চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবির কণ্ঠে কবিতাপাঠের আয়োজন করেছে প্রকাশনা সংস্থা প্লাটফর্ম-এর বিশেষ প্রকাশনা ‘সাময়িক প্রসঙ্গ’। এতে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন ২০ জন কবি। বিপুল সংখ্যক কবির স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি এবং কথা ও কবিতায় প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে পুরো অনুষ্ঠান। গতকাল রবিবার বিকেলে ‘হে মাঘনিশীথের পাখি’ শিরোনামে কবিতাপাঠের এই আসর অনুষ্ঠিত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে।
কবিতাপাঠের এ আয়োজনের সভাপতিত্ব করেন প্রাবন্ধিক ও গবেষক অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল। নান্দনিক এ আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খ্যাতিমান কবি দিলীপ দাস।
আমন্ত্রিত কবি হিসেবে অনুষ্ঠানে কবিতা পড়েন জয়দুল হোসেন, মো. আ. কুদদূস, মহিবুর রহিম, অর্ধেন্দু শর্মা, আমির হোসেন, শাদমান শাহিদ, রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস, আমির হামজা, শাহরিয়ার কাসেম।
এছাড়াও হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, শিরীন আখতার, ইউনুস সরকার, গোলাম মোস্তফা, শাহাদত হোসেন সোহেল, আল আমিন তুষার, খাদিজা ইভ অনুষ্ঠানে কবিতা পড়েন। অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন উপাধ্যক্ষ এ কে এম শিবলী।
কবিতাপাঠের এই আসর সঞ্চালনা করেন কবি ও সাময়িক প্রসঙ্গ’র সম্পাদক হেলাল উদ্দিন হৃদয়।
কথা কবিতা আড্ডার এই ব্যতিক্রমী আয়োজনে কবিতারপাঠের পাশাপাশি কথা বলেন অনেকেই। তাদের কথায় ওঠে আসে সমকালীন ফেসবুকীয় লেখালেখি সহ নানান প্রসঙ্গ। তাদের মতে, বেশি বেশি ফেইসবুক ব্যবহার করার ফলে মানুষ বই থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। মানুষ যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। সর্বোপরি মানুষ নিঃসঙ্গ একাকী হয়ে যাচ্ছে। কবিতাচর্চা বিষয়ে নিজের লেখা সম্পাদনা কিংবা কাঁটাছেড়ার প্রয়োজন বা তাগিদ কমে গেছে কবিদের মাঝে। ফলে উত্তম সাহিত্যচর্চা ব্যাহত হচ্ছে। ভালো লেখা ও লেখক তৈরি হচ্ছে না। এটা বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অনেক বেশি কষ্টের বিষয়। বক্তারা আরও বলেন, ফেইসবুক যেনো আমাদের সাহিত্যচর্চায় সহায়ক হয়, অন্তরায় না হয় সেদিকে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ এটা বেশি চর্চা করলে মানুষ সস্তা হয়ে যেতে পারে, আবার ব্যবহার না করলে সময় থেকে হারিয়ে যাবার আশঙ্কা রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষাবান্ধব-নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া অব্যাহত রাখতে শিক্ষকদের যার যার জায়গা থেকে বেশী বেশী ভূমিকা রাখতে শিক্ষকদের অনুরোধ জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও মহাপরিচালক (অব.) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর গ্রেড-১ প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
আজ ৪ ডিসেম্বর সোমবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে পৌর কলেজের শিক্ষকদের সাথে শিক্ষার মনোন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, শিক্ষক সমাজ সাধারণ মানুষের কাছে খুবই সম্মান ও শ্রদ্ধার। তারা শিক্ষকদের বুদ্ধি-পরামর্শ মেনে চলে। শিক্ষার বিস্তার ও শিক্ষাবান্ধব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হলে সাধারণ মানুষকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে শিক্ষকদের সক্রিয় থাকতে হবে। সারা বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষাও বিশ্বমানের হয়ে উঠতে সকলকে আরো দায়িত্বশীল হতে হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজ শিক্ষক পরিষদ এর সাবেক সম্পাদক মাসুম মিয়ার সঞ্চালনায় এসময় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন পৌর কলেজ শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক সাইফুর রহমান মামুন, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা বিভাগীয় প্রধান মাসুদ খান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান পারভেজ রায়হান, শিক্ষক মো. মনির হোসেন, রাবেয়া জাহান তিন্নি, ওমর আল ফারুক রাসেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
কনটেইনার ট্রেনের বগি লাইনচ্যুতের ঘটনায় ১৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ঢাকার সঙ্গে আপলাইনে চট্টগ্রাম, সিলেট ও নোয়াখালীর রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হয়েছে।
১৯ নভেম্বর রবিবার রাত সাড়ে ১০টায় দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনটি ঢাকা অভিমুখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেড়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে কনটেইনার ট্রেনটিকে ২০ কিলোমিটার গতিতে ঢাকায় যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের আউটারে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী কনটেইনার ট্রেনের একটি বগির চারটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ ঘটনায় আপলাইনে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেট ও নোয়াখালীর ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
দুর্ঘটনায় অন্তত ৩০০ মিটার রেললাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি শতাধিক স্লিপার ভেঙে যায়। পরে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন মেরামত এবং স্লিপার পরিবর্তন শেষে দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনের বগিটি উদ্ধারে কাজ শুরু করে উদ্ধারকারী ট্রেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মো. জসিম উদ্দিন জানান, দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনের বগিটি উদ্ধার কাজ প্রায় ১১ ঘণ্টা পর রাত ৭টা ৫ মিনিটে সম্পন্ন হয়। তবে, আপলাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় সাড়ে ১০টায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলা সাহিত্যের আধুনিক কবি, বিশিষ্ট সাহিত্যিক, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনের বীরযোদ্ধা, সাংবাদিক এবং “সোনালী কাবিন” খ্যাত কবি আল মাহমুদের প্রতি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা রাষ্ট্রীয় অবহেলা ও বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে আজ ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার, সকাল ১১ টায় শহরের মৌড়াইলস্থ কবি আল মাহমুদের কবরের উদ্দেশ্যে পদযাত্রা, কবির কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, প্রতীকী জাতীয় পতাকায় কবর আচ্ছাদন, বিএনসিসি কর্তৃক গার্ড অফ অনার প্রদান এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের বিএনসিসি সদস্যরা গার্ড অফ অনার প্রদান করেন।
কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতি পরিষদের পক্ষে জানানো হয়, এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো, কবি আল মাহমুদের অবদানকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করা এবং তাঁর সাহিত্য, ভাষা আন্দোলন এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদানকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
কর্মসূচিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, সাংবাদিক কবি লেখক এবং সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন। কবি আল মাহমুদ গবেষণা কেন্দ্র ও স্মৃতিপরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এই কর্মসূচি জাতির সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের একটি অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে বলে তারা মনে করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ছাত্র জনতার জমায়েতের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা হয়।
এসময় সংগঠণের সভাপতি সাংবাদিক ও কবি ইব্রাহিম খান সাদাত এর সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবিদ রহিম বিজন, কবি মহিবুর রহিম, কবি রাবেয়া জাহান তিন্নি, কবি রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগ দেশের জনগণকে কবি আল মাহমুদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে অনুপ্রাণিত করবে এবং তাঁর অনন্য সাহিত্য ও সংগ্রামী জীবনের প্রতিফলন নতুন প্রজন্মের মনে গভীরভাবে প্রোথিত করবে।এটি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং দেশের মহান ব্যক্তিত্বদের প্রতি শ্রদ্ধা জাগ্রত করবে।
এসময় বক্তারা কবি আল মাহমুদকে রাষ্ট্রীয় সম্মানায় ভুষিত করণ, বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর কবর সংরক্ষণ করাসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন এবং তাঁর প্রতি বিগত সরকারের রাষ্ট্রীয় অবহেলার তীব্র সমালোচনা করেন।
প্রসঙ্গত: কবির মহান কীর্তির স্মরণে প্রতি বছর সোনালী কাবিন পদক প্রদানের সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন কবি ইব্রাহিম খান সাদাত। উল্লেখ্য, কবি আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মৌড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জমকালো আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ছাত্রনেতা, প্রয়াত আশরাফুল হক নোমানের স্মরণে আয়োজিত নোমান স্মৃতি মিনি নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন হয়েছে। ২৪ নভেম্বর শুক্রবার রাতে শহরের মধ্যপাড়াস্থ শান্তিবাগ বয়েজ ক্লাব এই টুর্ণামেন্টের আয়োজন করে। শান্তিবাগ শিলাবাড়ি মাঠে টুর্ণামেন্টটির উদ্বোধন করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান পারভেজের সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা শেখ রাসেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
উক্ত আয়োজনে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, সাংবাদিক নেতা আল-আমীন শাহীন প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কাজী নাজমুল ইসলাম উজ্জ্বল।
এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর হোসেন, শ্রমিক নেতা শফিকুল ইসলাম ও জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকুর রহমান হৃদয়।
উপস্থিত ছিলেন দ্য ডেইলি স্টারের নিজস্ব সংবাদদাতা মাসুক হৃদয় ও নোমান স্মৃতি পরিষদের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আজহার উদ্দিন।
টুর্ণামেন্টের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন নোমান স্মৃতি পরিষদ- শান্তিবাগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আশিকুর রহমান পিয়াস ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন বিপ্লব প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
কক্সবাজার থেকে ঢাকায় পাচারের সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ২৬ হাজার ৭০০টি ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই মাদক পাচারকারীকে আটক করেছে র্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল।
আজ ১৯ মে শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে র্যাবের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৮ মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নন্দনপুর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন- কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানার আবু সাইদ আকিব (২৬) ও বান্দরবান জেলার লামা থানার মো. হেফাজ উদ্দিন (২২)।
র্যাব-১৪ এর স্কোয়াড কমান্ডার মোহাম্মদ আক্কাছ আলী জানান, একটি চক্র কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে মাদকপাচার করছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নন্দনপুরে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় সন্দেহজনক একটি মিনি ট্রাকে তল্লাশি চালিয়ে চেসিসের ভেতরে কৌশলে লুকিয়ে রাখা ২৬ হাজার ৭০০টি ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুইজনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক পাচার করে বলে স্বীকার করেছে। জব্দকৃত ইয়াবার মূল্য আনুমানিক ৮০ লাখ টাকা। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন।