চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মধ্যপাড়া দিঘীর পাড়ে বেলাল হাউজে দারুল ফিকরিল ইসলামী তাহফীযুল কুরআন মাদ্রাসার উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান আজ ১৬ জানুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সবক প্রদান করেন শায়খুল ইসলাম কুতুবুল আলম আল্লামা সাইয়্যিদ হুসাইন আহমদ মাদানী রহ. এর সুয্যেগ্য দৌহিত্র আওলাদে রাসুল (সা.) ভারত দেওবন্দ এর আল্লামা সাইয়্যিদ মওদুদ মাদানী দা. বা.।
সবক প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামে মসজিদের খতিব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর মুহাদ্দিস আল্লামা মুফতী সিবগাতুল্লাহ নূর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আল বাতুল মাদ্রাসার মুফতী তোফায়েল আহমদ নোমান, হাফেজ মাও: মুফতী যাকারীয়া, হাফেজ মাও: এমদাদুল্লাহ, হাফেজ মাও: আবুল খায়ের, মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুজাম্মেল হক (আজাদ মোল্লা), সহকারী পরিচালক মুফতি খোর্শেদ আলম, মুফতি রাব্বিকুল হাসান।
সবক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উক্ত মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক মুফতী তাফাজ্জুল হক।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে ‘১৯৫২ ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭৫ এ জাতির পিতার নির্মম হত্যাকান্ড পর্যন্ত প্রকৃত ইতিহাস প্রজন্মকে শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে। তিনি আজ ১ জুন বৃহস্পতিবার খ্রীষ্ট্রিয়ান মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জেলাপরিষদের অর্থায়নে নির্মিত ভাষা শহীদের স্মরণে শহীদ মিনার উদ্বোধনকালে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এই অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ব্যাপটিষ্ট মিশন ইনচার্জ ফাদার টাইটাস দাস গুপ্ত জয়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নিরুপমা কর্মকার ও টমাস তুহীন দাস প্রমুখ মিশনের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও শিক্ষকমন্ডলী উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এরইমধ্যে গ্রামাঞ্চলের ধান কাটা শুরু হয়েছে। সোনালী ধানের ফলন হওয়ায় অনেকটাই খুশি প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকেরা। তাদের দাবি সারসহ আনুসাঙ্গিক কৃষি পণ্যের দাম কমানো হলে ধান-চালের ন্যায্য মূল্য পাবে কৃষক। এতে করে অনাবাদি জমি গুলো সোনালী ধানের আভায় ভরিয়ে তুলবেন তারা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ব্রি-৭৫, ব্রি-৯০ বীনা-৭, বীনা-১৭, বিআর-২২ ও হাইব্রিড জাতিয় ধানের চাষাবাদ করা হয়েছে। আবাহাওয়া অনুকূলে থাকায় সোনালী ধানে ভরে উঠেছে ফসলি মাঠ। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা।
কৃষকরা জানান, জমিতে সার, কীটনাশক, নিরানী, মই দেওয়াসহ সর্বশেষ ফসল কাটতে গিয়ে তাদের উৎপাদন খরচ অনেকটাই বেড়েছে।
কৃষকদের দাবি সার এবং কীটনাশকের দাম কমানো হলে ধানের উৎপাদন খরচ অর্ধেকে নেমে আসবে। এতে ধান-চাল বিক্রি করে কিছুটা হলেও লাভবান হবেন তারা। এছাড়া অনাবাদি জমি গুলোতেও বাড়বে ধানের উৎপাদন।
সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের নদ্দাপাড়া গ্রামের কৃষক মো. আমিন মিয়া বলেন, এবার জমিতে ধান অনেক ভালো হয়েছে। সারের দাম কমিয়ে চালের দামটা কিছুটা বৃদ্ধি করে দিলে কৃষকেরা অনেকটা লাভবান হতে পারবেন।
ঘাটুরার মো. ইয়াসিন নামে আরেক কৃষক বলেন, সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ার কারণে আমরা কোনো রকম বেঁচে আছি। সার এবং কীটনাশকের দাম একটু কম হলে আমাদের যে অনাবাদি জমিগুলো আছে সেগুলোতে আমরা ধান চাষ করবো।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা জানান, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ৫১ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অতিরিক্ত ২০১০ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। এবার আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ৫১০ হেক্টর। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করা। যাতে উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভজনক ফসল করার জন্য আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো জানান, এ বছর রোপা আমন ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন। যার বাজার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৬৫ কোটি টাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাহারি সব নাম। খেতেও সুস্বাদু। ২০০ রকমের পিঠা। নাম লেখা- পাটিসাপটা, দুধচিতই, পানতোয়া, মুখচাহনি, সন্দেশ-নেভিকুলা, নকশি, পোয়া, ভাপা।
সঙ্গে যে জেলায় পিঠাটি বিখ্যাত এর নামও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। সহজেই চিনে নিয়ে যে যার মতো কিনে খাচ্ছেন।
আয়োজনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজে। ওই কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার আয়োজন করেন পিঠা উৎসবের।
বেলা সাড়ে ১০টার দিকে কলেজ প্রাঙ্গণে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন কলেজের পরিচালক এবং জেলা কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু কাউসার। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ, কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক (প্রশাসন) হারুন অর রশিদ, কলেজের উদ্যোক্তা ও পরিচালক শাহাদৎ হোসেন, কলেজের পরিচালক সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা মোট ছয়টি স্টলে এসব বাহারি পিঠা নিয়ে হাজির হন। তাঁরা ছয়টি স্টলের নাম দেন-রজনীগন্ধা, অর্কিড স্টোর, বেলি, কাঠগোলাপ, গরিবের পিঠা ঘর, হাসনা হেনা।
