চলারপথে রিপোর্ট :
দৈনিক ইত্তেফাকের ৭১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আজ ২৪ ডিসেম্বর রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথিছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি ও নাট্যকার আবদুল মান্নান সরকার।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা,খ আ ম রশিদুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান, আ ফ ম কাউসার এমরান, দীপক চৌধুরী, সাংবাদিক শিহাব উদ্দিন বিপু, আশিকুল ইসলাম, ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, হাবিবুর রহমান পারভেজ, ইত্তেফাকের সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি জুলকার নাইন ও ইত্তেফাকের বিজয়নগর উপজেলা প্রতিনিধি জিয়াদুল হক । অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরজু ।
সভায় বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামে দৈনিক ইত্তেফাকের ভূমিকা ছিল অপরিসিম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছে সাধারণ ছাত্র জনতা।
২৩ অক্টোবর বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে একটি আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলটি জেলা শহরের প্রধান-প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে প্রেসক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
পথ সভায় ছাত্র জনতার পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সাব্বির আহমেদ উসমানি, মোহাইমিনুল আজবীন, ইকরামুল মারজান চৌধুরী ও মোহাম্মদ হানিফসহ শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বক্তরা ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি আওয়ামী লীগসহ তাদের অঙ্গ সহযোগী সংগঠন গুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। সমাবেশ শেষে ছাত্র জনতার পক্ষ থেকে উপস্থিত জনতার মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই প্রতিপাদ্যের মধ্যে দিয়ে আজ ২০ জানুয়ারি সোমবার সকাল ১০টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় আন্ত: উপজেলা অ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সামছুর রহমান।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ফুটবলার মহিম চৌধুরী, ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটন, আতাউর রহমান ইয়াকুব প্রমুখ।
গ্রামীণ খেলার প্রতিযোগিতা এর ইভেন্ট সমূহের মধ্যে ছিল বালক এবং বালিকা অনুর্ধ্ব-১৬ এর ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড়, দীর্ঘ লাফ, উচ্চ লাফ, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ, মোরগ লড়াই এবং ৪০০ মিটার রিলে দৌড়। বালক এবং বালিকাদের উম্মুক্ত ইভেন্ট ছিলেন ১০০ এবং ৪০০ মিটার দৌড়, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ। এসময় কজেলসহ প্রায় ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এসব ইভেন্টে অংশ গ্রহণ করেন এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তার বলেন, ভাল মনের মানুষ, ভাল খেলোয়াড় হতে হলে লেখাপাড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। আমরা নিজেকে বদলাতে পারলে দেশ, পৃথিবী অবশ্যই বদলে যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় “বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি’’ (এপিএ)’র আওতায় আজ ২৫ মার্চ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এহসান মুরাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো: আবদুল মতিন, সিভিল সার্জন ডা: মো: নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) এহসান মুরাদ বলেন, ১৭ মার্চ টিক্কা খান ও রাও ফরমান আলী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামক কর্মসূচির মাধ্যমে বাঙালির ওপর নৃশংস হত্যাকান্ড পরিচালনার নীলনকশা তৈরি করে। ২৫ মার্চ রাতে পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতম গণহত্যা, ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরু হয়। ইয়াহিয়া খাঁন ও জুলফিকার আলী ভুট্টো ২৫ মার্চ গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন। ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। হত্যা করে বহু মানুষ। পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনস, পিলখানা ইপিআর সদর দপ্তর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আক্রমণ চালায় ও নৃশংসভাবে গণহত্যা ঘটায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে ২৫ শে মার্চের রাত ‘কালরাত্রি’ নামে পরিচিত। এ দিবসটি এখন ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হয় পাকিস্তানি সশস্ত্র সেনাদের সঙ্গে বাঙালি, আনসার ও নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের এক অসম লড়াই, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে মহান মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আবু হোরায়রাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোবারুল হক; বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মো: রতন মিয়া; বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সমাপনী বক্তৃতার মাধ্যমে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়। উক্ত আলোচনা সভায় প্রায় চার শতাধিক নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কাউতলি স্টেডিয়াম মার্কেট এর সামনে সোমবার ২৫ আগস্ট বিকাল ৪ টায় ট্রাফিক বিভাগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্তৃক মোটরযান আরোহীদের সতর্কতামূলক চেকপোস্ট অভিযান পরিচালনা করেন।
সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রচুর পরিমান কাগজপত্র বিহীন অবৈধ গাড়ি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন ড্রাইভার থাকায় সতর্কতা মূলক এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এ অভিযানে কোন কোন কাগজপত্রের জন্য কত টাকা জরিমানা হতে পারে এবং মোটরবাইক আরোহীগণ হেলমেট ব্যতীত গাড়ি চালালে কত টাকা জরিমানা তা উল্লেখ করে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হয়েছে।
এই সতর্কতামূলক অভিযান আগামী ৩০ আগস্ট পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই সময়ে কোনো জরিমানা করা হচ্ছে না। ৩০ তারিখের পর থেকে রেজিষ্ট্রেশন বিহীন গাড়ি চললে প্রথমবার দশ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন মোটরযান বা গণপরিবহন চালালে প্রথমবার পাঁচ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার দশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ফিটনেস বিহীন/মেয়াদ উত্তীর্ণ মোটরযান পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার দশ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযানের নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত কোনোরুপ আকার/ব্রেক ও স্টিয়ারিং গিয়ার/হর্ণ/আসন সংখ্যা/হুইল বেইজ/রিয়ার ওভার হ্যাংগ/চাকার সাইজ/সাইলেন্সার পাইপ/ইঞ্জিন/রং পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে প্রথমবার পনেরো হাজার, দ্বিতীয়বার ত্রিশ হাজার ও পরবর্তীতে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
অতিরিক্ত ওজন বহন বা আনলোড ওজন বৃদ্ধি করিয়া গাড়ি পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার দশ হাজার, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার ও পরবর্তীতে এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। পরিবেশ দূষণকারী কালো ধূয়া বা পরিবেশ দূষণকারী যন্ত্র স্থাপন করে মোটরযান পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার পাঁচ হাজার, দ্বিতীয় বার দশ হাজার ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ক্রুটিপূর্ণ যেমন গ্লাস ভাঙ্গা/ইন্ডিকেটর লাইট/ওয়েপার/হেডলাইট নষ্ট/সড়কে চলাচলে অনুপযোগী যানবাহন নসিমন-করিমন/ভডভডি/ইজিবাইক/মোটর চালিত রিক্সা বা ভ্যান বা অনুরূপ থ্রি হুইলার চালনার ক্ষেত্রে প্রথম বার দুই হাজার পাঁচ শত টাকা, দ্বিতীয় বার পাঁচ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশনাবলীর বিধান লঙ্ঘন, মদ্যপান নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন করেগাড়ি চালানো, কন্টাক্টর কর্তৃক গাড়ি চালানো, বডির বাহিরে বা ছাদে যাত্রী বা পন্য বহন, অবৈধ পার্কিং, উল্টো পথে গাড়ি চালানো, মোটর বাইকে তিন জন আরোহন, হেলমেট বিহীন মোটরবাইক চালানো, চলন্ত অবস্থায় যাত্রী উঠানামা,বিজ্ঞাপন প্রদর্শন ও ফুটপাতে গাড়ি চালানো, প্রতিবন্ধী আসন সংরক্ষণ না করা ও মালিকের অনুমতি ছাড়া গাড়ি চালানো, মিটার না চলা, চালক কে বিরক্ত করার ক্ষেত্রে প্রথম বার তিন হাজার, দ্বিতীয় বার ছয় হাজার ও পরবর্তীতে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশনাবলী দ্বিতীয় অংশের লঙ্ঘন (মোটরযান চলাচল কালে মোবাইল ফোনে কথা বলা, সিটবেল্ট না বাঁধা, খারাপ আচরণ, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, সংরক্ষিত আসনে অন্য যাত্রী বহন) এর ক্ষেত্রে প্রথম বার তিন হাজার, দ্বিতীয় বার ছয় হাজার ও পরবর্তীতে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সংক্রান্তে প্রথম বার পাঁচ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার দশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
অভিযান পরিচালনায় অংশ গ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাফিক ইনচার্জ মীর আনোয়ার হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার পুলিশ ইনচার্জ মোজাফফর হোসাইন, ট্রাফিক সার্জেন্ট মোঃ রাসেলুর রহমান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিহাইর গ্রামে বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ একরামুল হক নাহিদ। অভিযানে বিহাইর গ্রামের একটি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে ৬০০ ফুট অবৈধ পাইপ লাইন উচ্ছেদ ও ১ কিলোমিটার এলাকার গ্যাস পাইপ লাইন নিষ্ক্রিয় করাসহ ৩১টি অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহও করে আজ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে অভিযানে যায় বাখরাবাদের আভিযানিক দল। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত টানা অভিযানে ৩১ গ্রাহকের গ্যাস সংযোগ অবৈধ শনাক্ত হওয়ার পর এসব সংযোগগুলো বিচ্ছিন্ন করা হয়।
অভিযানে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম, উপব্যবস্থাপক গোলাম মুক্তাদির, উপব্যবস্থাপক সাজ্জাদ হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে। ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় বড় কয়েকটি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক আমরা উচ্ছেদ করেছি। অভিযানের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।