অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির আইনজীবীদের আদালত বর্জনকে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজি বলে মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এর কোন মর্মার্থ নাই। কারণ হচ্ছে, আদালত আদালতের কাজ করে যাচ্ছে। আদালত বিচার কার্যে মনোনিবেশ করছেন। আদালতকে রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মধ্যে টেনে আনা আমার মনে হয় বিএনপির ভুল বা অন্যায়। আজ ৩ জানুয়ারি বুধবার সকালে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে সাংবাদিকদের সাথে তিনি এসব কথা বলেন।
৭ জানুয়ারির নির্বাচন তামাশার নির্বাচন, বিএনপির এমন মন্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, যারা এ নির্বাচনকে তামাশা বলছেন, তাদের বক্তব্যটাই তামাশা। কারণ হচ্ছে, জনগণ এ নির্বাচনকে মেনে নিয়েছেন এবং নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করবেন বলে জনগণের এখনের কার্যকলাপে বুঝা যাচ্ছে। উনারা (বিএনপি) কথা বলে যেতে পারেন কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সঠিকভাবে তাদের অধিকার ব্যক্ত করবে।
এর আগে তিনি আন্ত:নগর মহানগর প্রভাতী ট্রেনে সকাল সাড়ে দশটায় ঢাকা থেকে আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে এসে পৌঁছে। এসময় আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী তাঁকে স্বাগত জানায়। পরে তিনি সড়ক পথে কসবা উপজেলায় নিজ বাড়িতে যান।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ৩টি কলেজের ফল বিপর্যয় ঘটেছে। এসব কলেজের পাশের হার ৩১ থেকে ৫৯%। তিন কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। অপরদিকে ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি কলেজ ২০জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাশ করেছে।
আজ ২৬ নভেম্বর রবিবার সারাদেশে একযোগে এইচএসসির ফল প্রকাশ হয়েছে।
প্রকাশিত ফলাফল ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ থেকে ৫০৭ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করেছে ৩০৪ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ২০৩ জন। জিপিএ-৫ নাই। শতকরা পাশের হার ৫৯.৯৬। আখাউড়া জাহানারা হক মহিলা কলেজ থেকে ১৯৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৬২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১৩৬ জন। জিপিএ-৫ নাই। শতকরা পাশের হার ৩১.৩১। ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৭৯ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা অংশ নিয়ে পাশে করেছে ২৯ জন। ফেল করেছে ৫০ জন। শতকরা পাশের হার ৩৬.৭১। এ কলেজে থেকেও কেউ জিপিএ-৫ পায়নি।
অপরদিকে আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান কলেজ থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০জন।
ফলাফল খারাপ হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাহানারা হক মহিলা কলেজের প্রভাষক সুভাষ চন্দ্র দাস বলেন, আমাদের এ ব্যাচটি খুব খারাপ ছিল। যারা অন্যান্য কলেজের ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়নি এমন কম পয়েন্টের ছাত্রীরা আমাদের কলেজে ভর্তি হয়। তাছাড়া ছাত্রীরা নিয়মিত ক্লাশ করেনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেন বলেন, এ বছরের ব্যাচটি করোনার কারণে ভালোভাবে পড়ালেখা করতে পারেনি। এরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এসএসসি পাশ করেছিল। তাছাড়া দুর্বল ছাত্রছাত্রীরা আখাউড়ায় ভর্তি হয়। এসব কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যাকারী খুনি আখ্যা দিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের সাবেক সংসদ-সদস্য ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফাঁসি ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে আখাউড়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের একাংশের নেতাকর্মীরা।
আজ ১৭ আগস্ট শনিবার পৌরশহরের মুক্তমঞ্চে বেলা ১১টা থেকে দুই ঘণ্টা এ কর্মসূচি পালিত হয়। সকাল ১০টার আগেই আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে বিএনপির নেতাকর্মীরা জড়ো হতে শুরু করেন। বেলা পৌনে ১১টার দিকে সেখান থেকে তারা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি পৌরশহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। এ সময় তারা শেখ হাসিনা ও তার সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফাঁসি ও তার দোসরদের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান ও বক্তব্য রাখেন।
আখাউড়া উপজেলা পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মুসলেম উদ্দিন ভূঁইয়া, উপজেলা সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. কাজী হাম্মাদুল ওয়াদুদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ রউফ চৌধুরী, রমজান হোসেন, যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি হুমায়ুন কবির, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান চৌধুরী, জাহাঙ্গীর আলম রানা, আলমগীর হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টাসহ ৭ বিএনপি নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন। ঈদুল ফিতরের পর ২০ টাকা দিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় সদস্য ফরম সংগ্রহ করে গাজীর বাজারস্থ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ফরম জমা দেন।
তাদেরকে বরণ করে নেয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মজুন মিয়া, অহিদ ভূঁইয়া, যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন ভূঁইয়াসহ অন্যরা। তারা সবাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বাসিন্দা।
যোগদানকৃতরা হলেন- উপজেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা কাউছার আহমেদ ভূঁইয়া, দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সভাপতি মোঃ ইলিয়াছ মিয়া, ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম মেম্বার, যুবদল নেতা মোরশেদ মিয়া, বিএনপি সমর্থক সাইফুল ইসলাম, কালা মিয়া ও নজরুল মিয়া। মূলত কসবা-আখাউড়ার সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উন্নয়ন কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট হয়ে মন্ত্রীকে সম্মান ও ভালোবেসে বিএনপির ওই নেতারা আওয়ামীলীগে যোগদান করেছেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। এ সময়ে বিএনপি নেতাদের আওয়ামী লীগে যোগদানের মাধ্যমে দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন আওয়ামীলীগের নেতারা। আরও কিছু বিএনপি নেতাকর্মীর আওয়ামীলীগে যোগদান করার সম্ভাবনা রয়েছেও বলে তারা জানান।
জানতে চাইলে সদ্য আওয়ামী লীগে যোগদানকৃত আবুল কালাম মেম্বার বলেন, আমি ইউপি সদস্য থাকাকালে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। তিনি এলাকার অনেক উন্নয়ন করেছেন। আইনমন্ত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে ভালোবেসে আমি আওয়ামী লীগে যোগদান করেছি।
বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা কাউছার আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, আমি অসুস্থ হয়ে অনেক দিন যাবত রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় ছিলাম। এলাকার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের অনুরোধে আওয়ামী লীগে যোগদান করেছি। তাছাড়া আমার নিজেরও ইচ্ছা ছিল।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা যুবলীগের সদস্য ও স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এখানে নতুনরা আসবে এটাই স্বাভাবিক। মূলত তারা মন্ত্রী মহোদয়কে (আইনমন্ত্রী) ভালোবেসে ও সম্মান করে আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন। তাদেরকে আমরা স্বাগত জানাই। তাদের যোগদানের মাধ্যমে দল আরও শক্তিশালী হবে বলে বিশ্বাস করি। আওয়ামী লীগের অনেক বড় দল। নতুন যারা এসেছেন তারা ধৈর্য্য ধরে দলের পক্ষে কাজ করলে দল যথা সময়ে তাদেরকে নিশ্চই মূল্যায়ন করবে।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, ২০০৮ সালের পর দলের দু:সময় থেকেই তারা বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নয়। তাদেরকে ছাড়াই আমরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করছি।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ মজনু মিয়া বলেন, যারা আওয়ামী লীগের কর্মকান্ড এবং নেতাদের আচার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হয়ে দলে যোগদান করতে চায় তাদেরকে আমরা যোগদান করাচ্ছি। এ পর্যন্ত ৩৫টি ফরম বিক্রি হয়েছে বলে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পরিদর্শন করেছেন পুলিশের বিশেষ শাখার পুলিশ সুপার (স্থল ও নৌ বন্দর) মোঃ আশিকুল হক ভূঁইয়া। গতকাল বুধবার বিকালে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পরিদর্শনে আসেন তিনি। এ সময় বন্ধ থাকা ইমিগ্রেশন নির্মানাধীন ভবনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো গুলো ঘুরে দেখেন ।
পরে ইমিগ্রেশন ভবনের নির্মান কাজ বন্ধ থাকা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জাবাবে পুলিশ সুপার বলেন, আমরা আশা করছি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে অতি দ্রুত নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের অসমাপ্ত কাজ শুরু হবে। বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দু পাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সীমান্তের ১৫০ গজের ভিতরে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের উন্নয়ন কাজ করতে কোন বাধা নেই তাতে দু -দেশ একমত পোষন করেছে।
এসময় তিনি আরো বলেন, আশা করছি এই ভবনটি সম্পূর্ণ হলে যাত্রীদের যে দুর্ভোগ সেইটি আর থাকবে না। এক ভাবনের ভিতরে সব সেবা দেওয়া সম্ভব হবে। তখন আমাদের লোকবল ও বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে আগমনী ও বহির্গমন ডেস্ক এর সংখ্যা ও বাড়বে । যাত্রী সেবার মান আরো উন্নত হবে।
পরিদর্শন কালে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পুলিশের ইন্টেলিজেন্স অফিসার (ডিআইও) মোহাম্মদ শাহেদ উদ্দিন, আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম, ইমিগ্রেশন ইনচার্জ স্বপন চন্দ্র দাস, এএসআই দেওয়ান মোর্শেদুল হক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা- আখাউড়া) আসনের আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী ও আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সারা বিশ্বকে দেখাবে যে তারা গণতন্ত্র কি সেটার মানে বুঝে এবং তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে জানে। আপনারা কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে ভোট দিবেন।
আজ ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর মধ্যপাড়া প্রাইমারি স্কুল মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের পরে ২১ বছর বাংলাদেশের কোন উন্নয়ন হয় নাই। লুটপাট হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা লুটপাটে বাধা দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে উন্নয়নের স্বপ্ন দেখিয়েছে। আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত উন্নয়নের কাজ শুরু করেন। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ পাল্টে দিয়েছেন। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। কেউ কোন দিন ভাবতে পারেনি এবং বিশ্ব ব্যাংকও ভাবতে পারে নাই। বিশ্ব ব্যাংক মনে করেছিল তারা টাকা না দিলে পদ্মা সেতু হবে না। বিশ্ব ব্যাংক দুর্নীতির কথা বলে ঋণ বন্ধ করে দেয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন আমরা ঋণ চাই না। আমরা জনগণের টাকা পদ্মা সেতু করবো এবং সেটা করেছেন।
বিএনপি জামাতের সমালোচনা করে অ্যাড. আনিসুল হক বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি জামাত উছিলা খোজে কিভাবে নির্বাচন না করা যায়। ২০২৩ সালে আবারও অবরোধ শুরু করেছে। কোন কারন নাই। তারা ট্রেনে আগুন দিয়ে মা ও শিশুকে পুড়িয়ে অঙ্গার করে দিয়েছে। তাদের মায়া দয়াও নাই। এমন রাজনৈতিক দলের কাছে বাংলাদেশের মানুষ নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিরাপদ নয়। সেটা প্রমান করার সময় এসেছে। প্রমান করার সময় এসেছে আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি। তাই কেন্দ্রে গিয়ে আওয়ামীলীগকে ভোট দেব।
বিএনপি জামাত দেশকে ধ্বংস করতে চায়। তারা আবারও ১৯৭১-এ ফিরে যেতে চায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের সুর্য দেখিয়েছেন। সেই সূর্য প্রত্যেকবার উঠুক আমার সেটাই চাই। এজন্য তিনি সবাইকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহবান জানান।
সাধারণ মানুষের উদ্দেশ মন্ত্রী বলেন ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে সারা বিশ্বকে দেখাবেন আপনারা আমাকে ভালোবাসেন।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল অহাব, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আতাউর রহমান নাজিম, উপজেলা স্বেচ্ছেসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা পিয়ারা বেগম, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু ও সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।