চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসনে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘণ করে মোটর সাইকেলে শোডাউন করায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলালের (মোমবাতি প্রতীক) সমর্থক আবদুল বাছিরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল তিনটার দিকে নির্বাহী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ মোনাববর হোসেন এই জরিমানা করেন।
জরিমানা পাওয়া আবদুল বাছির ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী ইসলাম উদ্দিনর দুলালের (মোমবাতি প্রতীক) সমর্থক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা সদরে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলালের পক্ষে কর্মী-সমর্থকেরা মোটর সাইকেল মিছিল বের করেন। বিকেল তিনটার দিকে নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের সামনের সড়ক দিয়ে মোটর সাইকেল মিছিল নিয়ে যান। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘণ করায় দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোনাববর হোসেন ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থীর সমর্থক আবদুল বাছিরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোনাব্বর হোসেন বলেন, সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ এর ৮ (ক) ধারা লঙ্ঘন করে মোটর সাইকেল সহযোগে মিছিল করায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থীর সমর্থক আবদুল বাছিরকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তি তার এই আচরণের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতে করবে না মর্মে লিখিত অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ টহল কার্যক্রম নিয়মিত পরিচালনা করা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার রায়। তিনি দোয়াত-কলম প্রতিক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন।
আজ ৩ মে শুক্রবার দুপুরে উপজেলা সদরে তার বাসায় (প্রদীপ কুমার রায়) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, তিনি অসুস্থ। তিনি নির্বাচন করবেন না এবং নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। তিনি বলেন আমার শারিরীক অসুস্থতার কারণে উন্নত চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন। সে জন্য ভোটারদের কাছে বিনীতভাবে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন ডাক্তারসহ পরিবার ও এলাকাবাসীর পরামর্শক্রমে আমি চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম। তবে আমি আমার আদর্শিক রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়াবো না। আপনারা আমার ডাকে সাড়া দিয়ে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন তা এ জীবনে ভুলবার নয়। আমার জন্য দোয়া করবেন দ্রæত চিকিৎসা নিয়ে আপনার কাছে সুস্থ হয়ে ফিরতে পারি। আমার সকল ভোটার ও স্বজনদের কাছ থেকে দোয়া চেয়ে নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে বিদায় নিচ্ছি।
উল্লেখ্য তিনি দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে প্রচারণার শুরু থেকে মাইকিং, পোস্টারিং, গণসংযোগ ও বিভিন্ন উঠান বৈঠক করছিলেন।
গত ২৭ এপ্রিল শনিবার বিকালে উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের বড়ইউড়ি গ্রামে উঠান বৈঠকে বক্তব্য দেয়ার সময় বুকে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব হলে প্রথমে তাকে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ৫ দিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসা শেষে বৃহস্পতিবার নিজ এলাকায় আসেন এবং নিজের অসুস্থতা ও উন্নত চিকিৎসার জন্য এলাকাবাসীসহ পারিবারিক সিদ্ধান্তে নিবার্চন থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা আজ দুপুরে সাংবাদিকদের জানান তিনি। তবে তিনি কোন প্রার্থীকে সমর্থন দেননি।
নাসিরনগরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রদীপ কুমার রায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে দুইশত বছরের পুরনো খাল ভরাট করায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় তিনশত পরিবার। বিষয়টি নিয়ে গ্রামবাসীর পক্ষে গত ১৯ জুন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বারাবর লিখিত অভিযোগ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কালন চৌধুরী। অভিযোগের পরও জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান না হওয়ায় বিপাকে গ্রামবাসী।
লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলপুর গ্রামের মান্নান মিয়া, রুহুল আমীন, সোলমান মিয়াসহ কয়েকজন প্রভাবশালী লোক মিলে কয়েক বছর পূর্বে খালটি ভরাট করেন। ভরাটের সময় গ্রামের অন্যান্যরা বাধা দিলে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা (ড্রেন নির্মাণ) করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কৌশলে খালটি ভরাট করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে তারা সেখানে কোন ড্রেন নির্মাণ না করে সরু পাইপের মাধ্যমে পানি নিষ্কাশনের চেষ্টা করে। এতে করে সামান্য বৃষ্টি হলেই গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার সরেজমিন ফুলপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, পানিতে ডুবে আছে বাড়ির উঠান, গবাদি পশুর খড় আর রান্নার চুলা। পানিবন্দি থাকায় স্কুলে যেতে পারছেনা শিক্ষার্থীরা। বাড়ির সামনে থাকা আবাদি জমিগুলো ডুবে আছে। সাপ, জোঁক সহ অন্যান্য বিষাক্ত প্রাণীর ভয়ে শিশুদের নিয়ে আতংকিত অভিভাবকরা।
ফুলপুর গ্রামের কৃষক ছুরুক মিয়া বলেন, খাল ভরাট করায় জমে থাকা পানিতে আমার গরুর খড়, রান্নার চুলা পানিতে ডুবে গেছে। আমি কিছুই করতে পারছি না। আমি কৃষক মানুষ, কৃষি না করলে খাব কি। এভাবে পানি জমে থাকলে বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তায় উঠা লাগবে।
