আখাউড়া প্রতিনিধি :
আলোচনা সমালোচনায় বহু নাটকীয়তার শেষে দুই মাস ১০ দিন পর খালাস হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আসা গুঁড়া পাথর। কাস্টমস জটিলতায় আটকে থাকা ২৭শ মেট্রিক টন গুঁড়া পাথরের মধ্যে অবশেষে ৭৭০ মেট্রিকটন খালাসের অনুমোদন পায়।
আজ ২৩ জানুয়ারি সোমবার সকাল থেকে ৭শত ৭০ মেট্রিক্স টন গুঁড়া পাথর খালাসের কার্যক্রম শুরু করেছে স্থলবন্দরের সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজ।
জানা যায়, আশুগঞ্জ নৌ বন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ফোরলেন রাস্তার কাজে ব্যবহার করার জন্য গত ১৩ নভেম্বর এই গুঁড়া পাথর গুলি আমদানি করা হয়। কিন্তু এ বন্দর দিয়ে এই পাথর আমদানির অনুমোদন না থাকার অজুহাতে আটকে দেয় কাস্টমস কতৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি মোঃ মোজাম্মেল হক জানান, আমরা যখন ২ মাস ১০ দিন আগে এলসির পুরো চালান ২ হাজার ৭শত মেট্রিক টন গুঁড়া পাথর আমদানি করি। আমদানির পর কাস্টমস থেকে আমাদেরকে জানানো হয় এ বন্দর দিয়ে এই পাথর আমদানির অনুমোদন নেই। এর পর থেকে কস্টমসের নানান জটিলতায় গুঁড়া পাথর গুলো বন্দরে আটকে যায়। পরবর্তীতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এন বি আর) থেকে প্রথম চালানের ৭শত ৭০ মেট্রিক টন পাথর খালাসের অনুমোদন দেওয়া হয়। তারপরও আমাদের বন্দরে ১৯ শত ৩০ মেট্রিক টন গুঁড়া পাথর রয়ে যাবে। যার জন্য আমাদেরকে ২ মাস ১০ দিনে বন্দর মাশুল দিতে হচ্ছে ২১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। এতে করে আমাদে অনেক আর্থিক লোকসান গুনতে হচ্ছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সুপারিন্টেন্ডেন্ট মোঃ সামাউল ইসলাম জানান,২ হাজার ৭ শত মেট্রিক টন গুঁড়া পাথরের মধ্যে ৭শত ৭০ মেট্রিক টন খালাসের অনুমোদন পাওয়ায় স্থানীয় সি এন্ড এফ এজেন্ট সকাল থেকে খালাসের কার্যক্রম শুরু করেছে।এতে করে ২ মাস ১০দিনে বন্দর মাশুল ফি আদায় হয়েছে ২১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
এ ব্যাপারে কাস্টমস ডেপুটি কমিশনার আবু হানিফ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ জানান, চূর্ণপাথর আমদানি করার অনুমতি না থাকায় ছাড়পত্র দেয়া হয়নি। তবে চারলেন প্রকল্পের হওয়ায় এনবিআর বিশেষ ক্ষমতায় শর্তসাপেক্ষ ৭৭০ টনের ছাড়পত্র দিয়েছে। বাকিগুলোর জন্য আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান থেকে এনবিআরে আবেদন করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
২১ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা ও আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন।
দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৯ হাজার ২৩৬ জন।
ইতিমধ্যেই ভোট গ্রহনের সকল প্রস্ততি গ্রহন করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আজ ২০ মে সোমবার দুপুরে কসবা ও আখাউড়া উপজেলার ১২৯ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব স্ব উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে দুটি উপজেলার ১২৯ টি ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট বাক্স, সীলসহ নির্বাচনী সরাঞ্জাম বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে এসব সরাঞ্জাম পৌছে দেয়া হয়।
তবে ২১ মে মঙ্গলবার ভোর থেকে কেন্দ্রগুলোতে ব্যালট পেপার পৌছে দেয়া হবে। দুই উপজেলার ১২৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৭৬ টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে কসবা উপজেলার ৮৩টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৫০টি এবং আখাউড়া উপজেলার ৪৬টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
জেলা পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, অফিসারসহ দুই উপজেলায় ১০২৯জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও কসবা উপজেলায় মোবাইল টীম ৩৩টি, স্ট্রাইকিং টীম ২টি, স্ট্যান্ডবাইটীম ১টি স্পেশাল মোবাইল টীম ১৫টি থাকবে।
