সরাইল প্রতিনিধি :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আবদুস সাত্তারের পক্ষে বেশ কদিন ধরে নির্বাচনী প্রচার কাজে অংশ নিচ্ছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় দুই সংসদ সদস্য। নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিনে আজ ২৯ জানুয়ারি রবিবারও জনসভায় অংশ নেন তারা। ওই দুই সংসদ সদস্য হলেন র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও উম্মে সালমা নাজমা বেগম শিউলী আজাদ।
বিকেলে সরাইল উপজেলার অরুয়াইলে উকিল আবদুস সাত্তারের জনসভায় অংশ নেন তারা। আবদুস সাত্তার সমর্থক গোষ্ঠীর ব্যানারে স্থানীয় কলেজ মাঠে আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় সভাপতিত্ব করেন অরুয়াইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আবু তালেব।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমানের পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন। নির্বাচনী সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সদর আসনের সাংসদ মোকতাদির চৌধুরী তার বক্তব্যে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি উপনির্বাচনে উকিল আবদুস সাত্তারকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সাত্তার সাহেব চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন। তাই নির্বাচনে তাকে বিজয়ী করে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে। আমি তাকে ব্যক্তিগতভাবে এবং আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে সমর্থন করি। তাই আপনাদের পাশের উপজেলার বাসিন্দা হিসেবে আপনাদের কাছে দাবি নিয়ে এসেছি, আবদুস সাত্তারকে উপনির্বাচনে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, বিএনপি উকিল আবদুস সাত্তারকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। তারেক জিয়া তার সঙ্গে বেয়াদবি করেছে। তার সঙ্গে এখন আর বিএনপি নাই। প্রধানমন্ত্রী তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। আমর তারা পাশে আছি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বসিয়ে সাত্তার সাহেবের পক্ষে দলীয় নেতাকর্মীদের নামার জন্য। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার বার্তা নিয়ে এসেছি। তাই ১ ফেব্রুয়ারির উপনির্বাচনে আবদুস সাত্তারকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে সাত্তার সাহেবের অপমানের এবং তারেক জিয়ার বেয়াদবির জবাব দিতে হবে।
তিনি সভাস্থলের পাশের তিতাস নদীর ওপর নির্মিত ব্রিজ দেখিয়ে বলেন, এ ব্রিজ কে করেছেন? শেখ হাসিনা। আগামী নির্বাচনের আরও এক বছর বাকি। তাই সাত্তার সাহেবকে বিজয়ী করলে এলাকার আরো উন্নয়ন হবে।
এভাবে উপনির্বাচনে জনসভায় অংশ নেওয়ার বিষয়টি আচরণবিধি লঙ্ঘন কিনা- এমন প্রশ্নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক ও উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম বলেন, এ ব্যাপারে প্রার্থীদের কাছ থেকে কোনো অভিযোগ নাই। তাছাড়া নির্বাচনের সবকিছুই শান্তিপূর্ণভাবেই চলছে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়াসহ অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, স্থানীয় নারী সংসদ সদস্য উম্মে সালমা ফাতেমা বেগম শিউলী আজাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, উপনির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মঈন উদ্দিন মঈন, সাবেক ছাত্রনেতা ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ আইন সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান আনসারী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি মুজিবুর রহমান বাবুল, সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজমুল হোসেন প্রমুখ।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা ও আশুগঞ্জ উপজেলা নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন গঠিত। দুই উপজেলায় রয়েছে ১৭টি ইউনিয়ন। এর মধ্যে সরাইল উপজেলায় রয়েছে ৯টি ইউনিয়ন ও আশুগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে ৮টি ইউনিয়ন।
উপনির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৭৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে সরাইল উপজেলায় ২ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ এবং আশুগঞ্জ উপজেলার মোট ভোটার ১ লাখ ৩২ হাজার। উপনির্বাচনে মোট কেন্দ্র ১৩২টি। এরমধ্যে সরাইল উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ৮৪টি ও আশুগঞ্জ উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ৪৮টি ভোট কেন্দ্র করা হয়েছে।
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উপনির্বাচন করার লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রশাসন। নির্বাচনে সংসদীয় আসনে অফিসারসহ এক হাজার ১০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার কথা রয়েছে। এছাড়াও থাকবে ৪ প্লাটুন বিজিবির সদস্য, র?্যাবের ৯টি টিম, পুলিশের ৯টি মোবাইল টিম ও ৪টি স্ট্রাইকিং টিম। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে ৩ জন পুলিশ, অস্ত্রধারী ২ জন আনসার, লাঠিধারী ১০ জন আনসার ও ২ জন গ্রাম পুলিশ। উপনির্বাচনে ১৭টি ইউনিয়নে ১৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ২ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সারাদেশে প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ৭৩১ জন প্রার্থী অবৈধ আর ১৯৮৫ জন প্রার্থী বৈধ বলে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
এদিকে, রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বাতিল করা মনোনয়ন ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আগামীকাল থেকে আবেদন করতে পারবেন প্রার্থীরা। এ লক্ষ্যে ইসিতে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি আলাদা আলাদা বুথ করেছে সংস্থাটি।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি হবে ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি রবিবার।
অনলাইন ডেস্ক :
জোটের প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
আজ ৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এ কথা জানান তিনি।
ইনু বলেন, শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক এবং রাতের খাবারের মধ্য দিয়ে এই বার্তা পরিষ্কারভাবে দিয়েছেন যে, জোট আছে, জোট একসঙ্গে নির্বাচন করবে। আসন ভাগাভাগির বিষয়টা আমরা নিষ্পত্তি করতে সক্ষম হব।
তিনি বলেন, যেকোনো লেনদেনে দর কষাকষি হবে, মন কষাকষি হবে। বন্ধুদের মধ্যে দরকষাকষি হয়, মন কষাকষি হয়। দিনের শেষে হাসিমুখে হাত ধরাধরি করে বেরিয়ে যাব। যেখানে জোটের প্রার্থী আসবে, সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উঠে যাবে।
তিনি আরো বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে দলীয় কৌশল কী হবে সেটা বিবেচনা করার জন্য আমরা শেখ হাসিনাকে বলেছি। এখনো সময় আছে, আলোচনা করে দেখব। প্রার্থীরা নৌকা মার্কায় নির্বাচন করবে।
ইনু বলেন, কেউ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিলে আচরণবিধি ভঙ্গ হয় না। যার যার দল তার প্রার্থীকে অনুরোধ করতে পারে। সুতরাং এ ব্যাপারে আমি মনে করি না মনোমালিন্য কিছু হবে। এটা তাদের দলীয় কৌশলগত সিদ্ধান্ত। সেটা কীভাবে কার্যকর করবে তার জন্য শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই দেশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বুনতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব এস এস তরুণ দে। তিনি বলেছেন, ছাত্র-জনতার একটি অনিবার্য বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে। জনতার এ বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পরাজিত শক্তি নানা গুজব রটানোসহ ষড়যন্ত্র করে চলছে। তাই দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে কোনো অশুভ শক্তি যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
গতকাল ১১ অক্টোবর শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এসময় আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর স্বর্গীয় সূর্য কুমার দাস চৌধুরীর বাড়ির পূজা মণ্ডপে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা সনাতনী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ও সার্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। একটি পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে নানা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার ভেতর দিয়ে এবার পূজা শুরু হয়েছে। তবে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পীঠস্থান। আমাদের নেতা তারেক রহমান এ সম্প্রীতি বজায় রাখতে দলের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীকে আহবান জানিয়েছেন। আমরা সে লক্ষে কাজ করছি। তাই পূজায় ধর্মীয় আবেশ বজায় রাখতে হবে।
চট্টগ্রামে পূজা মঞ্চে ইসলামী গান পরিবেশনের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি আয়োজক ও অংশগ্রহনকারী শিল্পীদের অতি আবেগের কারণে হতে পারে। হয়তো কিছুটা ভুল বুঝাবুঝিও থাকতে পারে। সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও দায়িত্বশীলরা এটি বিচক্ষণতার সাথে হ্যান্ডেলিং করছে। এই ঘটনায় কোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত লাগানোর চেষ্টা ছিল কি না তাও যাচাই করা হচ্ছে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- সরাইল উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আবু সুফিয়ান, সদস্য সচিব নূরে আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মেহেদী হাসান পলাশ, উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক মশিউর রহমান মাস্টার, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন মাস্টার এবং আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু আব্দুল্লাহ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মো. হুমায়ূন কবির, উজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোখলেসুর রহমান, লালপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান বাবুল, সাধারণ সম্পাদক শামীম চৌধুরী, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি তাফসির আহমেদ, যুবদল নেতা সাইদুল ইসলাম ও আব্দুর রাহীম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে তরুন দে বিভিন্ন পূজামণ্ডপ কমিটির হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে বাস চাপায় সিএনজিচালিত অটোরিক্সার যাত্রী এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ ২১ আগস্ট সোমবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সরাইল ইসলামাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরো দুই যাত্রী আহত হন।
নিহত ওই ব্যক্তির নাম আবু হানিফ (৬০)। তিনি আখাউড়া উপজেলার ধরখার গ্রামের আবদুল হাসেমের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ঢাকাগামী বাসটি সিএনজি চালিত অটোরিক্সাটিকে চাপা দিলে অটোরিক্সার তিন যাত্রী গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক আবু হানিফকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. নোমান মিয়া জানান, হাসপাতালে আনার আগেই হানিফের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে নিহতের স্বজনেরা হাসপাতাল থেকেই তার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে গেছে।