গ্রামের বাসিন্দা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.জামাল উদ্দিন জানান, আমরা জন্মের পর থেকেই দেখছি এখানে খাল ছিল। এখন খাল ভরাট করার কারণে গ্রামে পানি জমে আছে। ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে পারছে না। আমরা চাই খাল উদ্ধার করে জলাবদ্ধতার সমস্যার সমাধান করা হোক।
খাল ভরাটের বিষয়ে অভিযুক্তদের মধ্যে মান্নান মিয়া বলেন, আমাদের ব্যক্তি মালিকানা জায়গা আমরা ভরাট করেছি। গ্রামবাসীর কথা চিন্তা করে পানি নিষ্কাশনের জন্য পাইপও বসিয়েছি।
সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস বলেন, খাল ভরাট করার বিষয়টি আমি শুনেছি। আশা করছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে দ্রুত জলাবদ্ধতার নিরসন হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোনাববর হোসেন বলেন, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা ওই জায়গা পরিদর্শন করেছি। আশা করছি দ্রুততম সময়ে সমস্যার সমাধান হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিক্রির জন্য রাখা নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ জব্দ করেছে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য দপ্তর। আজ ২৫ জুন বুধবার সকালে উপজেলা সদরের একটি মৎস্য আড়তে পরিচালিত অভিযানে প্রায় ৪০ কেজি পিরানহা মাছ জব্দ করা হয় এবং এক আড়তদারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আসামি কংশ দাস নামের এক আড়তদারকে “মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০” এর অধীনে জরিমানা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার এবং সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিমুল আরেফীন।
স্থানীয় মৎস্যজীবীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পিরানহা ও বিষাক্ত রাসায়নিকমিশ্রিত চাষের মাগুর মাছ বিক্রি করে আসছিল।
নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার বলেন, পিরানহা মাছ দেখতে রূপচাঁদার মতো হলেও এটি ক্ষতিকর। জব্দকৃত মাছ স্থানীয় একটি এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে জমি থেকে এক গৃহবধূর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের দাবি, শান্তাকে তাঁর স্বামী হত্যা করেছে। ১৯ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাসিরপুর গ্রামের ফসলি জমি থেকে গৃহবধূ শান্তা আক্তারের (২৩) মরহেদ উদ্ধার করা হয়।
শান্তা পূর্বভাগ ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের মিনহাজ মিয়ার স্ত্রী ও উপজেলার সদর ইউনিয়নের দাতমণ্ডল গ্রামের শিরু মিয়ার মেয়ে। তাঁর স্বামী মিনহাজের দাবি, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। তবে শান্তার পরিবারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করেছেন মিনহাজ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছয় বছর আগে মিনহাজ ও শান্তার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাদের ঘরে দুটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকেই মিনহাজ যৌতুকের জন্য শান্তাকে মারধর করতেন। বিভিন্ন সময় পরিবারের কাছে টাকা দাবি করতেন। টাকা না দিলে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। এ নিয়ে আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মিনহাজের বিরুদ্ধে মামলাও করেন শান্তা। সম্প্রতি আদালত শান্তার পক্ষে রায় দেন এবং ৭ লাখ টাকা জরিমানাও করেন মিনহাজকে। এ নিয়ে মিনহাজ ক্ষুব্ধ ছিলেন।
আরো জানা গেছে, গত বুধবার শান্তার চাচি মারা যান। এ সময় তাদের বাড়িতে আসেন মিনহাজ। তিনি শান্তাকে আদালতের মামলা তুলে নিতে বলেন এবং তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। পরদিন বৃহস্পতিবার স্বামীর বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ঘর থেকে বের হন মিনহাজ ও শান্তা। পর দিনই শান্তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
শান্তার মা নাসিমা বেগম বলেন, ‘আমার মাইয়াডারে যৌতুকের টাকার লাইগ্যা মাইরালাইছে। আমরা না করছিলাম হের জামাইরে (স্বামী) যেন বিশ্বাস না করে। আমি আমার মাইয়্যার (মেয়ে) খুনের বিচার চাই।’
নাসিরনগর থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, লাশের মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়েছে। গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। তার বুকের ওপর পায়ের ছাপ দেখতে পাওয়া গেছে। দেখে মনে হচ্ছে এটি হত্যা। তদন্তের প্রয়োজনে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির উপদেষ্টা রাফিউদ্দিন আহমেদ, সহকারী কমিশনার ভূমি মোনাব্বর হোসেন,থানার অফিসার্স ইনর্চাজ(ওসি) মো: সোহাগ রানা,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: অভিজিৎ রায়,উপজেরা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: নুরে আলম,উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আবদুল হক,অধ্যক্ষ মো ইলিয়াস মিয়া,পল্লী বিদ্যুতের এজিএম মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস, ফান্দাউক ইউপি চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফারুক, চাতলপাড় ইউপি চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম, গোকর্ণ ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন, কুন্ডা ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূইয়া, ধরমন্ডল ইউপি চেয়ারম্যান সফিকুল ইসলাম,ভলাকুট ইউপি চেয়ারম্যান রুবেল মিয়া, গোয়ালনগর ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হক, চাপরতলা ইউপি চেয়ারম্যান মনসুর আহমেদ ভূইয়া, প্রধান শিক্ষক মো: আবদুর রহিম,প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়াসহ আইনশৃংখলা কমিটির সসদ্যগণ।
সভায় বক্তারা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি মাদক-জুয়া,চুরি-ডাকাতি বন্ধসহ আইনশৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ হয়।