চলারপথে রিপোর্ট :
দ্রব্যমূল্যের সীমাহীন উর্ধ্বগতি, সংসদ বাতিল এবং বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১ দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কালো পতাকা মিছিল করেছে জেলা বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা।
দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে শহরের কান্দিপাড়া এলাকা থেকে কালো পতাকা হাতে একটি মিছিল বের হয়। পরে মিছিলটি মাদ্রাসা মোড় গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির একাংশের সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য আসাদুজ্জামান শাহীন, সাবেক শিশু বিষয়ক সম্পাদক আল আমিন লিটন, কুমিল্লা বিভাগীয় যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি তাজুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহিনুর রহমান শাহিন, সদস্য সচিব সমীর চক্রবর্তীসহ দলের নেতাকর্মীরা।
বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশের মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে গত ৭ জানুয়ারীর জতীয় সংসদ নির্বাচনকে বর্জন করেছে। এটি একটি ডামি নির্বাচন। তাই এই নির্বাচন বাতিল করে দেশের মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেজন্য নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবি জানান তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি শিশু পরিবারের (বালিকা) নিবাসীদের জন্য পোশাক বানানোর এক প্রশংসনীয় উদ্যোগ গ্রহণকরেন। এজন্য তিনি ৬০ হাজার টাকা প্রদান করেছিলেন। নিবাসীরা নিজেদের ড্রেস নিজেরাই ব্লক ও সেলাইয়ের কাজ করে নতুন জামা প্রস্তুত করে। ৫ মার্চ রবিবার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম প্রদত্ত উপহার নিজ হাতে নিবাসীদের মাঝে বিতরণ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াইল হক মীর, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালি উল্লাহ, শিশু পরিবারের উপ তত্ত্বাবধায়ক রওশন আরা প্রমুখ।
উপহার পেয়ে বাবা মা হারা মেয়েরা খুবই খুশি ও আনন্দিত। নিবাসী ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানানো হয় জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম কে।
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায়
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নতুন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন জেলার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। বৃহস্পতিবার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এ মতবিনিময় হয়। এ সময় নবাগত পুলিশ সুপার বলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমাধ্যম অত্যন্ত শক্তিশালী। শক্তিশালী গণমাধ্যম আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক। পুলিশ এবং গণমাধ্যমকর্মীরা ভিন্ন পেশার হলেও উভয়ের লক্ষ্য এক এবং অভিন্ন। আমরা একে অপরের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবো। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের আহবায়ক রিয়াজ উদ্দিন জামি, সদস্য সচিব জাবেদ রহিম বিজন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সৈয়দ মিজানুর রেজা ও খ আ ম রশিদুল ইসলাম, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: সাদেকুর রহমান, আ ফ ম কাউসার এমরান ও দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ক্লাবের আহবায়ক কমিটির সদস্য ইব্রাহিম খান সাদাত, নজরুল ইসলাম শাহজাদা, ক্লাব সদস্য মনজুরুল আলম,নিয়াজ মুহম্মদ খান বিটু, মফিজুর রহমান লিমন, শিহাব উদ্দিন বিপু, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। সভা সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মোঃ জয়নাল আবেদীন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন,সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: এমরানুল ইসলাম, জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার অফিসার ইনচার্জ মো: সাহেদ উদ্দিন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সদস্যদের সন্তানদের আসন্ন এসএসসি পরীক্ষা উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসময় ১০ জন সাংবাদিকের সন্তান, যারা এসএসসি পরীক্ষার্থী তাদের ফুলেল শুভেচ্ছাসহ পরীক্ষার উপকরণ প্রদান করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। এসময় প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি নিয়াজ মো. খান বিটুর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম. কাউসার এমরান, পরীক্ষার্থীর অভিভাবক সাংবাদিক আবদুন নুর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সাংবাদিক ও কলেজ শিক্ষক মনির হোসেন ও শাহাদাৎ হোসেন। পরে প্রধান অতিথি পরীক্ষার্থীদের হাতে ফুল ও পরীক্ষার উপকরণ তুলে দেন।
পরে পরীক্ষার্থীদের সার্বিক সফলতার কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া পরিচালনা করেন জেলা সদর হাসপাতাল মসজিদের খতিব সিয়াম ইবনে আনোয়ার।
চলারপথে রিপোর্ট :
রং-তুলির আঁচড়ে ছবি জীবন্ত করে তুলতে ব্যস্ত ক্ষুদে আঁকিয়েরা। কেউ ক্যানভাসে প্রকৃতি, কেউ বিভিন্ন জাতের পশু পাখি, আবার কেউ গ্রাম-বাংলার মেঠো পথসহ জীবন তুলির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলছে।
পুকুর পাড়, বাড়ির উঠোন, মেঠো পথে বসে সাড়ে তিন শতাধিক শিশু শিল্পীর নিখুঁত রং-তুলির আঁচড়ে জীবন্ত করে তুলছে নানা চিত্রকর্ম। ইট-পাথরের শহরে চার দেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ থাকা এসব শিশুদের প্রকৃতির মধ্যে একাকার করে নিতেই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যম। প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশুরা এই ভাবনা নিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী আর্ট ক্যাম্প।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, তিন দিনব্যাপী আর্ট ক্যাম্প ঘিরে গ্রাম জুড়ে উৎসব আমেজ বিরাজ করছে। যান্ত্রিক জীবন থেকে দূরে গিয়ে শিশু ও তাদের অভিভাবকরা যেন নতুন করে প্রাণ ফিরে পান। ক্যাম্পের উদ্বোধন উপলক্ষে কাঞ্চনপুর মলাই মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি থেকে ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক রুহুল আমিন। এতে চিত্রশিল্পী আসাদুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম ভূঞা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম কাউসার এমরান, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পি, প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, মাছিহাতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলামিনুল পাভেল, প্রেসক্লাবের কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ প্রমুখ।
পরে ৩৬৫ জন শিশু শিল্পী কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে গ্রামের বিভিন্ন প্রান্তে দলবেঁধে ছবি আঁকতে বসে। এ সময় তারা কল্পনার জগত থেকে বের হয়ে প্রকৃতিকে উপলব্ধি করে তাদের চিত্রকর্ম ফুটিয়ে তুলে।
আর্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণকারী শিশু শিল্পীরা বলেছে, বাসায় বা শ্রেণিকক্ষে বসে কল্পনার ওপর নির্ভর করে ছবি আঁকতে হয় আমাদের। কিন্তু প্রকৃতির কাছে এসে চিত্রাঙ্কন করতে অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছে। আমরা প্রকৃতিকে খুব কাছে থেকে দেখে আমাদের ক্যানভাসে ফুটিয়ে তুলছি। তাছাড়া শহুরে জীবন যাপনের কারণে গ্রামীণ জনজীবন সম্পর্কে আমাদের তেমন ধারণা ছিল না। কিন্তু এই ক্যাম্পের মাধ্যমে আমরা প্রকৃতির পাশাপাশি গ্রামের জনজীবনের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরেছি।
অভিভাবকরা জানান, ইট-পাথরের নগর আর যান্ত্রিক জীবন শিশুদের ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাই শিশুদের মানবিক ও কোমল করে তুলতে শিশু নাট্যম যে প্রতি বছর আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করে তা প্রশংসনীয়। এই ক্যাম্প শিশুদের মেধা বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
শিশু নাট্যমের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মো. খান বিটু বলেন, প্রতি বছরই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে এই আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করে শিশু নাট্যম। এ নিয়ে ৯ম বারের মত আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। শিশুদের প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে এসে তাদের মানবিক করে তোলাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. রুহুল আমীন বলেন, আমি মনে করি, এটি একটি অনন্য উদ্যোগ। প্রকৃতির মাঝখানে ছোট্ট ছোট্ট সোনামণিরা আর্টক্যাম্পে অংশ নিচ্ছে। সারা দেশেই এমন উদ্যোগ ছড়িয়ে দেওয়া উচিত।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এরইমধ্যে গ্রামাঞ্চলের ধান কাটা শুরু হয়েছে। সোনালী ধানের ফলন হওয়ায় অনেকটাই খুশি প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকেরা। তাদের দাবি সারসহ আনুসাঙ্গিক কৃষি পণ্যের দাম কমানো হলে ধান-চালের ন্যায্য মূল্য পাবে কৃষক। এতে করে অনাবাদি জমি গুলো সোনালী ধানের আভায় ভরিয়ে তুলবেন তারা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ব্রি-৭৫, ব্রি-৯০ বীনা-৭, বীনা-১৭, বিআর-২২ ও হাইব্রিড জাতিয় ধানের চাষাবাদ করা হয়েছে। আবাহাওয়া অনুকূলে থাকায় সোনালী ধানে ভরে উঠেছে ফসলি মাঠ। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকেরা।
কৃষকরা জানান, জমিতে সার, কীটনাশক, নিরানী, মই দেওয়াসহ সর্বশেষ ফসল কাটতে গিয়ে তাদের উৎপাদন খরচ অনেকটাই বেড়েছে।
কৃষকদের দাবি সার এবং কীটনাশকের দাম কমানো হলে ধানের উৎপাদন খরচ অর্ধেকে নেমে আসবে। এতে ধান-চাল বিক্রি করে কিছুটা হলেও লাভবান হবেন তারা। এছাড়া অনাবাদি জমি গুলোতেও বাড়বে ধানের উৎপাদন।
সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের নদ্দাপাড়া গ্রামের কৃষক মো. আমিন মিয়া বলেন, এবার জমিতে ধান অনেক ভালো হয়েছে। সারের দাম কমিয়ে চালের দামটা কিছুটা বৃদ্ধি করে দিলে কৃষকেরা অনেকটা লাভবান হতে পারবেন।
ঘাটুরার মো. ইয়াসিন নামে আরেক কৃষক বলেন, সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ার কারণে আমরা কোনো রকম বেঁচে আছি। সার এবং কীটনাশকের দাম একটু কম হলে আমাদের যে অনাবাদি জমিগুলো আছে সেগুলোতে আমরা ধান চাষ করবো।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা জানান, চলতি রোপা আমন মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে ৫১ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে অতিরিক্ত ২০১০ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। এবার আবাদ হয়েছে ৫৩ হাজার ৫১০ হেক্টর। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করা। যাতে উৎপাদন খরচ কমিয়ে লাভজনক ফসল করার জন্য আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো জানান, এ বছর রোপা আমন ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন। যার বাজার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৬৫ কোটি টাকা।