চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয় বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচী ২০২৩-২৪ এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আন্ত:উপজেলা এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠান আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন স্কুল এবং কলেজ পড়ুয়া শত শত ছাত্র/ছাত্রীদের অংশ গ্রহনে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণ করেন সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোঃ জামসেদুল আলম।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মাহ্ফুজা আখ্তার, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি আবুল কাশেম, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক রাবেয়া খাতুন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মহিম চৌধুরী, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য বুলবুল, মোঃ আজিম, মোঃ আজাদ, আতাউর রহমান ইয়াকুব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল ৫ হাজার মিটার দৌড়, বালক বালিকাদের ৪০০ এবং ২০০ মিটার দৌড়, গোলফ নিক্ষেপ, বর্ষা নিক্ষেপ, লং জাম, মোরগ লড়াইসহ মোট ৪২টি ইভেন্ট।
এসময় জেলার ৯টি উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষিকসহ অভিভাবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
নাটক ও ওটিটি কনটেন্টে অভিনয়ে গেল বছর বেশ সরব ছিলেন সাফা কবির। বছর জুড়েই এ অভিনেত্রী ভিন্ন সব চরিত্র নিয়ে হাজির হয়েছেন। এ ছাড়াও বছর শেষে হাতে ওঠে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। আলোক হাসানের পরিচালনায় ‘পারুল’ নাটকের জন্য ‘বেস্ট ক্রিটিকস অ্যাক্টর’ হিসাবে বিনোদন সাংবাদিকদের সংগঠন সিজেএফবি অ্যাওয়ার্ড পান সাফা।
অনুভূতি ব্যক্ত করে তিনি জানান, চলতি বছরে নিজেকে আরো ভালো কাজে যুক্ত করতে চান। সাথে নানামাত্রিক চরিত্রে নিজেকে প্রমাণিত করতে চান। এ ছাড়াও এ বছরে সিনেমায় অভিনয় প্রসঙ্গেও ইচ্ছা প্রকাশ করেন এ অভিনেত্রী।
সাফা কবির বলেন, ‘সিনেমায় আসার ইচ্ছা আমার অনেক আগে থেকেই রয়েছে। কিন্তু সেভাবে ভালো গল্প ও চরিত্র পাইনি। তাছাড়া পরিচালকরাও সেভাবে আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন না বা তাদের ডাকও পাচ্ছি না। দর্শকদের মতো আমিও অপেক্ষায় আছি ভালো সিনেমা নিয়ে হাজির হতে। সবকিছু মিলে গেলে এ বছরেই বড় পর্দায় হাজির হব। আমাদের দেশে এখন অনেক ভালো ভালো সিনেমা হচ্ছে। তাই অভিনয়ের ইচ্ছাটা আরও প্রবল বেড়েছে। সময়ের হাতে ছেড়ে দিলাম সব কিছু। দেখা যাক কি হয়।’ গেল বছরে ‘টিকিট’ নামে একটি ওটিটি কনটেন্টে সাফাকে দেখা গেছে।
এ ছাড়াও ‘সুপার ওয়াইফ’, ‘ফিদা’, ‘অনন্ত প্রেম’, ‘জাদুর শহর’, ‘১০০ বিঘা ফুল বাগান’, ‘ফিল মাই লাভ’, ‘লাভ বাজ’, ‘প্রথম প্রেম’, ‘একটু আধটু প্রেম’ নামে নাটকে তার অভিনয় আলোচনায় আসে। চলতি বছরও গল্পপ্রধান চরিত্রে কাজ করতে চান এ অভিনেত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি সবসময় মনে করি গল্প হচ্ছে আসল হিরো। কিন্তু ইদানিং শক্তিশালী গল্পের দেখা খুব কম পাচ্ছি। তবে আমার হাতে কিছু পছন্দের গল্প রয়েছে, সেগুলো নিয়ে চলতি বছরে হাজির হব।’
ডেস্ক রিপোর্ট :
২০১৮ সালে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে শেষ বলে হেরে শিরোপার স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছিল বাংলাদেশের যুবাদের। এবার সেই স্টেডিয়ামেই ইতিহাস লিখল নতুন প্রজন্মের যুবারা। ২০২০ সালে যুব বিশ্বকাপের পর আরও একবার বাংলাদেশের ক্রিকেটে বড় সাফল্য এল যুবাদের হাত ধরে। এবার এশিয়া মহাদেশের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি সাক্ষী হলেন জুনিয়র টাইগারদের নতুন কীর্তির। বিজয় দিবসের ঠিক একদিন পর দুবাই থেকে ভেসে এলো দেশের ক্রিকেটের গৌরবমাখা অনন্য অর্জনের খবর। এশিয়া কাপের ফাইনালে আরব আমিরাতকে বাংলাদেশ হারাল ১৯৫ রানের বড় ব্যবধানে। আসরের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক আশিকুর রহমান শিবলির সেঞ্চুরিতে ভর করে বাংলাদেশ তুলেছিল ২৮৩ রান। জবাবে আরব আমিরাত অলআউট হয়ে গেছে মাত্র ৮৭ রানে।
গ্রুপপর্বেও আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৬০ রানে বড় জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে হারিয়েছে টুর্ণামেন্টে রেকর্ড আট বারের শিরোপাজয়ী ভারতকে। আসরজুড়ে অপরাজিত থেকে আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে ছিল জুনিয়র টাইগাররা। ফাইনালে সেই আমেজটা টাইগাররা ধরে রাখল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। একপেশে ফাইনালে কোনো সুযোগই তারা দেয়নি প্রতিপক্ষ আরব আমিরাতকে।
শুরুতে ছিল আশিকুর রহমান শিবলীর ১২৯ রানের ম্যারাথন এক ইনিংস। তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং আরিফুল ইসলাম। একজনের রান ৬০, আরেকজন করেছেন ৫০। এরপর বল হাতে গতি আর সুইংয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেছেন রোহানাত দৌলা বর্ষণ-মারুফ মৃধারা। বর্ষণ নিয়েছেন তিন উইকেট। দুই উইকেট নিয়ে জয়ের মিছিলে শামিল হয়েছেন আরেক পেসার ইকবাল হোসাইন ইমন।
৩৫ থেকে ৪৫, ১০ রানের ব্যবধানে আরও তিন উইকেট হারায় আরব আমিরাত। তিনবারই বাংলাদেশের নায়ক বর্ষণ। তার ইনসুইং আর আউটসুইংয়ে তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ে স্বাগতিকদের মিডল অর্ডার। ৪৫ রানে পঞ্চম উইকেটের পরেই বরং কিছুটা প্রতিরোধ দেখায় দলটি। ধ্রুব পরশহার এবং ইয়ায়িন রাই মিলে ১৬ রান যোগ করেন। এজন্য দুজনে খেলেছেন ৫ ওভারের বেশি।
তাদের সেই জুটি ভেঙেছেন ইমন। পরপর দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে ম্যাচ একেবারেই নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন এই পেসার। ৬১ রানে পতন ঘটে ৭ম উইকেটের। এরপর ৭১ রানে হার্দিক পাইকে ফেরান স্পিনার জীবন। আর ৭২ রানে মারুফের বলে আউট হন আইমান আহমেদ। বাংলাদেশের জয় তখন ছিল কেবল সময়ের ব্যাপার।
শেষ উইকেটের জন্য খানিকটা সংগ্রাম করতে হয়েছে টাইগার বোলারদের। ধ্রুব প্রতিরোধ করতে চেয়েছেন ১১তে নামা অমিদ রহমানকে সঙ্গে নিয়ে। সেখানে এসেছে আরও কিছু রান। তবে তাতে ম্যাচের গল্প বদলানো যায়নি। আরব আমিরাত আউট হয় ৮৭ রানে। বাংলাদেশ হয়ে যায় যুব এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ শুরুতে ১ উইকেট হারালেও খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হয়নি। দলীয় ১৪ রানের মাথায় জিশানের উইকেট হারানোর পর দ্রুতই ঘুরে দাঁড়ায় জুনিয়র টাইগাররা।
চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১২৫ রানের বড় এক পার্টনারশিপ গড়েন ফর্মের তুঙ্গে থাকা শিবলী। দুজনের এই জুটিই অনেকটা এগিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। দুজনেই রান তোলেন সাবলীল গতিতে। ফিফটির দেখা পান দুজনই। পরে ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দেন ওপেনার শিবলী।
২য় উইকেটে বড় জুটি করার পর ৬০ রানে ফিরে যান ওয়ান ডাউনে খেলা রিজওয়ান।
এরপরে ক্রিজে এসে ঝড় তোলেন আরিফুল ইসলাম। শিবলীর সঙ্গে তার জুটি হয় ৮৬ রানের। ৫০ রান একাই নেন আরিফুল। ৩৯ বলে তুলে নেন ফিফটি।
এই জুটি চলার সময় অপর প্রান্তে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নেন শিবলী। টুর্নামেন্টে এটি তার দ্বিতীয় শতক। ৪৯তম ওভারে গিয়ে আউট হওয়ার আগে করেছেন ঝলমলে ১২৯ রান।
আরিফুল অবশ্য আউট হয়েছেন ফিফটির পরের বলেই। এরপর কিছুটা ধুঁকেছে বাংলাদেশ। আহরার আমিন এবং মোহাম্মদ শিহাব দুজনেই আউট হয়েছেন দ্রুত।
তবে শেষদিকে দ্রুতগতির এক কার্যকরী ইনিংস উপহার দিয়েছেন অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। ১০ বলে ২১ রান করে দলের ইনিংসে রেখেছেন কার্যকরী ভূমিকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন ও আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রনে রাখতে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম-সেবা) পদক পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে শান্ত ও নিরাপদ হিসেবে গড়ে তোলার ভূমিকাও এই পদক প্রাপ্তির পিছনে ভূমিকা রাখে।
আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ -২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত বার্ষিক পুলিশ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনকে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) পদক প্রদান করেন।
ওই অনুষ্ঠানে মোট ৪০০ পুলিশ সদস্যকে পদক দেয়া হয়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী পুলিশ সপ্তাহেরও উদ্বোধন করেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের এই কৃতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সর্বস্তরের পুলিশ সদস্যরা আনন্দিত ও তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বলে জানিয়েছেন জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন। তিনি জানান, পুলিশ সুপার মনে করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সর্বস্তরের জনসাধারণও এই কৃতিত্বের গর্বিত অংশীদার।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসায় মফকাতুল ফিতরা নির্ধারণের লক্ষ্যে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশপাশ এলাকার বাজার দর যাচাই বাছাই করে এবারের ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশপাশ এলাকার জন্য সর্ব নিম্ন প্রতিজন ফিতরা ৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের খুতবায় জেলা জামে মসজিদের খতিব তাঁর আলোচনায়ও এই তথ্য জানান। তিনি আরো বলেন, রমজান মাসে বেশি বেশি করে দান করা প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের উচিৎ। কারণ এই মাসে ১টি দান অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। বিশেষ করে মসজিদ, এতিম খানা এবং অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য তিনি সকলের নিকট আহবান জানান।
বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়োজনে আগামী বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার জেলা ঈদগাহ ময়দানে চরমোনাইর মাহফিলের নমুনায় ওয়াজ মাহফিল ও হালকায়ে জিকির অনুষ্ঠিত হবে। এতে বৃহস্পতিবার বাদ যোহর উদ্বোধনী বয়ান হবে। ৩ দিনব্যাপী মাহফিলের মূল মধ্যমণি হিসেবে করবেন আমীরুল মুজাহিদীন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই (৩য় দিন), নায়েবে আমীরুল মুজাহিদীন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই (২য় দিন), জামিয়া ইউনুছিয়ার মুহতামিম মুফতি মুবারকুল্লাহ দা.বা., জামিয়া দারুল আরকামের মুহতামিম আল্লামা শায়খ সাজিদুর রহমান দা.বা. ও পীর চরমোনাই রহ. -এর সাহেবজাদা মুফতি সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের দা.বা. (১ম দিন)। 25068322আরো বয়ান করবেন পীর চরমোনাই রহ. -এর অন্যতম খলিফাত্রয় হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ পীর খুলনা, আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী পীর কারীমপুর ও মাওলানা আব্দুল মজিদ পীর মোড়েলগঞ্জ। এছাড়াও মাহফিলে পীর মাশায়েখ ও খ্যাতিমান ওলামায়ে কেরাম বয়ান করবেন। উক্ত ওয়াজ মাহফিল ও হালকায়ে জিকিরে ৩ দিনের প্রয়োজনীয় বেডিং/ছামানা নিয়ে ধর্ম-বর্ণ ও দল-মত নির্বিশেষে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বামুকের জেলা ছদর আলহাজ্ব সৈয়দ আনোয়ার আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সৈয়দ আবু ছালেহ ও মাহফিলের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক আলহাজ্ব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ওয়ালী প্রমুখ।
https://www.profitablecpmrate.com/ituzvky0w?key=629d3cad52ec93612199eb57d46d63c7
মাহফিল বাস্তবায়ন কমিটির মিডিয়া সচিব হাফেজ মাওলানা শাহ্ মোহাম্মদুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবিবার এসব তথ্য জানানো হয়।