অনলাইন ডেস্ক :
দেশের ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের আওতাভুক্ত উপজেলাগুলোর নির্বাচন চার ধাপে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৩৭টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে কমিশন।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনা শাখা এ সংক্রান্ত একটি তালিকা প্রকাশ করে।
তালিকা অনুযায়ী, কুমিল্লা ও সিলেট অঞ্চলে প্রথম ধাপে ৪৫টি, দ্বতীয় ধাপে ৪৪টি, তৃতীয় ধাপে ৩৪টি ও চতুর্থ ধাপে ১৪টি উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। সে হিসেবে এসব অঞ্চলের ১৫ জেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি বুধবার ছয়টি নির্বাচনী অঞ্চলের ৩৪৪টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের তারিখ জানায় ইসি। দেশে বর্তমানে ৪৯৫টি উপজেলা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম গত ৬ ফেব্রুয়ারি জানিয়েছিলেন, চার ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ হবে ৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১১ মে, তৃতীয় ধাপে ১৮ মে এবং চতুর্থ (শেষ) ধাপের ভোট হবে ২৫ মে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে রমজানের মাঝামাঝি সময়ে। প্রথম ধাপের তফসিলের পর পর্যায়ক্রমে প্রতি সপ্তাহে একেকটি ধাপের তফসিল হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ ডিসেম্বর আখাউড়াবাসীর জন্য স্মরণীয় দিন। ১৭৭১ সালের এই দিনে আখাউড়া এলাকার মানুষ পাকিস্তানি বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয়।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী হওয়ায় মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে এই এলাকায় পাকিস্তানি সেনাদের সম্মুখযুদ্ধ হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ আগস্ট পাকিস্তানি বাহিনী আখাউড়া উপজেলার গঙ্গাসাগরে গণহত্যা চালায়। ওই দিন একই গ্রামের ২৭ জনসহ ৩৩ জনকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে হানাদাররা। ১৮ এপ্রিল আখাউড়া রণাঙ্গনে পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোস্তফা কামাল।
১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর উপজেলার আজমপুর ও রাজাপুর এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ হয়। ৩ ডিসেম্বর হওয়া যুদ্ধে দখলদার বাহিনীর ১১ সেনা নিহত ও মুক্তিবাহিনীর ২ জন শহীদ হন। ৪ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী মিলে আখাউড়া আক্রমণ করে। ওই দিন আজমপুরে শহীদ হন লেফটেন্যান্ট ইবনে ফজল বদিউজ্জামান।
৫ ডিসেম্বর সারা দিন ও রাত যুদ্ধের পর ৬ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় আখাউড়া।
চলারপথে ডেস্ক :
বৃষ্টির জন্য হাহাকার পড়েছে চারদিক। ফসলি জমি শুকিয়ে গেছে। ফলে আউশ আবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার কর্মধা ইউনিয়নের টাট্রিউলি গ্রামে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইস্তেসকার) ও দোয়া করা হয়েছে।
আজ ১৩ মে শনিবার সকাল ১০টার দিকে হায়দরগঞ্জ মসজিদ সংলগ্ন মাঠে এই নামাজ আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। হায়দরগঞ্জ টাইটেল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল শায়খ মাওলানা জাফর আহমদ এ বিশেষ নামাজ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন। এতে অংশ নেন কয়েক শতাধিক ধর্মপ্রাণ মানুষ।
নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা বলেন, প্রচণ্ড দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে শুকিয়ে যাচ্ছে মাঠঘাট ও কৃষিজমি। তীব্র খরায় ফলস উৎপাদন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মানুষ। এজন্য মহান আল্লাহর কাছে আমরা বৃষ্টির জন্য দোয়া করেছি।
নামাজ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনাকারী মাওলানা জাফর আহমদ বলেন, এখন বর্ষা মৌসুম চলছে। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ায় হাহাকার চলছে। জমিতে হাল চাষ করা যাচ্ছে না। মহান আল্লাহ নিকট আমরা বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছি। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনসহ আনুগত্য প্রকাশে এই নামাজ আদায় ও দোয়া মোনাজাত করা হয়। আল্লাহ যেন রহমত নাজিল করেন, এটিই আমাদের কামনা।
অনলাইন ডেস্ক :
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত সংগঠনগুলোর বিচার প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে, কিন্তু সংগঠনের বিচার এখনো হয়নি। আমার মনে হয় সেটাও সম্ভব যদি আমরা চিন্তা করি। কিন্তু মুশকিলটা হলো, এখনো বিভ্রান্ত করার সুযোগ রয়ে গেছে, অনেক মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। আমাদের দায়িত্ব হলো তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।’
আজ ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে অধ্যাপক কবীর চৌধুরী স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন। প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর জন্মদিন উপলক্ষে এই স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনাসভার আয়োজন করে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
অধ্যাপক কবীর চৌধুরী সম্পর্কে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমি প্রথমত তাঁকে চিনেছি আমাদের সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সমাজে অসামান্য অবদানের জন্য। দ্বিতীয়ত, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তীকালে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ব্যানারে নাগরিক আন্দোলনের সংগঠক ও সক্রিয় কর্মী হিসেবে অসামান্য অবদানের কারণে।’
ওবায়দুল হাসান বলেন, ‘সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে স্বাধীন বাংলাদেশের যুদ্ধপদ্ধতির বিচার হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এক ও দুইয়ে আজ পর্যন্ত ৫৫টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এই বিচারকাজে বাকি চ্যালেঞ্জগুলোও জয় করা (ওভারকাম) সম্ভব। সে জন্য ক্রমাগত চাপ ও দাবি অব্যাহত রাখতে হবে।’
যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচারে ট্রাইব্যুনালের জনবলসংকটকে ‘প্রাথমিক চ্যালেঞ্জ’ উল্লেখ করে ১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের সভাপতি ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর প্রায় ১৩ বছর পার হয়ে গেছে। প্রসিকিউশন ও তদন্ত সংস্থার কেউ কেউ মারা গেছেন, অনেকের বয়স হয়েছে। এখন প্রসিকিউশন ও তদন্ত সংস্থায় নতুন করে সদস্য নিয়োগ দেওয়া না হয়, তাহলে এই বিচারকাজ চালু রাখা একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’
মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘এখনো মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি অধ্যাপক কবীর চৌধুরী ও আমাদের বিরুদ্ধে অনলাইনে নানা রকম বিষোদগার করছে। বিটিসিএলের উচিত এসব ভিডিও সরিয়ে দেওয়া।’
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সহসভাপতি শিক্ষাবিদ শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী অধ্যাপক কবীর চৌধুরীকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ক্ষেত্রে আমরা সবাই ন্যায়বিচার পাইনি। যেটুকু পেয়েছি তাতে আমরা সন্তুষ্ট। আমার স্বামীকে (শহীদ ডা. আবদুল আলীম চৌধুরী) নির্মমভাবে হত্যা করেছে আলবদররা। কিন্তু আলবদরের মতো সংগঠনগুলোর বিচার তো হয়নি। তাহলে আমি কি ন্যায়বিচার পেয়েছি? এই দুঃখ আমাদের আছে।’
অধ্যাপক কবীর চৌধুরী স্মারক বক্তৃতায় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল বলেন, ‘বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একটি ট্রাইব্যুনালে ৩০টি মামলার কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং একটি মামলা রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে। এই মামলাগুলোতে আনুমানিক ২০০ জন অভিযুক্ত আসামি রয়েছেন। এই মামলাগুলোতে সাক্ষ্য প্রদান করবেন ২০০ থেকে ২৫০ সাক্ষী। তদন্ত সংস্থার কাছে আরো ৫০০ থেকে ৬০০ মামলা তদন্তের জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে। আসামি এবং সাক্ষী সবারই বয়স ৭০-এর বেশি। প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়তো আর তিন-চার বছর পর এদের কাউকেই আমরা বিচারের জন্য পাব না। তাই দুটি বা প্রয়োজনে তিনটি ট্রাইব্যুনাল করে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে চলমান মামলাগুলো নিষ্পন্ন করা প্রয়োজন।’
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির সভাপতির বক্তব্যে বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং জামায়াতে ইসলামীর মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধকরণের দাবিতে ৩২ বছর আগে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যে অভূতপূর্ব নাগরিক আন্দোলন সূচিত হয়েছিল, এর প্রধান নেতাদের অন্যতম অধ্যাপক কবীর চৌধুরী।’
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী বলেন, ‘স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে হিজড়াদের গল্প একটি নিয়ে বিতর্ক থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে মন্দির ভাঙচুরের মাধ্যমে আমাদের এই দেশে মৌলবাদের যে একটি ক্রমবর্ধমান উত্থান ঘটছে তা সহজেই অনুমেয়। কিন্তু আমরা এই দেশ গড়েছিলাম মূলত ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের মূলনীতির ভিত্তিতে। আমাদের মধ্যে যারা এখনো এই নীতিগুলোকে ধারণ করেন তারা কবীর চৌধুরীর মতো ব্যক্তিত্বকে খুঁজে ফেরেন অনুপ্রেরণার আশায়।’
অনলাইন ডেস্ক :
“থাকবো ভালা, রাখবো ভালো দেশ, বৈধপথে প্রবাসী আয়-গড়বো বাংলাদেশ” প্রতিপাদ্যে গোপালগঞ্জে নিরাপদ অভিবাসন ও বৈধভাবে বিদেশ গমন শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন এবং জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এ কর্মশালার আয়োজন করে।
আজ ২২ নভেম্বর বুধবার সকাল ১১ টায় গোপালগঞ্জ সার্কিট হাউসের হল রুমে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাবিরুল ইসলাম।
জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় পুলিশ সুপার আল বেলী আফিফা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দেব প্রশাদ পাল, ডিডিএলজি মোঃ আজহারুল ইসলাম, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কর্মকর্তা ষষ্টীপদ রায় বক্তব্য রাখেন।
এ কর্মশালায় বিভিন্ন সরকারী কর্মকর্তা, ব্যাংকের ব্যবস্থাপকগন,বিদেশ গমনেচ্ছু ও বিদেশ ফেরত ব্যক্তিগন, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জেলার গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় দালালদের মাধ্যমে বিদেশে না প্রশিক্ষন নিয়ে, প্রত্যাশিত দেশের ভাষা শিখে সরকারীভাবে গিয়ে নিরাপদ অভিবাসন ও বৈধভাবে বিদেশে গমন করা যায় এবং সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে নানা আলোচনা করা হয়।
কর্মশালার প্রধান অতিথি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাবিরুল ইসলাম গোপালগঞ্জের পাঁচটি উপজেলায় জনশুমারী ধরে কে কি করে তা খুঁজে বের করে বেকার লোক সনাক্ত ও তাদের মধ্য থেকে বিদেশ গমনেচ্ছু বের করে তাদেরকে যথাযথ প্রশিক্ষন ও ভাষা শিক্ষা দিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও বাৎসরিক টার্গেট পূন করার জন্য গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।
চলারপথে ডেস্ক :
কুমিল্লায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনে ছিলেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ১২ কর্মকর্তা। তারা চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরছিলেন। তাদের মধ্যে ৫ জন সামান্য আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
ইসির ওই কর্মকর্তাদের কয়েকজন হলেন, সিনিয়র সহকারি সচিব রৌশন আরা বেগম, সিনিয়র সহকারি সচিব মোহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন, সহকারি সচিব মোহাম্মদ আশফাকুর রহমান, আইসিটির সিস্টেম এনালিস্ট মামুনুর হোসেন, নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানার পিএস হাবিবা আক্তার, নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও আবুল কাশেম মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম, সহকারী প্রোগ্রামার শুধাংশু কুমার সরকার, এনআইডি উইংয়ের ফারজানা লিজা এবং রাঙ্গামাটির একটি উপজেলার নির্বাচন অফিসার আমিনুল ইসলাম।
নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবীব জানান, ইসির ওই ১২ কর্মকর্তা সবাই নিরাপদে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে মালবাহী ট্রেনের সঙ্গে আন্তঃনগর সোনার বাংলা এক্সপ্রেসের সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ৩০জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন লাকসাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন চৌধুরী। দুই ট্রেনের সংঘর্ষে সোনার বাংলা এক্সপ্রেসের ৭টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।