অনলাইন ডেস্ক :
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলা এক প্রবাসী যুবক নিহত হয়েছে। তিনি নড়িয়া উপজেলার চামটা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দিনারা গ্রামের বাসিন্দা সিরাজ উদ্দীন সিকদারের ছেলে মৃত বিল্লাল হোসেন সিকদার (৩৮)। জীবিকার তাগিদে তিনি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ আফ্রিকার পারি জমিয়েছেন।
জানা যায়, স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার রাতে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীরা বিল্লাল হোসেন সিকদার ও আরো একজন বাংলাদেশীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বিল্লাল হোসেন সিকদার প্রায় ১০ বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় যান। সেখানে একটি মুদি দোকানে কাজ করতেন। প্রতিদিনের মতোই তারা দোকানে বেচা কেনা করতে ছিলেন হটাৎ কিছু সন্ত্রাসীরা দোকানে ঢুকে দোকানের মালামাল লুটপাট করে। সন্ত্রাসীরা লুটপাট করে চলে যাওয়ার সময় তাদেরকে গুলি করে হত্যা করে চলে যায়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও প্রকাশ হয়েছে। মৃত বিল্লাল শিকদারের একজন ৯ বছরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মা-বাবা বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। এলাকায়ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহতের পরিবার মরদেহ দ্রুত দেশে আনার জন্য সরকারের সহায়তা কামনা করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
২৬তম অস্ট্রেলিয়ান জাতীয় স্কাউট জাম্বুরিতে অংশ নিয়েছেন ৬ জন প্রবাসী স্কাউট লিডার। ৬ থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে অনুষ্ঠিত জাম্বুরিতে ৩৩টি দেশের স্কাউট প্রতিনিধি দল যোগদান করছেন।
জাম্বুরিতে ১২ জানুয়ারি রবিবার বাংলাদেশ স্কাউটস ফাউন্ডেশনের সদস্য ও বাইসাইকেলে বিশ্ব ভ্রমণকারী মো. আলাউদ্দিন আলোক (উডব্যাজার) এর নেতৃত্বে ৬ সদস্যের একটি বাংলাদেশি স্কাউটার প্রতিনিধি দল অংশ নেন। টিমের অন্য সদস্যরা হলেন মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান এএলটি, সরদার মোহাম্মদ খালেদ পিএস পিআরএস, মোঃ দেলোয়ার হোসেন উডব্যাজার ও সদস্য, বাংলাদেশ স্কাউটস ফাউন্ডেশন, সরকারী তিতুমীর কলেজের সাবেক সিনিয়র রোভার মেট আব্দুল করিম ভূঁইয়া এবং মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বাপ্পী।
মো. আলাউদ্দিন আলোক জানান, পৃথিবীর ১৭৪টি দেশকে নিয়ে গঠিত বিশ্ব স্কাউট সংস্থা। এর প্রতিটি দেশের স্কাউটরা বিশ্বভ্রাতৃত্ত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। বিশ্ব ব্যক্তিত্বের এই বন্ধনকে সুদৃঢ় করতে এবং পারস্পরিক ভাবের আদান প্রদান করতে জাম্বুরিতে অংশগ্রহণ একটি সুবর্ণ সুযোগ। এই জাম্বুরিতে অংশগ্রহণ করে আমরা সুযোগ পেয়েছি বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
২৩ ফেব্রুয়ারি রবিবার শহরের প্রাণকেন্দ্রে বোম্বে গ্রীলে সেন্ট্রাল ফ্লোরিডায় অমর একুশ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়। মোয়াজ্জেম ইকবালের সভাপতিত্বে ও সালেহ করিমের সঞ্চালনে সন্ধ্যা সাতটায় এই মহতী অনুষ্ঠান শুরু হয়। সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিনের সাগত বক্তব্যর মাধ্যমে কার্যক্রমের শুভ সূচনা করেন। এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং সকল শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাভাষার অবদান এবং ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র সম্মান শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নেন জসীম উদ্দিন, সালেহ করিমুজ্জামান, আকম রুমেল ও মোয়াজ্জেম ইকবাল। সকলের বক্তব্যে ফুটে উঠে মহান ভাষা আন্দোলন এবং অমর একুশ ছিল বাঙালির অমিত প্রেরণার অনিঃশেষ উৎস। একুশের অভিলাষী যাত্রায় বাঙালী ফিরে পেয়েছে মুক্তির ঠিকানা। অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে উঠার অধিকার। বাঙালির আত্মর্যাদা গৌরবের বিজয় তিলক, এই পবিত্র ভাষা আন্দোলন। ভাষা শহীদরা রফিক জব্বার সালাম বরকতরা তৈরী করেছিল আসাদ জোহা মতিউর সহ ত্রিশ লক্ষ শহীদ।
যাঁদের অমর রক্তের কণিকায় দাঁড়িয়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ, বিশ্ব ফিরে পেয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার অধিকার। আজ সারাবিশ্বে ভাষা আন্দোলনের পীঠস্থান অমর একুশকে স্মরণ করছে বিনম্র শ্রদ্ধায়। ভাষা শহীদ, স্বাধীনতা শহীদ সকল মুক্তি আন্দলোনের শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন জসীম উদ্দীন। অনুষ্ঠানটির সাফল্য ও ভাব গাম্বীর্য রক্ষায় সদা সর্বদা তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখেন প্রধান উপদেষ্টা মাহবুব রহমান মিলন এবং উপদেষ্টা ফখরুল আহসান শেলী। স্বাধীন বাংলার শিল্পী মুক্তিযোদ্দা খসরু”র সুললিত কণ্ঠে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানের মধ্যদিয়ে শুরু হয় শহীদ মিনারে পুষ্পার্পন পর্ব। সে এক অপূর্ব শিহরণ। প্রথমে নেতৃবৃন্দ, অতিথি বৃন্দ পরে সর্ব সাধারণ লাইন দিয়ে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
নতুন প্রজন্ম মা বাবা সহ ফুল নিয়ে এগিয়ে আসে, যা ছিল প্রজন্ম তরে স্মৃতি তর্পনের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রয়াস। এসময়ে তাদের সহায়তা করেন ফারজানা, নবনী, তাননি, ইউসুফ, ইউনুস, শহীদ, জাহাঙ্গীর, রাহাত প্রমুখ।
মাইকে তখন চলতে থাকে প্রতিথযশা গুণী শিল্পী খসরু”র কালজয়ী দেশপ্রেমের গান। অতঃপর বোম্বে গ্রীলের পক্ষ থেকে সকলকে সুস্বাদু বিরানি ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়। পরিশেষে সভাপতি দূর দূরান্ত থেকে আগত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্মরণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
বিশ্বব্যাপী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপক প্রসারে ইউরোপ-আমেরিকা সহ সারা বিশ্বেরই চোখ এখন আইটি খাতে। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার বিভিন্ন স্বনামধন্য আইটি সেক্টরে কাজ করা অসংখ্য বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি ও সফটওয়্যার বিশেষজ্ঞরা এই খাতে বাংলদেশের সম্ভাবনার দরজা আরো ব্যাপক পরিসরে উন্মোচনের জন্য গভীর আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে এসেছে!
এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আইটি বিশেষজ্ঞ গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব নেটওয়ার্ক বিশিষ্ট আইটি বিশেষজ্ঞ মিজান চৌধুরী এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য বাংলাদেশী আইটি প্রতিষ্ঠান আইডাটাকোর ইমফোটেকের সিইও ও নিউইয়র্কের বোর্ড অব এডুকেশনে কর্মরত সিনিয়র আইটি বিশেষজ্ঞ আহমেদ সোহেল সম্প্রতি নিউইয়র্কে অন্যান্য আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আমেরিকান-বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন (বিএটিসি) নামে একটি আইটি সংগঠন গঠন করেন।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার এক সাধারণ সভায় সংগঠনের একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিউইয়র্কের জামাইকায় অবস্থিত মেহমান রেস্টুরেন্টে এক অনুষ্ঠানে এ কার্যকরী কমিটি সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসাবে সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হয়েছেন মিজান চৌধুরী. প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন আহমেদ সোহেল, এই কার্যকরী কমিটির অন্যান্য সদস্য হলেন সিনিয়র সহসভাপতি – ড মোহাম্মদ শফি চৌধুরী, সহসভাপতি- মাহফুজ রহমান, সহসভাপতি-রায়ান তাজ, যুগ্ম সম্পাদক-রাশেদুল আলম রিমেল, যুগ্ম সম্পাদক-সাদাত হোসেন, কোষাধ্যক্ষ- তোরিকুল ইসলাম, সহকারী কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন, সংগঠনিক সম্পাদক-মাহমুদুল হাসান, প্রকল্প ব্যবস্থাপক-রাব্বি আরমান, মিডিয়া ও প্রচার সম্পাদক-মো. আজাদ, সদস্যপদ বিষয়ক চেয়ারম্যান-আসাদুজ্জামান চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য – সংগীত সাহা, আনিসুর রহমান, মো. সামদানি, মো. আব্দুল করিম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত আইটি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত এই সংগঠনের পরিচিতি অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সোহেল। সভাপতিত্ব করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সভাপতি মিজান চৌধুরী।
বিশেষ আলোচনা সভায় উপিস্থিত বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশি-আমেরিকানদের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলার জন্য একটি টেকসই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন যেখানে তারা আইসিটি (ICT) ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা, মেন্টরশিপ ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবেন।এক্ষেত্রে তারা নিকট ভবিষতে একটি আইটি ওয়ার্কশপ আয়োজনের ব্যাপারেও মতামত ব্যাক্ত করেন। পাশাপাশি কমিউনিটির স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তাদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যেখানে তারা তাদের আইডিয়া উপস্থাপন করতে পারবেন এবং আইটি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে মতামত পেতে পারেন।
বাংলাদেশি এবং আমেরিকান প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে জ্ঞান বিনিময় ও ব্যবসায়িক সুযোগ বৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা উন্নীত করার ব্যাপারেও তারা গুরুত্বআরোপ করেন। নবগঠিত ব্যাতিক্রমী এই আইটি সংগঠনটি বাংলাদেশি-আমেরিকানদের আইটি খাতে উৎসাহী করতে আইটি খাতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, প্রশিক্ষণ সেশন এবং নেতৃত্ব উন্নয়ন কর্মসূচিসহ পেশাগত অগ্রগতির জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জনে ফ্রি সার্ভিস দেয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
আল আমিন, মালয়েশিয়া থেকে :
মালয়েশিয়ায় রাস্তা পার হওয়ার সময় গাড়ির নিচে চাপা পড়ে আব্দুল মাজেদ খান (২৯) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। গত সোমবার সকালে রাস্তা পার হতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়নের মহেন্দ্রপুর গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, মাজেদ প্রায় নয় মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়ে পেনাং শহরে একটি কোম্পানিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ শুরু করেন। সোমবার সকালে নতুন ভিসার জন্য মেডিকেল করতে যাওয়ার পথে রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি গাড়ির নিচে চাপা পড়েন। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
তার মৃত্যুর খবর বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত মাজেদ খানের বাবা মোয়াজ্জেম খান বলেন, আমার ছেলে মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আমি চাই আমার ছেলের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা হোক। সরকার যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেয়।
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহুয়া আফরোজ বলেন, মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আব্দুল মাজেদ খানের নিহতের খবর জানার পর আমরা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী দমন অভিযানে ৭১ বাংলাদেশিসহ ১৭৬ জনকে গ্রেফতার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। বৈধ কাগজপত্র না থাকা এবং দেশে অতিরিক্ত সময় অবস্থানে তাদের গ্রেফতার করা হয়। ২২ জানুয়ারি বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় রাজধানী কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাং থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
কুয়ালালামপুরের অভিবাসন বিভাগ জানিয়েছে, সন্ধ্যায় ‘হটস্পট’ হিসেবে পরিচিত বুকিত বিনতাংয়ের জালান আলোর আশপাশে অভিযান চালিয়ে ১৭৬ জন অভিবাসীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের মধ্যে রয়েছে ৭১ জন বাংলাদেশি।
বিবৃতিতে কুয়ালালামপুরের অভিবাসন বিভাগের পরিচালক ওয়ান মোহাম্মদ সৌপি ওয়ান ইউসুফ জানান, কুয়ালালামপুর সিটি হলের (ডিবিকেএল) সহযোগিতায় শুরু হওয়া এ অভিযানে ৭১ জন বাংলাদেশি ছাড়াও মিয়ানমারের ৬০, ইন্দোনেশিয়ার ২৪, নেপালের ১৬, পাকিস্তানের ৩, মিশর ও সুদানের একজন করে নাগরিক রয়েছেন। গ্রেফতারকৃদের নথিপত্র ও পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।