চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিলের জমি থেকে সাদ্দাম হোসেন (২৭) নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১৯ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টায় নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের বিলের জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই যুবক উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
নবীনগর থানার পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) সজল কান্তি জানান, সাদ্দাম বৃহস্পতবার সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হন। এরপর তার কোনো সন্ধান মেলেনি। পরে শুক্রবার সকালে বিলের জমিতে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠায়। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবের সম্প্রসারিত কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ১৩ অক্টোব রবিবার দুপুরে ক্লাব কার্যালয়ে উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
নবীনগর প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
বিশেষ অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেকট্রনিকস মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন নবীনগর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবু কামাল খন্দকার।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নবীনগর পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন মাইনু, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য অ্যাডভোকেট রাজিব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, নবীনগর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম হোসেন টিটু, নবীনগর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন ও জালাল উদ্দিন মনির, সাপ্তাহিক মলয়ার প্রকাশক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, জহিরুল হক বুলবুল, সাইফুল আলম, মাজেদুল ইসলাম মাজেদ, মাহবুব মোর্শেদ, মেঠোপথ সংগঠনের সভাপতি ডিউক কাউছার আহম্মেদ প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দোয়া পাঠ করেন উপজেলা পরিষদ মসজিদের ঈমাম মোঃ রফিকুল ইসলাম আশরাফি।
এ সময় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্যজোটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নানা শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা প্রেসক্লাব কার্যালয় সম্প্রসারণে অনন্য পদক্ষেপ ও ভূমিকা রাখায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম এর ভূয়সী প্রশংসা করেন। সভায় ভুয়া ও অপসাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার জিনদপুর ইউনিয়নের মালাই গ্রামে ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বিনামুল্যে ঔষধ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত ‘স্বপ্নালোড়ন’ নামে আত্মমানবতার সেবায় এই সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম আকরামুজ্জামান শুভ এর স্মরণে তার নিজ গ্রামের বাড়ি নবীনগর উপজেলার মালাই গ্রামে গতকাল শনিবার এই ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ ক্যাম্পিং-এ মেডিসিন ও ডেন্টাল বিভাগে এর ৯ জন ডাক্তার প্রায় ১২শত রোগীকে চিকিসাসেবা ও বিনামূল্যে ঔষদ বিতরণ করেন। ‘স্বপ্নলোড়ন’ সারা বাংলাদেশে আত্মমানবতার সবোর পাশাপাশি গত ৭ বছর ধরে প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আকরামুজ্জামান শুভ’র স্মরণে নবীনগরে মালাই গ্রামে ফ্রি চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। এ চিকিৎসা ক্যাম্পিং উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার জাকির আহম্মেদ।
বিশেষ অতিথি সংগঠনের উপদেষ্টা শুভ’র পিতা মোঃ তৌফিকুল ইসলাম, ভার্চুয়ালি যোগ দেন উপদেষ্টা পুলিশ বিভাগের ঢাকা জেলার ডিআইও-১ রনোজিত রায়, রংপুর মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডাঃ মো ইউনুস, স্থানীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্ত্রসহ যুবলীগ নেতা মাঞ্জুরুল হক মাঞ্জুকে (৩৬) গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনী। আজ ২ জুন সোমবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর পৌর যুবলীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা সদরের বাসিন্দা। যৌথ বাহিনীর একটি দল আজ সোমবার রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে সদরের উত্তরপাড়ায় অবস্থিত তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
স্থানীয়রা জানান, যুবলীগ নেতা মাঞ্জু ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা নবীনগরের সন্তান, অ্যাডভোকেট কাজী মোরশেদ হোসেন কামালের অনুসারী ছিলেন। কামাল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ১ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে নবীনগর থানার ডিউটি অফিসার এএসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতার হওয়া যুবলীগ নেতা মাঞ্জুর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে সোমবার তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নবীনগর থানার ওসি আবদুর রাজ্জাক বলেন, গ্রেফতারের সময় এই যুবলীগ নেতার কাছে দেশীয় অস্ত্র পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে থানায় মামলাসহ প্রচুর অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে আজ আদালতে চালান করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নিপুণ বাসা তৈরিতে দক্ষ কারিগর বাবুই পাখি ও এর বাসা এখন আর আগের মত চোখে পড়ে না। পরিবেশ বিপর্যয়, জলবায়ু পরিবর্তন, বন উজার, নতুন বনায়নে বাসযোগ্য পরিবেশ ও খাদ্যের অভাব, নির্বিচারে তালগাছ কর্তন, অসাধু শিকারীর ফাঁদসহ বহুবিধ কারণে কালের আবর্তে প্রকৃতির স্থপতি, বয়ন শিল্পী এবং সামাজিক বন্ধনের প্রতিচ্ছবি বাবুই পাখি ও এর দৃষ্টিনন্দন বাসা ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে।
আজ থেকে ১৫-২০ বছর আগেও গ্রাম-গঞ্জে ব্যাপক ভাবে বাবুই পাখির বাসা চোখে পড়ত। নিরীহ, শান্ত প্রকৃতির এই বাবুই পাখি উচু এবং নিরিবিলি পরিবেশে বাসা তৈরি করে। এরা গ্রাম-গঞ্জের তাল, সুপারি, নারিকেল, খেজুর গাছে বাসা তৈরি করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। এ সব গাছের সংকটে মাঝে মাঝে হিজল গাছেও বাসা বাধতে দেখা যায়। কিন্তু কালের বিবর্তনে বড় বড় গাছ নিধন ও পাখি শিকারের কারণে পরিবেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখি। উঁচু তাল, নারিকেল ও খেজুর গাছে বাসা বাঁধলেও এ সব গাছ বিলুপ্ত হওয়ায় বাবুই পাখিও হারিয়ে যেতে বসেছে প্রকৃতি থেকে। এই পাখি বাসা তৈরির কাজে ব্যবহার করে খড়ের ফালি, ধানের পাতা, তালের কঁচি পাতা, ঝাউ ও কাঁশবনের লতা। চমৎকার আকৃতির এই বাসা বিশেষ করে তাল গাছের ডালে এমন ভাবে সাটানো থাকে যাতে কোনো ঝড়-তুফানে সহসাই ছিড়ে না পড়ে। এদের বাসা শুধু শৈল্পিক নিদর্শনই নয়, মানুষের মনে চিন্তার খোরাক জোগায় এবং স্বাবলম্বী হতে উৎসাহিত করে। ঠোট দিয়ে বাবুই পাখি আন্তর ছড়ায়। পেট দিয়ে ঘঁষে তা আবার মসৃণ করে। বাসা বানাতে শুরুতই দুটি নিম্নমুখী গর্ত করে থাকে। পরে তা একদিকে বন্ধ করে ডিম পাড়ার জায়গা করে। অন্যদিকে লম্বা করে প্রবেশ ও প্রস্থান পথ তৈরি করে। ব্যালেন্স করার জন্য বাসার ভিতরে কাদার প্রলেপ দেয়। আধুনিক যুগে যা বড়ই যুক্তি সংগত। বাসার ভিতরে ঠিক মাঝখানে একটি আড়া তৈরি করে বাবুই পাখি। কি অপূর্ব বিজ্ঞান সম্মত চেতোনাবোধ। ছোট হলেও বুদ্ধিতে সব পাখিকে হার মানায়।
বাবুই ডিমে তা দেয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা ফোটে। কৃষকের ধান ঘরে ওঠার মৌসুম হল বাবুই পাখির প্রজনন মৌসুম। বাবুই পাখির বাসা শুধু শৈল্পিক নিদর্শনই না, মানুষকে আত্মনির্ভশীল হতে উৎসাহ দেয়। কৃষ্ণনগর গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি অলেক মিয়া বলেন- “গত কয়েক বছর ধরে তাদের গ্রামের কয়েকটি তালগাছে বাবুই পাখিন বাসা দেখছেন। পাখি ও পাখির বাসা দেখতে এবং কিচির মিচির শব্দ শুনতে খুবই ভাল লাগে। গৃহিনী আসমা বেগম বলেন- তাদের বাড়ির সামনের তাল গাছে বাবুই পাখি বাসা বানিয়েছে। সাংস্কৃতিককর্মী মাহমুদ জানান- দিন দিন তাল গাছ নিধনের ফলে বাবুই পাখি আজ বিলুপ্তির পথে। তাই বড় বড় তাল গাছ রক্ষা ও নতুন করে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পাখি সংরক্ষণের দাবি জানান তিনি। সুর সম্রাট আলাউদ্দীন খাঁ ডিগ্রি কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, “সারাবিশ্বে বাবুই পাখির প্রজাতির সংখ্যা ১১৭টি। তবে বাংলাদেশে তিন প্রজাতির বাবুই পাখির বাস।
তিনি আরও বলেন- বাবুই পাখির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো রাতের বেলায় ঘর আলোকিত করার জন্য এরা জোনাকি পোকা ধরে নিয়ে বাসায় রাখে এবং সকাল হলে আবার তাদের ছেড়ে দেয়। ধান, চাল, গম ও পোকা-মাকড় প্রভৃতি তাদের প্রধান খাবার। বাবুই পাখির জন্মগত ভাবেই শৈল্পিক দক্ষতা থাকে। কি ভাবে বাসা বাঁধবে এটা তারা তাদের মায়ের কাছ থেকেই শিখে নেয়। এই গুণ অন্য পাখির মধ্যে নেই। এরা সমাজবদ্ধ ভাবে বসবাস করে বলে তাদের সামাজিক পাখিও বলা হয়। এরা শস্য দানা, ধান, গম ইত্যাদি খেয়ে জীবনধারণ করে। তিনি বলেন, এ পাখির মধ্যে একটি বৈজ্ঞানিক গুণও আছে। পুরুষ পাখিরা বিশ্রামের জন্য বাসা বাঁধে আর নারী পাখিরা বাসা বাঁধে ডিম ফুটানো ও বাচ্চা সংরক্ষণের জন্য। যখন বাচ্চা ফোটার সময় হয় তখন মা পাখিরা এক টুকরা গোবর নিয়ে বাসায় রাখে। যাতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে বাচ্চাদের ক্ষতি করতে না পারে”।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৫ জুন চতুর্থধাপে অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলা, বিজয়নগর উপজেলা ও নবীনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২০জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১২জন, বিএনপির ৩জন ও স্বতন্ত্র ৫জন রয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, বিজয়নগরে ৬জন এবং নবীনগর উপজেলায় ৯জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ লোকমান হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখনের অনুজ মোঃ হেলাল উদ্দিন, সৌদি আরবের রিয়াদস্থ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী সেলিম রেজা, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন ও স্বতন্ত্র আবদুল কারিম।
এছাড়াও সদর উপজেলা পরিষদে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বিজয়নগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেত্রী নাছিমা মুকাই আলী (নাছিমা লুৎফুর রহমান), উপজেলা বিএনপির সাবেক যুুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মোঃ আল জাবেদ।
অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলীর দেবর মোশাহেদ হোসেন ও বক্তিগত সহকারী হারুনুর রশিদ এবং যুবদল নেতা মোঃ আল জাবেদের ব্যক্তিগত সহকারী মুজিবুর রহমান।
এছাড়াও বিজয়নগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
নবীনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আওয়ামীলীগের ৭ নেতা, বিএনপির ১ নেতা ও একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। প্রার্থীরা হলেন, উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যাপক নুরুন্নাহার বেগম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য এইচ.এম. আল আমিন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান, নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহ আলম, বিএনপির সমর্থক ফারুক আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আবদুল মতিন।
এছাড়াও নবীনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।