চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবায় ৯২ কেজি গাঁজাসহ একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করেঝে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকেরা।
আজ ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ৭টায় কসবা উপজেলার কুটি গ্রামের রাস্তার উপর থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
এ সময় গাঁজাবহনকারি একটি রেজিষ্ট্রেশনবিহীন পিকআপ জব্দ করা হয়। অভিযান টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় কসবা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
গৌরব ও অহংকারের ১৬ ডিসেম্বর বাঙ্গালী জাতির মহান বিজয় দিবস। বিজয় দিবসে জাতি সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করবে স্বাধীনতার স্বপ্নপুরুষ, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা, জীবন উৎসর্গকারী ও যুদ্ধাহত বীর সন্তানদের, যাঁদের ত্যাগে অর্জিত হয়েছে আমাদের কাঙ্খিত বিজয়; জাতি অর্জন করেছে লাল সবুজ পতাকা এবং স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষে মহান বিজয় দিবস-২০২২ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। আজ প্রত্যুষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ফারুকী পার্কে ৫০ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে- ফারুকী পার্কস্থ স্মৃতিসৌধে সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত বিভাগ/সংস্থা সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনতা কর্তৃক স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন, সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সরকারি, বেসরকারি স্বায়ত্ব শাসিত এবং বেসরকারি ভবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবে জেলা প্রশাসন। এ সময় কুচকাওয়াজ ও অভিবাদন গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সকাল সাড়ে ১০টায় একই মাঠে মোরগ লড়াই ও বেলা ১১টায় কারাতে প্রতিযোগিতা, একই মাঠে বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদেরকে সংবর্ধনা প্রদান এবং জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে বেলা ১১টায়। বেলা সাড়ে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মূক ও বধির নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সরকারি শিশু পরিবারের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর জেলার সকল মসজিদে বাদ জোহর জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা এবং মুক্তিযুদ্ধে শহিদ ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ মোনাজাত এবং অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়সমূহে সুবিধাজনক সময়ে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি এদিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সকল সরকারি হাসপাতাল, শিশু সদন, জেলখানা, এতিমখানা ও শিশু পরিবারে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। বিকেল আড়াটায় ব্রাহ্মণবড়িয়া নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন একাদশ বনাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ও মুক্তিযোদ্ধা একাদশ দলের মধ্যে প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। বিকাল ৩টায় সরকারি মডেল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার আয়োজনে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ করা হবে। বিকেল সাড়ে ৫টায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সাংস্কৃতিক ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হবে।
মহান এ দিবসের সকল অনুষ্ঠানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশপ্রেমি মানুষের স্ববান্ধব উপস্থিতি কামনা করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অনুরূপ কর্মসূচি জেলার সকল উপজেলায় পালিত হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার নিমবাড়ী গ্রামের রহিজ মিয়া (৩৮) হত্যাকান্ডের রায়ে আসামী জজ মিয়াকে মৃত্যুদন্ডাদেশ ও একলাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। রায়ে অপর চার ভাইসহ ৭ আসামীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। মামলার রায়ে বাকি ৯জনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। আজ ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-প্রথম আদালতের বিচারক আয়েশা আক্তার সুমি এই রায় প্রদান করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্র ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, মামলার প্রধান আসামী জমসিদ মিয়ার সাথে একই এলাকার রহিজ মিয়া এবং তার চাচা নাবালক মিয়ার জায়গা-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। এই বিরোধের জের ধরে গত ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল সকাল ১১টার দিকে কসবা উপজেলার নিমবাড়ি গ্রামের রহিজ মিয়া এবং তার চাচা নাবালক মিয়া স্থানীয় বাদৈর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিমবাড়ি গ্রামের জমসিদ মিয়ার বাড়ির কাছে পৌছলে, সেখানে আগে থেকে উৎপেতে থাকা জমসিদ মিয়া এবং তার ছেলে নাতিরা মিলে রহিজ মিয়া এবং নাবালক মিয়ার উপর অর্তকিত হামলা করে। এতে উভয়েই গুরুতর আহত হয়।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে ওইদিনই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিজ মিয়া মারা যান।
এ ঘটনায় রহিজ মিয়ার স্ত্রী নার্গিস বেগম বাদি হয়ে ওইদিন রাতেই জমসিদ মিয়াকে প্রধান আসামী করে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে কসবা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পরে মামলাটি প্রথমে কসবা থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক এস.আই মুজিবুর রহমান ও পরে রতন দেবনাথ মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ২৬ অক্টোবর আদালতে পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। পরে মামলাটি অধিকতর তদন্ত ও পর্যালোচনা, বিচার বিশ্লেষন করে সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ- প্রথম আদালতের বিচারক আয়েশা আক্তার সুমি মামলার ২নং আসামী জজ মিয়াকে পেনাল কোডের ৩০২ ধারা অনুযায়ী মৃত্যুদন্ড ও একলাখ টাকা জরিমানা করেন। দন্ডিত আসামী পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে ও গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করার নির্দেশ দেন আদালত।
এই মামলায় অপর ১৬ আসামীর মধ্যে ৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড প্রদান করা হয়। মামলার রায়ে জমসিদ মিয়ার অপর ছেলে খোকন মিয়াকে এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো দুই মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন। পাশাপাশি জমসিদ মিয়ার ছেলে ইয়াছিন মিয়া, পারভেজ মিয়া, মনির মিয়া এবং স্থানীয় আওয়াল মিয়া, তার ছেলে আশরাফুলকে ৬ মাস করে সশ্রম কারাদন্ড ও দুই হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন। রায় ঘোষনার সময় দন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে মোঃ ইয়াছিন মিয়া, মোঃ খোকন মিয়া ও মোঃ আশরাফুল উপস্থিত ছিলেন। বাকীরা পলাতক রয়েছেন।
এদিকে এই মামলায় অপরাধ প্রমানিত না হওয়ায় ৯ জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। এরা হলেন, জমসিদ মিয়া, আকবর মিয়া, ছোট মিয়া, রুবেল মিয়া, সাদের মিয়া, আবদুল আজিজ, ফরকান মিয়া, নিজাম মিয়া ও ফরিদ মিয়া।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় পুলিশের পৃথক অভিযানে দুই হাজার ৫৫ পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
৩ মার্চ শুক্রবার রাত থেকে ৪ মার্চ শনিবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের জসিম উদ্দিনের ছেলে মো. সুমন (২৪), খাড়েরা ইউনিয়নের আবু মুসার ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৩২) ও জয়নাল (৪০)।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের আভিযানিক দল তিনটি স্থান থেকে অভিযান চালিয়ে দুই হাজার ৫৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি মোটর সাইকেলসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করেছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার আড়াইবাড়ী দরবার শরীফের মরহুম পীরে কামেল আবু ছাঈদ আছগর আহমাদ আল কাদেরী (রহ.) এর ৮৫ তম ইছালে ছাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে শুরু হয়ে গতকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়।
মাহফিল পরিচালনা কমিটির সভাপতি হযরত মাওলানা পীরজাদা এবিএম গোলাম কিবরিয়া সাঈদী সাহেবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। শনিবার বাদ ফজর মাহফিলের সভাপতি পীরজাদা এ বি এম গোলাম কিবরিয়া সাঈদী দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনা করে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন।
মাহফিলে দরবার শরীফের গদ্দিনেশিন মাওলানা কামাল উদ্দিন জাফরি, মাওলানা লুৎফর রহমান, আবুল কামাল আজাদ বাশার, পীর হযরত মাওলানা মোহাম্মদ গোলাম খাবীর সাঈদী, মাওলানা এম হাসিবুর রহমান, মাওলানা মিজানুর রহমান আতিকীসহ দেশ বরেণ্য উলামায়ে কেরাম গুরুত্বপূর্ণ বয়ান পেশ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে খুনিচক্র বাংলাদেশকে হত্যা করতে চেয়েছিল, আওয়ামী লীগকে হত্যা করতে চেয়েছিল। এখনো আওয়ামী লীগ তথা বাংলাদেশকে হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে। তাই আপনাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এটা আমাদের অস্তিত্বের লড়াই।
আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছেন। ইনডেমনিটি আইন বাতিল করে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা বিচার শুরু করেছেন। তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের উন্নতি করেছেন। শেখ হাসিনা দেশের টাকায় পদ্মা সেতু করেছেন। অথচ এই খালেদা জিয়া বলেছিলেন- পদ্মা সেতু দিয়ে গাড়ি চলবে না, সেতু ভেঙ্গে পড়বে। শেখ হাসিনা মানুষের জন্য কাজ করেন। মানুষের টাকা মানুষকে দিয়ে দেন। সেই জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটাকে উদ্ধার করেছেন। তিনি বহু কষ্ট করে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। বাংলাদেশকে এখন পৃথিবীর সব দেশ মর্যাদার সঙ্গে দেখে।
আনিসুল হক বলেন, এক সময় অতীতের সরকারগুলো বাজেট ঘোষণার আগে দেশের অর্থমন্ত্রী ব্রিফকেস নিয়ে দেশে দেশে ঘুরে ভিক্ষা করে টাকা এনে বাজেট ঘোষণা করতো। বিদেশিরা বাংলাদেশকে ভিক্ষুক হিসেবে জানতো। বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলতো। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
বায়েক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার করিম শাহরিয়ার ভুইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের পরিচালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, কসবা পৌরসভার মেয়র এম.জি হাক্কানী, জেলা পরিষদের সদস্য এ এম আজিজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ, বায়েক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।