চলারপথে রিপোর্ট :
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনায় নেত্রকোনার ঠাকুরাকোনা থেকে ১০৯ বোতল ভারতীয় মদসহ দুই মাদক কারবারীকে আটক করেছে। আটককৃতরা হলেন, নেত্রকোনা সদর উপজেলার লক্ষীগঞ্জ ইউনিয়নের গিডুরপাড়া গ্রামের মোঃ শান্ত মিয়ার পুত্র মোঃ তপন মিয়া (২৬) ও কলমাকান্দা উপজেলার কৈলাটি ইউনিয়নের মইপুকুরিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের পুত্র মোঃ রাকিব হোসেন (৩৯)।
আজ ৩০ জুলাই বুধবার সকালে উপজেলার ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের ঠাকুরাকোনা বাজারে চেকপোস্ট বসিয়ে বিভিন্ন যানবাহনে সন্দেহ ভাজন একটি অটোরিকশায় তল্লাশি চালিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ ১০৯ বোতল ভারতীয় মদসহ দুই মাদক কারবরীকে আটক করে। এ সময় মাদক পাচারে জড়িত অটোরিকশাটিও জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ নাজমুল হক জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে এই মাদক কারবারীদেরকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বর্তমান সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করেছে। এরই অংশ হিসেবে মাদকসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া বলেছেন, অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক। আজ ২৩ এপ্রিল বুধবার বেলা ১১টায় তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সদর উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। এ সময় তিনি আরো বলেন, প্রশাসনের কড়া নজরদারীর কারনে এবার রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর বাজার মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে ছিলো। মহাসড়কগুলোতে কোন ধরনের যানজট ছিলোনা। মানুষ নির্বিঘ্নে মার্কেটগুলোতে কেনা-কাটা করতে পেরেছে। ঈদ-উল ফিতরের আগেও পরে সদর উপজেলায় কোন ধরনের অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেনি। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেকেই যদি যে যার অবস্থান থেকে কাজ করি তাহলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো উন্নতি হবে। তিনি বলেন, ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে দালালমুক্ত করতে ও অবৈধ দখলবাজদের কবল থেকে শহরের বিভিন্ন রাস্তার ফুটপাত উদ্ধার করতে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হবে। মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদেরকে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবেনা।
তিনি বলেন, কাউতলী ব্রীজের দক্ষিণপাড়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠা সিএনজি স্ট্যান্ডটিকে উচ্ছেদ করা হবে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-সীমনা সড়কে বেপরোয়া মোটর সাইকেল চলাচল বন্ধে ও হ্যালমেটবিহীন মোটর সাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে পুলিশী অভিযান আরো জোরদার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।
সভায় সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মোজাফ্ফর হোসেন বলেন, ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে দালালমুক্ত করতে হলে বে-সরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের মালিক ও চিকিৎসকদের সহযোগীতা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, শহরের ছিনতাই কমেছে, তবে সম্প্রতি শহরের কয়েকটি বাড়িতে দিনের বেলায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। এসব চোরদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ কাজ করছে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। তিনি বলেন, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর অবস্থানে আছে। সকলের সহযোগীতা ছাড়া মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা এনজিও ফোরামের সমন্বয়ক এস.এম. শাহীন, উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ শাহজাহান, ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল হাসান, ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম মোল্লা, ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান শফিক প্রমুখ।
সভায় বক্তারা শহরের যানজট নিয়ন্ত্রনে পর্যাপ্ত ট্রাফিক মোতায়েন, শহরের দক্ষিণ পৈরতলা মোড়, বিরাসার বাসস্ট্যান্ড ও গোর্কণঘাট এলাকায় যানজট নিয়ন্ত্রনে ট্রাফিকিং ব্যবস্থা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রনে রাখতে বাজারগুলোতে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার ও মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে পুলিশী অভিযান জোরদার করার বিষয়ে তাগিদ দেন ও এসব ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের বিষয়ে গুরুত্বরোপ করেন।
সভায় সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামীসহ, সদর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগন, জনপ্রতিনিধিগণ ও আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে যাওয়ার প্রায় ৮ ঘণ্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থীসহ দুই বাংলাদেশি নাগরিককে ফেরত দেওয়া হয়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও বিএসএফের মধ্যে অনুষ্ঠিত পতাকা বৈঠকের পর ২ মে শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে বুড়িমারী স্থলবন্দরের জিরো পয়েন্ট দিয়ে তাদের হস্তান্তর করা হয়। ফেরত আসা ব্যক্তিদের পরিবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যায় পাটগ্রাম উপজেলার গাটিয়ারপাড় সীমান্তের ৮২৫ নম্বর সাব-পিলারের কাছ থেকে রিমন ও সাজেদুল ইসলাম নামের ওই দুইজনকে ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ। রিমন পাটগ্রামের মোস্তাক হোসেনের ছেলে এবং এ বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থী। সাজেদুল বগুড়া শহরের সাইফুল ইসলামের ছেলে এবং সম্পর্কে রিমনের মামা।