আখাউড়া উপজেলায় মোবাইল টীম ২০টি, স্ট্রাইকিং টীম ২টি, স্ট্যান্ডবাইটীম ১টি স্পেশাল মোবাইল টীম ১২টি থাকবে। এছাড়াও র্যাব, বিজিবি, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন।
এ ব্যাপারে নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম জানান, নির্বাচনে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমান পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট এবং জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেটগণ দায়িত্ব পালন করবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পুলিশের মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে ৩৪ কেজি গাঁজা ও ১টি সিএনজি অটোরিক্সা জব্দ করা হয়েছে।
আজ ১৩ মার্চ বুধবার দুপুরের দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম। এর আগে একই দিনে সকাল ৭টার দিকে পুলিশের মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান চালিয়ে আখাউড়া পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের কুমারপাড়া এলাকার বাইপাস পাকা সড়কের উপর থেকে ৩৪কেজি গাঁজাসহ মাদক বহন কাজে ব্যবহৃত একটি সিএনজি জব্দ করা হয়। এসময় পুলিশের সংকেত পেয়ে সিএনজি ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যায় চালক ও মাদক ব্যবসায়ীরা।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম জানান, পুলিশ চেকপোষ্টে থামানোর সংকেত দিলে সিএনজি চালক সিএনজি ফেলে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে সিএনজি তল্লাশী করে ২টি প্লাস্টিকের বস্তায় ৩৪ কেজি গাঁজা পাওয়া যায়। মাদক বিরোধী এ ধরনের বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে আমলযোগ্য অপরাধের মাত্র চারটি ধারা রয়েছে। আমলযোগ্য অপরাধ ছাড়া সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতারের সুযোগ কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেই।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর শহীদ নোয়াব ম্যামোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশেষ বর্ধিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে টেকনিক্যাল অপরাধ, হ্যাকিং এবং কম্পিউটারের ভেতরে ঢুকে যদি কেউ কোনো কিছু নষ্ট করে সেজন্য ১৪ বছরের সাজার বিধান রয়েছে। কিন্তু ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যেসব ধারা নিয়ে সাংবাদিক মহলের আপত্তি ছিল এগুলোর আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে।
সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার প্রসঙ্গে যে সব প্রশ্ন উত্থাপন করা হচ্ছে এগুলো সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের অপব্যাখ্যা মাত্র। পরে বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিএনপি জামাত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে মন্তব্য করে বলেন, আপনারা ইতিহাস দেখলে দেখবেন তারা (বিএনপি) কোন দিন সামনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসে নাই। সব সময় পিছনের দরজা দিয়ে এসেছে। ভোট চুরি করেছে। মানুষকে ভোট দিতে দেয় নাই। ক্ষমতায় বসে দল সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে হয়নি। আওয়ামীলীগ হয়েছে জনগণের সাথে যখন বঙ্গবন্ধু ছিলেন। আমাদের সংগঠন জনগণের সংগঠন। আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির ভিতরে। তিনি নেতাকর্মীদেরকে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার নির্দেশ দেন। এসময় তিনি নৌকা মার্কায় ভোট চান।
