বিজয়নগর প্রতিনিধি :
মৃত মহিষ জবাই দেখিয়ে বিক্রির পাইতারার অভিযোগে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মেহেদী হাসান খাঁন শাওন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এক ব্যক্তিকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে এবং মহিষকে ১০ ফিট গর্ত করে পুঁতে ফেলার নির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের প্রকাশ্যে জনসম্মুখে পশু জবাই পূর্বক বিক্রির নির্দেশ প্রদান করেন।
২৫ জানুয়ারি গভীর রাতে এক ব্যবসায়ী উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের রোগাক্রান্ত মহিষ ট্রাক যোগে নিয়ে যাওয়া সময় মহিষটি ট্রাকের উপরেই মারা যায়। এসময় উক্ত ব্যবসায়ী ক্ষতি থেকে বাঁচতে মৃত মহিষটির গলা কেটে জবাই দেখিয়ে মাংস বিক্রি করার পাইতারা কালে বিজয়নগর উপজেলা প্রশাসনের গোপনে অনুসন্ধানী চলমান অবস্থায় তাদের নজরে পরলে তারা এমন পরিস্থিতি হাতে নাতে গভীর রাতে আটক করে এই অর্থদন্ড প্রদান করেন।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, উপজেলা আইন শৃংখলা কমিটির সিদ্ধান্ত মতে গরুর মাংস যেই স্থানে বিক্রি করা হচ্ছে সেখানে জনসাধারণের সামনে গরু জবাই করে বিক্রি করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে কয়েক মাস আগেই।
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, সেনেটারি ইন্সপেক্টর, পুলিশ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, বাজারের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব পেয়েছেন। তার পরেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের আশায় বিভিন্ন জায়গায় চোরাই গরু এবং রোগাক্রান্ত গরু জবাই করে বিক্রি করছে এমন খবরের ভিত্তিতে গোপন নজরদারি ফলে এমন ঘৃণিত ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড আরোপ করা হয় এবং মহিষটি ১০ ফিট গর্ত করে পুঁতে ফেলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে অগ্নিকাণ্ডে গোয়াল ঘরে থাকা চারটি গরু ও ২শ মন ধানসহ ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩ অক্টোবর মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষীপুর গ্রামের হাজী বাড়ির মৃত রশুদ মীর এর ছেলে মোঃ তাহের মীর এর বাড়িতে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত তাহের মীর ২০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
মোঃ তাহের মীর জানান, রাতে মশার উপদ্রব থেকে গরুকে বাচানোর জন্য প্রতিদিনের ন্যায় গোয়ালঘরে মশার কয়েল জালিয়ে রাখি। রাত আড়াই টার দিকে হঠাৎ করে পাশের বাড়ির চাচাতো ভাইয়ের ডাক শুনে আমার ঘুম ভাঙ্গে। উঠে দেখি আমার ঘরে আগুন জ্বলছে। আমার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে অনেক চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু এরই মধ্যে গোয়ালে থাকা চারটি গরু এবং দুইশ মন ধানসহ ঘরটি পুড় যায়। ফায়ার সার্ভিসকে বহুবার কল দিলেও তারা আসে নাই। আগুনে আমার প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিজয়নগর উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ স্টেশন লিডার মোঃ মোশাররফ হোসেন মিয়াজী বলেন, খবর পাওয়ার ৩০ সেকেন্ড মধ্যে আমরা স্টেশন ত্যাগ করে গ্রামীণ ছোট রাস্তা দিয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিভাতে সক্ষম হয়েছি। প্রাথমকি ভাবে মনে হয়েছে ধরনা করা হচ্ছে মশা মারার কয়েক থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছি। ক্ষয়ক্ষতির নিরূপণ করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতি করেছি।
সরকারি ভাবে কোন বরাদ্দ পেলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
১১ ডিসেম্বর আশুগঞ্জ মুক্ত দিবস। নানা আয়োজন ও আননন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে পালিত হল দিবসটি। এই উপলক্ষে গতকাল রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে উপজেলার গোলচত্বরে সম্মুখ সমরের ¯ভৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে সম্মুখ সমর থেকে একটি র্যালি বের হয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বরসহ বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে সম্মুখ সমরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সম্মুখ সমরে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা কমান্ড কাউন্সিলের প্রশাসক অরবিন্দ বিশ্বাসের সভাপতিত্ব আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা শারমিন, বাংলাদেশ আইনসমিতির সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান আনসারি, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাসিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ জসিম উদ্দিন আহমেদ, হেবজুল বারী, মোজাম্মেল হক গোলাপসহ বিশেষ ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এদিনেই পাক হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করে আশুগঞ্জকে শত্রুমুক্ত করে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যরা।
চলারপথে রিপোর্ট:
বিজয়নগরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে তৌফিক (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। আজ ২ এপ্রিল বুধবার দুপুরের দিকে বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের আদমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত তৌফিক (২৬) উপজেলার আদমপুর গ্রামের আরু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার পত্তন ইউপির আদমপুর বাজারের পাশে সিএনজি অটোরিক্সা ও পিকআপভ্যান রেখে দুই ড্রাইভার দোকানে নাস্তা করতে যায়। এ সময় তৌফিক অটোরিক্সা ও পিকআপের ড্রাইভারকে গাড়ি সরাতে বলে। এনিয়ে তাদের মধ্যে কথা কটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। হাতাহাতির এক পর্যায়ে তৌফিকের বুকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রওশন আলী জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পিকআপ চালক ও অটোরিক্সা চালককে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদহ ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা ডাকবাংল থেকে চান্দুরা পুরাতন বাজারের রাস্তা সংস্কার কাজ চলছে। উক্ত রাস্তায় একটি কালভার্ট নির্মাণকে কেন্দ্র করে শতাধিক পরিবার দুর্ভোগে পরার আশংকা ভুক্তভোগীদের পক্ষে প্রাণেশ্বর বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর কালভার্ট বন্ধের আবেদন করেন।