রজনীগন্ধা স্টলে ৩৫ ধরনের পিঠা, অর্কিড স্টোরে ৩০ ধরনের, কাঠগোলাপে ২৬ ধরনের, গরিবের পিঠা ঘর ১২ ধরনের, হাসনা হেনাতে ৭৫ ধরনের, বেলী ৫০ ধরনের পিঠার পসরা বসে। মিষ্টি কুমড়া, মালাই রোল, ঝাল পাকন, শাহি টুকরা, সুয়াই, পাতা পিঠা, পাকন, পুডিং, ফুল পিঠা, নকশি পিঠা, দুধ পলি, ঝাল পাকন, কাপ পিঠা, মালপুয়া, দুধ চিতই, গোল পাক্কন, গাজরের হালুয়া, বিবিখানা, সুজির পিঠা, হৃদয় হরণ, ছিটা রুটি, শামুক, শিউলি, সাবুদানাদার, মরিয়ম ফুল, পোয়া, শাঝ, পুদিনা ভাপা ইত্যাদি সব পিঠার নাম সবার নজর কাড়ে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ ও পরিচালক (প্রশাসন) হারুন অর রশিদ জানান, কলেজের শিক্ষার্থীরা বেশ আগ্রহের সঙ্গে এসব পিঠা নিয়ে আসেন। তাদের এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে গ্রামীন সংস্কৃতিও ফুটে উঠে। শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কারসহ ছয়টি স্টলকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা গতকাল রবিবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীনের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বিশিষ্ট নারী নেত্রী অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হানিফ, জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান তানিম, খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আকুল চন্দ্র বিশ্বাস, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর প্রমুখ।
সভায় আজ ১০ এপ্রিল থেকে হেলমেটবিহীন মোটর সাইকেলে ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনে কোন পাম্প থেকে জ্বালানী তেল সরবরাহ না করা, লাইসেন্সবিহীন ও খুচরা জ্বালানী তেলের দোকানগুলো বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে টিকেট কালোবাজারী বন্ধে রেলওয়ে স্টেশনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও রেলওয়ে স্টেশনে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। সভায় রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রী ছাড়া অহেতুক কাউকে ঘুরাফেরা না করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়।
সভায় পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে জেলায় কোন অবস্থাতেই যেন বাসের টিকেটের দাম বৃদ্ধি না করা হয়, মহাসড়কে কোন ধরনের চাঁদাবাজী যেন না করা হয় সে ব্যাপারে কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
সভায় পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে কোন অবস্থাতেই যেন মহাসড়কে যানজট না হয়, এবং কোন যানবাহন দুর্ঘটনায় পতিত হলে তা সাথে সাথে অপসারণ করার জন্য প্রয়োজনীয় রেকার প্রস্তুত রাখার জন্য হাইওয়ে থানাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
সভায় পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন করতে মহাসড়কের খনাখন্দ অবিলম্বে সংস্কার করার জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করা হয়। ঈদের সময় মহাসড়কে যেন ট্রাকে করে যাত্রী পরিবহন না করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপকে খেয়াল রাখার দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
সভায় ঈদের আগে তিনদিন ও ঈদের পরে ৩দিন মহাসড়কে কোন অবস্থাতেই যেন সিএনজিচালিত অটোরিকসা চলাচল না করে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়।
সভায় জেলায় কোন অবস্থাতেই যেন মালবাহী পাওয়ার ট্রিলার রাস্তায় চলাচল করতে না পারে সেজন্য পাওয়ার ট্রিলার চলাচল বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়। সভায় পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে বাজার মনিটরিং জোরদার করার জন্য জেলার সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে নির্দেশ প্রদান করা হয়। এছাড়াও শহরের যানজট নিরসনে ব্যবস্থা গ্রহনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
সভায় সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন,বিভিন্ন উপজেলার উপজেলা চেয়ারম্যানগন, নির্বাহী অফিসারগণ, বিভিন্ন পৌরসভার মেয়রগনসহ আইন-শৃংখলা রক্ষা কমিটির সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
যুক্তিবাদী হতে হলে বিতর্ক শিখনের মাধ্যমে বাস্তববাদী মানুষ হওয়া যাবে। লেখাপড়ার পাশাপাশি বিতর্কসহ বিভিন্ন কারিকুলামে অংশ গ্রহণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠার ৩৮ বছর উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যম আয়োজিত দুই দিনব্যাপী প্রথম স্কুল ভিত্তিক বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ গিয়াস উদ্দিন মৃধার সভাপতিত্বে বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্রথম দিন বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা চিত্রশিল্পী মোঃ আসাদুর রহমান আলমগীর। গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুলের সহায়তায় ও-ই স্কুলের ১৫৫ জন ছাত্রী অংশগ্রহণের মাধ্যমে ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল নয়টায় শুরু হওয়া বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উচ্চারণ ও পূর্ব প্রস্তুতি বিষয়ক বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন বিতার্কিক তৌহিদুর রহমান আদিল ও আবৃত্তি শিল্পী অমর আহমেদ। সকাল আটটায় শুরু হবে দ্বিতীয় দিনে সারা দিনব্যাপী বিতর্ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রুয়েট এর বিতার্কিক। বিকাল চারটায় সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম।