অনলাইন ডেস্ক :
শৈত্যপ্রবাহের কারণে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রমের সময়সূচিতে পরিবর্তন এনেছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সকাল ১০টায় শুরু হবে।
দেশে যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, টাঙ্গাইল, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ জেলাসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, এটি অব্যাহত থাকবে।
এসব বিভাগ-জেলাসহ অন্য জায়গায়ও সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশা পড়ছে। এমন অবস্থায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদানের সময়সূচি পরিবর্তন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ ২২ জানুয়ারি সোমবার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দীনের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানা যায়।
অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, সারা দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদানের সময়সূচি পরিবর্তন করা হলো।
আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে পাঠদান কার্যক্রম। এ ছাড়া আগে মন্ত্রণালয় থেকে ১৬ জানুয়ারি জারি করা নির্দেশনা যথারীতি বহাল থাকবে।
এর আগে ১৬ জানুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে জানানো হয়, কোনো জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে সেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখা হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরও (মাউশি) একই সিদ্ধান্ত নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী ও শিশুসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। আজ ১৯ জুন সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রায়গ্রাম ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার বিভিন্ন জায়গায় এসব মানুষকে কামড়ে জখম করে কুকুরটি। এর মধ্যে ১৭ জন কালীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে রায়গ্রামে সাদা রঙের একটি পাগলা কুকুর একের পর এক পথচারী, দোকানি, স্কুলছাত্রী, শিশুদের কামড়াতে শুরু করে। স্থানীয়রা কুকুরটিকে ধাওয়া করলে সেখান থেকে দৌড়ে হেলা, বলিদাপাড়া ও পৌরসভার নতুন বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষকে কামড়ে আহত করে। এক পর্যায়ে কুকুরটি ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যায়।
আহতদের উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজগর আলী বলেন, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বেশ কয়েকজন রোগী এসেছে। আমরা তাদের ভ্যাকসিনসহ চিকিৎসা দিয়েছি। কামড়ে দু’জনের আঘাত বেশি গুরুতর হওয়ায় তাদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহতদের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।
চলারপথে ডেস্ক :
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা হবে শনিবার। পবিত্র জিলকদ মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে এই সভা হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররমের সভাকক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র জিলকদ মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা নিম্নোক্ত টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক অথবা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। টেলিফোন নম্বর : ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭। ফ্যাক্স নম্বর: ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১।
সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্যাসের বিতরণ প্ল্যান্টে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকপর্যায়ে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
গতকাল ২১ এপ্রিল রবিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের ঘাটুরা এলাকায় অবস্থিত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিতরণ প্ল্যান্টে ত্রুটির কারণে গ্যাস সরবাহ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের অন্তত ১২ হাজার গ্রাহক দুর্ভোগে পড়েছেন।
মূলত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কাছ থেকে গ্যাস নিয়ে তা গ্রাহক পর্যায়ে সরবরাহ করে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
প্রতিষ্ঠানটির বৈধ গ্রাহক সংখ্যা ২২ হাজারেরও বেশি। এসব গ্রাহকদের প্রতিদিন প্রায় ১২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. শাহ আলম জানান, গতকাল রাতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশনের বিতরণ প্ল্যান্টে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। এর ফলে বাখারাবাদের গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। জেলা সদর ও সরাইল উপজেলার একাংশের গ্রাহকরা গ্যাস পাচ্ছেন না।
তিনি বলেন, ত্রুটি মেরামতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। ইতোমধ্যে অর্ধেক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি দুপুরের মধ্যেই গ্যাস সরবরাহ কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঈদুল আজহায় আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি আগামী ২ জুন থেকে শুরুর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৭ জুনকে ঈদের দিন ধরে গতকাল ২৪ মে বৃহস্পতিবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় এ প্রস্তাব জানানো হয়।
প্রস্তাব অনুযায়ী, এবার ঈদের আগে ৫ দিন ট্রেন যাত্রা ধরা হতে পারে। যদিও গত ঈদে ছুটি বেশি থাকায় ৭ দিন ধরা হয়েছিল।
রেলসূত্র জানিয়েছে, আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভায় স্বাভাবিক ও বিশেষ ট্রেন সার্ভিস পরিচালনা, অগ্রিম আসন বিক্রি, টিকিট কালোবাজারি রোধ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, যাত্রীদের নিরাপদ চলাচল ও প্রত্যাশিত সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভা সূত্রে জানা গেছে, ঈদকে কেন্দ্র করে বরাবরের মতো এবারও ট্রেনের অগ্রিম আসন বিক্রি করবে রেলওয়ে। ঘরমুখো যাত্রীদের ভ্রমণের সুবিধার্থে আগামী ২ জুন থেকে ঈদ যাত্রায় ১০ দিন আগের আন্তনগর ট্রেনের অগ্রিম আসন বিক্রি শুরু করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সব ঠিক থাকলে আগামী ২ জুন থেকে ট্রেনের অগ্রিম আসন বিক্রি শুরু হতে পারে।
