চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় শান্ত নামে এক স্কুল ছাত্রকে মারধরের অভিযোগে রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ২১ জন ছাত্রের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। শান্ত উপজেলার তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র। তার দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। গত ১৮ জানুয়ারি সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শীতকালীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। মামলার বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে। অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রশাসনের আয়োজনে খেলায় গিয়ে মারধর ও মামলার শিকার হওয়ায় আয়োজকদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ ঝাড়েন অভিভাবকরা।
আজ ২৯ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম এ ঘটনার তদন্ত করতে রেলওয়ে স্কুলে যান।
মামলার অভিযোগ, উভয় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৬ জানুয়ারি উপজেলা পরিষদ মাঠে তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয় ও রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে ভলিবল খেলা ছিল। এসময় ওজনে হাল্কা ও ভারী ‘বল’ নিয়ে দুই স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। পরে ১৮ জানুয়ারি প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে কয়েকজন কিশোর শান্তকে বেদম মারধর করে। পূর্বের বাক-বিতন্ডার জেরে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্ররাই শান্তকে মারধর করেছে বলে শান্তর পরিবারের অভিযোগ। এ ব্যাপারে রেলওয়ে স্কুলের একাধিক শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের ছাত্ররা কাউকে মারধর করে থাকলে বিষয়টি আমাদেরকে জানাতে পারতো। সেরকম কিছু ঘটে থাকলে প্রশাসন সমাধান করতে পারতো। মামলা হওয়ায় ভয়ে ছাত্ররা স্কুলে আসছে না। আমরা বিব্রত বোধ করছি।
এদিকে মামলায় অভিযুক্ত এক ছাত্রের বাবা জাবেদ খান খাদেম বলেন, শিক্ষকরা আমার ছেলেকে খেলতে নিয়ে গিয়েছিল। তাদের উচিত ছিল ছাত্রদের দেখেশুনে রাখা। আমার ছেলে বলেছে সে কোন মারামারি করেনি। ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়টি দু:খজনক। এ ব্যাপারে মারধরের শিকার শান্তর দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বলেন, পূর্বের ঝগড়ার জেরে রেলওয়ের ছাত্ররা আমার নাতিকে মেরেছে। তাকে কিল ঘুষি ও মাথায় আঘাত করেছে। ঘটনার এতোদিনও বিচার না পেয়ে আমি মামলা করেছি।
তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সাজ্জাত হোসেন বলেন, আমি রেলওয়ে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সেলিম মিয়াকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তারা গুরুত্ব দেয়নি।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, মামলা হওয়ার বিষয়টি আমার জানা নাই। আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগে ঠিকানা না থাকায় এবং শিক্ষকদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে রেলওয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার বলেন, আমি শুনেছি বিষয়টি তারা নিজেরা সমাধান করে নিবে। মামলা হওয়ার বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ২০ কেজি গাঁজা সহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছেন থানা পুলিশ।
আজ ১৩ আগস্ট রবিবার ভোরে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শৌন লৌহঘর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।
আটকৃতরা হলেন, উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের দরুইন গ্রামের মৃত হিম্মত আলীর ছেলে মোঃ কাউসার (৪২), মৃত আব্দুল মোতালেব প্রকাশ রবি মিয়ার ছেলে মোঃ শিপন মিয়া (৩৮) ও কবির মিয়া’র ছেলে মোঃ পারভেজ (৩০)।
এ বিষয়ে আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি মাদক চক্র সিএনজি দিয়ে মাদক পাচার করার সময় অভিযান চালিয়ে ২০ কেজি গাঁজা সহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মাদক আইনে মামলা রুজু করে দুপুরে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, প্রবীন সাংবাদিক মোঃ ইউসুফ সারোয়ার (৭৩) আর নেই। আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার ভোর সাড়ে ৫ টায় পৌরশহরের রাধানগরস্থ নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না নিল্লাহে… রাজিউন)। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিস, কিডনি রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৩ মেয়ে, এক ছেলেসহ বহু আত্মীয়স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
দীর্ঘ ৪ দশকের সাংবাদিকতা জীবনে ইউসুফ সারোয়ার দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক রূপসী বাংলা (কুমিল্লা) পত্রিকায় আখাউড়া উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়া মাসিক আখাউড়া সংবাদ এর সম্পাদক ছিলেন।
এদিকে, সাংবাদিকতার পাশাপাশি ইউসুফ সারোয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও তিনি সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের আখাউড়া অফিসের ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে কয়েক বছর আগে চাকুরী থেকে অবসরে যান।
এদিকে সাংবাদিক ইউসুফ সারোয়ারের মৃত্যুতে আখাউড়ার সাংবাদিক সমাজে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দীর্ঘদিনের সহকর্মী, সাংবাদিক নেতাকে হারিয়ে শোকাভিভূত হয়ে পড়েছেন সাংবাদিকরা।
