চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার সুহিলপুর গরুর বাজারের সরকারি জমি ইজারা না নিয়ে নির্মাণ করা স্থাপনা সরানোর কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় প্রভাবশালীরা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা থেকে ইট সরানোর কাজ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, সদর উপজেলার সুহিলপুর গরুর বাজারের সরকারি জমি ইজারা না নিয়ে দোকান নির্মাণ করে তা মোটা অঙ্কের টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এতে বাজার সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্থানীয় ব্যক্তিরা বলেন, চার জনপ্রতিনিধির আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা এর সঙ্গে জড়িত। প্রায় দেড় মাস ধরে দোকান নির্মাণের এ কাজ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় গত ২২ জানুয়ারি সুহিলপুর গ্রামের আরিফুল হক চৌধুরী, আবদুল ছোবান, মো. কামাল ও শামিম জেলা প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) কাছে লিখিত অভিযোগ দেন।
আজ ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার গিয়ে দেখা যায়, সুহিলপুর গরু বাজারের উত্তর ও পূর্বদিকে সরকারি খাস জায়গা ইজারা ছাড়াই নির্মাণ করা দোকানের চারপাশের দেয়াল ভেঙে ইট সরানোর কাজ চলছে। সুহিলপুর গ্রামের শাহিন মিয়া নামে এক রাজমিস্ত্রীর সর্দার দোকান ভাঙার কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে ছয়টি দোকানের পশ্চিম দিকে দুটি শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। সুহিলপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তোফাজ্জাল হোসেন কাজটি তদারকি করছেন।
শাহিন মিয়া বলেন, সবগুলো দোকানের স্থাপনার (দেয়ালের ইট) ইট-সিমেন্ট ভাঙ্গা হবে। বাজারের উত্তর পশ্চিম দিকে নির্মাণ করা ছয়টি দোকান এবং উত্তর-পূর্ব দিকের একটি দোকানের স্থাপনা ভাঙ্গা হবে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, গত রবিবার সদর উপজেলার সুহিলপুর গরু বাজার পরিদর্শন করি। ইজারা না পেয়েও যারা দোকান নির্মাণ করেছেন, তারা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞা করে একদিনের সময় চেয়েছে। তাই তাদের একদিনের সময় দেয়া হয়েছে। জায়গাটি কাউকে ইজারা দেয়া হয়নি। তাই এখানে দোকান ঘর করার কোনো সুযোগ নেই। যদি তারা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা না সরান তাহলে আমরা অভিযান চালিয়ে স্থাপনা উচ্ছেদ করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনদিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে। উন্নয়ন মেলা উপলক্ষে আজ ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।
র্যালি শেষে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা-ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম।
আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, স্থানীয় সরকার উন্নয়ন হলে, দেশ উন্নত হবে। সরকার স্থানীয় পর্যায়ে যে উন্নয়নমূলক কাজ করেছে তা সকলের কাছে বেশী করে প্রচার করতে হবে। উন্নয়ন মূলক কাজের প্রচজারের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সচিবদের গুরুত্বপূর্ন ভ‚মিকা রয়েছে।
তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলায় সদর উপজেলার ৩টি স্টল ও সদর উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১১ স্টলসহ ১৪টি স্টল অংশ গ্রহণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআই, কুমিল্লার উদ্যোগে গতকাল মঙ্গলবার বিকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়া হাসান খান এবং প্রিন্স সরকারের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইলে অবস্থিত আয়েশা ফিলিং স্টেশনকে ৩০ হাজার টাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরায় অবস্থিত মেসার্স তিতাস ফিলিং স্টেশনকে ২০ হাজার টাকা এবং শহরের লাকী বাজারের দি নিউ ঝলক জুয়েলার্সকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, আয়েশা ফিলিং স্টেশন এবং মেসার্স তিতাস ফিলিং স্টেশনের ব্যবহৃত ডিসপেন্সিং ইউনিটসমূহের অনুকূলে বিএসটিআই হতে বৈধ ভেরিফিকেশন সনদ হালনাগাদ না থাকায় “ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন-২০১৮” অনুযায়ী আয়েশা ফিলিং স্টেশনকে ৩০ হাজার টাকা এবং মেসার্স তিতাস ফিলিং স্টেশনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অপরদিকে লাকী বাজারের দি নিউ ঝলক জুয়েলার্সের ব্যবহৃত ডিজিটাল ওজনযন্ত্রের অনুকূলে বিএসটিআই হতে বৈধ ভেরিফিকেশন সনদ না থাকায় “ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন-২০১৮” অনুযায়ী তাদেরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানকালে প্রসিকিউটর হিসেবে বিএসটিআই, কুমিল্লা অফিসের কর্মকর্তা প্রকৌ: আরিফ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। জনস্বার্থে এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মিছিল করার প্রতিবাদে আজ ৪ জানুয়ারি শনিবার বিকেলে সড়ক অবরোধ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। বিকেল সাড়ে চারটা থেকে পাঁচটা পাঁচ মিনিট পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে এ অবরোধের সৃষ্টি করা হয়। এ সময় তারা ২৪ ঘন্টার মধ্যে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের গ্রেপ্তারের আল্টিমেটাম দিয়ে পুলিশের অনুরোধ সড়ক থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেলা তিনটার দিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এসে জড়ো হন। পরে তারা কাউতলী এলাকায় গিয়ে সড়ক অবরোধ সৃষ্টি করেন। এসময় মহাসড়কের উভয়পাশে ২ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় অভিযোগ করা হয়, ছাত্রলীগ মিছিল করা মানে গোয়েন্দা সংস্থাসহ আইনশৃংখলা বাহিনী ব্যর্থ। তাদেরকে গ্রেপ্তারে পুলিশের কোনো দৃশ্যমাণ কার্যক্রম চোখে পড়ছে না। এ সময় সদর থানার ওসি মো. মোজাফফর হোসেন জানান, ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলাও দায়ের হয়েছে। কারা কারা জড়িত তাদের সবাইকে চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। এ সময় আন্দোলনকারিদের পক্ষে বোরহান উদ্দিন সিয়াম ২৪ ঘন্টার মধ্যে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। অন্যথায় আবার আন্দোলন করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়।
এদিকে নিষিদ্ধ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঝটিকা মিছিল করেছে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। জেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে পৌর এলাকার ফুলবাড়িয়ায় মিছিলটি বের হয়ে পৈরতলা অভিমুখে যায়। পরে সেখানের সড়কের পাশে রাখা মোটর সাইকেলে কেক রেখে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকি উদযাপন করা হয়।
রাতেই জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ফেসবুকে এ সংক্রান্ত ভিডিও ও ছবি পোস্ট করেন। এতে দেখা যায়, মিছিলকারীরা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে শুভেচ্ছা শ্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা আবারো ফিরবে এবং সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ও সাবেক সাংসদ র.আ.ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরীর মুক্তির পক্ষে শ্লোগান দেয়। পরে নেতকর্মীরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, ছাত্রলীগ আগামীদিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন -স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কাজ করবে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন অস্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা, শোষনমুক্ত সমাজ, বৈষম্যমুক্ত সমাজ বাস্তবায়ন করে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের পক্ষে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
আজ ১০ মে শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জেলা ছাত্রলীগের বিশেষ কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিশেষ কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের অবদান তুলে ধরে বলেন, ধর্মপ্রাণ হওয়ার জন্য কোন সাম্প্রদায়িক হওয়ার প্রয়োজন নেই। আমরা একটা শ্লোগান দেই, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। তাই যার যার ধর্ম সে পালন করবে। সকল ধর্ম মনের মানুষ তাদের ধর্মীয় আচার আচরণ নিবিঘ্নে পালন করতে পারবে। এজন্যই বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ধর্ম নিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে গ্রহণ করা হবে। সেটি আমরা করেছি, আমরা আশা করব ছাত্রলীগ সেই পথে হাঁটবে।
সমাবেশে প্রধান অতিথি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আগামী ২৭ এবং ২৮ সেপ্টেম্বর দুদিনব্যাপী জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করেন।
বিশেষ কর্মী সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা, সুরাফ মিয়া সোহাগ, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক সাকিব আল হাসান প্রমুখ।
বিশেষ কর্মী সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহদাৎ হোসেন শোভন। কর্মী সমাবেশের আগে প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
আজ ২৪ জুন শনিবার বেলা ১১টায় কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন।
কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক ভোরের কাগজের কসবা উপজেলা প্রতিনিধি খ.ম. হারুনুর রশীদ ঢালীর সভাপতিত্বে ও কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল-মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কসবা পৌরসভার মেয়র এম.জি হাক্কানী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আমিমুল এহসান খান, সংবর্ধিত অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সঞ্জিব সরকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি, সংবর্ধিত অতিথি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সময় টিভির ব্যুরো চীফ উজ্জ্বল কুমার চক্রবর্তী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, কসবা বিআরডিবির চেয়ারম্যান জহিরুল হক খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান বিটু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, আইসিটি সম্পাদক মোজাম্মেল চৌধুরী, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।