে ২০ হাজার ২০৫ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে টানা ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকালে আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের গাজীর বাজার বাস স্ট্যান্ডে বন্যা পরবর্তী পুনবার্সন পরিকল্পনা বিষয়ে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন কসবা-আখাউড়া আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী কবির আহমেদ ভূইয়া।
দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, সদস্য সচিব ডাঃ খোরশেদ আলম ভূইয়া, বিএনপি নেতা বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, পৌর বিএনপির আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, সদস্য সচিব মোঃ আক্তার খান, কসবা উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব শরীফুল হক স্বপন, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি বাহার মিয়া, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মোঃ মহসীন ভূইয়া, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাধারণ সম্পাদক মাছুম ভূইয়া, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন রাজু, বিএনপি নেতা কামাল ভূইয়া, পৌর যুবদলের আহবায়ক জাবেদ আহমেদ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কবির আহমেদ ভূইয়া অভিযোগ করে বলেন, স্বেরাচার আওয়ামী লীগের সরকার বিএনপির নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে। নির্যাতন করেছে, গুম করেছে। বিএনপির লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। আমরা কথা বলতে পারিনি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ ছেলে পালিয়েছে। ৎৎগত ১৫ বছরের বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ সংগঠনের বহু নেতাকর্মীর ত্যাগের বিনিময়ে এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাজারো ছাত্র জনতার প্রাণের বিনিময়ে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। কবির আহমেদ ভূইয়া নিজেও গুমের শিকার হয়েছিলেন বলে জানান। কিন্তু মিডিয়ায় দ্রুত তার গুমের খবর ছড়িয়ে পড়ায় তিনি তাকে ছেড়ে গুমকারীরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
চীনে দেখা দেওয়া ভাইরাস এইচপিভি ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আশংকাজনক হারে বাড়তে থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে স্বাস্থ্য পরিক্ষা ডেস্ক চালু করা হয়েছে।
১৩ জানুয়ারি সোমবার সকালে আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ডেস্ক চালু করেন জেলা সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) ডাঃ মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। এসময় ভারত থেকে আসা যাত্রীদের মাঝে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্ক বিতরণ করা হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ডেস্ক চালু করা সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হিমেল খান।
জানা যায়, নতুন করে দেখা দেওয়া এইচএমপিভি ভাইরাস রোধ করার জন্য বাংলাদেশ স্থলবন্দরগুলোতে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়। সতর্কতাস্বরূপ প্রাথমিক ভাবে ভারত থেকে আসা যাত্রীদের নামের তালিকাভুক্ত করে শরীরের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করা, যাত্রীদের মুখে মাক্স ব্যবহার, সাবান ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, এইচএমপিভি ভাইরাস প্রতিরোধ রোধে আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে একটি অস্থায়ী মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এখানে সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দুই ধাপে ৪ জন স্বাস্থ্য সহাকরী কাজ করবে। প্রাথমিকভাবে করোনাকালীন যে সতর্কতাগুলো মানুষের কাছে পৌঁছেনো হয়েছিল সেই সতর্কতাগুলোই এই ভাইরাসের ক্ষেত্রেও অবলম্বন করা হচ্ছে। শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয়, মাস্ক পরিধান করা, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে আগত যাত্রীদের সতর্ক করা হচ্ছে। এই ভাইরাস নিয়ে জনমনে যেন কোন ধরনরে আতঙ্ক সৃষ্টি না হয় সে বিষয়েও আমরা কাজ করছি।