বর্ধিত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাক মোঃ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাসেম ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা যুবলীগের সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আমার তো বলার অপেক্ষা রাখে না, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধিতা করেছিল, যারা ষড়যন্ত্র করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারের ১৭ জন সদস্যসহ হত্যা করেছিল সেই প্রেতাত্মা আজকে কিছুটা হলেও ষরযন্ত্রের মধ্যে লিপ্ত না থাকার কথা আমি অস্বীকার করতে পারবো না।
আজ ১২ জুলাই শুক্রবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে কোটা বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক গন্ধ আছে কীনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি সকাল সোয়া দশটায় ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে এসে পৌঁছেন। এসময় বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী আইনমন্ত্রীকে স্বাগত জানায়।
আইনমন্ত্রী আরো বলেন, কিন্তু আমার বিশ্বাস যারা নতুন প্রজন্মের ছাত্রছাত্রীরা কোটার ব্যাপারে তাদের বক্তব্য পেশ করেছে এবং সর্বোচ্চ আদালত যে আদেশ দিয়েছে সেই আদেশ মেনে তারা অবশ্যই ঘরে ফিরে যাবে। আমি বিশ্বাস করি, তারা জনগণের অসুবিধা হোক, জনগণ দুঃখকষ্ট ভোগ করুন, সেইকাজ পরিহার করে তারা তাদের ব্যবস্থা নিবে। মন্ত্রী বলেন আমার মনে হয় তারা ঘরে ফিরে যাবে।
কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা যদি ঘরে ফিরে না যায় সেক্ষেত্রে সরকারের অবস্থান কি হবে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সরকারের দায়িত্ব হল জনগণের জানমাল রক্ষা করা, জনগণের সুবিধা ও অসুবিধা দেখা। সেখানে যদি কেউ বাধাগ্রস্থ করে সেক্ষেত্রে সরকারের দায়িত্ব আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, পৌর মেয়র ও সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, ছাত্রলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র ঈদুল আযহার ছুটি শেষে আখাউড়ায় ট্রেন যাত্রীদের সেবা প্রদান করেছে স্কাউট ও রোভাররা। আজ ৫ জুলাই বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে ভ্রমনকারী যাত্রীদেরকে ট্রেনে আরোহন, মালামাল উঠানো-নামানোসহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করেছে স্কাউট সদস্যরা।
আখাউড়া রেলওয়ে জেলা স্কাউট দুই দিনব্যাপী ঈদ যাত্রী সেবা কার্যক্রম শুরু করেছে। ট্রেনে উঠা-নামায় সহযোগিতা, যাত্রীদের সুপেয় পানি পানের ব্যবস্থা এবং ষ্টেশন চত্বরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে স্কাউটস সদস্যরা। সেবামূলক এ কাজে ৬টি স্কাউট গ্রুপের ৩০/৩৫ জন সদস্য অংশ নিচ্ছে।
জেলা স্কাউট সূত্রে জানা যায়, ঈদুল আযহার ছুটি শেষে আখাউড়া রেলওয়ে জংশন ষ্টেশন হয়ে হাজার হাজার ট্রেন যাত্রী বিভিন্ন গন্তব্যে যাতায়াত করে।
এসময় ষ্টেশনে প্রচুর ভীড় হয়ে থাকে। তাই নির্দিষ্ট ট্রেন এবং ট্রেনের বগি খোঁজে পাওয়া এবং নারী-শিশুদের নিয়ে ট্রেনে উঠতে যাত্রীদের কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।
এ অবস্থায় যাত্রীদের সুবিধার্থে আখাউড়া রেলওয়ে জেলা স্কাউট ২ দিন ঈদ যাত্রী সেবা কার্যক্রম শুরু করেছে। এ কার্যক্রমে অগ্নিবীণা, গোধুলী, সূর্য সৈনিক, হলি চাইল্ড, দিগন্ত এবং প্রত্যাশী রেলওয়ে মুক্ত স্কাউট গ্রুপের স্কাউট ও রোভার এবং কর্মকর্তারা অংশ নিচ্ছে। এসময় যাত্রী সেবার পাশাপাশি অনলাইন টিকেটের রেজিষ্ট্রেশন করে দেওয়া হয়।
সেবা কার্যক্রমে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে জেলা স্কাউট সম্পাদক এস.কে. খাদেম সেলিম, সাবেক সম্পাদক আহসান কবির লিটন, সহকারী কমিশনার কাজী হান্নান খাদেম, সহকারী কমিশনার তোফাজ্জল আলী উজ্জল, হলি চাইল্ড সম্পাদক আকতারুজ্জামান রান, জেলা রোভার প্রতিনিধি মোঃ সাকিবুল হাসান, সূর্য সৈনিক যুগ্ম সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ, রোভার রাব্বি চৌধুরী, গার্ল ইন রোভার সাদিয়া সুলতানা, স্কাউট নাসিবা হক, লামিয়া ইসলাম, পল্লী চিকিৎসক বিনা আক্তার।