জায়েদুল কবির ভাঙ্গি, আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর:
গাজীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক, শ্রীপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক নাজমুল হক, মতিউর রহমান, এএসআই এমদাদুল হক খান। সম্প্রতি জেলা পুলিশের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাঁর হাতে এই সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।
স্থানীয়দের মতে, এটি কেবল একজন ব্যক্তির সাফল্য নয়, বরং পুরো শ্রীপুর থানার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, সেবা প্রদান এবং জনগণের আস্থা অর্জনের একটি বড় স্বীকৃতি। ওসি আব্দুল বারিক দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শ্রীপুরে আইন-শৃঙ্খলার চিত্রে এসেছে ইতিবাচক পরিবর্তন। মাদক, চুরি-ডাকাতি, জমি দখল কিংবা নারী ও শিশু নির্যাতন-প্রতিটি অপরাধ দমনে তিনি কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। নিয়মিত টহল, হঠাৎ অভিযান, অপরাধ দমন ও ট্রাফিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে তাঁর নেতৃত্বে পুলিশ ভিন্নধর্মী কার্যক্রম হাতে নেয়। ফলে শ্রীপুরে অপরাধ দমনে দৃশ্যমান সাফল্য এসেছে। অভিযোগ রয়েছে, আগে থানায় গিয়ে সেবা নিতে হয়রানি নর শিকার হতে হতো অনেককে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী আব্দুল কুদ্দুস বলেন, আগে রাতের বেলা ব্যবসা শেষে ফেরার সময় ভয়ে থাকতাম। এখন মনে হয় পুলিশ আমাদের পাশে আছে। থানার প্রতি আস্থা বেড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা ভুক্তভোগীরা বলছেন, থানায় গেলে দ্রুত অভিযোগ নেওয়া হয় এবং ব্যবস্থা নেওয়া হয়। মাদকবিরোধী অভিযানে শ্রীপুর থানা পুলিশ এখন সবচেয়ে বেশি কঠোর। একের পর এক অভিযানে ধরা পড়েছে ইয়াবা, গাঁজা ও ফেনসিডিলের বড় চালান।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুল বারিক এর ভাষায় ‘মাদক সমাজকে ধ্বংস করছে। তাই এখানে কোনো ছাড় নেই। যে-ই জড়িত থাকুক, আইনের কঠোর শাস্তি পেতেই হবে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ আব্দুল বারিক পুরস্কার পাওয়ার পর তিনি বলেন, এই সম্মাননা আসলে শুধু আমার নয়, পুরো শ্রীপুর থানার প্রতিটি সদস্যের কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠার ফল। আমি সব সময় বিশ্বাস করি, পুলিশ জনগণের জন্য। জনগণের আস্থা অর্জন ছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা সম্ভব নয়। তাই চেষ্টা করেছি থানার দরজা সব সময় খোলা রাখতে। যে- ই অভিযোগ করুক না কেন, সামাজিক অবস্থান বা প্রভাব যাই থাকুক, আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছি। আমার কাছে পুলিশের কাজ শুধু অপরাধ দমন নয়, বরং মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের ভরসা দেওয়া। মাদক ও অপরাধের বিরুদ্ধে আমরা ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছি। একই সঙ্গে চেষ্টা করেছি যেন থানায় কেউ হয়রানির শিকার না হন, বরং নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা পান। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা শুধু পুলিশের পক্ষে সম্ভব নয়। জনগণের সহযোগিতা, জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ এবং গণমাধ্যমের ইতিবাচক ভূমিকা ছাড়া কোনো উদ্যোগ সফল হয় না। আমি বিশ্বাস করি, আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করলে শ্রীপুরকে একটি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও সেবামুখী এলাকায় রূপান্তর করা সম্ভব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যকরী কমিটির গঠন উপলক্ষে ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয় একটি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে দৈনিক বর্তমান পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সাংবাদিক সেলিম পারভেজ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কর্মরত জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত থেকে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
সভায় উপস্থিত সাংবাদিকদের সর্বসম্মতিক্রমে দৈনিক বর্তমান পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সেলিম পারভেজকে সভাপতি, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন বেলালকে সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ফজলে রাব্বিকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির অন্যান্যরা হলেন বাংলাভিশনের জেলা প্রতিনিধি মো: আশিকুল ইসলাম ও দৈনিক নিউ এইজ জেলা প্রতিনিধি হান্নান খাদেমকে সহসভাপতি, দৈনিক নয়া দিগন্তের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ মোজাম্মেল হককে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক ভোরের কাগজের স্টাফ রিপোর্টার রিয়াজ আহমেদ অপুকে কোষাধ্যক্ষ, দৈনিক মানবকন্ঠ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি খন্দকার মো: শফিকুল ইসলাম কে প্রচার সম্পাদক, দৈনিক আজকালের খবর’র মোজাম্মেল চৌধুরীকে জনকল্যাণ সম্পাদক, দৈনিক বায়ান্ন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি তৌহিদুর রহমান নিটলকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক, দৈনিক দেশ রুপান্তর পত্রিকার জেলা সংবাদদাতা মাঈনুদ্দীন রুবেলকে দফতর সম্পাদক ও ৯জনকে নির্বাহী সদস্য করা হয়েছে।
সভায় জেলা ও উপজেলায় কর্মরত জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী সকল গণমাধ্যম কর্মীকে সদস্য পদ দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
কালিয়া উপজেলায় সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদকদ্রব্য ইয়াবা, গাঁজা, দেশীয় তৈরি অস্ত্র রামদা, জিআই পাইপ, নগদ টাকা ও ৭টি মোবাইলসহ ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
