চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের নবীনগর নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদলকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী, বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম মমিনুল হক সাঈদ।
আজ ২৪ ডিসেম্বর রবিবার বিকেলে সলিমগঞ্জ বাজারে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন।
নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে সাঈদ বলেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলাম। এবার নৌকার বিজয় নিশ্চিত করা ও নৌকার ভোটারদের বিভক্ত না করে নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদলকে সমর্থন দিতেই নির্বাচন থেকে সরে এসেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে নবীনগর উপজেলার দড়িশ্রীরামপুর দক্ষিণপাড়া এলাকা থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃত যুবকের নাম সাগর মিয়া (২৩)। তার বাবার নাম ফজলু মিয়া ।নিহতের ফুফাতো ভাই বাহার উদ্দিন রুবেল জানান, সোমবার রাতে গনিশাই ওরশে ঘুরতে গিয়েছিলেন সাগর মিয়া। পরে মঙ্গলবার সকালে বাড়ির সামনে মসজিদের পাশে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ দেখতে পায় এলাকাবাসী। পুলিশকে বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
নবীনগর থানার এসআই রামকানাই বলেন, ‘সাগর মিয়ার লাশ কাঁঠালগাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। তার গলায় শীতে ব্যবহৃত (মাফলার) দিয়ে ফাঁস লাগানো অবস্থায়ই ছিল এবং তার পা মাটিতে লেগেছিল তবে মানুষ ফাঁসিতে মারা গেলে বডি লম্বা হয়ে মাটিতে লাগতে পারে। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম সাগর মিয়া অত্যন্ত ভালো ছেলে।’
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হয়েছে। তবে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
তৃণমূল পর্যায়ে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নবীনগর পৌর এলাকার সোহাতা গ্রামে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকালে সোহাতা গ্রামে তিন শতাধিক মানুষের উপস্থিতিতে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উঠান বৈঠকে মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী মল্লিকা রানী দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য অধ্যাপক নুরুন্নাহার বেগম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, ইউপি সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ইসমত আরা জাহান, মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য নার্গিস বেগম, শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য জাকিয়া সুলতানা, শেফালী বেগম, খালেদা বেগম, মনি রানি দাস, রুবেল মিয়া।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক নুরুন্নাহার বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়নের সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশের সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করছে। দেশের সর্বক্ষেত্রে যে পরিমাণ উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে অতীতে কোনো সরকারের আমলে হয়নি, তাই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সকলকে নৌকায় ভোট দিতে হবে।
এসময় তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেতনায় আমার বেঁচে থাকার প্রাণ, শক্তি ও পথ চলার অনুপ্রেরণা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই একমাত্র আস্থার ঠিকানা তাই শেখ হাসিনা সরকার বার বার দরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে প্রত্যেকটি ইউনিয়নের গ্রাম ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে শরীরের শেষ রক্তবিন্দু দিয়েও কাজ করে যাবো।
নবীনগর বাসীর সেবা করার লক্ষ্যে তিনি সকলের সহযোগিতা চান ও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন চাইবেন বলে ঘোষণা দেন। উঠান বৈঠকে উপস্থিত লোকজনের বিভিন্ন অভাব অভিযোগ ও কষ্টের কথা মনযোগসহকারে শোনেন এবং সমস্যার সমাধানের আপ্রাণ চেষ্টা করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে কামার শিল্পীদের ব্যস্থতা। পশু কুরবানিতে ধারালো দা, বটি, চাপাতি ও ছুরি তৈরি করছে হরদম। তাই যেন দম ফেলার ও সময় নেই কামারদের। নাওয়া-খাওয়া ভুলে কাজ করছেন কামাররা। কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন তারা। সারা বছর তেমন কাজ না থাকলে ও কুরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক গুণ ব্যস্ততা বেড়ে গেছে কামারদের। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতারাও ভিড় জমাচ্ছে কামার পট্টিতে। বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। কামার শিল্পীরা জানান- পশুর চামড়া ছাড়ানো ছুরি ১০০-২০০, দা ২০০-৩৫০ টাকা, বটি ২৫০-৫০০, পশু জবাইয়ের ছুরি ৩০০ – ১ হাজার টাকা, চাপাতি ৫০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কামার শিল্পীরা বলেন- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লার দাম ও শ্রমিকের দাম বেড়ে গেছে। তবে ক্রেতাদের বলেন- ঈদ উপলক্ষে দা, চাপাতি ও ছুরির দাম বেশি নেয়া হচ্ছে। ক্রেতা আব্দুল রহিম বলেন- আমি একটি চাপাতি ৫০০ টাকায় কিনেছি। এ ছাড়া ছুরি, দা, জবাই করার ছুরিসহ ৪টি জিনিস রিপেয়ারিং করার জন্য এসেছি। কামার শিল্পীদের কাছে বটি ক্রয় করতে আসা আনোয়ার হোসেন জানান- কুরবানির ঈদের সময় কসাই পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। তাই একটা নতুন বটি কিনেছি, আর পুরনো চাপতি, দা শাণ দিয়ে নিচ্ছি নিজেরাই কাজে লেগে যাব। তিনি বলেন- গেল বছরের চেয়ে এ বছর পুরনো জিনিষ শাণ দিতে মানভেদে ২০-৫০ টাকা বেশি নি”্ছ।ে ঈদ যতই এগিয়ে আসছে দা/ছুরি কিনতে গ্রাহকদের আনাগোনাও বাড়ছে। কামারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে তাদের বেচাকেনা দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। তবে ঈদের দুদিন আগে বেশী বেচাকেনা হবে। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লা ও শ্রমিকের মূল্য বেড়ে গেছে। দুই মাস আগেও প্রতি বস্তা কয়লার দাম ছিল ৪শ- ৪৫০ টাকা। সেই কয়লা এখন ৮শ-৮৫০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। তাই তারা চাপাতি, ছুরি ও দা’র দাম একটু বেশি নিচ্ছেন। ভোলাচং, সোহাতা,শ্যামগ্রাম ,কাদৈর, শ্রীঘরসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও কামার পাড়া ঘুরে দেখা যায়- লাল আগুনের লোহায় পিটুনিতে সরগরম হয়ে উঠেছে কামার পল্লী/দোকান গুলো। টুংটাং শব্দের ছন্দে তালমিলিয়ে চলছে হাতুড়ি আর ছেনির কলাকৌশল। ঈদুল আজহার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি আছে, তাই কামার পল্লী গুলো মুখরিত হয়ে উঠেছে। আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে উপজেলার প্রত্যন্ত আঞ্চলে কামার পল্লীগুলো ও ব্যস্থ সময় পাড় করছে। ঈদের বিপুল চাহিদার জোগান দিতে মাস খানেক আগে থেকেই তারা কাজ শুরু হয়েছে। একই ধরনের কথা জানান- উপজেলার তপন ও সুনিল কামার । তারা আরো বলেন- কাজের ব্যস্থতায় নিশ্বাস ফেলার সময় নেই। তারা পুরোদমে ঈদুল আজহার আগ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাবেন বলে জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
১০ বছর আগে শাহনূর আলম নামে ব্যবসায়ীকে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ মামলা হিসেবে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি সগীর হোসেন লিয়নের বেঞ্চ এ রায় দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের আগের আদেশ বাতিল করে মামলাটি নেয়ার নির্দেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আশরাফ রহমান। তিনি বলেন, দীর্ঘ ১০ বছর এ রুলটির শুনানি হয়নি। জুলাই অভ্যুত্থানের পর আমরা বিষয়টি শুনানির জন্য হাইকোর্টে উপস্থাপন করি। এরপর হাইকোর্ট রুল শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন। বৃহস্পতিবার রুলটি অ্যাবসোলুট করে রায় দিলেন হাইকোর্ট। ফলে শাহনূর আলম হত্যার অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণে বাধা কাটলো।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-১৪) নয়জন সদস্যের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২০১৪ সালের ১ জুন একটি নালিশি আবেদন করেন শাহনূরের ভাই মেহেদি হাসান। ওই অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল শাহনূরকে র্যাব-১৪ এর সদস্যরা বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করেন। পরে ৬ মে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শাহনূর মারা যান। র্যাবের নির্যাতনে শাহনূরের মৃত্যু হয়েছে।
পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নির্যাতনে শাহনূরের মৃত্যুর অভিযোগের আবেদনটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু এ আদেশের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রিভিশন আবেদন করেন অভিযুক্ত এক র্যাব সদস্য।
ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আদেশ বাতিল করে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। তবে এ আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন শাহনূরের ভাই মেহেদি হাসান।
২০১৪ সালের ১৬ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি শওকত হোসেন ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আদেশ সংশোধন করে জেলা দায়রা জজ আদালতের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। সে রুল ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার যথাযথ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর থানার কম্পাউন্ডে ছাত্রলীগরে দুই গ্রুপের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ছাত্রলীগের ৪জন আহত হয়েছে। আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন পৌর ছাত্রলীগরে যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি ও সাইফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী ও নবীনগর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগরে সভাপতি প্রাথী রোম্মান মিয়া ও ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন।
স্থানীয় সূত্র, দলীয় এবং পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে জরার্জীণ অবকাঠামো দেখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল নবীনগর থানায় যান। সেসময় ছাত্রলীগের কর্মী আল আমিনও থানায় যান। উপজেলা ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ছাত্রলীগ কর্মী আল আমনিকে থানা চত্বর থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চান। পরিদর্শন শেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য বের হবার আগেই উপজলো ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ও তার লোকজন থানা চত্বরে ভেতরে ছাত্রলীগের কর্মী ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগরে সভাপতি প্রাথী রোম্মানকে এলোপাথারি মারধর করেন। তাদের উদ্ধার করতে গিয়ে পৌর ছাত্রলীগ যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি ও সাইফুল ইসলাম এগিয়ে গেলে তাদেরও মারধর করনে তারা।
পৌর ছাত্রলীগরে যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি বলেন, উপজলো ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিনকে ধাক্কা দিয়ে থানা থেকে বের করে দিতে চান। এনিয়ে ছাত্রলীগরে দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। চারজন আহত হয়েছে।
নবীনগর উপজেলা ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাইদ বলনে, শুক্রবার ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন আমাকে নিয়ে একটি মন্তব্য করেন। সকালে থানার ভেতরে তাকে দেখতে পেয়ে গেইটের বাহিরে আসতে বলি। থানার ফটকের বাইরে আসার পরই উপস্থিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
অতরিক্তি পুলশি সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলনে, জরার্জীণ অবকাঠামো দেখতে সকালে স্থানীয় সংসদ সদস্য থানায় এসছেলিনে। তিনি বের হয়ে যাবার সময় থানা চত্বরের ভেতরেই উপজেলা ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন।