অনলাইন ডেস্ক :
কমলাপুর থেকে জামালপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনকক্ষে আগুন ধরেছে। তবে রেলওয়ে পুলিশ বলছে, এটি কোনো নাশকতা নয়।
আজ ২০ ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে এ আগুন ধরে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে পুলিশের এসপি আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে ট্রেনটি থামিয়ে আগুন নির্বাপন করা হয়।’
এসপি আনোয়ার বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনের সাইলেন্সার পাইপের ওপরে একটা চটের বস্তা ছিল। ফলে সাইলেন্সার পাইপের ধোঁয়া বেরোতে বাধাগ্রস্ত হয়। এতে ধীরে ধীরে ওই বস্তায় আগুন লেগে যায়। বিষয়টি তাৎক্ষণিক টের পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড় করিয়ে আগুন নির্বাপন করে। পরে ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।’
নাশকতা কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমার কাছে নাশকতা মনে হয়নি। নাশকতার কোনো ঘটনার নয়। সাইলেন্সারের পাইপ থেকে নির্গত ধোঁয়া বস্তায় বাধাগ্রস্ত হওয়ায় আগুন লেগেছিল। পরে তাৎক্ষণিক নেভানো হয়েছে। কোনো হতাহত নেই।’
অনলাইন ডেস্ক :
রিজার্ভ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘করোনার সময় আমাদের আমদানি, রপ্তানি, ব্যবসা-বাণিজ্য সব বন্ধ ছিল। তবুও রিজার্ভ বেড়েছে। ২০০৯ সালে যখন ক্ষমতা গ্রহণ করি তখন রিজার্ভ কত ছিল। এক বিলিয়নও নয়। ১৯৯৬ সালে যখন ছিলাম কয়েক মিলিয়ন মাত্র। বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকব। নির্বাচনের পর আবার চালু করব। সব নিশ্চিত করে এখন নির্বাচনের কথা গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। আমি এই দেশে নতুন নয়। স্কুলজীবন থেকে শুরু করেছি।’
আজ ৬ অক্টোবর শুক্রবার গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার খানের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৮০০ ডলারের পরিবহন খরচ তিন হাজার চার হাজার ডলার লাগছে। তারপরও পাওয়া যাচ্ছে না। রিজার্ভ নিয়ে অনেকে অনেক কিছু বলতে পারে। যদি এত বেশি কথা হয়, যখন সরকার গঠন করেছিলাম ওইখানে রেখে ছেড়ে দিব। আবার সেখান থেকে বাড়ানো হবে। বিদ্যুৎ কমিয়ে দেব? পানি দেওয়া বন্ধ করে দেব?’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগে বাংলাদেশ শুনলে আলাদাভাবে তাকাতো। এটা বাতাসে হয়নি, আওয়ামী লীগ এটা করেছে। এখন বাংলাদেশে কেউ তো না খেয়ে কষ্ট পায় না, উত্তরবঙ্গে সবাই খেয়েপরে বেঁচে আছে।’
দেশবাশীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না রাখা হয়। বিশ্বব্যাপী খাদ্যমন্দা চলছে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সরকারি সফর শেষ করে বুধবার দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছিলেন। নিউইয়র্ক সফরে প্রধানমন্ত্রী ১৭-২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দেন। অধিবেশনের ফাঁকে অন্যান্য উচ্চ-পর্যায়ের ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ দেন। তিনি ৩০ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি বিমানে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে যান। লন্ডনে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এছাড়া বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা বিষয়ে গঠিত এপিপিজি’র সভাপতি এবং যুক্তরাজ্যের বিনিয়োগ ও ক্ষুদ্র ব্যবসা বিষয়ক ছায়ামন্ত্রী রুশনারা আলী এমপির নেতৃত্বে অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের (এপিপিজি) এক প্রতিনিধি দলসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্টজন তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে শেখ হাসিনা ২৩ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
১৩০ দিন পর আজ খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স। এবার মসজিদের ৯টি দানবাক্স বা সিন্দুকে পাওয়া গেছে ২৭ বস্তা টাকা।
আজ ২০ এপ্রিল শনিবার সকাল ৮টার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে মসজিদের ৯টি সিন্দুক খোলা হয়। এরপর টাকাগুলো বস্তাবন্দি করে নেওয়া হয় মসজিদের দোতলায়।
টাকাগুলো ভরতে ২৭টি বস্তার প্রয়োজন হয়। পুরো কাজে তত্ত্বাবধান করছেন জেলা প্রশাসক ও মসজিদ কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখসহ বেশ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্টেট।
এর আগে গত বছরের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল মসজিদের সিন্দুকগুলো। তখন পাওয়া গিয়েছিল ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা।
এবার দানের পরিমাণ সেই টাকাকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে গত বছরের ১৯ আগস্ট মসজিদের সিন্দুকে পাঁচ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। তারও আগে ৬ মে মসজিদের সিন্দুকে মিলেছিল পাঁচ কোটি ৫৯ লাখ সাত হাজার ৬৮৯ টাকা। জানুয়ারি মাসেও পাওয়া যায় চার কোটিরও বেশি টাকা।
স্থানীয়রা জানান, এ মসজিদের দানবাক্স খুললেই পাওয়া যায় কয়েক কোটি টাকা। এ কারণে মসজিদের দানবাক্সে কী পরিমাণ টাকা পাওয়া গেল, তা নিয়ে লোকজনের থাকে অনেক কৌতূহল। তাই গণনা শেষে জানিয়ে দেওয়া হয় টাকার অঙ্ক।
তবে স্থানীয়রা অনেকে বলেছেন, স্বচ্ছতার স্বার্থে আয়ের পাশাপাশি মসজিদের টাকা-পয়সা ব্যয়ের হিসাবটাও জনসম্মুখে নিয়মিত প্রকাশ করা উচিত। ইদানীং মসজিদে দানের প্রবাহ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
স্থানীয়রা জানান, মুসলমানসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকজন এ মসজিদে দান করে। এখানে দান করলে মনোবাসনা পূরণ হয় এমন বিশ্বাস থেকে তারা ছুটে আসে পাগলা মসজিদে। দান করে মোটা অঙ্কের টাকা। তবে এ মসজিদের দানবাক্সে যে বিপুল পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়, তা জেলার আর কোনো মসজিদে মেলে না। টাকার সঙ্গে সোনা-রুপার অলঙ্কারসহ থাকে বিদেশি মুদ্রাও। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গবাদি পশু, হাঁস-মুরগি, ফলফলাদি, মোমবাতি ও ধর্মীয় বই দান করে লোকজন।
তা ছাড়া আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় দানবাক্সে পাওয়া চিঠিপত্র। এসব চিঠিতে লোকজন তাদের জীবনে পাওয়ার আনন্দ, না-পাওয়ার বেদনা, আয়-উন্নতির ফরিয়াদ, চাকরির প্রত্যাশা, পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের আশা ও রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে আকুতি প্রকাশ করে। এমনকি শত্রুকে ঘায়েলের দাবিও থাকে কোনো কোনো চিঠিতে।
দানবাক্স বা সিন্দুক খোলার সময় মসজিদে নেওয়া হয় বাড়তি নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা। জেলা প্রশাসনের বেশ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বড় দল টাকা-পয়সা গণনার তত্ত্বাবধান করে থাকেন।
সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সিন্দুকের টাকা-পয়সা বস্তাবন্দি করছে দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন। পরে বস্তাগুলো ধরাধরি করে মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অপেক্ষমাণ গণনাকারীদের সামনে ঢেলে দেওয়া হয় টাকাগুলো। এভাবেই শুরু হয় গণনার কাজ।
পাগলা মসজিদের টাকা জমা হয় রূপালী ব্যাংকে। তাই এই ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মসজিদের কর্মচারী ও কমিটির লোকজন, মাদরাসার ছাত্রসহ সব মিলিয়ে দুই শতাধিক লোক সারা দিন টাকাগুলো গুনবে।
মসজিদ পরিচালনা, এর অর্থ-সম্পদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় ২৯ সদস্যের একটি কমিটি রয়েছে। এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে জেলা প্রশাসক ও কিশোরগঞ্জ পৌর মেয়র।
জানা গেছে, মসজিদের দানের টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত থাকে। আর ওই টাকার লভ্যাংশ থেকে গরিব অসহায় লোকদের আর্থিক সহায়তা, ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্তদের আর্থিকভাবে অনুদান দিয়ে মসজিদটি আর্তমানবতার সেবায় ভূমিকা রাখছে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুদান দেওয়া হয় মসজিদের তহবিল থেকে। এইসব সেবামূলক কর্মকাণ্ড সারা বছরই করে থাকে পাগলা মসজিদ।
মসজিদ পরিচালনা কমিটি জানায়, শুধু মুসলমান নয়, অন্য ধর্মের লোকজনও পাগলা মসজিদে বিপুল অঙ্কের টাকা-পয়সা দান করে। সব সম্প্রদায়ের মানুষ পাগলা মসজিদ পরিদর্শনে আসে। যা প্রকৃতপক্ষে অসাম্প্রদায়িকতার বিরল এক দৃষ্টান্ত।
মসজিদের সভাপতি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, দানের টাকায় মসজিদের বড়সড় উন্নয়ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। মসজিদ ঘিরে এখানে আন্তর্জাতিক মানের একটি দৃষ্টিনন্দন বহুতল ইসলামী কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। সমৃদ্ধ লাইব্রেরিসহ থাকবে আরো বিভিন্ন আয়োজন। এ প্রকল্পের জন্য প্রাথমিকভাবে ১১৫ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শেষের পথে। এখন সব কিছু গুছিয়ে আনা হচ্ছে। খুব শিগগিরই হয়তো কাজে হাত দিতে পারব আমরা।
কিশোরগঞ্জ শহরের পশ্চিমে হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে মাত্র ১০ শতাংশ ভূমির ওপর এই মসজিদ গড়ে উঠেছিল। সময়ের সঙ্গে আজ পাগলা মসজিদের পরিধির সঙ্গে বেড়েছে খ্যাতিও।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাটোরের সিংড়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুর আড়াইটায় উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের শাঐল বুদারবাজার গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত সাদিয়া (৭) ও খাদিজা (৬) সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো বোন। সাদিয়া ওই গ্রামের শরিফুল ইসলামের মেয়ে ও খাদিজা ইমরান আলীর মেয়ে।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে খেলতে গিয়ে কোনো একসময় বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায় তারা। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে বিকেল ৩টার দিকে দুজনের মরদেহ পানিতে ভাসতে দেখে।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বাতিল হওয়া ৮টি দিবসের মধ্যে ৫টিই সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারকেন্দ্রিক।
আজ ১৬ অক্টোবর বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের এসব দিবস উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হয়েছে। দিবসগুলো ছিল ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের বিষয়ে বলা হয়েছে-উচ্চ আদালতের চূড়ান্ত আদেশ সাপেক্ষে দিনটি উদযাপন/পালন না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এর মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস খ-শ্রেণিভুক্ত, বাকি দিবসগুলো ছিল ক-শ্রেণিভুক্ত।
এ সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব/সিনিয়র সচিব, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)-এর কাছে অফিস আদেশ পাঠানো হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে ২৬ নভেম্বর। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির প্রধান ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজ ২০ নভেম্বর সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৬ নভেম্বর ফল প্রকাশের বিষয়টি মৌখিকভাবে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত ৩১ অক্টোবর তিনি জানিয়েছিলেন, ২৬ থেকে ২৮ নভেম্বরের মধ্যে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। এই তিন দিনের মধ্য থেকে যেকোনো দিন ফল প্রকাশের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায় শিক্ষা বোর্ডগুলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেদিন সময় দেবেন, সেদিনই ফল প্রকাশ করা হবে বলে জানানো হয়।
১৭ আগস্ট শুরু হয়েছিল এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা।