চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ। পাকিস্তানে হানাদারদের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এদিন তিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ৯ মাস কারাভোগের পর ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। পরে তিনি পাকিস্তান থেকে লন্ডন যান এবং দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এতে বঙ্গবন্ধু সর্বস্তরের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান। স্বাধীনতা ঘোষণার কিছুক্ষণ পর পাকিস্তানের সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খানের নির্দেশে তাকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে আটক রাখা হয়। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। তবে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান থেকে ছাড়া পান ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি ভোর রাতে অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি। এদিন বঙ্গবন্ধুকে বিমানে তুলে দেওয়া হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি পৌঁছান লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে। ব্রিটেনের বিমানবাহিনীর একটি বিমানে পরের দিন ৯ জানুয়ারি দেশের পথে যাত্রা করেন বঙ্গবন্ধু। ১০ জানুয়ারি সকালে তিনি নামেন দিল্লিতে। সেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভিভি গিরি, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, সমগ্র মন্ত্রিসভা, সরকারি দল কংগ্রেসের প্রথমসারির প্রায় সব নেতা, দেশটির তিন বাহিনীর প্রধান ও অন্যান্য অতিথি এবং সে দেশের জনগণের কাছ থেকে উষ্ণ সংবর্ধনা লাভ করেন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর স্বদেশের পথে রওয়ানা দেন তিনি। এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে বঙ্গবন্ধু আখ্যায়িত করেছিলেন ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসাবে।’
জাতির পিতা এদিন দুপুর ১টা ৪১ মিনিটে ঢাকায় এসে পৌঁছেন। চূড়ান্ত বিজয়ের পর ১০ জানুয়ারি বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকে প্রাণঢালা সংবর্ধনা জানানোর জন্য অপেক্ষায় ছিল। আনন্দে আত্মহারা লাখ লাখ মানুষ ঢাকা বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান পর্যন্ত তাকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানান। বিকাল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে তিনি ভাষণ দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাজধানীর মহাখালীতে নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে লোহার রড পড়ে ১২ বছরের এক শিশু নিহত হয়েছে।
আজ ২৯ মে সোমবার সকালে উড়াল সড়ক থেকে রড পড়ে শিশুটির মাথা এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে যায়।রক্তাক্ত অবস্থায় পথচারীরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনায় নিহত শিশুর পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। তার বয়স আনুমানিক ১২ বছর। পরনে ছিল কালো রঙের প্যান্ট ও ফুলহাতা সবুজ গেঞ্জি।
পথচারী আব্দুল কাদির ইমন বলেন, নির্মাণাধীন এক্সপ্রেসওয়ে থেকে ছিটকে আসা রডটি ওই শিশুর মাথার একপাশ দিয়ে ঢুকে অন্যপাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে আনার পরও শিশুটি বেঁচে ছিল। চিকিৎসকেরা জরুরি ব্যবস্থা নেন। কিন্তু এর কিছুক্ষণ পরই সে মারা যায়।
ঢামেকের পুলিশ কর্মকর্তা বাচ্চু মিয়া বলেন, শিশুর মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি থানায় জানানো হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ বলেছেন, সবকিছুর উচ্চমূল্যে সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ। কর্মসংস্থানের পরিবর্তে কর্মহীনতার সংখ্যা বাড়ছে।
আজ ২৫ জুন রবিবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।
তিনি বলেন, এই বাজেট একদিকে সম্প্রসারণমূলক, আরেকদিকে বিশাল ঘাটতির। চলতি অর্থবছরে বাজেট বাস্তবায়নের অবস্থা ভালো নয়। আগামী অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। এই জিডিপি অর্জন কঠিন হবে।
রওশন এরশাদ বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দেশের অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়েছে। রিজার্ভে টান পড়েছে। রপ্তানি আয় বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
জ্বালানির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এই খাতে দাম বাড়ানো হলে সবকিছুর দাম বাড়বে।
তিনি বলেন, এবারের বাজেট এমন এক সময় হয়েছে যখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ ও সমস্যায় বিশ্ব অর্থনীতি। সারা বিশ্বে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে যা গত ৪০ বছরেও দেখা যায়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ার ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের সরুগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তিন দিনব্যাপি ৪৫তম ইজতেমা শুরু হয়েছে। আজ ৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে এ ইজতেমা শুরু হয়।
ইজতেমায় উদ্বোধনী বয়ান পেশ করেন ঢাকা কাকরাইল মসজিদের ইমাম হযরত মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম। ইজতেমায় নবী রাসূলের তরিকা ও আল্লাহর ইবাদত বন্দেগীসহ ধর্মীয় বিষয় নিয়ে প্রতিদিন ফজর, যোহর, আছর ও মাগরিবের নামাজ আদায় শেষে দেশ ও বিদেশের ওলামায়ে কেরামগণ কোরআন ও হাদিস থেকে বয়ান পেশ করবেন।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থান থেকে ইজতেমা ময়দানে হাজার হাজার মুসল্লির আগমন ঘটেছে। মুসল্লিরা কাঁধে ও পিঠে প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে নিজ নিজ খিত্তায় অবস্থান করছেন। ইজতেমা প্রাঙ্গনের আশপাশের এলাকায় শীতের পোশাক, খাবারের দোকান ও কাঁচা বাজারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ইজতেমা আয়োজন কমিটির সদস্য হুমায়ন কবির জানান, প্রতিবারের মতো এ বছরেও ঢাকার কাকরাইল মসজিদের মেহমানদের তত্ত্বাবধানে ইজতেমা পরিচালিত হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থান ছাড়াও সৌদি আরব, শ্রীলংকা, মালেয়শিয়ার মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে সমবেত হয়েছেন। এখানে মুসল্লিদের জন্য নিরাপত্তাসহ সকল ধরণের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইজতেমার মধ্য দিয়ে ঢাকার টঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমা সফল করার লক্ষ্যে এবং দ্বীনি দাওয়াতে তাবলিগের কাজের জন্য জামায়াত তৈরি করা হবে। আগামী শনিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ইজতেমা শেষ হবে।
ধুনট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, মুসল্লিদের জন্য ইজতেমা ময়দানের চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা রয়েছে। এছাড়াও পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, আনসার ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা নিয়োজিত রয়েছেন। ইজতেমা স্থলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল টিমও রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনার মূল হোতাসহ আন্তঃজেলা ট্রান্সফরমার চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় তাদের কাছ থেকে চোরাইকৃত ট্রান্সফরমারের অংশবিশেষ, তামার কয়েল ও সরকারী বৈদ্যুতিক তার, চোরাইকাজে ব্যবহৃত সিএনজি ও সারঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
আজ ১৭ জুলাই সোমবার ফেনী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত এক প্রেস ব্রিফিং এর আয়োজন করা হয়। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস মো. শাহাদাত হোসেন জানান, দাগনভূঞার সেকান্দরপুর গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দাগনভূঞা জোনাল অফিসের ডেপুটি ম্যানাজার জাহাঙ্গির আলম গত ১৪ জুলাই শুক্রবার দাগনভূঞা থানায় মামলা দায়ের করেন। সে প্রেক্ষিতে পুলিশ দাগনভূঞা থানা ও নোয়াখালী থানার বিভিন্ন এলাকায় সাড়াশি অভিযান করে মো. কামাল(৩১), মো. খোকন (৩৫), মো. সবুজ (২৭), চোর চক্রের ম‚ল হোতা জসিম উদ্দিন (৪০), সিএনজি চালক ইলিয়াছ(২৬), ও মো. বোরহান উদ্দিন(২৮)সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা নোয়াখালী ও লক্ষীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের দেওয়া তথ্যে মতে, নোয়াখালী সুধারাম থানার হকার্স মার্কেটের পিছনে আসামি মো. বোরহান উদ্দীন এর ভাঙ্গারি দোকানে অভিযান করে চোরাইকৃত ট্রান্সফরমারের অংশবিশেষ, ট্রান্সফরামারের কয়েল ও সরকারি বৈদ্যুতিক তারসহ ট্রান্সফরমার কয়েল বিক্রির ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি আজ ২৪ মে শুক্রবার সকালে নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে। এটি শুক্রবার মধ্যরাতের মধ্যেই গভীর নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার কথা। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এটি আগামীকাল শনিবার সকালেই ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। পরবর্তীতে তা আরো শক্তিশালী হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামী রবিবার রাতে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত করতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে এক নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ শুক্রবার রাতে বলেন, ‘আজ মধ্যরাতের দিকে নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। শুক্রবার সকালের মধ্যে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এরপর ঘূর্ণিঝড়টি আরো শক্তিমত্তা অর্জন করতে পারে।
রবিবার রাতে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। তবে ঘূর্ণিঝড়টির শক্তিশালী অংশ বাংলাদেশের সুন্দরবন ও পটুয়াখালীতে আঘাত করার আশঙ্কা বেশি।’
নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে ‘রেমাল’। আরবি রিমাল শব্দের অর্থ বালি।
এটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানের দেওয়া নাম।
এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরও (আইএমডি) জানিয়েছে, নিম্নচাপটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে শনিবার সকাল ৬টার মধ্যে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে এসে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। পরে এটি কিছুটা উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং শক্তি বাড়িয়ে শনিবার রাত ১২টার মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আরো উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি রবিবার রাত ১২টার দিকে বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজও সারা দেশে বৃষ্টি কম থাকতে পারে।
ফলে তাপপ্রবাহ ও ভ্যাপসা গরম অব্যাহত থাকতে পারে। তবে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে আগামীকাল থেকে সারা দেশে বৃষ্টি বাড়তে পারে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রবিবার থেকে বৃষ্টি অনেকটাই বাড়তে পারে। এদিন ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুই-এক জায়গায় ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে দেশের নানা অঞ্চলে তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।