৯ এপ্রিল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে অভিযান চালিয়ে উপজেলার খাশিয়াল ইউনিয়নের চোরখালী ও খাশিয়াল গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন, চোরখালী শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী রফিকুল মোল্লা (৩০), খাসিয়াল গ্রামের জমির উদ্দিন এর ছেলে আকবর উদ্দিন, হাসমত বিশ্বাস (৩০), হাসমত বিশ্বাসের ছেলে নাঈম বিশ্বাস (২০), হাসমত বিশ্বাসের স্ত্রী বিনা বেগম, ও পুঠিমারী গ্রামের আকাশ।
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, খাসিয়াল -জয়নগর এলাকায় নিয়মিত টহল চলাকালে পুটিমারী বাজারের পাশে একটি স্কুলের ফ্যান চুরি করার সময় আকাশ নামের একজন চোরকে গ্রামবাসী ধরে হস্তান্তর করেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আকাশ জানায় চুরি করা টাকা দিয়ে সে নিয়মিত মাদক সেবন করে। পরে তার দেয়া তথ্য মতে মাদক ব্যবসায়ী আকবরের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৫৩ পিস ইয়াবা, ৮০ গ্রাম গাঁজা ও চারটি দেশীয় অস্ত্র এবং নগদ ৩৩,২০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
আকবর জানায়, রফিকুল নামে এক ডিলারের কাছ থেকে সে এই সকল মাদক সংগ্রহ করে। এসময় মাদক ব্যবসায়ী আকবর ও তার স্ত্রী এবং ২ সহযোগীকে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে সেনাবাহিনী চোরখালীতে রফিকুল ইসলামের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, মাদক বিক্রির নগদ ২১ হাজার টাকা এবং ২ টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, কালিয়া সেনা ক্যাম্প থেকে ৬ জন আসামি নড়াগাতী থানায় হস্তান্তর করেছে। এ বিষয়ে নড়াগাতী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। তাঁদেরকে গ্রেফতার দেখিয়ে আজ ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার আদালতে পাঠানো হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন দ্বীপের দরিদ্র ও অসহায় বাসিন্দাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে।
আজ ৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার নৌ-বাহিনীর কমান্ডার বিএন ফ্লিটের তত্ত্বাবধানে বানৌজা সমুদ্র অভিযান জাহাজের মেডিকেল টিম সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিএন ইসলামিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে দিনব্যাপী মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করে।
এ ক্যাম্পেইনে শিশু, নারী ও পুরুষসহ কয়েকশো দ্বীপবাসী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। এসময় চিকিৎসা সেবা গ্রহণকারীদের মাঝে বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধও বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর অভিজ্ঞ চিকিৎসক দল এই কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা প্রদান করেন। এসময় কোস্টগার্ডের প্রতিনিধিও ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক ‘বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে গণসচেতনতা সৃষ্টি, সততা চর্চায় শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে আজ ১৯ মে সোমবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে মতবিনিময় সভা, রচনা ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সূত্র জানায়, সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ৮ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৪ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেছে। লটারীর মাধ্যমে বিতর্কের বিষয় ও পক্ষ/ বিপক্ষ নির্ধারণ করা হয়। বিতর্কে সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন ও অরুয়াইল বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় রানার আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। এর আগে বিভিন্ন শ্রেণির ২৫ জন শিক্ষার্থী রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে। ‘দুর্নীতি প্রতিরোধে পরিবারের ভূমিকা’ বিষয়ক রচনা প্রতিযেগিতায় প্রথম হয়েছে অরুয়াইল বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়, দ্বিতীয় হোসনে আরা আফজাল উচ্চ বিদ্যালয় ও তৃতীয় হয়েছে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতায় মডারেটরের দায়িত্বে ছিলেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মো. আইয়ুব খান। বিচারক মন্ডলীর দায়িত্বে ছিলেন সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, ত্রিতাল সংগীত নিকেতনের অধ্যক্ষ সঞ্জিব কুমার দেবনাথ ও সরাইল মহিলা কলেজের প্রভাষক মোহাম্মদ মাহবুব খান।
প্রধান অতিথি নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসাইনের হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বিজয়ীরা। প্রধান অতিথি বলেন, বিতর্ক শুনে বুঝতে পেরেছি সরাইলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এই শিক্ষার্থীদের মাঝে অনেক প্রতিভা রয়েছে। দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রতিরোধ করে এরাই পারবে সরাইলকে এগিয়ে নিতে। এই জনপদের মানুষ খুবই সহজ সরল ও ভালো। প্রত্যেকটি স্তরের লোকজন আমাকে সকল কাজে সহযোগিতা করছেন। আমি এখানে অনেক সাবলিল ভাবে কাজ করছি। সরাইলকে এগিয়ে নিতে আমার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৮ জুলাই শুক্রবার বিকেল ৫টায় নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
বিটঘর ইউনিয়ন কৃষকদলের আহবায়ক মোঃ আবু শামা’র সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব মোঃ কামাল খাঁনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক কে.এম.মামুন অর রশিদ।
প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মোঃ সাইফুল হক।
সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মোঃ জিল্লুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আল-আমিন, নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক হাজী মোঃ জহিরুল হক জরু মিয়া, সদস্য সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন বাবুল এবং নবীনগর পৌর কৃষকদলের আহ্বায়ক মোঃ আনোয়ার হোসেন।
সম্মেলনে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন, ওয়ার্ড থেকে জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহন করে।