চলারপথে রিপোর্ট :
মানুষের জান মাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা দেয়াই পুলিশের কাজ। জনগণের সাথে পুলিশের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করার লক্ষেই কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। পুলিশি সেবা জনগণের দোর গোড়ায় পৌঁছে দিতে আপডেট ব্যবস্থা হচ্ছে বিট পুলিশিং। তুচ্ছ ঘটনায় এই এলাকায় আর খুনের ঘটনা দেখতে চাই না। দয়া করে কেউ লাঠি বল্লম টেঁটা তীঁর, শল, ধনুক এই গুলো সংরক্ষণ করবেন না। কারণ রাগ বা উত্তেজিত হলে আপনারা এই অস্ত্র গুলো নিজের স্বজনদের উপর ব্যবহার করেন। আজকে আমার এই আহবানের পর কারো ঘরে দেশীয় অস্ত্র পাওয়া গেলেই আপনার বা আপনাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিবে পুলিশ। আপনার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলাও হতে পারে। প্রতিবেশী বা গ্রামের কারো সাথে বিরোধ হলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বা জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতা নিয়ে নিস্পত্তি করবেন। সম্ভব না হলে পুলিশের সহায়তা নিবেন। পুলিশ আপনাকে সহযোগিতা করতে সবসময় প্রস্তুত। সাবধান কেউ দাঙ্গায় জড়াবেন না। মাদক প্রতিরোধে পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন। আপনাদের যেকোন প্রয়োজনে পুলিশ সবসময় আপনাদের পাশে ছিল এবং থাকবে।
আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের কালিকচ্ছ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার চত্বরে সরাইল থানার আয়োজনে ‘ বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে অনুষ্ঠিত বিট পুলিশিং সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোল্লেখিত কথা বলেছেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পিপিএম) মো. ইকবাল হোছাইন।
সরাইল থানার দ্বিতীয় কর্মকর্তা মো. জয়নাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় ও অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বক্তব্য রাখেন- সহকারী পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মো. রকিবুল ইসলাম, সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, কালিকচ্ছ ইউপি চেয়ারম্যান মো. ছায়েদ হোসেন, নোয়াগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনসুর আহমেদ, সরাইল মহিলা কলেজের প্রভাষক ও প্রেসক্লাবের সাবেক সম্পাদক মোহাম্মদ মাহবুব খান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদ, ইউপি আ’লীগের সভাপতি মো. মুজিবুর রহমান, সম্পাদক মো. ইসমাঈল খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নান্নু মিয়া, আ’লীগ নেতা আবু শামীম মো. ছানা, আলী মিয়া ও আবদুর রহিম প্রমুখ।
বক্তারা মাদক, জুয়া ও দাঙ্গা বিষয়ে স্থানীয় বেশ কিছু সমস্যা তুলে ধরেন। মাদক, ডাকাতি ও দাঙ্গাসহ সকল প্রকার অপরাধমূলক কাজ প্রতিরোধে পুলিশের সাথে নিজেরাও দায়িত্ব পালনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সেই সাথে পুলিশকে সর্ব সময় তথ্য দিয়ে সহায়তার জন্যও আহবান জানিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের (আসন নং-৩১২) সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদের গত ১৯ জুন জাতীয় সংসদে দেয়া বক্তব্যের প্রতিবাদে আজ রোববার সরাইলে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে নাগরিক সমাজের ব্যানারে আওয়ামীলীগের সাবেক নেতারা। পাশাপাশি জাতীয় সংসদ থেকে উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদ এমপিকে অপসারনের দাবি জানান।
আজ ৯ জুলাই রবিবার সকালে সরাইল হাসপাতাল মোড় থেকে উপজেলা চত্বর পর্যন্ত দীর্ঘ কিলোমিটার মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন চলাকালে প্রায় ১ ঘন্টা ওই সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে।
মানববন্ধন শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সরাইল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও সদর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ ইসমত আলী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার মোঃ আনোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবদুল জব্বার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মাহফুজ আলী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাফেজুল আসাদ সিজার প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, একটি কুচক্রী মহল নেতা হওয়ার জন্য উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদের স্বামী এ.কে.এম ইকবাল আজাদকে হত্যা করেছে। ওই মহলটি ইকবাল আজাদ হত্যা মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের আসামী করে উপজেলা আওয়ামীলীগকে নেতৃত্ব শুন্য করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা প্রকৃত খুনিদের আড়াল করার চেষ্টা করছে। আর উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদ এমপি সংসদে দাঁড়িয়ে তার স্বামী হত্যা ঘটনায় নিয়মিত মিথ্যাচার করছেন।
বক্তারা বলেন, কতিপয় দুস্কৃতকারী ইকবাল আজাদকে হত্যা করেছেন। হত্যাকান্ড সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা। অথচ ৮জন মুক্তিযোদ্ধাসহ আমাদেরকে আসামী দিয়ে হয়রানি করছে।
বক্তারা বলেন, গত ১৯ জুন উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদ এমপি জাতীয় সংসদে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন।
বক্তারা চ্যালেঞ্জ করে বলেন, উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদ এমপির শ্বশুর আবদুল খালেককে (তৎকালীন শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান) হত্যা করেছে মুক্তিযোদ্ধারা। তাঁর ভাসুর হুমায়ূন আজাদ মারা গেছেন সড়ক দুর্ঘটনায়।
বক্তারা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম ইকবাল আজাদ হত্যা মামলার পুনরায় তদন্ত দাবি করে বলেন, প্রকৃত দোষীদের সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে সাপ্লিমেন্টারি অভিযোগপত্র দাখিল করতে হবে। পাশাপাশি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম প্রকাশ শিউলী আজাদ এমপিকে জাতীয় সংসদ থেকে অপসারনের দাবি জানান বক্তারা। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে কয়েক হাজার নারী-পুরুষ অংশ নেন।
উল্লেখ্য, দলীয় কোন্দলের জেরে ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সরাইল উপজেলা সদরে প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও তৎকালীন সিনিয়র নহ-সভাপতি একেএম ইশবাল আজাদ। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আজাদ উপজেলা আওয়ামীলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিক উদ্দিন ঠাকুরসহ দলীয় ২১ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কৃষি জমি থেকে ভেকু দিয়ে অবৈধভাবে মাটি কাটার দায়ে মোঃ এরশাদ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে মাটি ভর্তি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। আজ ২৬ এপ্রিল শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ধরন্তি বিল এলাকায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইনের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এই দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত এরশাদ নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলার শঙ্করপুর গ্রামের রহমত আলীর ছেলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন জানান, কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ধরন্তি বিল এলাকায় একদল মানুষ কৃষি জমি থেকে ভেকু দিয়ে অবৈধভাবে মাটি কেটে ট্রাকে ভরছিল। এই সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান টের পেয়ে অপরাধীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের একটি দল একজন অপরাধীকে আটক করে। এইসময় একটি মাটি ভর্তি ট্রাক জব্দ করা হয়। পরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ লঙ্ঘনের দায়ে উক্ত আইনের ১৫(১) ধারায় এজনকে ১০ দিন বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। অভিযানে সরাইল থানার পুলিশ সদস্যর উপস্থিত ছিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে সদ্য সাবেক মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদ খালিদ জামিলকে বিদায়ী সংবর্ধনা দিয়েছেন শিল্পকলা একাডেমি ও সরকারি কলেজ।
এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার বিকালে ইউএনও মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়ার দফতরে উনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধণা সভায় বক্তব্য রাখেন- সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, শিল্পকলা একাডেমির সম্পাদক সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, উত্তর কালিকচ্ছ মর্ডাণ স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আইয়ুব খান, সরাইল মহিলা কলেজের প্রভাষক মোহাম্মদ মাহবুব খান, সরাইল সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার ও শাহজাদাপুর ইউপি আ’লীগের সভাপতি মো. ছায়েফ উল্লাহ ঠাকুর।
এ ছাড়াও সরকারি কলেজের প্রভাষকবৃন্দ ও শিল্পকলা একাডেমির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা শিক্ষা কর্মকর্তা সহিদ খালিদ জামিল খানের বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ আপ্লোত হয়ে পড়েন। কর্ম ক্ষেত্রে তাঁর উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও কৃতিত্ব তুলে ধরে বলেন, নানাবিধ মেধা ও প্রজ্ঞার অধিকারী খালিদ জামিল সরাইলকে অনেক কিছু দিয়েছেন। কর্ম গুণেই তিনি সরাইলের মানুষের মাঝে বেঁচে থাকবেন আজীবন। নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে খালিদ জামিল বলেন, দীর্ঘদিনের কর্মক্ষেত্র সরাইলের জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, উপজেলা প্রশাসন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, সাহিত্যিকসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষ গুলো খুবই আন্তরিক।
সর্বক্ষেত্রে তারা আমাকে সহায়তা করে কাজে সফল করেছেন। আমি সকলের পরিবার পরিজন সহ সকলের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি। সবশেষে খালিদ জামিল খানকে ফুলেল শুভেচ্ছার মাধ্যমে বিদায় জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে মোটর সাইকেলের ফুয়েল ট্যাংকের ভেতর থেকে ৩ কেজি গাঁজা জব্দ করেছে পুলিশ। গাঁজা বহনকারী মো. আলীকে (৩৬) আটক করে তার মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়েছে।
আজ ৪ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার কুট্টাপাড়া এলাকার ব্র্যাক অফিসের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটক আলী জেলার বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের মৃত নুরু মিয়ার ছেলে।
সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, ওই মহাসড়ক দিয়ে আলী তার মোটরসাইকেলের ফুয়েল ট্যাংকের ভেতরে করে গাঁজা বহন করছিলেন। গতিরোধ করে তাকে আটক করা হয়। পরে ফুয়েল ট্যাংকের ভেতর থেকে পলিথিনে মোড়ানো তিন কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় তার নামে সরাইল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ এলাকায় সরাইল উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ ১৭ এপ্রিল বুধবার অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
পরিচালিত মোবাইল কোর্টে মেসার্স জিসান ব্রিকস নামক ইট ভাটাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করা হয় এবং বুড্ডা, নোয়াগাও এলাকায় পরিচালিত মোবাইল কোর্টে মেসার্স ভিআইপি ব্রিকস নামক ইট ভাটাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করা হয়। একইসাথে ৩ টি ভাটাকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) মেনে ভাটা পরিচালার বিষয়ে সতর্ক করা হয়।
মোবাইল কোর্টে সরাইল উপজেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর দায়িত্ব পালন করেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিসল চক্রবর্ত্তী এবং বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কার্যালয় কর্তৃক এরূপ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিসল চক্রবর্ত্তী সাংবাদিকদের জানান।