চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৭ ফেব্রুয়ারি বুধবার শেষ হলো সপ্তাহব্যাপী বইমেলার সমাপনী, বিকালে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
উৎসকৃষ্ট বই মানুষকে দেয় অনাবিল আনন্দ। আর এই বইয়ের যোগান দেয় বইমেলা। তাইতো পছন্দের বই কিনতে বইপ্রেমীরা মুখিয়ে থাকেন অমর একুশে বইমেলার দিকে। কিন্তু সেই বইমেলা যদি বাসার পাশেই হয় তবে তো কথাই নেই। গ্রন্থের সাহচর্যেই মানুষ অগ্রসর হয়ে চলে সভ্যতা ও সংস্কৃতির ক্রম-অগ্রযাত্রার পথে। এর ধারা অব্যাহত রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন আয়োজন করে ৭দিন ব্যাপী প্রাণের বইমেলা। উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বইমেলা মঞ্চে প্রতিদিন আলোচনা সভা,বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে,কবিতা আবৃত্তি,সাধারণ জ্ঞান,কুইজ প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রায় এক যুগ পর অনুষ্ঠিত বইমেলায় উচ্ছ্বাস দেখা গেছে অনেকের মাঝেই। প্রতিদিনই পাঠকের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠেছিল বইমেলা প্রাঙ্গণ। বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার ছেলেমেয়েরাও মেলায় বই কিনতে আসে।মেলায় শিশুদের উপযোগী বইও এনেছেন বিক্রেতারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়ার সভাপতিত্বে মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: রাফিউদ্দিন আহমেদ। গত ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া এ বইমেলায় দেশের প্রখ্যাত লেখকদের বই দিয়ে সাজানো ছিল ২০টি বইয়ের স্টল। মেলায় সকাল থেকে শতশত বইপ্রেমী ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে উৎসবমূখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিদিন উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বইপ্রেমীরা এসে পছন্দের বই কিনে ঘরে ফিরেছেন। সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত চলে বইমেলা। বইমেলায় বিক্রি সন্তোষজনক ছিল বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা। তবে গত সাতদিনে ২০টি স্টলে প্রায় ৬ লক্ষাধিক টাকার বই বিক্রি হয়েছে। শেষদিন ছিল ক্রেতাদের অনেক সমাগম। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শিবলী চৌধুরী বলেন বই কিনতে আগে ঢাকায় যেতে হতো। ঢাকা যাওয়া কষ্টকর। এখানে ঘরের পাশেই পছন্দের বই পাওয়া যাচ্ছে আমাদের প্রাণে বইমেলায়। তাই দীর্ঘ একযুগ পর নাসিরনগরে বইমেলার আয়োজন করায় নবাগত উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আবদুর রহিম বলেন,বই হচ্ছে প্রাণের খোরাক। আমার মনে হয় প্রতিটি মানুষের মাসে অন্তত ১টি বই কেনা উচিত এবং সেটা পড়া উচিত। উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়াকে আমার বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অভিনন্দন এমন চমৎকার বইমেলার আয়োজন করার জন্য।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়া বলেন শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের মাঝে বই পড়ার আগ্রহ তৈরী ও অভ্যাস গড়ে তোলার জন্যই বইমেলার আয়োজন করা। কিন্তু এত মানুষের ভালবাসা ও আগ্রহ বইমেলার প্রতি এটা আমার ধারণা ছিল না। সবাই পছন্দের বই কিনছে এটা দেখে আমি খুবই আনন্দিত। ভবিষ্যতেও আমরা এই বইমেলা অব্যাহত রাখবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলায় গ্রাম পুলিশদের মাঝে বাই-সাইকেল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১২ জুন বুধবার দুপুরে ১৩টি ইউনিয়নের ১০ জন মহিলা ও ৪০ জন পুরুষ গ্রাম পুলিশের মধ্যে সাইকেল বিতরণ করা হয়। নতুন বাইসাইকেল পেয়ে ভীষণ খুশি এ সকল গ্রাম পুলিশরা। নতুন সাইকেল পাওয়ায় তাদের কাজের গতি আরো বেড়ে যাবে এমনটাই অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন তারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাসিরনগর নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দেয়া বাইসাইকেল বিতরণ করেন উপজেলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ইমরানুল হক ভূইয়া।
এ সময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
বাইসাইকেল পাওয়া একাধিক গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, এ সাইকেল বিতরণের ফলে স্থানীয় গ্রাম পুলিশদের কাজ আরও গতিশীল হবে। সময় বাচঁবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের সব তথ্য তারা গ্রামে গ্রামে দ্রুত পৌঁছে দিতে পারবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
৭ ডিসেম্বর নাসিরনগর হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। মুক্ত হয় নাসিরনগর উপজেলা। প্রতি বছরই এ দিনটিতে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উপজেলা প্রশাসন। ১৯৭১ সালের ১৫ নভেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামবাসীর ওপর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। উপজেলার ফুলপুর, নুরপুর, কুলিকুন্ডা, সিংহগ্রাম ও তিলপাড়া গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচার চালোনো হয়। বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধা ও সংগ্রামী জনতা পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে আজকের দিনে নাসিরনগর থানা অভ্যন্তরে (পুলিশ স্টেশন) স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা আজ ২৯ আগস্ট মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নাসিরনগর সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সোহাগ রানা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল মিয়া, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিত দাস, জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া হাকিম রেজা, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়া, পুতুল রানী দাস, অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূইয়া, সফিকুল ইসলাম, মোঃ ফারুক মিয়া, রুবেল মিয়া, মোঃ আক্তার মিয়া ও মনসুর আহমেদ ভূইয়া, প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়া, পূজা উদযাপন কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অনাথ বন্ধু দাসসহ আইনশৃংখলা কমিটির সদস্যগণ।
সভায় বক্তারা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি সরকারি খাস জমির অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ, মাদক-জুয়া, চুরি-ডাকাতি, বাল্য বিবাহ, যৌতুক, নারী-নির্যাতনসহ আইনশৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয় ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাওরবেষ্টিত উপজেলা নাসিরনগর থেকে এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দিতে মোট ২ হাজার ৫১ জন শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করেছিল। এর মধ্যে এসএসসির জন্য ১ হাজার ৬৯৯ জন, ৩২১ জন দাখিল ও ৩১০ জন ভোকেশনাল পরীক্ষা দিতে ফরম পূরণ করে। এই শিক্ষার্থীদের ৭০৬ জন ছেলে ও ১ হাজার ৩৪৫ জন মেয়ে। কিন্তু গত ৩০ এপ্রিল শুরু হওয়া এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৯ জন ছেলে ও ৪২ জন মেয়ে অংশগ্রহণ করেনি। কেন এই শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি, তা অনুসন্ধান করতে গিয়ে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ও উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যেসব মেয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয়নি, তাদের অধিকাংশই বাল্যবিয়ের শিকার। যাদের বেশিরভাগের বয়স ১৪ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে।
প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরীক্ষা-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী মেয়েদের ১৮ বছরের কম বয়সে বিয়ে দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু বাল্যবিয়ে দিতে অনেক অভিভাবকই ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করেন। এরপর কাজিকে ম্যানেজ করে কর্তৃপক্ষের চোখ এড়িয়ে কৌশলে অল্প বয়সেই মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেন।
জানা গেছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি নারী পরীক্ষার্থী অনুপস্থিতির সংখ্যা উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের সৈয়দ কামরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়ে। এই স্কুল থেকে ১৫ জন মেয়ে শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি, যাদের সবাই বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। স্কুলটির প্রধান শিক্ষক সানাউল আমিন ভূঁইয়া বলেন, আমাদের না জানিয়ে এসএসসির ১৫ জন মেয়ে পরীক্ষার্থীকে বিয়ে দিয়েছেন তাদের অভিভাবকরা। এ ছাড়াও ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে পড়া ১০ থেকে ১৫ জন মেয়েকেও এ বছরই বিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন বাধা দিলেও ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় কাজিকে ম্যানেজ করে ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করে এসব বিয়ে হচ্ছে। আমরা প্রতিষ্ঠান থেকে বাধা দিলেও তাঁরা উপেক্ষা করেন।
ধরমন্ডল ইউনিয়নের ধরমন্ডল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক বলেন, পরীক্ষা শুরুর আগের দিন পর্যন্ত আমাদের দু’জন মেয়ে পরীক্ষার্থী অ্যাডমিট কার্ড নেয়নি। তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারি মেয়েগুলোর বিয়ে হয়ে গেছে। এর মধ্যে একজন শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়েছে পরীক্ষার আগের রাতে।
মোবাইল ফোনে কথা হয় পরীক্ষা শুরুর আগের রাতে বিয়ে হওয়া শিক্ষার্থীর বাবা আনু মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভালো আলিম (মাওলানা) জামাই পাইছি; বিয়া দিছি। এত পড়ালেখা কইরা কী করব? পড়ালেখা কইরা সেই জামাইর ভাতই রান্ধা লাগব।’
নাসিরনগর মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে ১৩টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব আছে। এসব ক্লাবের মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সচেতন করা হচ্ছে। ১৮ বছরের নিচে যেন কেউ বিয়েতে রাজি না হয়, সে বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। অভিভাবকদের সচেতন করতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে ইউপি চেয়ারম্যানসহ সবাইকে।
নাসিরনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল হক বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের কয়েকজনের বিয়ের বিষয়ে জানতে পেরেছি।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম বলেন, জানতে পেরেছি এসএসসি পরীক্ষায় অনুপস্থিত বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়েছে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি অভিভাবকদের সচেতন করতে। পরীক্ষার আগে বেশ কয়েকটি বাল্যবিয়ে বন্ধ করেছি। কিন্তু আমরা চলে আসার পর আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে অনেক অভিভাবক কাবিন ছাড়া বিয়ে দিচ্ছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১- আসনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলাল তার মোমবাতি প্রতীকের পক্ষে মোটর সাইকেল শোডাউন ও পথসভা করেছেন।
আজ ২১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা সদর থেকে মোটর সাইকেল শোডাউনটি বের হয়ে নাসিরনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রধান প্রধান প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা সদরে পথ সভায় মিলিত হন।
এতে বক্তব্য রাখেন প্রার্থী অ্যাডভোকেট কাজী মোঃ ইসলাম উদ্দিন দুলাল। তিনি বলেন জাতীয় সংসদ নিবার্চনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ও অঙ্গসহযোগি সংগঠনের সকল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে মোমবাতি প্রতিকের পক্ষে কাজ করতে হবে।
এ সময় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা মাওলানা মুস্তাক আহমেদ আল-ওয়াইসী, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মজলিশ শুরার সদস্য পীরে তরিকত সৈয়দ আশরাফুল আবদুল মুকাল্লিদ,বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা গোলাম মোহাম্মদ খান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এম.এ.বাসির, বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা উপজেলা শাখার সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোঃ মাসুদুর রহমান ভূইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মুহাম্মদ নুর আলম রেজা, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা উপজেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।