চলারপথে রিপোর্ট :
মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযোগ করেন এক মা। অভিযোগের ভিত্তিতে মো. রাকিব মিয়া (২৫) নামে ওই যুবককে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাকে ৫০০ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
১৭ জুন মঙ্গলবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা পৌরসভার দক্ষিণ কসবা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। এরপর কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছামিউল ইসলামের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত রাকিব মিয়া দক্ষিণ কসবা এলাকার শহীদ মিয়ার ছেলে।
ইউএনও ছামিউল ইসলাম জানান, রাকিবের মা গৃহিণী ও বাবা নিরাপত্তা প্রহরীর চাকরি করেন। রাকিব দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত। সে বেকার এবং মাদক কেনার টাকার জন্য প্রায়ই মাকে শারীরিক নির্যাতন করত। নিরুপায় হয়ে তার মা ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযোগ করেন।
তিনি আরো জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে রাকিবকে ইয়াবা সেবনের সময় হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী তাকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। রাকিব নিজেও মাদক সেবন ও মায়ের ওপর অত্যাচারের বিষয়টি স্বীকার করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি, সাবেক সচিব ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান বলেছেন, যে আওয়ামীলীগ এতদিন বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে মেরেছে। যাদের জন্য বিএনপির নেতা কর্মীদের চাকরী হয়নি, কাজ পায়নি। তারা এখন আমাদের আপন হতে চাইবে। আমাদের (বিএনপি) ঘাড়ে চরে ব্যবসা বাণিজ্য করতে আসবে। তাদের ব্যাপারে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে। বহু কষ্টের পরে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। তা যেন নস্যাত না হয়। আজ ২১ সেপ্টেম্বরশনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পৌর শহরের শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ মাঠে বন্যা পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা বিএনপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত সভায় কয়েক হাজার বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরো বলেন, গত ১৫ বছর বিএনপির নেতা কর্মীরা অনেক কষ্ট করেছে। তারা চাকরী পায় নাই। আমাদের কথা বলার সুযোগ ছিল না। আমরা কথা বলতে পারতাম না। ছাত্র-জনতা গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমাদেরকে কথা বলার স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। আজ আমরা স্বাধীন। গত ১৫ বছর বিএনপির বহু নেতাকর্মী আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। মৃত্যু বরণ করেছেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
মুশফিকুর রহমান আরো বলেন, গত ১৫ বছর আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কিভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করেছে তা আপনারা দেখেছেন। উনাকে তিলে তিলে মেরে ফেলতে চেয়েছিল সরকার। বিদেশে যেতে দেয়নি। আল্লাহর রহমতে জনগণের ভালোবাসায় তিনি বেঁচে আছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিদেশে আছে। দেশে আসতে পারছেনা। আল্লাহর রহমতে এই অত্যচারী সরকার চলে গেছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আজকে স্বাধীনতা এসেছে। এখন আমাদেরকে ঐকবদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে। দেশের জন্য কাজ করতে হবে। কাজের প্লাট ফরম হলো বিএনপি। বিএনপিকে শক্তিশালী করতে হবে।
এসময় তিনি বহুদিন পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় আসতে পেরে আনন্দিত বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আখাউড়া-কসবা ছাড়া আমার আর কোথায়ও যাওয়ার জায়গা নাই। অন্য কোথায়ও যাওয়ার ইচ্ছা নাই।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি বিল্লাল খন্দকারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য নসরুল্লাহ খান জুনায়েদ, উপজেলা বিএনপির সাবেক প্রধান উপদেষ্ঠা সৈয়দ শাহ আমানুল্লাহ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন লিটন প্রমুখ।
সভা শেষে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ১৫০ টি পরিবারের মাঝে ১টি তোষক ও ২টি করে বালিশ উপহার দেওয়া হয়।
এর আগে সকাল ১১ টায় ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকা থেকে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন ষ্টেশনে এসে পৌঁছেন সাবেক এমপি মুশফিকুর রহমান। এসময় বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মীরা শুভেচ্ছা জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্যবসায়িক কাজে গিয়েছিলেন চট্টগ্রামে। এরপর গত তিন দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার ব্যবসায়ী উত্তম দাস (৩৭)। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে যাওয়ার পর শুক্রবার রাত থেকে পরিবারেরর লোকজন তার কোনো খোঁজ পাচ্ছে না। উত্তম দাসের ব্যবহৃত দুইটি মোবাইল ফোন রয়েছে বন্ধ। বিষয়টি চট্টগ্রামের কতোয়ালি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানাকে অবহিত করা হয়েছে।
উত্তম দাস কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নের জাজিরা গ্রামের গৌরাঙ্গ দাসের ছেলে। পেশায় একজন শুঁটকি ব্যবসায়ী। তিনি ব্যবসায়িক কাজে প্রায়ই চট্টগ্রাম যেতেন বলে পরিবারের লোকজন জানান। তিন দিন ধরে তার খোঁজ না পেয়ে পরিবার দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
নিখোঁজ উত্তম দাসের ভাগ্নে সত্য রঞ্জন দাস জানান, বৃহস্পতিবার ব্যবসায়িক কাজে তিনি চট্টগ্রামে যান। শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ পরিবারের লোকজনের সাথে তার সর্বশেষ কথা হয়। একটি আবাসিক হোটেলে তিনি অবস্থান করবেন বলে তিনি জানান। এরপর থেকে তার সাথে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না।
তার সাথে দু’টি আইফোন, হাতে স্বর্ণের ব্রেসলেট ও আংটি ছিল। নিখোঁজের পর থেকে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে বিষয়টি কসবা থানা পুলিশ ও পরে কোতোয়ালি থানা পুলিশকে অবগত করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। পরিবারের সদস্য এখনো চট্টগ্রামে খোঁজাখুঁজি করছেন।
উত্তম দাসের ছোট ভাই সুশান্ত দাস জানান, দাদা শুঁটকি মাছের পাইকারি ব্যবসা করেন। চট্টগ্রামের বড় আড়তে প্রায়ই যেতেন তিনি। শুক্রবার রাতে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার পর থেকে খোঁজ করে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি সেখানকার স্থানীয় পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল করিম গণমাধ্যমকে জানান, বিষয়টি তারা অবগত আছেন। ওই ব্যবসায়ীকে খোঁজে বের করতে পুলিশ কাজ করছে বলে ই কর্মকর্তা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফ্ল্যাড রিকনস্ট্রাকশন ইমারজেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্ট (ফ্রিপ) প্রকল্পের আওতায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন হয়েছে। এ উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২১ এপ্রিল সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রধান অতিথি হিসেবে কৃষি প্রযুক্তি মেলার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
মেলা উদ্বোধন শেষে কৃষি ভিত্তিক আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ছামিউল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুশান্ত সাহা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম, কসবা পৌর বিএনপি সভাপতি মো. শরিফুল ইসলাম ভুইয়া, পৌর বিএনপি’র সাবেক সভাপতি আশরাফ আলী, কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি আবুল খায়ের স্বপন প্রমুখ।
এসময় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। মেলায় ১২টি ষ্টল বসেছে। বিকালে মেলা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
র্যাব-৯ এর পৃথক অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫৮ কেজি গাঁজাসহ ১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আভিযানিক দল গতকাল ২৫ জানুয়ারি আনুমানিক ৬টা ২০ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌর শহরের পুনিয়াউট রেলক্রসিং এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে।
এছাড়াও অপর এক অভিযানে র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আভিযানিক দল গত ২৫ জানুয়ারি আনুমানিক ৯টা ৪০ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার রানিয়ারা বিষ্ণপুর এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ২৮.১ কেজি গাঁজাসহ ১ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত মো. রুহুল আমীন (২৮), কসবা উপজেলার বায়েক গ্রামের (সর্দার বাড়ি) মো. সহিদ মিয়ার ছেলে।
পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয় এবং গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি ও জব্দকৃত আলামত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়াও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন র্যাব-৯, সিলেট এর গোয়েন্দা তৎপরতা এবং চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া বলেছেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারকে বিএনপি সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে দলীয় নেতাকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে এই সরকারকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। তবে নির্বাচন নিয়ে কোনো ছেলেখেলা চলবে না। যেহেতু আওয়ামী লীগ দেশ ছেড়ে পালিয়েছে তাই নির্বাচন প্রতিহত হবে না। এখন নির্বাচনের পরিবেশ আছে। দ্রুত আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে।
আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার তিনলাখ পীর এলাকায় আয়োজিত উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বিএনপির সহযোগিতা পেয়ে এ সরকার যদি মনে করে গদি নরম, তাহলে গদি শক্ত হতে বেশি সময় লাগবে না। উপদেষ্টারা একেক সময় একেক রকম কথা বলছে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, উপদেষ্টারা সুশীল সমাজের ব্যক্তি। তবে বিএনপি নেতাকর্মীরা বহু ত্যাগ ও আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে। আর তারা এসি রুমে বসে দেশ চালাচ্ছে। এ অবস্থায় কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র করলে বিএনপি বরদাস্ত করবে না।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে বসে নানা ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা যদি সেদিন পালিয়ে না যেত তাহলে তাকে পাথর নিক্ষেপ করে রাস্তায় মারা হতো। কারণ শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা দেশে যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে আওয়ামী লীগ ১০০ বছরেও এদেশে থাকবে না।
কসবা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান, সদস্য সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নূরে আলম সিদ্দিকী, বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, শরীফুল ইসলাম স্বপন, ইকলিল আজম, আসাদুজ্জামান শাহীন কামাল উদ্দিন, শাহীনূর রহমান, সমীর চক্রবর্তী, এডভোকেট ইসমত আরা সুলতানা, শামীমা বাছির স্মৃতি প্রমুখ।
উল্লেখ, দীর্ঘ ১৫ বছর পর কসবা উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবার উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড থেকে বিপুল সংখ্যাক নেতাকর্মী সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।