সকালে তার মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে তাকে শেষ বারের মতো দেখতে বাড়িতে ছুটে যান আত্মীয় স্বজন, বন্ধু- শুভাকাক্সক্ষী, রাজনৈতিক সহকর্মী ও সাংবাদিক সমাজ। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মৃত্যু সংবাদ পোষ্ট করে শোক প্রকাশ করেন।
আখাউড়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাজী হান্নান খাদেম বলেন, আমার সাংবাদিকতা জীবনের দীর্ঘদিনের একজন অভিভাবককে হারালাম। আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমি নিহতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতবাসী করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদেরকে মিষ্টি উপহার দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ)।
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে স্থলবন্দরের শূন্য রেখায় এ উপহার দেওয়া হয়। বিএসএফের পক্ষ থেকে ফ্রন্টিয়ার কমান্ডার নিঝুম পুরুষোত্তম পাটেল মোট পাঁচ প্যাকেট মিষ্টি বিজিবির আখাউড়া (আইসিপি) ক্যাম্প কমান্ডার হাবিলদার আব্দুল মোমেনের হাতে তুলে দেন।
দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জাতীয় দিবস ও ধর্মীয় বিভিন্ন আয়োজনে বিজিবি-বিএসএফ একে অপরকে মিষ্টিসহ বিভিন্ন উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় এক শিক্ষকের আকষ্মিক মৃত্যুতে লাশ কাঁধে নিয়ে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা।
১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিতার বিকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উত্তেজিত ছাত্র-জনতা লাশবাহী খাটিয়া নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ ভবনের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে সেখানে অবস্থান পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিল থেকে ওই শিক্ষকের মৃত্যুতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অভিযুক্ত করে বিচার দাবি করা হয়। নিহত ওই শিক্ষক হলেন উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক (ইংরেজি) এরফানুল ইসলাম শরীফ। সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত লাশ উপজেলা পরিষদ চত্বরে ছিল। পরে সেনাবাহিনী এসে ছাত্র ও নিহতের স্বজনদের সাথে কথা বলেন তাদেরকে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর আশ্বস্ত করেন। পরে স্বজনরা লাশ নিয়ে বাড়িতে চলে যায়।
নিহত শিক্ষকের ছোট ভাই মোঃ আওলাদ হোসেন অভিযোগ করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি’র মানসিক নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। আওলাদ হোসেন বলেন, শহরের রাধানগরে তাদের বাড়ি। বাড়ির পূর্ব সীমানা ঘেঁষে উপজেলা পরিষদের একটি পুকুর আছে। পুকুর পাড়ে একটি ছোট গেইট আছে। এটি দিয়ে তারা মাঝে মধ্যে উপজেলা পরিষদের মসজিদে নামাজ পড়তে যান।
বৃহস্পতিবার সকালে ইউএনও শিক্ষক শরীফের বাসায় গিয়ে তাকে খোঁজ করেন। তাকে না পেয়ে পুকুরের পাড়ে গেট রাখার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। গেট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে চলে যান। পরে দুপুরে ইউএনও শরীফের কর্মস্থল হীরাপুর স্কুলে গিয়ে তার ভাই শিক্ষক শরীফের সাথে খারাপ আচরণ করে মানসিক নির্যাতন করেন। ইউএনওর নির্যাতনে তার ভাই মারা গেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত করে ইউএনও’র বিচার দাবি করেন।
বিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, বেলা পোনে ১২টার দিকে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেনকে সাথে নিয়ে স্কুলে যান। এক পর্যায়ে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি অফিস কক্ষে এরফানুল ইসলাম শরীফের সঙ্গে একান্তে কথা বলেন। এ সময় অন্য শিক্ষকদেরকে অফিস কক্ষ থেকে বের করে দেন। প্রায় ২০ মিনিট কথা বলার পর ইউএনও বিদ্যালয় থেকে চলে যান। ইউএনও চলে যাওয়ার কিছুক্ষন পর শিক্ষক শরীফ বুকে ব্যাথা অনুভব করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন অন্যান্য শিক্ষকরা তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসিজি করে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন বলেন ইউএনও মেডাম শিক্ষক শরীফের সাথে একান্তে কথা বলেছেন। আমাদেরকে বের হয়ে যেতে বলেন। তাই দুজনের মধ্যে কি কথা হয়েছে বলতো পারবো না।
জানতে চাইলে ইউএনও গাজালা পারভীন রুহি বলেন, আমি তাকে নির্যাতন করিনি। আমি ওই স্কুলের সভাপতি সেজন্য স্কুলে গিয়ে তার বেতনভাতা সংক্রান্ত বিষয়ে একান্তে কথা বলেছি। উপজেলা পরিষদের পুকুরের পাশে তাদের বাড়ির গেইট থাকায় সেটি দেখার জন্য তার বাড়িতে গিয়েছিলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের উদ্যোগে আজ ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভায় শতাধিক মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ বোরহান উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জামশেদ শাহা, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল অহাব ভূইয়া, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা এখনও ষড়যন্ত্র করছে। তারা দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি চায় না। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আগামী সংসদ নির্বাচনে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামীলীগকে বিজয়ী করে এদেশ থেকে স্বাধীনতা বিরোধীদের বিতারিত করে স্বাধীনতা বিরাধী অপশক্তি মুক্ত দেশ গড়ে তুলবো।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মোসলেহ উদ্দিন আহম্মেদ।