চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দাবি আদায় না হওয়ায় আবারো বাড়ানো হয়েছে আদালত বর্জন কর্মসূচি। আজ ৩০ জানুয়ারি সোমবার বিকেলে ৫ম দফায় বর্ধিত কর্মসূচির শেষ দিনে আরো ৮ দিনের জন্য আদালত বর্জন কর্মসূচি নিয়েছে জেলা আইনজীবী সমিতি।
বিকেলে জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ে সর্বদলীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি এক সভার মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন কর্মসূচির আওতায় আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জন করবেন আইনজীবীরা। এসময় আদালতের কোনো বিচারিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন না তারা।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট তানভীর ভূঁইয়া জানান, দাবি আদায় না হওয়ায় কর্মসূচি বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক এবং আদালতের নাজিরকে অপসারন করার দাবি আদায় না হলে আইনজীবীদের সর্বদলীয় স্ট্যান্ডিং কমিটি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এ আইনজীবীরা মামলা দাখিল করতে গেলে বিচারক মোহাম্মদ ফারুক মামলা না নিয়ে আইনজীবীদের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ করেন আইনজীবীরা। এ ঘটনায় ২৬ ডিসেম্বর সমিতির সভা করে আইনজীবীরা ১ জানুয়ারি থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জনের ঘোষণা দেয়। এদিকে বিচারকের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগে ৪ জানুয়ারি কর্মবিরতি পালন করেন আদালতের কর্মচারীরা। এ অবস্থায় জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ ও আদালতের নাজির মোমিনুল ইসলামের অপসারণ চেয়ে ৫ জানুয়ারি থেকে পুরো আদালত বর্জনের লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন আইনজীবীরা। পরবর্তীতে পুরো আদলতের পরিবর্তে জেলা জজ ও নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুন্যাল-১ আদালত বর্জন করে আসছে আইনজীবীরা। এছাড়াও বিচারকের সঙ্গে অশোভন আচরণ ও অশালীন স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ২৪ আইনজীবীকে দু’দফায় তলব করেছে উচ্চ আদালত।
চলারপথে রিপোর্ট :
পটুয়াখালীর দশমিনায় বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে বরযাত্রীবাহী ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে এক নারী নিহত এবং বর ও বরের মাসহ চারজন নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজদের উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস, নৌপুলিশসহ উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে।
আজ ২৮ এপ্রিল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট সংলগ্ন বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে এ ঘটনা।
নিখোঁজ বরের নাম রাব্বি হাওলাদার। তিনি উপজেলার রণগোপালদী ইউনিয়নের গুলি আউলিয়ার গ্রামের মনির হাওলাদারের ছেলে।
নিহত নারীর নাম লিপি বেগম (৩০)। তিনি বর রাব্বি হাওলাদারের ফুপু। লিপি বেগম উত্তর রণগোপালদী এলাকার ধলু হাওলাদারের স্ত্রী।
বরের স্বজন মঞ্জুর এলাহী জানান, কয়েকদিন আগে রাব্বি হাওলাদারের সঙ্গে চরবোরহান ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হুমায়ুন মুন্সির মেয়ে সুমাইয়া আক্তারের বিয়ে হয়। ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার বর রাব্বি হাওলাদার তার স্বজনদের নিয়ে নববধূকে আনতে কনের বাড়িতে যান। শুক্রবার নববধূ সুমাইয়াসহ ১৪-১৫ জন আত্মীয়-স্বজনকে নিয়ে চরবোরহান থেকে ট্রলারযোগে বাড়ির ফিরছিলেন। এসময় তাদের ট্রলার আউলিয়াপুর লঞ্চঘাটের কাছাকাছি গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে ডুবে যায়।
নিখোঁজ অন্যরা হলেন বরের মা সেলিনা আক্তার (৪০), উত্তর রণগোপালদী এলাকার ধলু হাওলাদারের মেয়ে খাদিজা (৫) ও উত্তর চর শাহজালাল এলাকার বেল্লাল মুন্সির মেয়ে মানসুরা (৮)।
দশমিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দশমিনা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন লিডার আনোয়ার হোসেন বলেন, নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান চলছে। তবে এখন পর্যন্ত চারজনের কাউকে পাওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাফিসা নাজ নীরা বলেন, আমি ঘটনাস্থলে আছি। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস ও নৌপুলিশ সদস্যরা উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাটোরের গুরুদাসপুরে শিকারীর ফাঁদ থেকে উদ্ধার হওয়া ২০টি বক পাখি মুক্ত আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ ৩ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মশিন্দা ইউনিয়নের সাহাপুর মাঠে পাখিগুলো উদ্ধার করে গুরুদাসপুর উপজেলা ছাত্রলীগ। এ সময় শিকারি পালিয়ে গেলেও শিকারির হাত থেকে উদ্ধার করা ১৮টি বক পাখি ও দুইটি শিকারি বক পাখি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিয়ার রহমান বাঁধন, সাধারণ সম্পাদক সুবাসিষ কবিরসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা স্থানীয়দের নিয়ে অবমুক্ত করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মশিন্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সুজন, রিয়াদ, আক্তার, আরিফ,মুক্তার ও সোহাগ।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিয়ার রহমান বাঁধন ও সাধারণ সম্পাদক সুবাসিষ কবির জানান, ‘মশিন্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সাহাপুর মাঠে পাখি শিকার করার সময় শিকারির ফাঁদ থেকে ২০টি বক পাখি ও ফাঁদ আটক করে খবর দেয়। ততক্ষণাৎ আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের নিয়ে পাখিগুলো মুক্ত আকাশে অবমুক্ত করেছি। পাখি শিকার বন্ধে পরিবেশকর্মীদের পাশাপাশি উপজেলা ছাত্রলীগ তৎপর রয়েছে। পাখিগুলোকে রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। তবে শিকারি পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া স্থানীয়দের নিয়ে মতবিনিময় করা হয়েছে। আশা করছি এমনভাবেই একসময় পাখি শিকার বন্ধ হয়ে যাবে।
গুরুদাসপুর জীববৈচিত্র রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান বলেন, গুরুদাসপুর উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। তারা আমাদের পাশাপাশি এ সকল মানবিক কার্যক্রম করে থাকে। সমাজের সকলেই যদি সচেতন হতো তাহলে পাখি শিকারিরা পাখি শিকার করতে পারতো না। আশা করছি সকলের সম্মিলিত উদ্যোগে আমরা পাখি শিকার বন্ধ করতে পারবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় ৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ একটি দেশীয় বন্দুক উদ্ধারসহ ও দুটি ড্যাগার জব্দ করা হয়।
গ্রেফতার ডাকাত সদস্যরা হল, আলমগীর শেখ(৩০), মাসুম শেখ (৩৬), তারা মিয়া (৩৮), আব্দুল মালেক (৩৫), হাসান আলী শেখ (৩৮), রহমত আলী (৫৫)। এদের সকলের বাড়ি জেলার ফুলছড়ি উপজেলায়।
আজ দুপুরে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন পুলিশ সুপার মো. কামাল হোসেন।
পুলিশ সুপার জানান, ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির একটি চৌকস দল অস্ত্রসহ ডাকাতির প্রস্তুতির সময় অভিযান পরিচালনা করে। পরে সন্ধ্যার দিকে ফুলছড়ি উপজেলার ৫নং ও ১৫ নং ইউপির খোলাবাড়ী এলাকা থেকে আসামি আলমগীর শেখকে ৫ রাউন্ড তাজা গুলি ও একটি দেশীয় বন্দুকসহ, মাসুম শেখকে একটি ড্যাগার ও হাসান আলী শেখকে একটি ড্যাগারসহ তারা মিয়া, আব্দুল মালেক, রহমত আলীসহ ছয়জনকে আটক করে। এসময় আরও ৩ থেকে ৪ জন পালিয়ে যায়। ডিবি পুলিশ উদ্ধারকৃত আলামতগুলো জব্দ করে।
কামাল হোসেন জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিরা একই সাথে পরস্পর যোগসাজসে জব্দকৃত অস্ত্রগুলি ও ড্যাগারসহ নৌযানে ডাকাতির জন্য উক্তস্থানে অবস্থান করছিল মর্মে স্বীকার করে। আসামিদের দেয়া তথ্য মতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত পলাতকদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে। অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সে ব্যাপারে আসামিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আসামিদের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা ফুলছড়ি থানায় অস্ত্র ও ডাকাতি প্রস্তুতির পৃথক ২টি মামলা রুজু করা হয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান (অর্থ ও প্রশাসন), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ‘বি’ সার্কেল আবদুল্লাহ আল মামুন, অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা মোখলেছুর রহমানসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার সদস্যবৃন্দ।
অনলাইন ডেস্ক :
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিভিন্ন কাজের অজুহাতে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন ও সংশোধন সংক্রান্ত কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে না বলে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে।
কমিশন জানায়, তফশিল হয়ে যাওয়ায় মাঠ কর্মকর্তাদের অনেকেই নানা অজুহাতে নতুন করে নিবন্ধন, এনআইডি সংশোধন কার্যক্রমে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন। বিষয়টি কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যেহেতু জাতীয় পরিচয়পত্র এখন অপরিহার্য, তাই এই সেবা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না। এমনকি দুর্ভোগেও ফেলা যাবে না। তাই কমিশন এমন নির্দেশ দিয়েছে।
ইসির নির্বাচন সহায়তা শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী নির্দেশনাটি সব আঞ্চলিক কর্মকর্তা, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন কমিশনের গত ৫ অক্টোবরের ২৪তম সভায় জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য নতুন নিবন্ধনসহ সংশোধন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়েছে।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে সংশোধিত তথ্য এবং নতুন নিবন্ধিত ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রেরিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রয়োজন হলে সম্পূরক ভোটার তালিকা পাঠানো হবে। কেবল জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলেই তিনি আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার হিসেবে ভোট দিতে পারবেন না। ভোট দিতে হলে মুদ্রিত ভোটার তালিকায় নাম থাকতে হবে। এ জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বাছাইসহ সব কার্যক্রম সর্বশেষ প্রেরিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা বা সিডি বা মুদ্রিত তালিকা অনুসারে সম্পন্ন করতে হবে।
নির্দেশনায় আরো উল্লেখ করা হয়, ১৪ সেপ্টেম্বরেরর পর নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনক্রমে কারও নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ও ৩০ সেপ্টেম্বরের পর ভোটার স্থানান্তর করা হলে সম্পূরক ভোটার তালিকা সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হবে এবং সেক্ষেত্রে সম্পূরক ভোটার তালিকার ভিত্তিতেও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রামের রাউজানে বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য মাংস কিনতে গিয়ে সড়কে রাখা বিকল ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় ২ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের বৈজ্জাখালী গেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- জয় চৌধুরী (৩২) ও অন্তু তালুকদার (২৮)। জয় বোয়ালখালী গোমদন্ডরী মন্টু চৌধুরী ছেলে। তিনি কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ছিলেন। আর অন্তু তালুকদার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার দৌলন তালুকদারের ছেলে। তারা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য মুরগি কিনতে বের হন জয় ও অন্তু। পথে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের বৈজ্জাখালী গেট এলাকায় বিকল ট্রাকের সঙ্গে তাদের মোটর সাইকেলের ধাক্কা লাগে। এতে তারা গুরুতর আহত হন। রাত ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ট্রাফিক পুলিশ নুরুন বলেন, বিকল ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেলের দুই আরোহী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
নোয়াপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক টুটন মজুমদার বলেন, গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।