চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে অবৈধভাবে কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার দায়ে এক জনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ধরন্তি বিল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করেন সরাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা। জরিমানাপ্রাপ্ত আখতার হোসেন উপজেলার কালিকচ্ছ এলাকার ইমাম হোসেনের ছেলে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সরাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা বলেন, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কয়েকটি চক্র ফসলি জমি খননযন্ত্র দিয়ে পুকুরের মতো কেটে বালু উত্তোলন করছেন। সে সব বালু পাইপসহ ট্রাক্টরের মাধ্যমে নিয়ে পুকুর ও জলাশয় ভরাট করছেন। তারা ফসলি জমিগুলো নষ্ট করে ফেলছে। দুপুরে সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ধরন্তি বিল এলাকায় অভিযানে কালে কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার সময় এক জনকে আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ মোতাবেক এক জনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ সময় সরাইল থানা পুলিশ ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা উপস্হিত ছিলেন।
সরাইল প্রতিনিধি :
সরাইলে খাদিজা বেগমের (৪৫) পরিবারের দুই ছেলে প্রতিবন্ধী। বড় ছেলে আশেক মিয়া (২২) শারীরিক ও বাকপ্রতিবন্ধী। মেজ ছেলে লাদেন মিয়া (১৮) শারীরিক প্রতিবন্ধী। মিথ্যা মামলায় স্বামী দুলাল মিয়া (৫০) জেলখানায়। মেয়ে একটি নবম শ্রেণিতে পড়ে। বইখাতা ও বেতনের অভাবে লেখাপড়া বন্ধের পথে।
বড় ছেলে আশেক জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। কিছুটা চলাফেরা করতে পারলেও লাদেন ঘরের বাইরে যেতে পারে না। লাদেনের যখন আট বছর বয়স তখন টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়। সে সময় লাদেনের বাবা জমিজমা বিক্রি করে দেশের নামিদামি বহু হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও লাভ হয়নি। সেই থেকে লাদেনের হৃদয় যেন বেদনার বালুচর।
ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! সহপাঠীদের সঙ্গে খেলাধূলা করা ছোট্ট লাদেন এখন হয়ে গেছেন প্রতিবন্ধী। তখন থেকে বাইরে বের হয়ে দিনের সূর্য আর রাতের চাঁদ কিছুই দেখা হয় না তার। ছোটবেলার ছোটাছুটি আর বন্ধুদের সঙ্গে মাতামাতি এখন কেবলই স্মৃতি। সবই বিধাতার খেলা। আশা ছেড়ে দিয়েছেন সুস্থ হওয়ারও। এখন আর চিকিৎসা করার মতো কোনো ব্যবস্থাও নেই। কোথায় পাবেন অত টাকা? কোথায় করাবেন চিকিৎসা? প্রতিবন্ধী ভাতার টাকা দিয়ে কোনোরকমে অর্ধাহার-অনাহারে চলে তাদের সংসার।
সকালে খেলে বিকালের খাবার থাকে না। ক্ষুধায় ছটফট করে কাটে সারারাত। তাদের শেষ সম্বল যেটি ছিল, সেই ভিটেবাড়িটুকু বিক্রি করে দিয়েছেন চিকিৎসার জন্য। অসুস্থ ছেলেমেয়েদের মাথা গোঁজার ঠাঁই না থাকায় খাদিজা আশ্রয় নিয়েছেন লাদেনের চাচার বাসায়।
এদিকে সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী খাদিজার স্বামী ফেঁসে গেছেন মিথ্যা মামলায়। জেলখানায় রয়েছেন ছয় মাস ধরে। একদিকে দুই সন্তান অসুস্থ, মেয়ের পড়ার খরচ, স্বামী জেলখানায়। অন্যদিকে ২০১২ সাল থেকে বেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত খাদিজা। এ যেন ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’। চারবার করিয়েছেন বেস্ট ক্যান্সারের অপারেশন। তাতেও সফল হয়নি। ক্যান্সারের জীবাণু ছড়িয়ে গেছে পুরো শরীরে। চিকিৎসকরা বলেছেন, তার সময় ঘনিয়ে এসেছে। বেলা থাকতেও যেন আঁধার এসে গ্রাস করেছে তাকে। শুধু মৃত্যুর প্রহর গোনা ছাড়া আর যেন কিছুই করার নেই তার।
উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের কাটানিশার গ্রামে বৃহস্পতিবার সরেজমিন যান এ প্রতিবেদক। তার কাছে নিজের এ ভাগ্যবিড়ম্বনার কথা তুলে ধরেন মৃত্যুশয্যায় ক্যান্সারে আক্রান্ত খাদিজা। হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন। মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই চান স্বামীর। জানান বাঁচার আকুতি। বাঁচাতে চান ছেলেমেয়েদেরও। দুই ছেলের চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ করতে চান। পড়াতে চান মেয়েকে। আর এ জন্য দেশবাসীর কাছে সাহায্য চেয়েছেন তিনি। চাইছেন তারা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে পাশে দাঁড়াক। আর এ জন্য দিয়েছেন বিকাশ নম্বর। খাদিজার বিকাশ নম্বর ০১৭৭২২৯৪৬৮৪।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রকৌশলী আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার (পলাশ) শিক্ষা বৃত্তি ২০২৩ এর পক্ষ থেকে দরিদ্র, মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন শিক্ষা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান আজ ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে সরাইল উপজেলা কালিকচ্ছ ইউনিয়নে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী বিল্লাল এর বাড়ির মাঠ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে কালিকচ্ছ (উ:) মডেল স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক, সরাইল পাইলট (উ:) বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ আইয়ুব খান এর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সরাইল সরকারি কলেজের সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল মানবন্ধন পাল।
প্রধান বক্তা ছিলেন গুনারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা দেওয়ান রওশনারা লাকী।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রকৌশলী আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার (পলাশ)।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মো: অহিদুজ্জামান লস্কর অপু।
অনুষ্ঠানে ২৯ জন শিক্ষার্থীকের ৩ হাজার টাকা করে মেধাবৃত্তি প্রদান করা হয়।
ইঞ্জিনিয়ার আবু শামীম মোহাম্মদ পিয়ার পলাশের পিতা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরীর ইন্টার্ন কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান সংগঠক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় কর্মী ও সহচর এবং সাবেক জেলা রেজিস্ট্রার (ভূমি) ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে মোটর সাইকেলের ফুয়েল ট্যাংকের ভেতর থেকে ৩ কেজি গাঁজা জব্দ করেছে পুলিশ। গাঁজা বহনকারী মো. আলীকে (৩৬) আটক করে তার মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়েছে।
আজ ৪ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার কুট্টাপাড়া এলাকার ব্র্যাক অফিসের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটক আলী জেলার বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের মৃত নুরু মিয়ার ছেলে।
সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, ওই মহাসড়ক দিয়ে আলী তার মোটরসাইকেলের ফুয়েল ট্যাংকের ভেতরে করে গাঁজা বহন করছিলেন। গতিরোধ করে তাকে আটক করা হয়। পরে ফুয়েল ট্যাংকের ভেতর থেকে পলিথিনে মোড়ানো তিন কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় তার নামে সরাইল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে সকাল সাড়ে ১১টায় পরিষদ চত্বর থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মেজবা উল আলম ভূইয়ার নেতৃত্বে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে। র্যালির পর সরাইল উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মেজবা উল আলম ভূইয়া।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার ইতি বেগম, সরাইল উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন, কালিকচ্ছ পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম মানিক, প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক নুরুন্নাহার বেগম, প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র দাস এবং সহকারী শিক্ষক শাহিনুল ইসলাম ঠাকুর।
বক্তারা শিক্ষকদের ভূমিকা ও তাদের অবদানের কথা তুলে ধরে বলেন, শিক্ষকেরা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। তারা শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীদের সঠিক পথে পরিচালনার জন্য সর্বদা নিবেদিত রয়েছেন।
এছাড়া, শিক্ষকদের কাজকে সমাজে যথাযথ সম্মান ও মূল্যায়ন করতে হবে। বক্তারা সরকারের শিক্ষানীতি এবং শিক্ষকদের অধিকারের প্রতি নজর দেওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষিকা, মিডিয়া কর্মীসহ অন্যান্য অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। দিবসটি উপলক্ষে বিদ্যালয়ে বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়, যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে পারে।
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি ॥ সংশ্লিষ্টদেরকে নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ব্রোকেন স্টোন বা চূর্ণ পাথরের ঘোষণা দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ২৭০০ টন পাথরের ধুলা (ডাস্ট)। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির অভিযোগে ছাড়পত্র মিলছে না কাস্টমসের। যে কারণে প্রায় এক মাস ধরে আখাউড়া স্থলবন্দরে এই ডাস্ট বা ধুলাগুলো পড়ে আছে। কাস্টমসের গঠিত তদন্ত কমিটিও ডাস্ট উল্লেখ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িরা দাবি করেছেন, এতে প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদেরকে। এ জন্য তারা কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে দায়ী করছেন। রপ্তানিমুখী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো চূর্ণপাথর আমদানি হয় গত ১৩ নভেম্বর। এরপর কয়েক দফায় মোট ২৭০০ টন আমদানি করে ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানটি আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজের জন্য পাথর আমদানি করেছে। আমদানিকৃত চূর্ণপাথরগুলো প্রতি টন আমদানি হয়েছে ১৩ মার্কিন ডলারে। এগুলো বন্দর থেকে ছাড়ানোর কাজ পায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজ। তবে কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতেই বাঁধে বিপত্তি। প্রথমবারের মতো আমদানি হওয়ায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার কথা জানায় কাস্টমস। পরবর্তীতে এগুলো পরীক্ষা করে পাথরের বদলে ডাস্ট আনা হয়েছে জানিয়ে আটকে দেয়া হয়। ফলে প্রতিদিনই বন্দর কর্তৃপক্ষকে মাশুল বাবদ প্রায় ৩৬ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।
অভিযোগ উঠেছে- আমদারিকারক প্রতিষ্ঠান ভাঙা পাথরের ঘোষণা দিয়ে ডাস্ট এনেছে। এজন্য কাস্টমসের তরফ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে রিপোর্ট দেওয়া হয় ডাস্ট হিসেবে। তবে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে বলে জানান কাস্টমসের কর্মকর্তারা।
এদিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে চূর্ণ পাথর বা ডাস্ট আমদানির অনুমতি না থাকায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজকেও কার্যার্থে একই চিঠি দেওয়া হয়। সিএন্ডএফ এর মালিক হলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো.তাকজিল খলিফা কাজল।
খলিফা এন্টার প্রাইজের প্রতিদিন নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রথম দফা আনার পর বলা হয় সব আনার পর অনুমতি দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে এ ধরণের পাথরের অনুমতি নেই। এখন পাথর আটকে থাকায় আমরা লোকসানের মুখে পড়েছি।’
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত করে আমদানি করা পণ্য ডাস্ট হিসেবে পাওয়া গেছে। এ ধরণের পণ্য আমদানির অনুমতি নেই। এখন এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।’