আরও জানা গেছে, সক্ষমতা অনুযায়ী এবার ঈদে পশ্চিমাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চল মিলে মোট ১০ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানো হতে পারে। ঈদে ট্রেন ভ্রমণের সার্বিক প্রস্তুতি ও ট্রেনের অগ্রিম আসন বিক্রি নিয়ে আগামী ২৭ মে সোমবার সংবাদ সম্মেলন হতে পারে। সেখানে বিস্তারিত জানাবেন রেলমন্ত্রী।
সভার কার্যবিবরণীতে দেখা যায়, এবারও ঈদে ট্রেনের সব আসন অনলাইনে অগ্রিম বিক্রি হবে। পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করা সব আন্তঃনগর ট্রেনের আসন সকাল ৮টায় এবং পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা সব আন্তঃনগর ট্রেনের আসন দুপুর ২টা থেকে বিক্রি করা হতে পারে।
রেলওয়ের কর্ম পরিকল্পনা অনুযায়ী, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ১২ জুনের আসন বিক্রি হতে পারে ২ জুন; ১৩ জুনের আসন বিক্রি হতে পারে ৩ জুন; ১৪ জুনের আসন বিক্রি হতে পারে ৪ জুন; ১৫ জুনের আসন বিক্রি হতে পারে ৫ জুন; ১৬ জুনের আসন বিক্রি হতে পারে ৬ জুন। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে নন-এসি কোচের ২৫ শতাংশ আসন যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যেতে পারে।
অনলাইন ডেস্ক :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার প্রধান বাহক ছিলেন। তিনি গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত্তি হিসেবে স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
পাশাপাশি তিনি সমাজের প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর ন্যায়বিচারের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে আইনি সহায়তা প্রদানের গুরুত্ব অনুধাবন করেন এবং সমাজে অবিচার ও অসমতা মোকাবিলায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘স্ট্রেংদেনিং ক্যাপাসিটি অব জুডিসিয়াল সিস্টেম ফর চাইল্ড প্রোটেকশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় শিশু সংবেদনশীল আদালত কক্ষের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
ন্যায়বিচার ও সমতার নীতির প্রতি বঙ্গবন্ধুর অতুলনীয় দূরদৃষ্টি, সাহস ও নিষ্ঠা বাঙালি জাতির অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথপ্রদর্শক উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রথমেই নব্য স্বাধীন দেশের আইনি কাঠামো প্রতিষ্ঠাকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, যাতে সকলের নাগরিক অধিকার সু-প্রতিষ্ঠিত হয় ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়।
আইনমন্ত্রী বলেন, নতুন অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানের একটি সংবিধান প্রণয়নকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন এবং মাত্র ১০ মাসের মধ্যে তা সম্ভব করে তুলেছিলেন। এই সংবিধানে গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের নীতি নির্ধারণ করা হয়, যা দেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থার শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করে।
মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে বঙ্গবন্ধু সংবিধান প্রণয়ন ছাড়াও সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিভিন্ন আইনের সংস্কার ও নতুন নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, শিশুদের নাগরিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, স্বাস্থ্য এবং সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ প্রণয়ন করা হয়। এরও ১৫ বছর আগে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শিশু আইন প্রণয়ন করেন, যা বাংলাদেশে শিশু অধিকার ও শিশু সুরক্ষার ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে।
আনিসুল হক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের কল্যাণে যুগান্তকারী বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে অতুলনীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বে ২০১৩ সালে শিশু আইন প্রণয়ন করা হয়, যা শিশুদের সুরক্ষা, অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য একটি আইনি কাঠামোর ভিত্তি স্থাপন করেছে। শিশুদের কল্যাণ ও সুরক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর অক্লান্ত প্রচেষ্টা আমাদের সকলের নিকট অনুসরণীয় এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাঁর সরকারের আমলে প্রণীত শিশু আইনের বিভিন্ন ধারায় আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু, আইনের সংস্পর্শে আসা শিশু ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুর অধিকার রক্ষাসহ শিশুর বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধে পদক্ষেপ গ্রহণের কার্যকর বিধান সন্নিবেশ করা হয়েছে। এই আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণে পর্যাপ্ত লজিস্টিক সাপোর্ট, পৃথক আদালত কক্ষ, উপযুক্ত পরিবেশ এবং প্রশিক্ষিত জনবল প্রয়োজন। একই সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রাসঙ্গিক জ্ঞান ও দক্ষতাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
অনুষ্ঠানে ইউনিসেফ বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ শেলডন ইয়েট বলেন, ইউনিসেফ সুরক্ষা ও পরিচর্যার প্রয়োজন রয়েছে, এমন সকল শিশুর ক্ষেত্রে অপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার প্রয়োগে বিশ্বাস করে। আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুদের স্বাধীনতা হরণ এবং আটকাবস্থা শুধু শেষ উপায় এবং যতটা সম্ভব কম সময়ের জন্য ব্যবহার করা উচিত।
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রকল্প পরিচালক শেখ হুমায়ুন করীর বক্তৃতা করেন।