উক্ত লিখিত আবেদন সূত্রে জানা যায়, প্রাণেশ্বস বিশ্বাসের নিজস্ব পুকুরের তিন দিকে বসতবাড়ির লোকজন উক্ত পুকুরের পানি ব্যবহার করে গোসল ও প্রয়োজনীয় কাজ করেন। পাশাপাশি উত্তর দিকে রয়েছে একটি মসজিদ ও পূর্ব দিকে রয়েছে একটি মন্দির। উক্ত দুইটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ও সকল কার্যক্রম উক্ত পুকুরের পানি দিয়ে করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবৎ কোন কালভার্ট এর পানি নিষ্কাসন এই পুকুরে না থাকলেও হঠাৎ রাস্তা সংস্কার কাজ করতে গিয়ে নতুন করে একটি কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার কারনে চান্দুরা বাজারের অধিকাংশ ময়লা আবর্জনা কালভার্ট দিয়ে পুকুরে পরবে। তাতে পুকুরের পানি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পরবে। এবং মাছ চাষ করার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ জানান, উপজেলার এলজিআরডি অফিসকে সার্বিক বিষয় দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলমান বন্যায় ৪ উপজেলার ৮৬০টি পুকুরের অন্তত ৭৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এতে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার বেশি লোকসান হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আখাউড়া উপজেলার খামারিসহ মাছ ব্যবসায়ীরা। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় পুকুর, দিঘি ও খামারের সংখ্যা ২ হাজার ৩৪৮। এগুলোর মোট আয়তন ৬২১ হেক্টর। এসব জলাশয়ে প্রায় ৫০০ ব্যবসায়ী মাছ চাষ করেন। আর চাষির সংখ্যা ২ হাজার ১০৭। বন্যায় ১২১ দশমিক ৮৬ হেক্টর আয়তনের ৪৩০টি দিঘি, খামার ও পুকুরের সব মাছ পানিতে ভেসে গেছে। ৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের মোট ৪৫৬ টন মাছ পানিতে ভেসে গেছে। আর ১ কোটি ১৫ লাখ পোনা পানিতে ভেসে গেছে, যার বাজারমূল্য ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকার অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আখাউড়ার মোগড়া ইউনিয়নের নিলাখাদ গ্রামের খামারি বলেন, ‘বন্যায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা সামলে ওঠা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। বন্যার পানিতে পাঁচ কোটি টাকার মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এই ক্ষতি কীভাবে পূরণ করব, বুঝতে পারছি না।’
বন্যার পানিতে প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ ভেসে যাওয়ার দাবি করেছেন কর্ণেল বাজারের বাসিন্দা বাছির মিয়া। তিনি বলেন, পুকুরে মাছ মাত্র বড় হয়েছিল। কয়েক দিনের মধ্যেই বাজারে বিক্রি করতেন। কিন্তু বন্যার পানিতে সব মাছ ভেসে দেড় কোটি টাকার লোকসান হয়েছে।
মোগড়া গ্রামের বাসিন্দা দুলাল মিয়া বলেন, ‘পানি কমলেও আমার পুকুরে আর মাছ নেই। যা মাছ ছিল সব পানিতে ভেসে গেছে। প্রায় এক কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে।’
এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতি-সংক্রান্ত প্রাথমিক একটি তালিকা করেছে আখাউড়া উপজেলার মৎস্য কার্যালয়।
আখাউড়া উপজেলার মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, বড় ব্যবসায়ীরা অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে খামারিদের ক্ষতির তালিকা করা হচ্ছে। তবে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
এদিকে কসবা উপজেলা মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় বন্যার পানিতে ২০০ পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। এগুলোর আয়তন ৩৮ হেক্টর। ১ কোটি ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ ও ১০ লাখ টাকার পোনা পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে মোট ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও আখাউড়া উপজেলা মৎস্য কার্যালয় জানিয়েছে, সদর উপজেলায় ৬০ হেক্টর আয়তনের ১৪৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। ১৫ লাখ টাকা মূল্যের ১২ লাখ পোনা ও ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। অবকাঠামো ভেঙে যাওয়াসহ বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ায় মোট ৩ কোটি ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
বিজয়নগর উপজেলায় ১১ হেক্টর আয়তনের ৮৫টি পুকুর, দিঘি ও খামারের মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। ১৩ লাখ টাকা মূল্যের ১ লাখ পোনা ও ৪০ লাখ টাকার বড় মাছ পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার পানিতে মাছ ভেসে যাওয়ার পাশাপাশি অবকাঠামো ভেঙে যাওয়ায় মোট ৫৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলার মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর কবির বলেন, বন্যার পানিতে ৮৬০টি পুকুর প্লাবিত হয়ে সাড়ে ১৮ থেকে ১৯ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। খামারি ও ব্যবসায়ী মিলিয়ে ৮৬০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
২০ আগস্ট রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া ইমিগ্রেশন-সংলগ্ন খাল দিয়ে ভারতে থেকে পাহাড়ি ঢলের পানি আসতে শুরু করে। এরপর আখাউড়া উপজেলাসহ পর্যায়ক্রমে কসবা উপজেলায় বন্যা দেখা দেয়।