চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এর উদ্যোগে জুলাই-আগস্ট মহান গণঅভ্যুত্থানের শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে স্বেচ্ছায় রক্তদান ও ব্লাড গ্রুপিং কর্মসূচি আজ ৩ জুলাই বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শহরের লোকনাথ উদ্যানে (টেংকেরপাড়) এই অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
ড্যাব ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি ডা. মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. জহিরুল ইসলাম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ হিমেল খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।
বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডা. মো. নোমান মিয়া, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জহিরুল হক খোকন, সহ-সভাপতি এ.বি.এম. মোমিনুল হক, সহ-সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন রিপন, সহ-সাধারণ আলী আজম, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান শাহিন, নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব ও কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতা ডা. নাজমুল হুদা বিপ্লব, জেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ পিবি রায় সুপ্রিয়।
অনুষ্ঠানে ড্যাব জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ, জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান আমাদের ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। এই দিনগুলোকে স্মরণ করে আমরা রক্তদানের মতো মহৎ কাজে অংশ নিয়েছি, যা মানবতার সেবায় নিবেদিত।
পরে কর্মসূচিতে বিভিন্ন বয়স ও পেশার মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। এছাড়া ব্লাড গ্রুপিংয়ের মাধ্যমে নতুন অনেকেই নিজেদের রক্তের গ্রুপ জানার সুযোগ পান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ মঙ্গলবার চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল বুধবার ঈদ। এক মাস সিয়াম সাধনার পর উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর।
এ উৎসবকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার বিকাল থেকেই শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার জন্য অগণিত মুসলিম আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকবেন। চাঁদ দেখা না গেলে পরের দিন বৃহস্পতিবার ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের দিন আনন্দ ভাগাভাগি করার জন্য একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সবাই শামিল হবেন ঈদগাহ ময়দানে।
দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে মুসল্লিরা কোলাকুলি করবেন একে অপরের সঙ্গে। দোয়া ও মোনাজাত করবেন বিশ্ব মুসলিমের ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা এবং মুসলিম জাহানের উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনায়।
ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণের লক্ষ্যে মঙ্গলবার জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির এক বৈঠক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। চাঁদ দেখা গেলে বুধবার ঈদুল ফিতর, অন্যথা পরশু মুসলিম সম্প্রদায় ঈদুল ফিতরের আনন্দে মেতে উঠবে সন্দেহ নেই।
যারা এক মাস রোজা রেখে অভুক্ত থাকার কষ্টকে অনুভব করেছেন, নামাজ, তারাবিহ, ইবাদত-বন্দেগি ও ইসলামের অনুশাসন পালন করেছেন, তাদের জন্য এই ঈদ আনন্দ বেশি উপভোগের, উচ্ছ্বাসের ও শান্তির। তাদের জন্য মহান রাব্বুল আলামিনের এক মহাপুরস্কার হচ্ছে ঈদ।
পবিত্র কোরআনের বর্ণনা মতে, এক মাস রোজা রাখার পর মুসলমানরা যখন নতুন পাজামা-পাঞ্জাবি তথা পছন্দের পোশাক পরে, দেহে আতর-খুশবু মেখে ঈদগাহে যান, তখন ফেরেশতারা তাদের সংবর্ধনা জানান। স্বর্গীয় সব বাণীতে তাদের অভিনন্দিত করা হয়। ঈদুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর জন্য এক সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ধনী-দরিদ্র, ছোট-বড়, শাসক-শাসিত ও আবালবৃদ্ধবণিতা সবার জন্য ঈদের আনন্দ যেন সমান ও ব্যাপক হয়, ইসলামে সেই ব্যবস্থা রয়েছে।
পবিত্র রমজানে বিত্তবানরা এগিয়ে এলে এবং দান-খয়রাত করলে, জাকাত ও ফিতরা প্রদান করলে দরিদ্ররা ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে পারবে বেশি। তাদের মুখেও হাসি ফুটবে এবং ঈদের ভোর আসবে তাদের জন্য আনন্দবার্তা নিয়ে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ঈদের খুতবায় দান-খয়রাতকে বিশেষ ভাবে উৎসাহিত করতেন।
মঙ্গলবার চাঁদ দেখা গেলেই ঘরে ঘরে উপাদেয় খাদ্যসামগ্রী তৈরির তোড়জোড় শুরু হবে। সেমাই খাওয়ার ঈদ বলে প্রচলিত এই ঈদে সেমাইয়ের সঙ্গে থাকবে ফিরনি, পিঠা, পায়েস, কোরমা, পোলাওসহ সুস্বাদু সব খাবারের সম্ভার। রোগীদের জন্য হাসপাতাল এবং এতিমখানা ও বন্দিদের জন্য জেলখানায় থাকবে বিশেষ খাবারের আয়োজন।
সরকারি শিশুসদন, ছোটমণি নিবাস, সামাজিক প্রতিবন্ধী কেন্দ্র, বৃদ্ধাশ্রম, ভবঘুরে কল্যাণ কেন্দ্র এবং দুস্থ কল্যাণ কেন্দ্রে থাকবে উন্নতমানের খাবার ও বিনোদনের ব্যবস্থা। এছাড়া কেন্দ্রীয় কারাগারসহ দেশের সব কারাগারেও পরিবেশন করা হবে উন্নতমানের খাবার। এরই মধ্যে ঈদের আনন্দ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
কাপড়চোপড়ের মার্কেট থেকে শুরু করে মসলাপাতির বাজারও জমে উঠেছে। চলছে কেনাকাটার ধুম। নাড়ির টানে মানুষ ছুটছে গ্রামের পানে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরাও নিজ নিজ এলাকায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করবেন। ঈদ মানুষকে কাছে টানে। দৃঢ় করে সামাজিক ও সম্প্রীতির বন্ধন।
চলারপথে রিপোর্ট :
৭ ডিসেম্বর নাসিরনগর হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। মুক্ত হয় নাসিরনগর উপজেলা। প্রতি বছরই এ দিনটিতে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উপজেলা প্রশাসন। ১৯৭১ সালের ১৫ নভেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামবাসীর ওপর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। উপজেলার ফুলপুর, নুরপুর, কুলিকুন্ডা, সিংহগ্রাম ও তিলপাড়া গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচার চালোনো হয়। বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধা ও সংগ্রামী জনতা পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে আজকের দিনে নাসিরনগর থানা অভ্যন্তরে (পুলিশ স্টেশন) স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে।
অনলাইন ডেস্ক :
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে শুরু হতে পারে ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। এ পরিকল্পনা অনুযায়ী সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। একই সঙ্গে আগামী বছর এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
আজ ৫ মার্চ মঙ্গলবার আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগে আমরা সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে আয়োজন করতাম। আমরা আগের সেই সূচিতে ফিরে যেতে চাই। এসএসসি পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে পারলে এইচএসসি পরীক্ষাও আগের সূচিতে আয়োজন করা যাবে।
ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিল মাসে আয়োজন করা হতো। করোনার কারণে পাবলিক পরীক্ষার সূচিতে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। আশা করছি আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করতে পারবো।
আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস সম্পর্কে অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, আমাদের পরিকল্পনা ছিল পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হবে। তবে শিক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করা কঠিন হওয়ায় সংক্ষিপ্ত অর্থাৎ ২০২৩ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ‘বাংলা ব্লকেট’ কর্মসূচি থেকেই সারাদেশে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তখন থেকে এখন পর্যন্ত রেল চলাচল বন্ধই রয়েছে। কবে নাগাদ ট্রেন চলাচল করবে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) সরদার সাহাদাত।
২৮ জুলাই রবিবার সকালে এ তথ্য জানান তিনি। সরদার সাহাদাত বলেন, ট্রেন চলাচলের সিদ্ধান্ত হলে জানানো হবে। ট্রেন চলাচলের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ট্রেন চালানো কোনো বিষয় না, বিষয়টি হচ্ছে নিরাপত্তা।
তিনি আরো বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে মন্ত্রী, সচিব এবং সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে কবে থেকে ট্রেন চলবে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই রাজধানীর নাখালপাড়া রেলগেট এলাকায় কোট আন্দোলনকারীরা রেললাইনের ওপর আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করলে জননিরাপত্তার স্বার্থে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৩ জানুয়ারি শুক্রবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির (বিআরসি) আয়োজনে চার পর্যায়ের দূরত্বে এই হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চার পর্যায়ের দূরত্বে এই হাফ ম্যারাথন দৌঁড় হয়। এর মধ্যে ছিলো ২ কিলোমিটার, ৫ কিলোমিটার, ১০ কিলোমিটার ও ২১ কিলোমিটার।
আজ সকাল ৬টা ২০ মিনিটে ২১ কিলোমিটারে অংশগ্রহণকারী দলটি স্থানীয় নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। পর্যায়ক্রমে রওনা দেয় ৫ এবং ১০ কিলোমিটারের দলটি এবং সর্বশেষ শিশুদের ২ কিলোমিটারের দলটি সোয়া সাতটায় রওনা দেয়। ২১ কিলোমিটারে অংশ নিয়েছেন ১২০ জন। ১০ কিলোমিটারে ২০০ জন, ৫ কিলোমিটারে ৬০ জন ও ২ কিলোমিটারে ২০শিশু। এর মধ্যে ৩৫০ জন পুরুষ, ৩০জন নারী, ২০ জন শিশু এবং পাঞ্চাশোর্ধ ৩৬জন।
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে দৌড় প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে তিতাস নদীর উপর নির্মিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগর উপজেলার সংযোগ সড়ক শেখ হাসিনা সড়ক (সীমনা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া) পথে ছড়িয়ে পড়েন দৌড় প্রতিযোগীরা। নির্দেশিত পথে যাঁর যাঁর দূরত্ব অনুযায়ী তাঁরা ছুটে চলেন।
দৌড় শেষে শেখ হাসিনা সড়কের (সীমনা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া) শিমরাইলকান্দি সেতুর দক্ষিণপাশের একটি জমিতে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা এডমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয প্রধান অধ্যাপক দিলারা আক্তার খান।
অংশগ্রহণকারী সবার জন্য একটি করে শুভেচ্ছা স্মারক, সনদ, টি-শার্ট, সকালের নাশতার পাশাপাশি প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারকারীদের চ্যাম্পিয়ান ও রানার্সআপ ট্রফি দেওয়া হয়।
মোট ৯ টি পর্যায়ে ২৭ জনের মাঝে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কারের পাশাপাশি নগদ টাকা দেয়া হয়। সোনালী সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সসহ মোট ১০টি প্রতিষ্ঠান এই আয়োজনে সহায়তা করেন। মেডিকেল সহায়তায় ছিল নোভেল জেনারেল হাসপাতাল। ৭০জন স্বেচ্ছাসেবক এই আয়োজন সফলে কাজ করেছেন।
এর আগে কনকনে হিম বাতাস আর কুয়াশাকে উপেক্ষা করে বিভিন্ন জেলার দৌড় পাগল চার শ নারী-পুরুষ জড়ো হন নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। কেউ বয়সে তরুণ-তরুণী, কেউ শিশু। অনেকেই আবার বয়স্ক। তবে উচ্ছাসে সবাই সমানে সমান। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পথে দৌড়ানোর জন্য এসেছেন তাঁরা। ভোরের আগেই নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ছিলো উৎসাহী মানুষের ভিড়ে জম। পরে বিজয়ীদের ট্রফি এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।