বিজিবি সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক সীমান্তের ৮২৫ নম্বর মূল খুঁটির ১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে, কাঁটাতারের বেড়ার বাংলাদেশ অংশে অবস্থিত একটি ভারতীয় চা বাগানে রিমন ও সাজেদুল টিকটকের ভিডিও তৈরি করছিলেন। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাদের আটক করে। ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিজিবি দ্রুত বিএসএফের সাথে যোগাযোগ করে। ফলস্বরূপ, উভয় পক্ষের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং দুই বাংলাদেশি নাগরিককে নিরাপদে ফেরত আনা সম্ভব হয়।
ফেরত আসার পর রিমন ও সাজেদুল জানান, দেশে পৌঁছানোর পর তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ে তাদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার জন্য তারা বিজিবিকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা এবং ভুক্তভোগীদের পরিবারও বিজিবির এই তড়িৎ পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন, বিজিবি ভারতীয় বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের জন্য আহ্বান জানালে, বিএসএফ ইতিবাচক সাড়া দিয়ে তাদের হেফাজতে থাকা দুই শিক্ষার্থীকে রাতেই ফেরত দিয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দ্রুতগতির একটি প্রাইভেটকার উল্টে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনা ঘটেছে আজ ২১ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে মুন্সিগঞ্জের ষোলঘর যাত্রী ছাউনি এলাকায়।
জানা যায়, দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হয়েছেন। আরো দুইজনকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা আরো একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আরো একজনকে। আহত ব্যক্তির অবস্থা গুরুতর বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ জানান, এক্সপ্রেসওয়েতে মাওয়া থেকে ঢাকামুখি লেনে দ্রুতগতির প্রাইভেট কার উল্টে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল ব্যাহত হয় এক্সপ্রেসওয়েতে। পরে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করলে কিছুক্ষণ পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
তবে, এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি বলে তিনি জানিয়েছেন।
মাত্রাতিরিক্ত গতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অথবা অজ্ঞাত কোনো গাড়ির ধাক্কায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন আহমেদ নসু ঢাকায় গ্রেফতার হয়েছেন। রামপুরা থানায় দায়ের হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক মামলার আসামি হিসেবে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) রবিবার রাতে তাকে ঢাকার তার উত্তরার বাসা থেকে গ্রেফতার করে। পরে রাতেই রামপুরা থানায় তাকে হস্তান্তর করা হয়।
রামপুরার থানার ওসি মো. রাহাত খান বিপিএম আজ ৪ আগস্ট সোমবার দুপুরে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাকে আজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতার হওয়া বোরহান উদ্দিন আহমেদ নসু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর পৌর এলাকার নারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্যও ছিলেন তিনি।
তার গ্রেফতারের খবরটি নবীনগরে ৩ আগস্ট রবিবার রাতে চাওর হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছবিসহ খবরটি ভাইরাল হতে থাকে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই তিনি আত্মগোপনে চলে যান।
নবীনগর থানার ওসি শাহীনুর ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বোরহান উদ্দিন আহমেদের গ্রেফতারের খবর তিনি ফেসবুকে দেখেছেন। তবে কোন মামলায় কবে কখন গ্রেফতার হয়েছেন তিনি সে বিষয়ে অবগত নন।
ঢাকার রামপুরা থানার ওসি মো. রাহাত খান বিবিএম বলেন, রামপুরা থানায় দায়ের হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মামলার আসামি হিসেবে তাকে ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে রামপুরা থানায় রবিবার রাতে হস্তান্তর করেছে। আজ তাকে কোর্টে চালান করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাগুরার সেই শিশুসহ সম্প্রতি সারাদেশে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে ও দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ছাত্র-জনতার ব্যানারে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১১ মার্চ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধ চত্বরে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় ছাত্র-জনতার ব্যানারে ফেস্টুন নিয়ে প্রায় ঘন্টাব্যাপী দাঁড়িয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
এসময় সেই শিশুর ন্যায় বিচারের দাবিতে নানা স্লোগান দেন।
মানববন্ধন কর্মসূচির আগে নাসিরনগর কলেজ মোড় শহীদ হাফেজ ইমরান চত্বর থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধ চত্ত্বরে এসে শেষ হয়। এসময় তাদের কন্ঠে উচ্চারিত হচ্ছিল তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া। আমার বোনের কান্না,আর না আর না। দিয়েছি তো রক্ত আরও দেবো রক্ত, রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়সহ বিভিন্ন স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে। এসময় ছাত্র-জনতার সাথে একাত্মতা পোষণ করেন উপজেলার ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী স্মৃতি সংসদ।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে ছাত্রনেতা ফুয়াদ পাঠান রাব্বির সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ছাত্রনেতা সাইফুজ্জামান জনি, মুমিনুল হক,সরকারি কলেজ প্রতিনিধি শ্রাবন চকদার,ওবায়দুল হক ফসরু,মুস্তাকিম ভূইয়া দিদার,শেফালি আক্তার প্রমুখ। এসময় বক্তারা মাগুরার শিশু আছিয়াসহ ধর্ষণ,নারীদের নিপীড়ন এই সব ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিলে রফিকুল ইসলাম, ইসতেহাক আহমেদ তপু, আকরাম হোসেন, দিলরুবা মিম, ইমন মুস্তফাভী, আশরাফুল ইসলাম রাকিব ও নাঈম মিয়া উপস্থিত ছিলেন।