নবীনগর প্রতিনিধি :
জনপ্রতি ২ শতাংশ জমি ও প্রতিটি ঘর নির্মাণে সরকার বরাদ্দ দিয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। তবে সুবিধাভোগীরা সে ঘর বিক্রি করে দিচ্ছেন মাত্র ২০ থেকে ৩৫ হাজার টাকায়। নবীনগরে ভূমিহীনদের জন্য দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর এভাবে বেচাকেনা চলছে। বরাদ্দের তালিকা প্রণয়নে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন এলাকাবাসী। তবে প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের নূরজাহানপুর গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৯৫টি ঘরের মধ্যে ছয়টি বিক্রি হয়ে গেছে। অন্তত ৩০টিতে ঝুঁলছে তালা। কিনে নেওয়া ব্যক্তিরা ঘরে বসবাস করছেন। গত রোববার সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, প্রকল্পের ২ নম্বর গলির ৩ নম্বর ঘর বরাদ্দ পান মৃত আফছার উদ্দিনের স্ত্রী সাধনের নেছা। তাঁর ছেলে রুবেল মিয়া স্ট্যাম্পের মাধ্যমে ২৫ হাজার টাকায় শাহনাজ বেগমের কাছে বিক্রি করে দেন। রুবেল মিয়া বলেন, টাকার প্রয়োজনে ঘরটি বিক্রি করেছেন তাঁরা।
গলির ২ নম্বর ঘর বরাদ্দ পান গাজী মদনের স্ত্রী জুলেখা বেগম। ৩৫ হাজার টাকায় ইমন মিয়ার স্ত্রী রহিমা বেগম ঘরটি কিনেছেন। ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন মৃত ফজলুল মিয়ার স্ত্রী হেনা বেগম। তাঁর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকায় কিনে ঘরে বসবাস করছেন মৃত হামিদ মিয়ার স্ত্রী নাজমা বেগম। ১৭ নম্বর ঘর বরাদ্দ পাওয়া ধরাভাঙা গ্রামের হাবিব মিয়া ২২ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন থোল্লাকান্দি গ্রামের নার্গিস বেগমের কাছে। বড়িকান্দি গ্রামের ইকবাল হোসেন ১ নম্বর গলির ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন। তিনি ৩৫ হাজার টাকায় একই গ্রামের কালন মিয়ার ছেলে মো. মোক্তার হোসেনের কাছে বিক্রি করেছেন।
২ নম্বর গলির বাম পাশের ৯ নম্বর ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন জমেলা বেগম। এ ঘর ৩০ হাজার টাকায় কিনে বসবাস করছেন হক মিয়া ও তাঁর পরিবার। এদিন প্রকল্পের প্রায় ৩০টি ঘর তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। অন্য বাসিন্দারা জানান, বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিরা ঘরে থাকেন না, আসেনও না। আর বসবাসকারী ব্যক্তিরা টাকা দিয়ে ঘর কেনার কথা স্বীকার করে জানান, তাঁদের কোনো বাড়িঘর নেই। আবেদন করেও ঘর বরাদ্দ পাননি। এ জন্য স্ট্যাম্পের মাধ্যমে ঘর কিনে বসবাস করছেন।
২ নম্বর গলির ১৭ নম্বর ঘর কিনে মালিক হওয়া অসহায় নারগিস বেগম বলেন, তাঁর ঘরবাড়ি নেই। কষ্ট করে ২২ হাজার টাকা জোগাড় করে তিনি হাবিব মিয়ার কাছ থেকে ঘর কেনেন। তাঁর নামে দলিল করে দেবে বলে জানিয়েছে। ২ নম্বর গলির ২ নম্বর ঘর কেনা মালিক রহিমা বেগম বলেন, বরাদ্দের জন্য আবেদন করেও ঘর না পেয়ে কিনেছেন।
এ ছাড়া মোক্তার হোসেন, নাজমা বেগম, হক মিয়া ও শাহনাজ বেগমও ঘর কেনার কথা স্বীকার করেছেন। এ বিষয়ে ঘর বিক্রি করা সুবিধাভোগী কাউকে না পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। বড়িকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. লাল মিয়ার মোবাইল ফোন নম্বরে কল দিলেও তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। খুদেবার্তা পাঠালেও কোনো জবাব দেননি তিনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি তিনি অবগত নন। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সুপারিশ করা হবে।
স্থানীয় সংবাদকর্মী আক্তার হোসেন বলেন, ঘরগুলো বিক্রি হয়েছে। অনেকে আবার থাকেন না। অনেকের বাড়িঘর আছে। অথচ ভূমি ও ঘরহীন অনেকে বরাদ্দ পাননি। ঘর বরাদ্দের ব্যাপারে অনিয়ম হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের জানালেও আমলে নেননি।
এ বিষয়ে বড়িকান্দি ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা রোকসানা বেগম পরে কথা বলবেন বলে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, এটি ইউএনও ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কাজ। এ বিষয়ে তাঁরাই ভালো জানেন। তিনি তালিকা অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান বলেন, তদন্তে এর সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একরামুল ছিদ্দিক বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে তিনি বিষয়টি অবগত হয়েছেন। বড়িকান্দি ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে সত্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় আসন্ন ৬ষ্ঠ পর্যায়ে আগামী ৫ জুন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আজ ৯ মে বৃহস্পতিবার মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ৯জন, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে ৪ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।
প্রার্থীরা হলেন চেয়ারম্যান পদে-সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস (আওয়ামীলীগ), কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটু (আওয়ামীলীগ), মোহাম্মদ শাহ আলম (আওয়ামীলীগ), মোঃ ফারুক আহমেদ (বিএনপি সমর্থক), এইচ এম আল আমিন আহমেদ (আওয়ামীলীগ), আবদুল মতিন (দলীয় পরিচয় জানা যায়নি), মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (আওয়ামীলীগ), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির (আওয়ামীলীগ), মোছাম্মৎ নুরুন্নাহার বেগম (আওয়ামীলীগ)।
২১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে এ উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৩২ হাজার ৩১০জন। মনোনয়ন পত্র জমা শেষে বিকেলে রিটার্নিং অফিসার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুল্লা আল মামুন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে আব্দুল খালেদ (২৫) নামে এক যুবককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে স্থানীয় জনতা।
১৯ মার্চ বুধবার রাতে নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের বিটঘর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আটক খালেদ বিটঘর গ্রামের আনিছ মিয়ার ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নবীনগর থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, ১৮ মার্চ বিকেলে বিটঘর গ্রামের উত্তর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাদে আব্দুল খালেক শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। পরে স্থানীয় লোকজন বিষয়টি টের পেলে সেখান থেকে সে পালিয়ে যায়। বিষয়টি বুধবার জানাজানি হলে জনগণ তাকে আটক করে গণধোলাই দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি করে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১০ জানুয়ারি শুক্রবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কাইতলা বাজার প্রাঙ্গনে দলীয় নেতা কর্মীদের উপস্থিতিতে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি মোঃ মাসুদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ন আহবায়ক কেএম মামুনুর অর রশিদ।
উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য সাইফুল ইসলাম, জেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহবায়ক আল আমিন, উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক জহিরুল হক জরু, যুগ্ম আহবায়ক মোজাম্মেল হক, যুগ্ম আহবায়ক রমজান হোসেন, পৌর কৃষকদলের সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জুবায়ের আহমেদ মাসুদ, সহ-সভাপতি সৈয়দ আমিনুল ইসলাম তপন, সহ-সভাপতি আবু জামাল সরদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ আব্দুর রউফ, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আবু নাসিম সরকার, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, ইউনিয়ন কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মোঃ ইমাম হোসেন সরকার প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে টিকটক করতে গিয়ে মোটর সাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ব্রিজের এপ্রোচে ধাক্কা লেগে মোঃ রাফি (১৮) নামে এক কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছে। আজ ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর টু রাধিকা সড়কের নারুই (ব্রাহ্মণহাতা) গ্রামের পূর্ব পাশে বিলের ব্রিজের এপ্রোচে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত রাফি নবীনগর উপজেলার আলমনগর গ্রামের দক্ষিণ পাড়ার মোঃ সামসু মিয়ার ছেলে।
মোঃ রাফি নবীনগর সরকারি কলেজের ছাত্র। নিহতের প্রতিবেশী মোঃ জামাল মিয়া তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, দুপুরে নবীনগর টু রাধিকা সড়কে বন্ধুদের নিয়ে টিকটক করতে যান রাফি। বন্ধুদের ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ব্রিজের এপ্রোচে ধাক্কা লেগে গুরতর আহত হন রাফি। তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যু হয় তার।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক জানান, এ বিষয়ে আমাকে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগরে টমেটোর বাম্পার ফল হয়েছে। বীরগাঁও ইউনিয়নের শোভারামপুর ও নজরদৌলত গ্রামের ইনজামামুল হক ও রফিকুল ইসলাম- আধুনিক চাষাবাদ পদ্ধতি অনুসরণ করে মাত্র ৩০ হাজার ৫ শত টাকা খরচ করে ৩৩ শতাংশ জমিতে গত বছর প্রায় ১ লক্ষ টাকা আয় করেন। এবারও চলতি মৌসুমে ইনজামামুল ঐ জমিসহ ২০০ শতক জমিতে রাজা জাতের টমেটোর চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন। ইনজামামুল ও রফিকের টমেটো চাষের সাফল্যের কথা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। এলাকার লোকজন প্রতিদিন তাদের জমি দেখার জন্য ভিড় করছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন তাদের টমেটো চাষের সাফল্যের কারণ সঠিক ভাবে জমি প্রস্তুুত, উন্নত বীজ, পর্যাপ্ত সার ও সেচ এবং প্রয়োজনীয় কীটনাশক ব্যবহার। এতে তাঁদের ব্যাপক সফলতা লাভ করেন। তাঁর এই সাফল্যে এলাকার যুব সম্প্রদায় ও চাষীদের মাঝে উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে, ইনজামামুলের মতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা না দিলে ২০০ শতক জমিতে প্রায় ৬ লক্ষ টাকার টমেটো বিক্রি করতে পারব। সারা বিশ্বে আলুর পরই টমেটো উৎপন্ন হয়, অধিকাংশ দেশেই টমেটো অন্যতম প্রধান সবজি। টমেটো কাঁচা-পাকা এবং রান্না করে খাওয়া হয়। প্রতি মৌসুমে বিপুল পরিমাণ টমেটো সস, কেচাপ, চাটনি, জুস ইত্যাদি তৈরিতে ব্যহৃত হয়,এর রং, রূপ ও স্বাদ অনন্য। টমেটোর পুষ্টির পাশাপাশি ভেষজ মূল্যও আছে,এর শাঁস ও জুস হজম কারক এবং ক্ষুধা বর্ধক, রক্ত শোধক হিসেবে ও কাজ করে।
টমেটো একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি প্রতি ১০০ গ্রামে যে পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হল – পানি ৯৩.১ গ্রাম, প্রোটিন ১.৯ গ্রাম, চর্বি ০.১ গ্রাম, খনিজ ০.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৭ গ্রাম, সোডিয়াম ৪৫.৮ মি.গ্রাম, পটাশিয়াম ১.১৪ মি.গ্রাম, কপার ০.১৯ মি.গ্রাম, সালফার ২৪ মি.গ্রাম, ক্লোরিন ০.৩৮ গ্রাম, ভিটামিন-এ ৩২০ মি.গ্রাম, থায়ামিন ০.০৭ মি.গ্রাম, রিবোফ্লাবিন ০.০১ মি.গ্রাম, নিকোটিনিক এসিড ০.৪ মি.গ্রাম, ভিটামিন-সি ৩১ মি.গ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১৫ মি.গ্রাম, ফসফরাস ৩৬ মি.গ্রাম এবং লৌহ আছে ১.৮ মি.গ্রাম।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ও বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উদ্ভাবিত উল্লেখযোগ্য জাত গুলো হল বারি টমেটো- ৩, বারি টমেটো- ৪, বারি টমেটো- ৫, বারি টমেটো-৬, বারি টমেটো- ৭, বারি টমেটো- ৯,মানিক, রতন, ইত্যাদি। এ বছর নবীনগর উপজেলায় ৮০ হেক্টর জমিতে টমেটোর চাষ করা হয়। চাষকৃত উল্লেখযোগ্য ইউনিয়ন গুলো হল- বীরগাঁও, বড়াইল, কৃষ্ণনগর, শ্যামগ্রাম, বড়িকান্দি ও সলিমগঞ্জ।